পরিষ্কার থাকার কয়েকটি সহজ উপায়
যাপিত জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা। শরীর ও মনকে সুস্থ রাখতে পরিচ্ছন্নতার বিকল্প নেই। বর্তমানে পরিচ্ছন্নতার প্রয়োজনীয় বেড়েছে কয়েকগুণ। করোনার হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। কিছু নিয়ম মেনে চললে খুব সহজে নিজেকে পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব। যাপিত জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা। শরীর ও মনকে সুস্থ রাখতে পরিচ্ছন্নতার বিকল্প নেই। বর্তমানে পরিচ্ছন্নতার প্রয়োজনীয় বেড়েছে কয়েকগুণ। করোনার হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। কিছু নিয়ম মেনে চললে খুব সহজে নিজেকে পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব।
উপায়গুলো হলো:
• প্রতিদিনের ব্যবহৃত পোশাক যেন ঘাম জমে দুর্গন্ধ না তৈরি করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহে ব্যবহারিক পোশাকগুলো পরিষ্কার কতে হবে।
• খাওয়ার আগে ও পরে ভালোভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
• বাইরে থেকে ফেরার পর যত দ্রুত সম্ভব পোশাক বদলে ঘরের পোশাক পরতে হবে।
• গরমে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পেতে অবশ্যই মান্সম্মত বডি স্প্রে বা পারফিউম ব্যবহার করতে হবে।
• হাত পায়ের নখ যথাসম্ভব পরিষ্কার ও ছোট রাখুন। অন্যদিকে যারা নখ রাখাটাকে তাদের স্টাইল মনে করেন, তার নখের ভেতরের অংশ পরিষ্কার রাখুন।
• শুধু নিজে নয়, পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে বসতঘর ও আশপাশের সব কিছু। সপ্তাহে একদিন সব জিনিস গোছানোর পরিকল্পনা না করে জায়গার জিনিস জায়গায় রাখার অভ্যাস গড়ে তুললেই সব পরিচ্ছন্ন থাকবে।
• নিয়মিত গোসল করা এবং বাইরে থেকে ফেরার পর হাত, পা ও মুখ ধোয়ার মতো ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতাগুলো বজায় রাখুন।
• নিজের ব্রাশ, তোয়ালে, পোশাক নিজেই পরিষ্কার রাখার উদ্যোগ নিন।
• নিজের রুমের ডাস্টবিন নিয়মিত পরিষ্কার করুন।
• একইভাবে নজর দিন ঘরের আসবাবপত্র, চাদর, বালিশ, পর্দা, বাথরুম ও রান্নাঘর পরিচ্ছন্নতার প্রতিও।
যা কখনোও করবেন না
• কখনো হাত দিয়ে নাক খোটানো বা কান চুলকানোর মতো বদ অভ্যাস গড়ে তুলবেন না।
• দাঁত দিয়ে হাতের নখ কামড়াবেন না।
• নোংরা জামা কাপড় বা ঘরের ময়লা এক কোনে জামিয়ে রাখবেন না।
• কখনো কলম দিয়ে হাতের তালুতে কিছু লিখবেন না।
• ঘরের ভেতরে টিস্যু পেপার কিংবা খাবারে প্যাকেট অথবা ছেঁড়া কাগজ এদিক সেদিক ফেলা মোটেও উচিৎ না।
এসএন