রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বেসিক ব্যাংক

ঋণের সামান্য ফেরত দিয়ে দায় মুক্তির সুযোগ নেই: হাইকোর্ট  

রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতি সংক্রান্ত এক মামলার রায়ে হাইকোর্ট বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়িত্ব দুর্নীতি চিহ্নিত করা এবং অপরাধীদের আইন ও বিচারের আওতায় নিয়ে আসা। আত্মসাৎকৃত সম্পদ বা অর্থ উদ্ধার কমিশনের মুখ্য কোনো কাজ নয়। সুতরাং অপরাধী ঋণগ্রহীতা অর্থের সামান্য পরিমাণ ব্যাংকে ফেরত দিয়ে ঋণ পুনঃ তফসিল করেছে। এতে কমিশনের আত্মতুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ থাকতে পারে না। এ কারণে অপরাধীর দায়মুক্তির কোনো সুযোগ নেই।

বেসিক ব্যাংকের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে করা একটি মামলায় ব্যাংকটির শান্তিনগর শাখার সাবেক ম্যানেজার মোহাম্মদ আলী চৌধুরীর জামিন মঞ্জুর করে দেওয়া রায়ে এই অভিমত দিয়েছে হাইকোর্ট।

রায়ে উচ্চ আদলত বলেছে, বলতে দ্বিধা নেই যে কমিশন ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে মামলার তদন্ত পরিচালনা করছে। এ কারণে বিগত সাড়ে পাঁচ বছরে মামলার তদন্ত কাজ সমাপ্ত করতে পারেনি, অর্থাৎ তদন্ত কার্যক্রমে স্থবিরতা বিরাজ করছে।

বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম (বর্তমানে আপিল বিভাগের বিচারপতি) ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ২০২১ সালের মার্চে ওই রায় দেয়। সম্প্রতি রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়েছে।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে বেসিক ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় ৫৬টি মামলা করে কমিশন, যেখানে প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। ওই সব মামলায় ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলামসহ আসামির সংখ্যা শতাধিক।

২০১৫ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদ আলী চৌধুরীকে আসামি করে কমিশনের এই মামলা হয়েছিল পল্টন থানায়। রায়ে আদালত বলেছেন, প্রায় ছয় বছর অতিক্রান্ত হলেও কমিশন মামলার তদন্ত শেষ করতে ব্যর্থ হয়েছে। কমিশনের হলফনামা থেকে দেখা যায়, কমিশন ‘ফলো দ্য মানি’, অর্থাৎ টাকার গতিপথ শনাক্ত করতে পারেনি বলে তদন্ত কাজ শেষ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে উল্লেখ করেছে। মামলার তদন্তের ক্ষেত্রে কমিশন এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ অন মানি লন্ডারিংয়ের (এপিজি) নির্দেশনা অনুসরণ করছে বলে দাবি করেছে। আত্মসাৎকৃত টাকার গতিপথ শনাক্ত না হওয়া পর্যন্ত কমিশনের পক্ষে মামলার তদন্ত কাজ সমাপ্ত করা সম্ভব নয় বলে হলফনামাদৃষ্টে প্রতীয়মান হয়।

দুদকের এমন বক্তব্য আদালতের কাছে বিভ্রান্তিকর মনে হয়েছে। রায়ে বলা হয়, বর্তমান মামলাটি দণ্ডবিধির ৪০৯/১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি দমন প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারার অধীন অপরাধ সংঘটিত হওয়ার অভিযোগে করা হয়েছে।

এতে বলা হয়, এ মামলায় তদন্তের মূল বিষয়বস্তু হওয়া উচিত- সরকারি কর্মচারী অথবা ব্যাংকার হিসেবে আসামিদের মাধ্যমে ‘অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ’ এবং ‘অপরাধমূলক অসদাচরণ’ সংঘটিত হয়েছে কি না। সুচিন্তিত অভিমত এই যে ওই অপরাধগুলো প্রমাণে ‘ফলো দ্য মানি’, অর্থাৎ ‘আত্মসাৎকৃত অর্থের গতিপথ শনাক্তকরণ’ আদৌ কোনো অপরিহার্য বা বাধ্যতামূলক শর্ত হতে পারে না। মামলাটি মানি লন্ডারিং আইনের অধীন নয় যে অর্থের গতিপথ নির্ধারণ অপরিহার্য বা বাধ্যতামূলক। আলোচ্য মামলা তদন্তে ফলো দ্য মানি নীতি অনুসরণ করার দাবি করে মূলত তদন্তকে অহেতুক প্রলম্বিত করে আসামিদের রক্ষা করার এক ধরনের চেষ্টা কি না, সেই প্রশ্নের উদ্ভব হওয়া অত্যন্ত স্বাভাবিক।

বর্তমান মামলায় ফৌজদারি অসদাচরণ এবং আসামিদের মাধ্যমে অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ হয়েছে কি না, এটিই তদন্তের বিষয় হওয়া উচিত বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে। আদালত বলেছে, কমিশন ফলো দ্য মানি নীতি অনুসরণ করে তদন্তের যে কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তাতে আদালতের বলতে কোনো সংকোচ নেই যে কমিশন বর্তমান মামলার তদন্তের ক্ষেত্রে ভুল পথ অনুসরণ করেছে এবং করছে। ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নিয়ম-নীতি ভঙ্গ অর্থাৎ অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ এবং অপরাধমূলক অসদাচরণ ঘটিয়ে এক নম্বর আসামিকে কথিত ঋণ দেওয়ার নামে তাকে টাকা আত্মসাতের সুযোগ করে দিয়েছেন কি না, সেটিই তদন্তের মুখ্য বিষয় হওয়া উচিত।

রায়ে আরও বলা হয়, ২০০৪ সালের দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও ২০০৭ সালের দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা স্বয়ং একটি সম্পূর্ণ আইন ও বিধিমালা। তদন্তের প্রক্রিয়া সম্পর্কে আইন ও বিধিতে সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে। কমিশনকে মামলা তদন্তে নিজস্ব আইন ও বিধি অনুসরণ ও প্রাধান্য দিতে হবে এবং এটাই সঙ্গত ও বাঞ্ছনীয়। এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ অব মানি লন্ডারিংয়ের (এপিজি) নির্দেশনা নিজস্ব আইন ও বিধির ঊর্ধ্বে হতে পারে না। এ ধরনের গাইড লাইন বা নির্দেশনার আইনগত কোনো বাধ্যবাধকতা নেই; অনুসরণীয় মূল্য থাকতে পারে। এ ছাড়া এই নির্দেশনা মানি লন্ডারিং মামলার ক্ষেত্রে গুরুত্ব থাকলেও ‘অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ’ বা ‘অপরাধমূলক অসদাচরণ’ অপরাধ প্রমাণের ক্ষেত্রে কোনোভাবেই বাধ্যতামূলকভাবে অনুসরণীয় হতে পারে না। বর্তমান মামলার ক্ষেত্রে কমিশন ‘এপিজি’–এর গাইড লাইন প্রয়োগে ভ্রান্তিতে আছে বলে আদালতের দৃঢ় ধারণা।

রায়ে আরও বলা হয়, বর্তমান মামলার তদন্তকাজ দীর্ঘ দিনেও সমাপ্ত না হওয়ার কারণে ইতিমধ্যে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ অনেক আসামি হাইকোর্ট বিভাগ থেকে জামিন লাভ করেছেন, যাতে আপিল বিভাগ কোনো হস্তক্ষেপ করেননি। অবস্থা বিবেচনায় বর্তমান আসামিকে (মোহাম্মদ আলী চৌধুরী) জামিন দেওয়া সমীচীন মনে করা হচ্ছে। তাঁকে সংশ্লিষ্ট আদালতে পাসপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো এবং আদালতের অনুমতি ছাড়া দেশ ত্যাগে বারণ করা হলো। আসামি অন্তর্বর্তীকালীন জামিনের সুবিধা অপব্যবহারের অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট আদালত আইনের নির্ধারিত নিয়মে জামিন বাতিল করতে পারবে।

আদালতে জামিন আবেদনকারীর পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও আইনজীবী সগীর হোসেন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

এমএ/এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনায় দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্রীকে সাত দিন ধরে আটকে রেখে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিলের মধ্যে এই জঘন্য ঘটনাটি সংঘটিত হয়।

অভিযোগ, মাদক মিশ্রিত পানীয় খাইয়ে ২৩ জন যুবক ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেছে। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ এখন পর্যন্ত ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে, এবং বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে।

নির্যাতিতা তরুণী একটি ক্রীড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এবং নিয়মিত দৌড়ের অনুশীলনের জন্য বারাণসীর ইউপি কলেজে যেতেন। পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ তিনি এক বন্ধুর সঙ্গে পিশাচমোচন এলাকার একটি হুক্কা বারে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন যুবক ছিলেন। তরুণীর অভিযোগ, কথোপকথনের সময় একজন যুবক তাঁর পানীয়তে গোপনে মাদক মিশিয়ে দেয়। মাদকের প্রভাবে তিনি প্রায় অচেতন হয়ে পড়েন। এরপর অভিযুক্তরা তাঁকে সিগ্রা এলাকার বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে গিয়ে সাত দিন ধরে একের পর এক ধর্ষণ করে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তদের মধ্যে কয়েকজন তরুণীর পূর্বপরিচিত ছিলেন, যার মধ্যে তাঁর সামাজিক মাধ্যমের বন্ধু এবং সহপাঠীরাও রয়েছেন।

ঘটনার পর থেকে তরুণী নিখোঁজ ছিলেন। ৪ এপ্রিল তাঁর খোঁজ মেলে, এবং ৬ এপ্রিল তাঁর পরিবার থানায় গণধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তৎপরতার সঙ্গে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে ছয়জন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া, হুক্কা বারের কর্মীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

এই ঘটনা বারাণসীসহ গোটা উত্তরপ্রদেশে ব্যাপক ক্ষোভ ও শোকের সৃষ্টি করেছে। নির্যাতিতার পরিবার ন্যায়বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের জন্য তল্লাশি অব্যাহত রয়েছে, এবং এই মামলায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ।

তদন্তের অগ্রগতি প্রসঙ্গে বরুণা এলাকার ডিসিপি চন্দ্রকান্ত মীনা বলেন, ‘‘তরুণী প্রথমে স্বেচ্ছায় তাঁর বন্ধুর সঙ্গে গিয়েছিলেন। কিন্তু বন্ধুরাই তাঁকে মাদক খাইয়ে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ। ৪ এপ্রিল তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়। এর পর ৬ এপ্রিল লালপুর থানায় অভিযোগ করেন নির্যাতিতা।’’ অভিযোগের ভিত্তিতে, ভারতীয় ন্যায় সংহিতার সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। দোষীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুরে পিকআপভ্যানের ধাক্কায় হাসান আলী (১৬) নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন নাঈম হোসেন নামে আরও এক যুবক।

দুর্ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পল্লবী (দোয়েল মোড়) এলাকায়।

নিহত হাসান আলী পৌর শহরের থানাপাড়া (লিচু বাগান) এলাকার বাসিন্দা মিলন হোসেনের ছেলে। সে এবার আমানুল্লাহ স্কুল থেকে এসএসসি ২০২৫ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিল বলে জানিয়েছেন স্কুলটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মমিনুর ইসলাম।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে মোটরসাইকেলে করে হাসান আলী ও তার বন্ধু নাঈম শহরে ঘুরতে বের হয়। তারা যখন পল্লবী মোড় এলাকায় পৌঁছায়, ঠিক তখন গোবিন্দগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা একটি মালবাহী পিকআপ তাদের মোটরসাইকেলটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে হাসান আলী রাস্তায় ছিটকে পড়ে এবং পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়।

স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. তাহাজুল ইসলাম তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আহত নাঈম হোসেন পৌর শহরের একই এলাকার নিয়ামত হক ভোলার ছেলে বলে জানা গেছে।

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক জানান, নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তরুণ শিক্ষার্থী হাসানের অকাল মৃত্যুতে সহপাঠী ও শিক্ষকদের মাঝে শোকের আবহ বিরাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠু। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নাশকতার অভিযোগে ডেভিল হান্টের অভিযানে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সক্রিয় যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠুকে গ্রেফতার করেছে ভূঞাপুর থানা পুলিশ।

রবিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাতে ভূঞাপুর পৌর শহরের ঘাটান্দি এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, মধুপুর থানায় নাশকতার মামলায় ওই যুবলীগ কর্মীকে গ্রেফতারের পর মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর