রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এস আলম গ্রুপের সব সম্পত্তির তালিকা হাইকোর্টে দাখিলের নির্দেশ

হাইকোর্ট। ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই ব্যাংকিং খাতের অনিয়ম ও দুর্নীতি ব্যাপকভাবে সামনে আসতে শুরু করে। সেই সঙ্গে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয় এস আলম গ্রুপ। চলছে এস আলম গ্রুপের অর্থ ও সম্পদের চুলচেরা অনুসন্ধান। এরই প্রেক্ষিতে এবার কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পদের তালিকা দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রুলসহ এ আদেশ দেন। স্থাবর সব সম্পদের তালিকা দাখিল করতে আইন সচিব ও নিবন্ধন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শকের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে এস আলম গ্রুপ, কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পদের তালিকা দাখিল করা এবং এসব সম্পদ স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ১৭ সেপ্টেম্বর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান।

রিটের শুনানিতে ২২ সেপ্টেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী আদালতকে জানান, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের যেসব বিষয় এসেছে, তা নিয়ে সংস্থাটি (দুদক) অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করেছে। হালনাগাদ তথ্য জানাতে তিনি সময়ের আরজি জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সেদিন আদালত শুনানি মুলতবি করে এস আলম গ্রুপের অর্থ পাচারের অভিযোগের ওপর অনুসন্ধান-সংক্রান্ত তথ্য দুদকের আইনজীবীকে রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) আদালতকে অবহিত করতে বলেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ শুনানি নিয়ে আদালত রুলসহ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান নিজেই শুনানি করেন। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শাহীন আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান।

রিট দায়েরের পর আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে এস আলম গ্রুপের এ পর্যন্ত নেওয়া ঋণের পরিমাণ, সেগুলোর বর্তমান অবস্থা ও দায়, বিদেশে পাচার করা অর্থ ও সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা, সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। আদালতের অনুমতি ছাড়া কোম্পানির পরিচালকসহ পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও চাওয়া হয়েছে।

Header Ad

জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের দায়ের করা মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমান এবং এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লার সই করা প্রজ্ঞাপনে এ স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শফিক রেহমান এবং মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়া ওরফে এম আর ভুঁইয়া ওরফে মিল্টন ভূইয়ার সাজা স্থগিতের বিষয়ে দাখিল করা আবেদন এবং আইন ও বিচার বিভাগের মতামতের আলোকে ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিকিউটর, (অ্যাক্ট নম্বর, ভি অব ১৮৯৮)-এর ধারা ৪০১(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং-২, ঢাকা এর পল্টন মডেল থানার মামলা নং-০১ (০৮)২০১৫, জিআর মামলা নং-২৯৪/১৫-এ তাদের বিরুদ্ধে প্রদত্ত দণ্ডাদেশ বিজ্ঞ আদালতে আত্মসমর্পণপূর্বক আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য নির্দেশক্রমে স্থগিত করা হলো।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ আদেশ জারি করা হয়েছে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

 

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী

ফাইল ছবি

এবার ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মিষ্টি ছানামুখী। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাড়া দেশের আর কোথাও ছানামুখী তৈরি হয় না। এই মিষ্টির খ্যাতি রয়েছে দেশজুড়ে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই মিষ্টান্ন জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ডিপিডিটি কোনো পণ্যের জিআই স্বীকৃতি দেয়।

কোনো একটি দেশের নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে সেখানকার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি যদি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাহলে সেটিকে সেই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। কোনো একটি পণ্য চেনার জন্য জিআই স্বীকৃতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ সেপ্টেম্বর শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার বিষয়টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনকে নিশ্চিত করে। ডিপিডিটিতে ছানামুখী ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) নম্বর ৪১।

২৪ সেপ্টেম্বর ডিপিডিটির মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান স্বাক্ষরিত জেলা প্রশাসনের কাছে পাঠানো জিআই সনদে উল্লেখ রয়েছে, ভৌগোলিক নির্দেশক (যার নমুনা এতদসঙ্গে সংযুক্ত আছে) নিবন্ধন বইয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের নামে ২৯ ও ৩০ শ্রেণিতে জিআই-৭৫ নম্বরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি পণ্যের জন্য চলতি বছরের ৮ এপ্রিল থেকে নিবন্ধিত হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তৎকালীন জেলা প্রশাসক (১ জানুয়ারি ২০২২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত) মো. শাহগীর আলম প্রথমে ও পরে সদ্য বিদায়ী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান গত ২ এপ্রিল ‌‘ছানামুখী’ মিষ্টান্নকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) খাবার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে ডিপিডিটির রেজিস্ট্রারের কাছে ১০ পৃষ্ঠার একটি আবেদন পাঠান। সেখানে ছানামুখী মিষ্টান্নের বৈশিষ্ট্য, ভৌগোলিক নাম, ছানামুখীর বর্ণনা, উৎপাদনের প্রদ্ধতিসহ নানা বিষয় বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেন।

জানা গেছে, জেলা তথ্য বাতায়নে পুরোনো ও ঐতিহ্যবাহী খাবার হিসেবে উল্লেখ আছে এই ছানামুখীর নাম। ছানামুখীর উৎপত্তি ব্রিটিশ রাজত্বকালে বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। এক কেজি ছানামুখী তৈরিতে গাভির সাত-আট লিটার দুধ লাগে। প্রতি কেজি ছানামুখীর দাম ৭০০ টাকা।

ভোলাগিরি মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী নান্টু মোদক জানান, এক কেজি ছানামুখী তৈরিতে গাভির সাত থেকে আট লিটার দুধ লাগে। প্রথমে দুধ জ্বাল দিয়ে ঠান্ডা করে ছানায় পরিণত করতে হয়। এরপর পানি ঝরে পড়বে এমন টুকরিতে ছানা রাখতে হবে। ওই ছানা পরিষ্কার কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রেখে সব পানি ঝরে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যাওয়া ছানা ছোট ছোট করে প্রায় সমান আকৃতির কাটতে হবে। এরপর পানি, চিনি ও এলাচির মিশ্রণে তৈরি করা শিরায় ছানা ছেড়ে দিয়ে নাড়তে হবে। ওই শিরা থেকে ছানা তুলে ঠান্ডা করা অর্থাৎ শুকানোর ব্যবস্থা করতে হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ছানামুখী জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। সরকারিভাবে ছানামুখীকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে। জেলার ব্র্যান্ডবুকেও একে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে।বিদেশি অতিথিসহ মন্ত্রী পর্যায়ের যারাই আসেন, ছানামুখী দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।

ছানামুখী নিয়ে প্রচলিত ইতিহাস হলো, মহাদেব পাঁড়ে নামে ভারতের কাশিধামের এক কারিগরের হাত ধরে এর জন্ম। মহাদেব পাঁড়ে তার বড় ভাই দুর্গা প্রসাদের সঙ্গে কলকাতায় এসে মিষ্টির দোকানে কাজ শুরু করেন। দুর্গা প্রসাদের মৃত্যুর পর মহাদেব পাঁড়ে সেখান থেকে বেরিয়ে পড়েন। ঘুরতে ঘুরতে চলে আসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তখন তিনি পৌর এলাকার মেড্ডার শিবরাম মোদকের দোকানে কাজ শুরু করেন। শিবরামের দোকানে বানানো মহাদেব পাঁড়ের সেই ছানামুখী কয়েক দিনের মধ্যেই আলোচনায় চলে আসে। দীর্ঘদিন পর অন্য দোকানদাররাও ছানামুখী বানানো শুরু করেন।

নওগাঁয় ভোররাতে যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ শহরের দক্ষিণ কালিতলা এলাকায় এক যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি হয়েছে। ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি, ডাকাত দলটি বাড়ির সদস্যদের মারপিট ও ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করেছে। এ সময় ডাকাতদের হামলায় বাড়ির দুই সদস্য আহত হন।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর চারটার দিকে নওগাঁ পৌর যুবদলের যুগ্ন আহ্বায়ক সঞ্জয় কুমার দাসের বাড়িতে এ ডাকাতি সংঘটিত হয়। খবর পেয়ে আজ সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফৌজিয়া হাবিবের নেতৃত্বে নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আলামত সংগ্রহ করেছেন।

যুবনেতা সঞ্জয় কুমার দাস বলেন, আজ ভোর ৪টার দিকে তিনি ও তাঁর স্ত্রী সন্তান নিয়ে ঘড়ে শুয়ে ছিলেন প্রতিদিনের মতো বাবা (দ্বীনবন্ধু দাস) পূজার ফুল নিতে বাড়ির সামনে আঙিনায় যান। এ সময় ওঁত পেতে থাকা ডাকাত দল দরজা খোলা পেয়ে বাড়ির ভেতর ঢুকে পড়ে। বাড়িতে ঢুকে ডাকাতেরা তাঁর ছোট ভাই রাজিব দাস ও বাবা দিনবন্ধু দাসকে রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। একপর্যায়ে তাঁর ভাই ও বাবাকে ধারালো অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ২০ ভরি স্বর্ণালংকার, ৩০ হাজার টাকা ও তিনটি মুঠোফোন সেট লুট করে নিয়ে যায়। আহত ব্যক্তিদের নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

নওগাঁ সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল গফুর ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বাড়ির মালিক সঞ্জয় কুমার দাস থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।’

সর্বশেষ সংবাদ

জয়কে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাংবাদিক শফিক রেহমানের সাজা স্থগিত
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
নওগাঁয় ভোররাতে যুবদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট
শাবি ছাত্রলীগের সভাপতি খলিলুর গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ
ডিসেম্বরের মধ্যে সচিবালয়কে প্লাস্টিকমুক্ত করা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্নয়ের নামে মহাসাগর চুরি করেছেন হাসিনা: রিজভী
‘দেশ আমাদের সবার, কোন দল কিংবা ব্যক্তির নয়’- জামায়াতে ইসলামীর আমীর
আবারও ৪ দিনের রিমান্ডে সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুন
ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার ‘বাংলা মিশন’: হাসিনাত্তোর বাংলাদেশে ‘র’-এর পরিকল্পনা
চাকরিতে পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন
এস আলম গ্রুপের সব সম্পত্তির তালিকা হাইকোর্টে দাখিলের নির্দেশ
নোয়াখালীতে গণপিটুনিতে যুবলীগ নেতা নিহত
আওয়ামী লীগ সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন রাফি ও আজিজ!
কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রক্রিয়া শুরু : ডিএমপি কমিশনার
হিজবুল্লাহর পরবর্তী প্রধান: হাশেম সাফিদ্দিন না নাইম কাশেম?
বছরের শেষ বিরল সূর্যগ্রহণ বুধবার, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে
খৈয়াছড়া ঝরনায় পর্যটক প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমার থেকে ফিরলেন ৮৫ বাংলাদেশি, ফেরত গেলেন ১২৩ বিজিপি-সেনা সদস্য
মেসির গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়লো মায়ামি