রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাগর-রুনি হত্যা মামলায় লড়বেন আইনজীবী শিশির মনির

ছবি: সংগৃহীত

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনিরকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রুনির ভাই ও মামলার বাদী নওশের রোমান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

এ বিষয়ে আইনজীবী শিশির মনির বলেন, সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উন্মোচনে কাজ শুরু করব। সেজন্য দ্রুত তদন্ত কর্মকর্তাদের সঙ্গে মিটিং করব। একইসঙ্গে হত্যার রহস্য উন্মোচনে নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতে আইনি লড়াই চালিয়ে যাব।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়।

এ ঘটনায় নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

প্রথমে এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপপরিদর্শক (এসআই)। এরপর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার দেওয়া হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি)।

তারাও রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হলে হাইকোর্টের নির্দেশে মামলার তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর থেকে একের পর এক তারিখ বাড়ানো হলেও তদন্ত শেষ করতে পারেনি সংস্থাটি।

Header Ad

তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কাফরুল থানায় ২০০৭ সালের একটি মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে আদালতের দেওয়া সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেছে সরকার।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লার সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডা. জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিতের বিষয়ে দাখিল করা আবেদন এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের মতামতের আলোকে The Code of Criminal Procedure, (Act No. V of 1898)-এর ধারা ৪০১(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সাজা স্থগিত করা হলো।

এর আগে, গত বছরের ২ আগস্ট জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৯ বছর ও তার স্ত্রী জুবাইদা রহমানের ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।

একই সঙ্গে আদালত তারেকের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ২ কোটি ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ টাকার সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া তারেককে তিন কোটি টাকা ও জুবাইদাকে ৩৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় তারেক রহমান ও জোবাইদার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। ২৬(২) ধারার অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ৩ বছর এবং ২৭(১) ধারায় অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর।

এ মামলায় ওই বছরের গত ২৭ জুলাই দুদকের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। এরপর ২ আগস্ট রায়ের দিন ধার্য করা হয়।

সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জুবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

সাকিবের নিরাপত্তা ইস্যুতে পাল্টা শর্ত জুড়ে দিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম পোস্টার বয় সাকিব আল হাসানকে নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। কখনো ব্যবসায়ী হিসেবে, কখনো খোলোয়াড় আবার কখনো বা রাজনীতিবীদ। জুলাইয়ের অভ্যুত্থানের পর দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন হলে অনেকটা বিপাকে পড়েন সাকিব। যার কারণে অবস্থান করছেন দেশের বাইরে। দলের সঙ্গেও যোগ দিচ্ছেন সেভাবেই। এরইমধ্যে ভারতের কানপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসরের ঘোষণা দেন তিনি। তবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দেশের মাটিতে নিজের ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলতে চান বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এই তারকা। যদিও টাইগার ক্রিকেটে অবশ্য মাঠ থেকে বিদায়ের নজির খুব একটা নেই।

সাকিবের জন্য বিষয়টি যে খুব একটা সহজ নয় তা তিনি নিজেও জানেন। বিশেষ করে চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর সাধারণের চোখে অবস্থান বদলেছে সাকিবের। ৫ আগস্ট ক্ষমতার পালাবদলের পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অনেকেই আত্মগোপনে আছেন, অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছেন।

ঢাকার আদাবরে গার্মেন্টসকর্মী রুবেলের হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলা হয়েছে সাকিবের নামে। সেই সূত্রে সাকিব জানিয়েছিলেন, দেশে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পেলেই অক্টোবরে মিরপুরে নিজের শেষ টেস্ট খেলতে নামবেন তিনি। শুধু তাই নয়, খেলা শেষ করে নিরাপদে দেশ ছাড়ার নিশ্চয়তাটাও চেয়েছেন তিনি।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ফারুক আহমেদ পুরো ব্যাপারটি ঠেলে দিয়েছেন সরকারের কোর্টে। তিনি বলেছেন সাকিবের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি বোর্ড দেখবে না।

আজ রোববার শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে গ্রামীণফোনের লভ্যাংশের চেক প্রদান অনুষ্ঠানে ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, 'সাকিব আল হাসানের পরিচয় দুটি, এটি মনে রাখতে হবে। তিনি একজন খেলোয়াড়। সে হিসেবে তার যতটা নিরাপত্তা দেয়া দরকার সেটা দেয়া হবে। অপরদিকে তিনি একজন রাজনীতিবিদও। আওয়ামী লীগের হয়ে রাজনীতি করেছেন। মানুষের মধ্যে এই দুই পরিচয় নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে। এখন খেলোয়াড় হিসেবে আমাদের একজন খেলোয়াড়কে যতটুকু নিরাপত্তা দেয়ার দরকার ততটুকু আমরা দেব।'

এসময় সাকিবের প্রতি অনেকটা শর্ত আরোপের সুরে উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে জনগণের মধ্যে যদি ক্ষোভ থাকে, তাহলে নিজেকেই তার সংশোধন করতে হবে। নিজের রাজনৈতিক অবস্থান সাকিবকেই স্পষ্ট করতে হবে।

আসিফ মাহমুদ যোগ করেন, ‘রাষ্ট্রের জায়গা থেকে রাষ্ট্র প্রত্যেক নাগরিককেই নিরাপত্তা দিতে বাধ্য এবং সেটা আমরা অবশ্যই করব।’

'তার বিরুদ্ধে যে হত্যা মামলা হয়েছে, সে বিষয়ে আমরা ইতোমধ্যেই বলেছি এবং আইন মন্ত্রণালয়ও বলেছে, তদন্তে সংশ্লিষ্টতা না থাকলে প্রাথমিকভাবেই নাম বাদ দেয়া হবে।'

উপদেষ্টা আসিফ বলেন, তার (সাকিব আল হাসান) রাজনৈতিক পরিচয়ের কারণে জনগণের মধ্যে যদি ক্ষোভ থাকে, তাহলে…। মনে করুন, আমার নিরাপত্তার জন্য পাঁচজন পুলিশ কনস্টেবল এবং একজন গানম্যান থাকেন। আমার উপরে যদি দেশের ১৬ কোটি জনগণের ক্ষোভ থাকে, তাহলে তারা আমাকে কী নিরাপত্তা দেবেন?

তিনি বলেন, 'জনগণের যদি কোথাও ক্ষোভ থাকে, তাহলে সেটা আমাকে রিডিউস করতে (কমাতে) হবে আমার কথা দিয়ে। আমার মনে হয়, তার নিজের জায়গা পরিষ্কার করা প্রয়োজন, রাজনৈতিক জায়গা থেকে, তার যে রাজনৈতিক অবস্থান, তা নিয়ে কথা বলা প্রয়োজন। অলরেডি মাশরাফি বিন মুর্তজা কথা বলেছেন।'

এসময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথাও টেনে আনেন ক্রীড়া উপদেষ্টা, 'শেখ হাসিনাকেও নিরাপত্তা দেওয়া যায়নি, তাকে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছে। সে জায়গায় রাজনৈতিক বিষয়টি পরিষ্কার করা প্রয়োজন বলে মনে করি। প্রত্যেক খেলোয়াড়কে নিরাপত্তা দেওয়াই আমাদের দায়িত্ব এবং সে দায়িত্ব আমরা পালন করি।'

ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা

ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগকে পুনরায় শক্তিশালীভাবে ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা শুরু করেছে ভারত। ইতোমধ্যে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।

বৈঠকে ভারতের বাংলাদেশ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক, অবসরপ্রাপ্ত এবং বর্তমান কূটনীতিকরা অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল "বাংলাদেশে চলমান ভারতীয় প্রকল্পসমূহ এবং আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন।"

প্রথমেই বাংলাদেশে চলমান ভারতীয় প্রকল্পগুলোর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রকল্পগুলোর সফল এবং বাধাহীন বাস্তবায়নের ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়। পাশাপাশি শেখ হাসিনার সরকারের সাথে ভারতের স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকগুলো পুনর্বিবেচনা করা হলেও, সম্পাদিত চুক্তিগুলো থেকে সরকার যেন সরে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক করা হয়।

২০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এই বৈঠকের "মিনিটস অব দ্য মিটিং" জার্মানি ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম "দ্য মিরর এশিয়া"র হাতে পৌঁছে, যা তারা প্রকাশ করেছে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ওবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ওআরএফ), বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশন এবং ইনস্টিটিউট অব ডিফেন্স স্টাডিজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস (আইডিএসএ)-এর প্রতিনিধিরা। এছাড়া, সাংবাদিক ও একাধিক বিশিষ্ট অধ্যাপককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মতামত দিতে।

বৈঠকে আলোচনার মূল কেন্দ্রে ছিল আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা। বৈঠকে উপস্থিত একজন প্রতিনিধি উল্লেখ করেন যে, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে যদি নির্বাচন হয়, তবে বিএনপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রবল। তবে, বিএনপি ক্ষমতায় এসে জনপ্রিয়তা হারাতে পারে এবং বাংলাদেশের দ্বি-দলীয় রাজনৈতিক বাস্তবতায় তখন জনগণের সমর্থন আওয়ামী লীগের দিকে ঘুরে যাবে।

আলোচনায় শেখ হাসিনার ২০০৯ সালের ভূমিধ্বস বিজয়ের উদাহরণ তুলে ধরা হয়। ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় ফেরানোর জন্য বর্তমানে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়া এবং আসন্ন নির্বাচনে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপর জোর দেয়া হয়। বৈঠকে একজন থিঙ্ক ট্যাংক প্রতিনিধি বাংলাদেশে গিয়ে ভারতের অরাজনৈতিক বন্ধুদের পরামর্শ নেয়ার প্রস্তাব করেন, যাতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা যায়।

একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, ৫ আগস্টের আগে এবং পরে দিল্লি, কলকাতা ও আগরতলায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতারা আশ্রয় নিয়েছেন এবং তারা ভারতের সাহায্য চেয়েছেন সংগঠিত হতে। তবে ভারতে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিতে হলে "অল পার্টি পার্লামেন্টারিয়ান কমিটি"-র অনুমোদন প্রয়োজন হবে।

বৈঠকে উপস্থিত একজন বিশেষজ্ঞ উল্লেখ করেন, ১৯৭১ সালেও আওয়ামী লীগ ভারতে বসে দল পরিচালনা করেছে। কলকাতা ও আগরতলায় তারা মিটিং করেছে, এমনকি নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবেশী দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সংকটকালে ভারতে দলীয় কর্মকাণ্ড চালানোর ইতিহাস নতুন নয়। তিনি ভারতে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত হওয়ার অনুমতি দেয়ার পক্ষে মত দেন।

তবে, বৈঠকে অংশগ্রহণকারী অবসরপ্রাপ্ত এক কূটনীতিক সতর্ক করেন যে, ভারতে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম যেন গোপনে হয় এবং তা গণমাধ্যমে প্রকাশ না পায়। অন্যথায়, ভারতের বর্তমান সরকারের সাথে সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তিনি আরও যোগ করেন, ২০১৪ সাল থেকে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার অভিযোগ ভারত অস্বীকার করলেও আওয়ামী লীগের নেতারা প্রকাশ্যে এ বিষয়ে গর্ব করেছেন। এ কারণে, আওয়ামী লীগের নেতাদেরকে যথাযথ দিকনির্দেশনা দেয়ার প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিত
সাকিবের নিরাপত্তা ইস্যুতে পাল্টা শর্ত জুড়ে দিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
ভারতের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন পরিকল্পনা
ভুটানকে হারিয়ে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্ব শেষ বাংলাদেশের
২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৫ হাজার কোটি টাকা
সমবায় ব্যাংকের ১২ হাজার ভরি সোনা নিখোঁজ
শাহজালাল বিমানবন্দরের চারপাশকে ‘সাইলেন্ট জোন’ ঘোষণা
সাগর-রুনি হত্যা মামলায় লড়বেন আইনজীবী শিশির মনির
উবার ও পাঠাওকে ৪০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে লিগ্যাল নোটিশ
তিস্তা ও অন্যান্য নদীর পানিতে রংপুরসহ ৫ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
নওগাঁয় ভোররাতে যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট
শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি খলিলুর গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ
ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে প্লাস্টিকমুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়ের নামে মহাসাগর চুরি করেছেন হাসিনা: রিজভী
‘দেশ আমাদের সবার, কোন দল কিংবা ব্যক্তির নয়’- জামায়াতে ইসলামীর আমীর
আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা