সোমবার, ৯ জুন ২০২৫ | ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Dhaka Prokash

জ্বরে মুখের স্বাদ ফেরাবেন যেভাবে

জ্বর হওয়া খুব সাধারণ ঘটনা। এর ফলে খাবারে অরুচি আসে। অসুস্থ শরীরে খাবার খেতে না পারলে শরীর আরও দুর্বল হয়ে যায়; কিন্তু আপনাকে তো খেতে হবে। সেজন্য ফিরিয়ে আনতে হবে মুখের রুচি। এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলো খেলে রুচি ফিরে আসবে।

লবঙ্গ-দারুচিনি গুঁড়া

লবঙ্গ ও দারুচিনি আমাদের জন্য নানাভাবে উপকার করে থাকে। জ্বরের কারণে মুখের স্বাদ চলে গেলেও দুশ্চিন্তা করবেন না। কারণ এই দুই উপাদান আমাদের মুখের স্বাদ ফেরাতে দারুণভাবে কাজ করে। রুচি ফেরাতে মুখে রাখতে পারেন লবঙ্গ-দারুচিনি গুঁড়া। এক চামচ গুঁড়া নিয়ে কিছুক্ষণ মুখে রেখে দিন। এতে মুখের ভেতরের বিস্বাদ ও তেতোভাব অনেকটাই কেটে যাবে। ফিরে আসবে খাবারের প্রতি রুচিও।

লবণ পানিতে গার্গল

অনেকে ধারণা কেবল কাশি কিংবা গলা বসার সমস্যা হলেই লবণ পানির গার্গল বা গরগরা করতে হয়। কিন্তু এটি জ্বরের সময়েও সমান কার্যকরী। মুখের স্বাদ চলে গেলে তা ফেরাতেও কাজ করে লবণ পানি। তাই জ্বরের কারণে অরুচির সমস্যা হলে হালকা গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে গার্গল করে নিন। এতে দ্রুতই স্বাদ ফিরে পাবেন।

পুদিনা পাতা

পুদিনা পাতার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জানেন নিশ্চয়ই। এটি কিন্তু আমাদের মুখের স্বাদ ফেরাতেও সমান কার্যকরী। সেইসঙ্গে হজমে সহায়ক তো বটেই। বোরহানি, জিরাপানি ইত্যাদিতে পুদিনা পাতার ব্যবহার করা হয়। এই পাতা মুখের রুচি ফেরাতে কাজ করে। আপনি দুই-তিনটি পুদিনা পাতা ধুয়ে মুখে রেখে দিন। এতে অস্বস্তি দূর হবে, খাবারের প্রতি আগ্রহ ফিরে আসবে।

লেবু

জ্বর হলে টক জাতীয় কিছু খাওয়া যাবে না এমনটা অনেকে মনে করেন। কিন্তু এসব খাবার মুখের স্বাদ ফেরাতে কাজ করে। বিশেষ করে লেবুর রস আপনার খাবারের প্রতি রুচি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে। তাই জ্বর হলে খাবারের সঙ্গে অল্প লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন।

পর্যাপ্ত পানি

জ্বর হলে পানি পান করা বন্ধ করে দেবেন না। আপনার শরীরে পানির ঘাটতিও হতে পারে জ্বরের কারণ। তাই পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এ সময় দিনে অন্তত তিন লিটার পানি পান করতে হবে। এতে পাকস্থলি পরিষ্কার থাকবে এবং আপনি অনেকটাই ঝরঝরে বোধ করবেন। ফিরে আসবে মুখের রুচিও।

এসএ/

Header Ad
Header Ad

মিথ্যা প্রচার ও ধোঁকাবাজি বন্ধে সব রাজনৈতিক দলের প্রতি মির্জা ফখরুলের আহ্বান

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একে অপরের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার এবং ধোঁকাবাজির চক্র বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় সব দলকে পরস্পরের প্রতি সম্মান দেখিয়ে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

সোমবার (৯ জুন) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই আহ্বান জানান।

মির্জা ফখরুল লেখেন, "সব দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল এবং বিশেষ করে তাদের সহযোগী সংগঠন ও ছাত্র সংগঠনগুলোর প্রতি আমার আহ্বান— তারা যেন অবিলম্বে একে অপরের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধ করে।"

সম্প্রতি ছাত্রদলকে ঘিরে একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, "ছাত্রদলকে লক্ষ্য করে সাম্প্রতিক ঘটনাটি শুধু অগ্রহণযোগ্যই নয়, বরং আরও উদ্বেগজনক হলো— কত দ্রুত কিছু সংবাদমাধ্যম তথ্য যাচাই না করেই বিভ্রান্তিকর প্রচার চালিয়েছে। এটি প্রকৃত সাংবাদিকতা নয়, বরং এটি রাজনৈতিক অঙ্গনকে আরও জটিল করে তোলার নামান্তর।"

তিনি বলেন, "বাংলাদেশ বর্তমানে একটি জটিল রাজনৈতিক চৌরাস্তার মধ্যে অবস্থান করছে। এ ধরনের পরিবর্তনশীল সময় প্রত্যেক রাজনৈতিক নেতার কাছ থেকে পরিপক্কতা, সংযম ও সততা দাবি করে।"

 

বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, "আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বার্থে আমাদের এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে— আমরা কি সত্য, জবাবদিহিতা ও দায়িত্বশীল নেতৃত্বের পথে হাঁটব, নাকি মিথ্যা, অপপ্রচার এবং দ্বন্দ্ব-সংঘাতের ধারায় থাকব। রাজনীতি কোনোভাবেই মিথ্যার আশ্রয় হতে পারে না এবং হওয়া উচিতও নয়।"

রাজনীতিতে ইতিবাচক সংস্কৃতির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, "আমাদের প্রত্যেকের দায়িত্ব সত্যকে প্রাধান্য দেওয়া, সহনশীলতা বজায় রাখা এবং একটি সুস্থ গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা। এভাবেই আমরা একটি ন্যায়ভিত্তিক, গণতান্ত্রিক ও মানবিক বাংলাদেশ গড়তে পারি।"

Header Ad
Header Ad

স্থানীয় নির্বাচন হলে সংসদ নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আর নেই: আসিফ মাহমুদ

উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক মহলে যে সংশয় দেখা দিয়েছিল, তা অনেকটাই কেটে গেছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার ও যুব ক্রীড়া বিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তার ভাষায়, এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচনের যে সময়সীমা নির্ধারণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তাতে করে আর নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা নেই।

সোমবার (৯ জুন) ঈদের দিন সকালে কুমিল্লার মুরাদনগর এলাকায় স্থানীয়দের সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।

এ সময় তিনি বলেন, “বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছিল যে, স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে। কিন্তু এখন সে সম্ভাবনা নেই। কারণ প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন আয়োজনের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা দিয়ে দিয়েছেন।”

স্থানীয় সরকার নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “জনগণ যেসব সেবা প্রত্যক্ষভাবে পায়, তার অধিকাংশই আসে স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে। জনপ্রতিনিধি না থাকায় বহু এলাকায় সে সেবা কার্যত বন্ধ হয়ে আছে। এটা আমাদের জন্য দুশ্চিন্তার বিষয়। সরকার শুরু থেকেই স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে আন্তরিক ছিল। এখন সেগুলো বাস্তবায়নের দিকে আমরা এগোচ্ছি।”

তিনি আরও বলেন, “স্থানীয় সরকারে একাধিক স্তর রয়েছে। কী পরিমাণ নির্বাচন আমরা আয়োজন করতে পারবো, তা নির্ভর করবে সময় ও প্রস্তুতির ওপর। তবে সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হবে।”

এ সময় গণমাধ্যমের ভূমিকায় হতাশাও প্রকাশ করেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। সম্প্রতি মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাদেশ ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া গুজব এবং তা মূলধারার কিছু সংবাদমাধ্যমেও প্রতিফলিত হওয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ানো নতুন কিছু নয়। কিন্তু যখন মূলধারার সংবাদমাধ্যমে এসব গুজব উঠে আসে, তখন জাতিগতভাবে আমরা একধাপ পিছিয়ে পড়ি।”

তিনি বলেন, “গুজবের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করা হলে পরে আমাদের আবার ফ্যাক্ট-চেক করে দেখতে হয়—আসলে কতটুকু সত্যি। এটা দুঃখজনক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ। কিছু মানুষ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে এসব ছড়ায়, কেউ আবার ব্যক্তিগত আক্রমণ করে। আমার পরিবারের বিরুদ্ধেও এ ধরনের গুজব ছড়ানো হয়েছে।”

তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, “মুক্ত গণমাধ্যম গণতন্ত্রের অংশ, তবে দায়িত্বশীলতা আরও জরুরি। আমরা চাই সবাই গঠনমূলক ভূমিকা রাখুক। সরকার গুজবের বিরুদ্ধে এবং সঠিক তথ্য প্রকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

এ সময় কুমিল্লার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাজির আহমেদ খান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পঙ্কজ পড়ুয়া, মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে নির্বাচন করার বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে- প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এমন ঘোষণায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচন আয়োজনের এই সময়সূচি নিয়ে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, গণফোরামসহ একাধিক রাজনৈতিক দল ইতোমধ্যেই অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।

তাদের দাবি, এপ্রিল মাস আবহাওয়ার দিক দিয়ে অনুকূল নয় এবং রাজনৈতিক পরিবেশ এখনো প্রস্তুত নয়। তবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সব দিক বিবেচনায় রাখা হয়েছে।

সোমবার (৯ জুন) রাতে বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানিয়েছেন, এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের পেছনে রয়েছে সুস্পষ্ট তিনটি কারণ: সংস্কার, বিচার (ট্রায়াল) এবং নির্বাচনের সুষ্ঠু আয়োজন।

প্রেস সচিব বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সময় নির্ধারণের আগে দেশের চলমান প্রেক্ষাপট, কাঠামোগত সংস্কার, বিচারিক প্রক্রিয়া এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতির বিষয়গুলো খুঁটিনাটি পর্যালোচনা করেছেন। এটি কোনো হঠাৎ সিদ্ধান্ত নয়।”

তিনি জানান, সরকার ইতোমধ্যে ১২ থেকে ১৫টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যারা রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছে। তাদের সুপারিশগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে বাস্তবায়ন করতে হচ্ছে, যা সময়সাপেক্ষ।

দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে বিচারপ্রক্রিয়া। শফিকুল আলম বলেন, “গত বছরের জুলাই-আগস্টে যেভাবে রাজনৈতিক সহিংসতায় শিশু, কিশোরসহ নিরপরাধ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, তা দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। এসব হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য সময় প্রয়োজন, তবে সেটি হতে হবে আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে, যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ায় (ডিউ প্রসেস)।”

তৃতীয় ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক—নির্বাচনের প্রস্তুতি। প্রেস সচিব বলেন, “এই নির্বাচন যেন সত্যিকারের অর্থে অবাধ, সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণমূলক হয়, সেটির জন্য নির্বাচনী ব্যবস্থার পূর্ণ সংস্কার এবং যথাযথ প্রস্তুতির প্রয়োজন রয়েছে। এপ্রিলের প্রথমার্ধকে সামনে রেখে এসব কাজ নিরবিচারে এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে।”

প্রেস সচিব আরও জানান, নির্বাচনের সময় হিসেবে এপ্রিল মাসকে কেন্দ্র করে যেসব রাজনৈতিক দল ‘আবহাওয়াগত অনুকূলতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, তাদের উদ্বেগও আমলে নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, “আমরা আবহাওয়াবিদদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা জানিয়েছেন, এপ্রিল মাসের প্রথম ১০ দিন তুলনামূলকভাবে সহনীয়। এই সময়টায় তাপমাত্রা চরমে ওঠে না এবং দেশব্যাপী তীব্র তাপপ্রবাহ বা কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনাও কম।”

তিনি বলেন, “কালবৈশাখী ঝড় সাধারণত বৈশাখ মাসে বেশি হয়। এপ্রিলের প্রথমার্ধে যেটুকু হয়, তা অঞ্চলভিত্তিক এবং সীমিত। সেই অর্থে এপ্রিলের শুরুটা নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একটি ‘ফ্যান্টাস্টিক টাইম’।"

প্রসঙ্গত, প্রধান উপদেষ্টার এই নির্বাচনসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ কিছু ছোট রাজনৈতিক দল। তবে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী বেশ কয়েকটি দল বলছে, “এপ্রিল নয়, সংবিধান অনুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে।” তাদের মতে, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজনই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মিথ্যা প্রচার ও ধোঁকাবাজি বন্ধে সব রাজনৈতিক দলের প্রতি মির্জা ফখরুলের আহ্বান
স্থানীয় নির্বাচন হলে সংসদ নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আর নেই: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন করার বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
শ্বশুরবাড়িতে কোরবানির ছাগল পাঠাতে পারেননি বাবা, অভিমানে আত্মহত্যা
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা না থাকায় আবদুল হামিদকে গ্রেপ্তার করা হয়নি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক সংবাদ উপস্থাপক সাফিনা আহমেদের রহস্যজনক মৃত্যু, তদন্তে পুলিশ
মালয়েশিয়ায় বাস দুর্ঘটনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ নিহত ১৫
বঙ্গবন্ধু-হাসিনাসহ আ.লীগ নেতাদের নাম সরিয়ে ২২৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পুনর্নামকরণ
গাজার উদ্দেশে রওনা হওয়া ত্রাণবাহী জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল, আটক ১৩ জন
হাসপাতাল ঢুকে বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ১০ জনকে মারধর, আটক ৩
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনেই নিহত ১০৮ ফিলিস্তিনি
এবার দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
চার দিনের সফরে আজ যুক্তরাজ্যে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে নেশন্স লিগ চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
দেশে ফিরেছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
চামড়ার দাম নিয়ে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ঈদের আনন্দে যমুনা সেতু পূর্বপাড়ে বিনোদন প্রেমীদের উপচে পড়া ঢল!
মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক সরকার: প্রধান উপদেষ্টা