বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জি কে শামীমের দুর্নীতি মামলার রায় আজ  

জি কে শামীম। ছবিঃ সংগৃহীত

অজ্ঞাত আয়ে সম্পদ অর্জনের মামলায় অভিযোগে আলোচিত ঠিকাদার জি কে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় রায় আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ঘোষণা করা হবে।

ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৪ এর বিচারক মো. রবিউল আলমের আদালত এ রায় ঘোষণা করবেন। গত ২২ জানুয়ারি দুদক ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য ৩০ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন।

২০১৯ সালের ২১ অক্টোবর জি কে শামীম ও তার মা আয়েশা আক্তারের বিরুদ্ধে মামলাটি করে দুদক। ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে এ মামলা করেছিলেন।

অভিযোগ তদন্ত করে ২০২১ সালের ১৭ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন আদালতে অভিযোগপত্র দেন। পরের বছরে ১৮ অক্টোবর তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় আদালত।

২০১৯ সালে দেশে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলাকালে ২০ সেপ্টেম্বর ঢাকার গুলশানে নিজ কার্যালয় থেকে জি কে শামীমকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেসময় গুলশান থানায় তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মোট তিনটি মামলা হয়।

গ্রেফতারের আগে শামীম নিজেকে কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা হিসেবে পরিচয় দিতে। কখনও যুবলীগের সমবায়বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে আবার কখনও নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হিসেবেও পরিচয় দিতেন। যদিও তার সঙ্গে যুবলীগের সংশ্লিষ্টতা স্বীকার করা হয়নি।

আলোচিত এই ঠিকাদার পরিচিত ছিলেন সাতজন সশস্ত্র দেহরক্ষী নিয়ে চলাফেরার কারণে। ক্ষমতা দেখিয়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের বড় ঠিকাদারী কাজের প্রায় সবই নিজের প্রতিষ্ঠানের দখলে নিতেন তিনি।

২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জি কে শামীম ও তার সাত দেহরক্ষীকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম।

সাজা পাওয়া তার সাত দেহরক্ষী হলেন- মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন।

এছাড়া অর্থপাচারের মামলায়ও জিকে শামীমকে ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত।

Header Ad
Header Ad

কুয়েটে সংঘর্ষে তৃতীয় পক্ষের সংশ্লিষ্টতার দাবি ছাত্রদলের

ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সংগঠনটি দাবি করেছে, হামলায় তৃতীয় পক্ষ জড়িত, যারা নিজেদের পরিচয় গোপন রাখতে চায়।

মঙ্গলবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বিক্ষোভ সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস বলেন, "ছাত্রদল নয়, কুয়েটে হামলা চালিয়েছে তৃতীয়পক্ষ। যারা নিজেদের আড়াল করতে চায়, তারাই পরিচয় গোপন রেখে হামলা চালিয়েছে।"

মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্রদল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়, যাতে অন্তত ১৫ জন আহত হন। সংঘর্ষের জন্য দুই পক্ষই একে অপরকে দায়ী করেছে।

ঘটনার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সমাবেশে সংগঠনটির আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, "যারা ছাত্রলীগ হয়ে উঠতে চাইবে, তাদের পরিণতি ছাত্রলীগের মতোই হবে। শিক্ষার্থীদের ভাষায় কথা বলুন, তাদের মনোভাব বুঝে রাজনীতি করুন। কিন্তু ক্যাডার পলিটিক্স করতে চাইলে তাদের প্রতিহত করতে হবে। আপনারা (ছাত্রদল) মজলুম ছিলেন, জালিম হবেন না।"

এর আগে, ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মল্লিক ওয়াসি উদ্দিন তামী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে দাবি করা হয়, "কুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানার অপব্যবহার করে ফরম বিতরণের অভিযোগ তুলে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর নৃশংস হামলা চালিয়েছে গুপ্ত সংগঠন শিবির ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের কিছু সশস্ত্র সন্ত্রাসী।"

ছাত্রদলের দাবি, "নিষিদ্ধ ঘোষিত ফ্যাসিবাদী সংগঠন ছাত্রলীগ অতীতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করে অপকর্মের সাফাই দিতো। এখন একই কৌশলে ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে গুপ্ত সংগঠন শিবির সাধারণ শিক্ষার্থীদের নামকে কলুষিত করছে এবং হামলা চালিয়ে সহিংস পরিবেশ ফিরিয়ে আনার অপচেষ্টা চালাচ্ছে।"

এই ঘটনায় এখনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমকে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব আবু সালেহ মো. মাহফুজুল আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শফিকুল আলমকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব পদে তার কর্মকালীন সময়ে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা প্রদান করা হলো। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হয়েছে।

গত বছরের ১৩ আগস্ট শফিকুল আলমকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তখন তিনি সচিব পদমর্যাদায় নিয়োগ পান।

সেসময়ের প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছিল, শফিকুল আলম প্রধান উপদেষ্টার মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) সরকারের সচিব পদমর্যাদায় দায়িত্ব পালন করবেন। তার বেতন নির্ধারণ করা হয় ৭৮,০০০ টাকা, যা অন্যান্য সুবিধাসহ প্রদান করা হবে।

বার্তা সংস্থা এএফপির বাংলাদেশ ব্যুরো প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করা শফিকুল আলমের প্রশাসনিক দক্ষতার স্বীকৃতি হিসেবে এবার তিনি সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন।

Header Ad
Header Ad

বসুন্ধরা পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ: দুবাইয়ে ফ্ল্যাট জব্দ, যুক্তরাজ্যে বিনিয়োগ অবরুদ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় আদালতের নির্দেশে দুবাইয়ের বিখ্যাত বুর্জ খলিফায় তাদের একটি ফ্ল্যাট জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে ছয়টি কোম্পানির বিনিয়োগও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

দুদকের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম জানান, দুদকের উপপরিচালক নাজমুল হোসেন আদালতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত এটি মঞ্জুর করেন।

আবেদনে বলা হয়, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তার পরিবারের সদস্যরা অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে ঋণ জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ সম্পদ হস্তান্তর ও অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।

দুদকের অনুসন্ধানে জানা গেছে, তারা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিশাল অঙ্কের ঋণ নিয়ে সেই অর্থের একটি অংশ অবৈধভাবে দেশের বাইরে পাচার করেছেন। এসব অর্থ যুক্তরাজ্য, স্লোভাকিয়া ও দুবাইয়ের বিভিন্ন কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা হয়েছে।

আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের যুক্তরাজ্যে বেশ কয়েকটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

এর মধ্যে রয়েছে স্লোভাকিয়ান কোম্পানি ক্যালকাট্রুনিক হোল্ডিং (৫,০০০ ইউরো), জিএজিএজিইউজিইউ (৫,০০০ ইউরো), যুক্তরাজ্যের ওয়ার্ল্ডেরা কর্পোরেশন লিমিটেড (১,০০০ শেয়ার) এবং এএসডব্লিউএ হোল্ডিংস লিমিটেড (৫,০০০ শেয়ার)।

এছাড়া, আনভীরের স্ত্রী সাবরিনা সোবহানের নামে যুক্তরাজ্যের ইউরোএশিয়া টেলিভিশন নেটওয়ার্ক লিমিটেড-এ থাকা ৫,০০০ শেয়ার এবং আনভীরের ভাই সাফওয়ান সোবহানের গ্লোবাল মাল্টি ট্রেড লিমিটেড-এর বিনিয়োগও অবরুদ্ধ করা হয়েছে।

দুবাইয়ের বিখ্যাত বুর্জ খলিফার ১১তম ফ্লোরে অবস্থিত আনভীরের মালিকানাধীন একটি ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।

দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তার স্ত্রী আফরোজা বেগম, ছেলে সায়েম সোবহান আনভীর, আনভীরের স্ত্রী সাবরিনা সোবহান, ছেলে সাদাত সোবহানের স্ত্রী সোনিয়া ফেরদৌস সোবহান, ছেলে সাফিয়াত সোবহান, সাফওয়ান সোবহান এবং তার স্ত্রী ইয়াশা সোবহানসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা এসব অর্থপাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের সঙ্গে জড়িত।

তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি ছাড়াই দেশের বাইরে বিপুল পরিমাণ অর্থ স্থানান্তর করেছেন এবং তা বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করেছেন। এছাড়া, তাদের আয়কর রিটার্নেও এসব বিনিয়োগের তথ্য গোপন করা হয়েছে।

২০২৪ সালের আগস্টে সরকার পরিবর্তনের পর সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ বড় ব্যবসায়ীদের অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো তদন্ত শুরু করে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) বসুন্ধরাসহ পাঁচটি বৃহৎ ব্যবসায়ী গ্রুপের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে এবং তাদের ব্যাংক লেনদেনের তথ্য সংগ্রহ করে।

অক্টোবরে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) আহমেদ আকবর সোবহান ও তার চার ছেলেসহ আটজনের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেয়। একই মাসে দুদকের আবেদনে আদালত তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

এছাড়া, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা মূল্যের জমি দখল ও অর্থপাচারের অভিযোগে আহমেদ আকবর সোবহান ও তার ছেলে সায়েম সোবহান আনভীরসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে।

দুদকসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর তদন্ত এখনও চলছে। আদালতের এই আদেশের ফলে বসুন্ধরা গ্রুপের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পথ উন্মুক্ত হলো। ভবিষ্যতে আরও কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়, তা সময়ই বলে দেবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুয়েটে সংঘর্ষে তৃতীয় পক্ষের সংশ্লিষ্টতার দাবি ছাত্রদলের
সিনিয়র সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম
বসুন্ধরা পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ: দুবাইয়ে ফ্ল্যাট জব্দ, যুক্তরাজ্যে বিনিয়োগ অবরুদ্ধ
কুয়েটে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে উত্তেজনা, দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাবিতে ছাত্রদল-বৈষম্যবিরোধীদের পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভের ডাক
স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী এখনও বৈষম্যের শিকার: গোলাম পরওয়ার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে আট গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ১৫
চট্টগ্রামে হাসনাত আব্দুল্লাহকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ক্ষমতার থাকার খায়েশ থাকলে পদ ছেড়ে নির্বাচনে আসুন: মির্জা ফখরুল
পানিবণ্টন নিয়ে প্রতিবেশী দেশ অপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ করছে: তারেক রহমান
পরিবর্তন হচ্ছে র‍্যাবের নাম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অতীতের মত এবারও যথাযথভাবে পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপন করা হবে : ফারুকী
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি ক্রোক, ১৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সানীর অকাল মৃত্যুতে নাটকের সিন্ডিকেট নিয়ে প্রশ্ন
প্রজ্ঞাপন জারি করে অবশেষে পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল
ছাত্ররাজনীতি বন্ধের দাবিতে কুয়েটে সাধারণ শিক্ষার্থী-ছাত্রদল সংঘর্ষ চলছে, আহত অন্তত ১০
আজহারুলের মুক্তি ও নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার দাবীতে নওগাঁয় জামায়াতের সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর থেকে ৪ লাশ উদ্ধার, যা জানা গেল
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে রিয়াদে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র বৈঠক