বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫ | ২১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

যে যুক্তিতে সব আসামিকেই দণ্ড দিয়েছেন আদালত

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে হত্যার দায়ে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ মেধাবী শিক্ষার্থীকে দণ্ড দিয়েছেন আদালত। যাদের ২০ জনকেই সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং বাকি পাঁচজনকে দিয়েছেন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।

মামলার ২৫ আসামির সবাইকেই দণ্ড দেয়ার যুক্তিও তুলে ধরা হয়েছে রায়ে।

রায়ে আদালত পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে বলেন, নিঃসন্দেহে সব আসামি পরস্পরের যোগসাজশে একে অপরের সহায়তায় শিবির সন্দেহে আবরার ফাহাদ-এর বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে নির্মম এবং নিষ্ঠুরভাবে তাকে হত্যা করেছে। যা বাংলাদেশের সব মানুষকে ব্যথিত করেছে।

আদালত বলেন, ‘বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে আর কখনও না ঘটে, তা রোধকল্পে এই ট্রাইব্যুনালে সব আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হলো।’

ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আজ বুধবার (৮ ডিসেম্বর) আবরার হত্যা মামলার এই রায় ঘোষণা করে।

সংক্ষিপ্ত রায়ের শুরুতে বিচারক ঘটনা ও বিচারের ধারাবাহিকতা উল্লেখ করেন। পরে আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ শাস্তির প্রেক্ষাপট ও অভিন্ন অভিপ্রায়ের ব্যাখ্যা দিয়ে সব আসামিকে শাস্তির সিদ্ধান্তের কথা জানান।

এরপর আদালত ২০ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে রাজধানীতে বুয়েটের শেরে বাংলা হলে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় ১৯ জনকে আসামি করে পরের দিন ৭ অক্টোবর চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা করেন আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ।

একই বছরের ১৩ নভেম্বর চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক মো. ওয়াহিদুজ্জামান। চার্জশিটে ২৫ জনকে আসামি করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষে সাক্ষী করা হয় ৬০ জনকে।

চার্জশিট দাখিলের পর ২০২০ সালের ১৫ মার্চ মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এ স্থানান্তরের আদেশ দিয়ে গেজেট প্রকাশ করে আইন মন্ত্রণালয়। একই বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর মামলাটি চার্জগঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান।

 

এমএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

প্রকাশ্যে ধুমপান নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে নারীদের মশাল মিছিল  

ছবিঃ সংগৃহীত

প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মশাল মিছিল হয়েছে। মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অধিকাংশই নারী। পরে তাদের সংহতি জানিয়ে মিছিলে যোগদেন লালমাটিয়ার স্থানীয় বাসিন্দারাও।

বুধবার (০৫ মার্চ) রাতে লালমাটিয়ায় এই মশাল মিছিল করেন স্থানীয়রা। মোহাম্মদপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইফতেখার হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, রাত সাড়ে ১০টার দিকে স্থানীয়রা ব্যানার নিয়ে লালমাটিয়া এলাকায় একটি মশাল মিছিল করেন। সেই মিছিলে আনুমানিক ২০০ জন অংশ নেন। তাদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন নারী।

তাদের বিভিন্ন স্লোগানের মধ্যে ছিল— উন্মুক্ত স্থানে ধূমপান করা যাবে না, যেখানে সেখানে ধূমপান করা চলবে না, লালমাটিয়া এলাকায় মাদকসেবী-মাদক বিক্রেতাদের স্থান নেই, বয়স্কদের সম্মান করতে হবে ইত্যাদি।

মিছিলকারীদের ব্যানারে লেখা ছিল, ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্যকে সমর্থন ও শাহবাগীদের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের নিন্দা এবং প্রকাশ্যে ধূমপান নিষিদ্ধের দাবিতে’ মশাল মিছিল।

এসময় স্থানীয় নারীরা বলেন, লালমাটিয়াসহ পুরো ঢাকা শহর মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন বয়সের ছেলে-মেয়েরা প্রকাশ্যে মাদক গ্রহণ করছে। তাদের কারণে শিশুরাও বিপথগামী হচ্ছে। এমনকি এসবের প্রতিবাদ করলে তারা রাস্তায় নেমে আন্দোলনের নামে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। আর এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেও মিথ্যা তথ্য প্রচার করা হয়েছে।

মিছিলে অংশ নেওয়া আমেনা ইসলাম নামের এক নারী বলেন, আমাদের মা-বোনেরা কখনোই যেখানে-সেখানে বসে সিগারেট খেতে পারেন না। এটা আমাদের সংস্কৃতি না। এটা আমাদের দেশের মেয়েদের কাজও না। এটা যেমন আমাদের ধর্ম নিষেধ করেছে, আমাদের সমাজেও এটা বেমানান। যারাই এ কাজ করছে, তারা বিদেশি সংস্কৃতি আমদানির মাধ্যমে দেশের মা-বোনদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।

তিনি বলেন, প্রথম কথা হলো পাবলিক প্লেসে ধূমপান আমাদের দেশীয় আইনেই অন্যায় কাজ। কিন্তু কিছু ধর্মবিদ্বেষী নারী সেই অন্যায় কাজটি করেও আবার বিরোধিতা করায় আন্দোলন করছে। আমরা তাদের কাছে কি শিখব? আমাদের ছোটরা তাদের কাছে কি শিখবে? এটা কি কোনো ভালো শিক্ষা? আমরা ছোট থেকেই দেখেছি পুরুষদের কেউ ধূমপান করলেও তারা লুকিয়ে করেন। বড় কেউ দেখে ফেললে তাড়াতাড়ি সেটা ফেলে দেন। এটাই তো আমাদের সমাজের শিক্ষা।

আমেনা ইসলাম আরও বলেন, যেসব নারী প্রকাশ্যে ধূমপান করে আবার গর্ব করে বলে এবং প্রকাশ্যে ধূমপানের সুযোগের দাবিতে আন্দোলন করে তাদের নিশ্চয়ই ভিন্ন কোনো উদ্দেশ্য আছে। তারা আমাদের সমাজকে কলুষিত করতে চায়। তারা বাংলাদেশে বিদেশি সংস্কৃতি-কালচার আমদানি করে নারীদের বাজারের পণ্য বানাতে চায়। আমরা তো চোখের সামনে আমাদের সমাজকে ধ্বংস হতে দিতে পারি না।

এছাড়া সামিনা ইয়াসমিন নামের আরেক নারী বলেন, ধূমপানের কারণে নানাবিধ ক্ষতি হচ্ছে। প্রকাশ্যে ধূমপান শিশুসহ অধূমপায়ীদের বেশি ক্ষতি করছে। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই সারা দেশে ধূমপান ও মাদক নিষিদ্ধ করা হোক।

তিনি আরও বলেন, আমি একজন নারী, নারী হিসেবে তাদের এসব কাজকর্মের জন্য আমার লজ্জা হচ্ছে। দুই-চারটা সমাজের কীটের কারণে আমরা নারী জাতির সম্মান ভূলুণ্ঠিত হতে দিতে পারি না। যারাই এসব আন্দোলন করছে, সরকারকে আহ্বান করব অবিলম্বে যেন তাদের আইনের আওতায় আনে। নয়ত স্থানীয় এলাকাবাসী ও সাধারণ মানুষ মিলে তাদের আমরা প্রতিহত করব।

সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে এক তরুণীর ধূমপান করাকে কেন্দ্র করে হট্টগোলের ঘটনা ঘটে। তার সঙ্গে তার বান্ধবীও ছিলেন।

মোহাম্মদপুরের আসাদগেটের কাছে আড়ং গলির পেছনে ওই তরুণী ধূমপান করছিলেন। এ নিয়ে হট্টগোলের খবর পেয়ে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশের একটি দল ওই তরুণীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

পরে ওই ঘটনা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি যতটুকু জানছি ওনারা নাকি সিগারেট খাইতেছিল। ওই সময় কিছু লোক না কি নামাজ পড়তে যাইতেছিল। এ সময় ওনারা (লোকেরা) বাধা দেওয়ায় তাদের ওপর চা ছুড়ে মারছে। ’

‘তো আপনারা জানেন, ওপেন জায়গায় সিগারেট খাওয়া কিন্তু নারী-পুরুষ সবার জন্যই নিষেধ। এটা কিন্তু একটা অফেন্স। এ জন্য আমি অনুরোধ করব, ওপেন যেন কেউ সিগারেটটা না খায়। আর এখন যে রোজার সময় সবাইকে একটু সংযমী হতে হবে। ’

Header Ad
Header Ad

সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন  

ছবিঃ সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শেখ মঈনুদ্দিন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় বিষয়ক সহকারী হিসেবে কাজ করবেন।

বুধবার (৫ মার্চ) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিশেষ সহকারী থাকাকালীন তারা প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও আনুষঙ্গিক সুবিধা পাবেন।

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী শেখ মঈনুদ্দিনের সড়ক ও অবকাঠামো খাতে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। তিনি বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোর্টেশনের সেফটি ও অপারেশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, শেখ মঈনুদ্দিন নতুন দায়িত্ব নেওয়ার আগে বর্তমান পদ থেকে অব্যাহতি নেবেন।

২০১৬ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিনি ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব ট্রান্সপোর্টেশনের প্রোগ্রাম ও প্রকল্প ব্যবস্থাপনা বিভাগে প্রকল্প ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে লস অ্যাঞ্জেলেসের সরকারি খাতে বহু বিলিয়ন ডলারের অবকাঠামো প্রকল্পের নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি।

শেখ মঈনুদ্দিন যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয়, লাফায়েত থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন। পরে ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর এবং ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেস (ইউসিএলএ) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

তিনি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশি ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যান্ড আর্কিটেক্টসের (এএবিইএ) কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

Header Ad
Header Ad

প্রোটিয়াদের হারিয়ে ফাইনালে ভারতের সঙ্গী নিউজিল্যান্ড  

ছবিঃ সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫০ রানে পরাজিত করে ফাইনালে পৌঁছেছে। নিউজিল্যান্ড প্রথমে ব্যাট করে ৩৬৩ রানের বিশাল স্কোর গড়ে, যেখানে কেন উইলিয়ামসন ও রাচিন রবীন্দ্র সেঞ্চুরি করেন। জবাবে, দক্ষিণ আফ্রিকা ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৯৪ রান করে, যেখানে ডেভিড মিলার ৮২ ও রাসি ভ্যান ডার ডুসেন ৬৯ রান করেন। নিউজিল্যান্ডের বোলাররা কার্যকর বোলিং করে দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ জয়ের ফলে নিউজিল্যান্ড ফাইনালে ভারতের মুখোমুখি হবে।

লাহোরে টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩৬২ রান সংগ্রহ করেছে নিউজিল্যান্ড। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ১০৮ রান করেছেন রাচিন। তাছাড়া ১০২ রান এসেছে উইলিয়ামসনের ব্যাট থেকে। জবাবে খেলতে নেমে ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩১২ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা।

আগামী ৯ মার্চ ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে খেলবে নিউজিল্যান্ড।

বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই রায়ান রিকেলটনকে হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১২ বলে ১৭ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি। আক্রমণাত্মক খেলতে গিয়ে দলীয় ২০ রানেই সাজঘরে ফিরেছেন এই ওপেনার। তবে আরেক ওপেনার টেম্বা বাভুমা পেয়েছেন ফিফটির দেখা। এরপর আর বেশিদূর এগোতে পারেননি। ৭১ বলে করেছেন ৫৬ রান।

রানের দেখা পেয়েছেন তিনে নামা রাসি ফন ডার ডাসেনও। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে সেঞ্চুরির পথে এগোচ্ছিলেন তিনি। তবে কাটা পড়েছেন ৬৯ রানে। ৬৬ বলের তার ইনিংসটি ছিল বেশ কার্যকরী। তবে এইডেন মার্করাম-হেনরিখ ক্লাসেনরা দ্রুত সাজঘরে ফিরলে তা পথ হারায় দল।

শেষদিকে ডেভিড মিলার একাই চেষ্টা করেছেন। পেয়েছেন দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি। কিন্তু ঝড় তোলেও যেন তা বিফলে গেল। কিউইদের রানের পাহাড় টপকানো সম্ভব হয়নি। তার ৬৭ বলে অপরাজিত ১০০ রানের ইনিংস কেবলই হারের ব্যবধান কমিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রকাশ্যে ধুমপান নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীতে নারীদের মশাল মিছিল  
সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন  
প্রোটিয়াদের হারিয়ে ফাইনালে ভারতের সঙ্গী নিউজিল্যান্ড  
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মাসুদ তালুকদারের পদ স্থগিত
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়: স্নাতক পাশ না করেও পেল প্রথম শ্রেণীর চাকরী  
সরকারি যানবাহনের চালকরা ট্রাফিক আইন অমান্য করছে : ডিএমপি  
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্ত্রী ও শ্যালিকাকে হত্যার ঘটনায় আদালতে স্বামীর স্বীকারোক্তি
টাঙ্গাইলে পাহাড়ের লাল মাটি কাটার অভিযোগে লাখ টাকা জরিমানা  
জাতিসংঘ মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে নয়, তবে বিচার হতে হবে : ভলকার তুর্ক  
রমজানে চুয়াডাঙ্গায় নিয়মিত বাজার মনিটরিং প্রয়োজন: ক্যাব
পবিত্র রমজানে কুবিতে মিলছে ১০ টাকায় ইফতার
নিত্যপণ্যের দাম আগের বছরের চেয়ে বাড়েনি: অর্থ উপদেষ্টা  
জোটে যাবে না এনসিপি, ৩০০ আসনে দেবে প্রার্থী
ফের রিমান্ডে সাবেক বিচারপতি মানিক
শ্রম আইন সংস্কার করে বিশ্বমানের করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
শিগগিরই গঠন করা হবে জাতীয় নাগরিক পার্টির যুব উইং
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন বিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা
মহানবী (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তি, রাবির ছাত্রলীগ নেতা আটক
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আটক
নারী-পুরুষ ছাড়া অন্য লিঙ্গের ঠাঁই হবে না যুক্তরাষ্ট্রে : ট্রাম্প