রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আত্মসমর্পণের পর কারাগারে সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান

আত্মসমর্পণের পর কারাগারে সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে করা মামলায় দণ্ডিত দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের দিকে এ মামলায় আত্মসমর্পণ করতে আদালতে আসেন তিনি। এসময় তার পক্ষে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন আইনজীবীরা।

শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে তাকে কারাগারে ডিভিশন দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

এরপর বেলা ১১টা ২৫ মিনিটে তাকে আদালত প্রাঙ্গণ থেকে প্রিজন ভ্যানে করে কারাগারের দিকে নেওয়া হয়। জানা গেছে, সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ এবং হত্যাচেষ্টার মামলায় গত বছরের ১৭ আগস্ট ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত আমার দেশ পত্রিকার সাবেক ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ ৫ জনের পৃথক দুই ধারায় সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামি হলেন- জাসাস নেতা মোহাম্মদ উল্লাহ, রিজভী আহমেদ সিজার ও মিজানুর রহমান ভুইয়া।

আসামিদের দণ্ডবিধির ৩৬৫ ধারায় (অপহরণ) পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। জরিমানার টাকা অনাদায়ে তাদের আরও একমাসের কারাভোগ করতে হবে। এছাড়া একই আইনে ১২০-খ ধারায় (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র) দুই বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দুই ধারার সাজা একসঙ্গে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগে যে কোনো সময় থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনের জাসাস কার্যালয়ে, আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার আসামিরা একত্রিত হয়ে যোগসাজশে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে ও তার প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে আমেরিকায় অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন। ওই ঘটনায় ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় মামলাটি করেন।

২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

গত ২৭ সেপ্টেম্বর সকালে তুরস্ক থেকে দেশে ফেরেন মাহমুদুর রহমান। দেশে ফিরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই আমলে আমার ৫ মাস কারাগারে থাকতে আপত্তি নেই। হ্যাঁ আমার বয়স হয়েছে, আমি বুড়ো হয়ে গেছি, কিন্তু জেলে থাকার মতো মানসিক এবং শারীরিক শক্তি এখনও আমার আছে। কাজেই আপনারা এটা নিয়ে একদম বিচলিত হবেন না। একদম উদ্বিগ্ন হবেন না। আইনকে তার রাস্তায় যেতে দিন। আমাকে আমার মতো করে লড়াই করতে দিন।’

তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন গত ১৬ বছর ধরে ফ্যাসিবাদি সরকারের বিরুদ্ধে আমি আমার মতো করে ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে লড়াই করে গেছি। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের মতো করে লড়াই করেছে, আর আমি লড়াই করেছি আমার মতো করে।’

Header Ad

হিজবুল্লাহর পরবর্তী প্রধান: হাশেম সাফিদ্দিন না নাইম কাশেম?

হাশেম সাফিদ্দিন ও নাইম কাসেম। ছবি: সংগৃহীত

লেবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি-জেনারেল হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর পর সংগঠনটির ভবিষ্যত নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ইসরাইলি বিমান হামলায় নাসরুল্লাহ নিহত হওয়ার পর আন্দোলনটিতে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। নাসরুল্লাহ শুধু একজন নেতা ছিলেন না, তিনি লেবাননের শিয়া সম্প্রদায় ও বৃহত্তর অঞ্চলের জন্য এক প্রতীকী ব্যক্তিত্ব ছিলেন।

১৯৯২ সালে মাত্র ৩০ বছর বয়সে হিজবুল্লাহর সেক্রেটারি-জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন নাসরুল্লাহ। তার দীর্ঘ নেতৃত্বে সংগঠনের প্রায় পুরো অস্তিত্বকাল কেটেছে। তাই তার মতো একজন যোগ্য উত্তরসূরী পাওয়া সংগঠনের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। এর মধ্যে ইসরাইলি হামলার অব্যাহত হুমকির কারণে, বিশেষ করে দক্ষিণ লেবাননে সম্ভাব্য স্থল হামলার আশঙ্কায়, নতুন নেতা নির্বাচন এবং নেতৃত্বের ভার নেওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে।

এই মুহূর্তে হিজবুল্লাহর পরবর্তী প্রধান হিসেবে দুজনের নাম সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে- হাশেম সাফিদ্দিন ও নাইম কাশেম। তাদের পরিচয় ও সম্ভাব্য নেতৃত্বের গুণাবলি এখানে তুলে ধরা হলো:

হাশেম সাফিদ্দিন: হাশেম সাফিদ্দিন হিজবুল্লাহর নির্বাহী পরিষদের প্রধান এবং নাসরুল্লাহর কাজিন। তিনিই পরবর্তী সেক্রেটারি-জেনারেল হিসেবে সবচেয়ে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত।

১৯৬৪ সালে লেবাননের টায়ারের কাছে দির কানুন আন-নহর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন সাফিদ্দিন। তিনি ইরাকের নাজাফ ও ইরানের কোমের শিয়া ধর্মতত্ত্বের প্রধান কেন্দ্রে নাসরুল্লাহর সাথেই ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করেন। হিজবুল্লাহ প্রতিষ্ঠার প্রথম দিকে থেকেই তিনি এই আন্দোলনের সাথে যুক্ত।

সাফিদ্দিনের পরিবার লেবাননের প্রখ্যাত শিয়া ধর্মীয় বিশেষজ্ঞদের পরিবার হিসেবে পরিচিত। তার ভাই আবদুল্লাহ ইরানে হিজবুল্লাহর প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন এবং তার ছেলে রেধা ইরানি জেনারেল কাসেম সোলাইমানির মেয়েকে বিয়ে করেছেন। ইরানের সাথে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এবং নির্বাহী পরিষদে শীর্ষস্থানীয় ভূমিকা তাকে পরবর্তী নেতা হিসেবে শক্তিশালী প্রার্থী করেছে।

সাফিদ্দিন হিজবুল্লাহর শূরা কাউন্সিল এবং জিহাদি কাউন্সিলেরও প্রধান। তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরব নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে এবং তাকে সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

নাইম কাশেম: নাইম কাশেম হিজবুল্লাহর ডেপুটি সেক্রেটারি-জেনারেল হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। তাকে প্রায়ই সংগঠনের ‘২ নম্বর ব্যক্তি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

১৯৫৩ সালে দক্ষিণ লেবাননের নাবাতি এলাকার কফর কিলায় জন্মগ্রহণ করেন কাশেম। শিয়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে তার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। ১৯৭০-এর দশকে তিনি ইমাম মুসা আল-সদরের নেতৃত্বাধীন মুভমেন্ট অব ডিসপোসেসড-এ যোগ দেন, যা পরবর্তীতে আমল মুভমেন্টে পরিণত হয়।

তিনি ১৯৮০-এর দশকে আমল ত্যাগ করে হিজবুল্লাহর প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। কাশেম শিয়া রাজনৈতিক চিন্তাবিদ আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ হোসাইন ফাদলাল্লাহর একজন শিষ্য ছিলেন এবং বৈরুতে ধর্মীয় শিক্ষাও দিয়েছেন।

কাশেম ১৯৯১ সালে হিজবুল্লাহর ডেপুটি সেক্রেটারি-জেনারেল নির্বাচিত হন। তিনি সংগঠনের শিক্ষা নেটওয়ার্ক এবং পার্লামেন্টারি কার্যক্রমও তদারকি করতেন। তার লেখা বই “হিজবুল্লাহ: দি স্টোরি ফ্রম উইদিন” কয়েকটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

এখন দেখা যাবে, হিজবুল্লাহর পরবর্তী নেতৃত্বে কে আসবেন এবং সংগঠনটি নতুন নেতৃত্বের অধীনে কোন পথে এগোবে। সূত্র : আল জাজিরা

বছরের শেষ বিরল সূর্যগ্রহণ বুধবার, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে

প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহীত

এ বছরের দ্বিতীয় এবং শেষ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে আগামী বুধবার (২ অক্টোবর)। জ্যোতির্বিদদের বরাত দিয়ে স্পেট ডটকম জানিয়েছে, সূর্যগ্রহণের দিন চাঁদে তুলনামূলক ছোট দেখাবে। এই সূর্যগ্রহণটি পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হবে না বরং এটি একটি বলয়াকার সূর্যগ্রহণ হবে। যাকে রিং অফ ফায়ারও বলা হয়। এই সময় সূর্যগ্রহণের কারণে আকাশে কোথাও কোথাও আগুনের বলয় দেখা যাবে। খবর এনডিটিভি

সূর্যগ্রহণটি রিং অব ফায়ারে পরিণত হলে সেটি ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী থাকবে। আগামী ২ অক্টোবর গ্রহণটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৪৩ মিনিট ৬ সেকেন্ডের দিকে গ্রহণটি শুরু হবে এবং গ্রহণ শেষ হবে রাত ৩টা ১৬ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডে।

বিরল এই সূর্যগ্রহণটি প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল থেকে দেখা যাবে। বিশেষ করে দক্ষিণ চিলি এবং দক্ষিণ আর্জেন্টিনা থেকে এর দেখা মিলবে। বাংলাদেশে গ্রহণটি দেখা যাবে না।

বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবী যখন একটি সরলরেখায় আসে, তখন সূর্যগ্রহণ ঘটে। অর্থাৎ ঘুরতে ঘুরতে চাঁদ যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে চলে আসে তখন সূর্যের আলো পৃথিবীতে পড়ে না, যাকে সূর্যগ্রহণ বলে।

চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘোরার সঙ্গে সঙ্গে এর দূরত্বও পরিবর্তিত হয়। কখনো চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে আবার কখনো দূরে। চাঁদ যখন পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে তখন বড় দেখায় এবং দূরে গেলে ছোট দেখায়। যদি সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদ পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে, তবে তার বড় আকারের কারণে এটি পৃথিবী থেকে সূর্যকে পুরোপুরি ঢেকে ফেলে। একই সময়ে, যখন এটি অনেক দূরে থাকে, তার ছোট আকারের কারণে এটি কেবল সূর্যের মাঝখানের অংশকে ঢেকে রাখতে সক্ষম হয়। যার কারণে সূর্যের ধার দেখা যায়, যা আকাশে আগুনের বলয় তৈরি করে। একে বলে রিং অফ ফায়ার। আগুনের বলয়টি সম্পূর্ণ হতে ৩ ঘণ্টার বেশি সময় লাগতে পারে, তবে প্রকৃত রিং অফ ফায়ার কয়েক সেকেন্ড থেকে ১২ সেকেন্ডের মধ্যে দেখা যায়।

খৈয়াছড়া ঝরনায় পর্যটক প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া ঝরনায় সংস্কারকাজ ও পর্যটকদের সুরক্ষার জন্য সাময়িকভাবে পর্যটক প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বারৈয়াঢালা রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আশরাফুল আলম।

তবে উত্তর বন-বিভাগের অধীন অন্য ঝরনায় পর্যটকদের প্রবেশ স্বাভাবিক থাকবে। ঝরনায় ভ্রমণের সময় বন বিভাগের কর্মচারী অথবা ট্যুরিস্ট গাইড সঙ্গে নিয়ে ভ্রমণ করার অনুরোধ জানিয়েছে বন বিভাগ।

চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বারৈয়াঢালা রেঞ্জের রেঞ্জ কর্মকর্তা আশরাফুল আলম বলেন, চলমান বিরূপ আবহাওয়া এবং সংস্কারকাজের জন্য খৈয়াছড়া ঝরনাটি সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এর আগে এ ঝরনায় পাথর পড়ে এক ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। পানি এসে পাথরগুলো ভেঙে পড়ছে। যে কারণে ঝরনা থেকে ঝুঁকিপূর্ণ পাথর সরানোর কাজ চলছে। এজন্য সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

হিজবুল্লাহর পরবর্তী প্রধান: হাশেম সাফিদ্দিন না নাইম কাশেম?
বছরের শেষ বিরল সূর্যগ্রহণ বুধবার, দেখা যাবে যেসব দেশ থেকে
খৈয়াছড়া ঝরনায় পর্যটক প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমার থেকে ফিরলেন ৮৫ বাংলাদেশি, ফেরত গেলেন ১২৩ বিজিপি-সেনা সদস্য
মেসির গোলে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়লো মায়ামি
আত্মসমর্পণের পর কারাগারে সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান
প্রতি কেজি ইলিশ ৭০০ টাকা নির্ধারণ করতে আইনি নোটিশ
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে ‘টাইগার রবি’কে, হতে পারেন নিষিদ্ধ
কুষ্টিয়ায় কোরআন পড়া শেষে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ স্কুলছাত্রীর
নেপালে ভয়াবহ বন্যা-ভূমিধসে ১১২ জনের মৃত্যু
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি, আতঙ্কে নদী পাড়ের মানুষ
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
খুলনায় বিএনপির ৪ নেতাকে বহিষ্কার
শেখ হাসিনা ক্ষমতার লোভে সুস্পষ্ট গণহত্যা চালিয়েছে: মাসুদ সাঈদী
দেশের বাজারে সোনার দাম কমানোর ঘোষণা
সব পর্যায়ে নির্বাচন ব্যবস্থাকে কার্যকর করতে হবে: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
দর্শনা যৌথবাহিনীর হাতে ফেন্সিডিলসহ জামাই-শাশুড়ি আটক
পাকিস্তানকে টাইব্রেকারে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নির্বাচিত সরকারই কেবল দেশে উন্নয়নের নতুন ধারা সৃষ্টি করতে পারে: তারেক রহমান