শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মোটা অঙ্কের টাকায় ভারতে আশ্রয় নিচ্ছেন বাংলাদেশি প্রভাবশালীরা

ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর গ্রেপ্তার আতঙ্কে ভুগছেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী অনেক এমপি ও রাজনীতিকরা। অনেকেই ইতোমধ্যে বিভিন্ন মামলায় পুলিশের হাতে গ্রেপ্তারও হয়েছেন।

এমন অবস্থায় আত্মগোপনে থাকা প্রভাবশালী এমপি ও রাজনীতিকরা মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের দুই পাশের সক্রিয় সিন্ডিকেট চক্রের সহায়তায় ভারতে পাড়ি জমাচ্ছেন। সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার বিনিময়ে সিন্ডিকেটের চক্রের সদস্যদের কাছে পাঁচ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকাও গুনছেন তারা।

বুধবার পশ্চিমবঙ্গের বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে চাঞ্চল্যকর এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে সীমান্ত সিন্ডিকেটের সহায়তায় বাংলাদেশের এক এমপি ও তার পরিবারের ভারতে পালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। তবে বাংলাদেশি ওই এমপির পরিচয় প্রকাশ করেনি আনন্দবাজার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলার কাশারীবাজার থেকে একজন এমপি ফোন করেন পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী কাথুলিবাজার এলাকার একটি বাড়িতে। দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে স্ত্রী ও চার সন্তানকে নিয়ে কিছু দিনের জন্য দেশ ছেড়ে ভারতে ‘নিরাপদ আশ্রয়’ চান তিনি। ফোন করার কিছুক্ষণ পর কাথুলিবাজার থেকে ফোন আসে নদিয়ার করিমপুর-২ ব্লকের রাউতবাটি গ্রামে। এতে ফোনের দুই প্রান্তের ব্যক্তির মাঝে প্রায় পাঁচ মিনিট আলোচনা হয়। যিনি আশ্রয় চাইছেন তার ‘প্রোফাইল’, রাজনৈতিক ঝুঁকি, আর্থিক সক্ষমতা-সহ বিভিন্ন বিষয় সংক্ষেপে জেনে নিয়ে ওই এমপিকে সীমান্ত পার করে ভারতে প্রবেশ করানোর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়।

এসময় জানিয়ে দেওয়া হয় ভারতে আসার জন্য ওই এমপির পরিবারের সদস্যদের মাথাপিছু খরচ পড়বে ভারতীয় মুদ্রায় এক লাখ করে টাকা। এছাড়া যতদিন ‘নিরাপদ আশ্রয়ে’ থাকবেন, ততদিন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এবং পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের নজর এড়িয়ে থাকার জন্য মাসিক ১০ লাখ টাকা গুনতে হবে! টাকার অংক নিয়ে দর কষাকষির পর ঠিক হয় সীমান্ত পার করানোর বিনিময়ে প্রত্যেকের মাথাপিছু ৭০ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হবে। আর আশ্রয়ের জন্য দিতে হবে মাসিক ৫ লাখ টাকা।

পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত লাগোয়া এলাকার এই সিন্ডিকেট চক্রের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান বাংলাদেশের ওই এমপি। পরে গত সোমবার রাতে মেহেরপুর সদর থেকে পরিবারকে নিয়ে সীমান্তের দিকে রওনা দেন তিনি। সেখানে বাংলাদেশের একটি গ্রামে একদিন অপেক্ষার পর চুক্তির টাকা পরিশোধ করে কাথুলি ও কুলবেড়িয়া হয়ে উন্মুক্ত সীমান্ত দিয়ে পশ্চিমবঙ্গের একটি গ্রামে গিয়ে পৌঁছান ওই এমপি ও তার পরিবার। বাংলাদেশের মইনুদ্দিন (নাম পরিবর্তিত) এবং পশ্চিমবঙ্গের দেবাংশু (নাম পরিবর্তিত) মিলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চাঞ্চল্যকর এই ‘অপারেশন’ সফল করেন।

আনন্দবাজার লিখেছে, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে এমন অবৈধ উপায়েই বাংলাদেশের প্রভাবশালীরা ভারতে পাড়ি জমাচ্ছেন। তাদের নিরাপদে পৌঁছে দিতে কাজ করছে একাধিক চক্র। চক্রের সদস্যরা সীমান্ত পারাপারের বিনিময়ে বাংলাদেশিদের কাছ থেকে বিভিন্ন অংকের অর্থ নিচ্ছেন। কেউ মাথাপিছু লাখ টাকা নিচ্ছেন, তো কেউ ৫০ হাজার। আর এই চক্রের বিষয়ে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফও অবগত রয়েছে। ইতোমধ্যে এই চক্রের সাথে জড়িত কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে বিএসএফ।

পশ্চিমবঙ্গের এই বাংলা দৈনিক বলছে, বাংলাদেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে তৈরি হয়েছে অবৈধভাবে সীমান্ত পারাপারের নতুন ‘সিন্ডিকেট’। পারাপার ও আশ্রয়ের জন্য কেউ খরচ করছেন ২ হাজার টাকা (তারা বেশিদিন থাকছেন না), কাউকে দিতে হচ্ছে ২ লাখ টাকা (বেশিদিন থাকার জন্য)। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির আর্থিক সঙ্গতি এবং সামাজিক পরিচিতি বুঝেই টাকার পরিমাণ নির্ধারণ করেন চক্রের সদস্যরা।

কাথুলিবাজার এলাকায় ব্যবসা করেন শেখ নাজিম (নাম পরিবর্তিত)। আনন্দবাজারকে তিনি বলেন, ‘‘আমরা এ সব এলাকা হাতের তালুর মতো চিনি। কোথায় কাঁটাতার আছে, কোথায় নেই, সব মুখস্থ। কোথায় পাচারকারী কাঁটাতার কেটে রেখেছে, সেটাও জানি।’’

তার কথায়, ‘‘এই বর্ষায় ভৈরব নদী টইটম্বুর। নদী পুরো খোলা। বাংলাদেশ থেকে যারা ভারতে যেতে চাইছেন, তাদেরকে পরিচিত ও আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে শুধু সীমান্ত পার করিয়ে দিচ্ছি আমরা। বাকি দায়িত্ব তাদের।’’

সীমান্ত পারাপার ও ভারতে প্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য কী পরিমাণ অর্থ নেওয়া হচ্ছে, জানতে চাইলে নাজিম বলেন, ‘‘ঝুঁকি দু’পক্ষেরই রয়েছে। তাই টাকার ভাগাভাগিও সমান সমান।’’

পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তের বাসিন্দা ও পাচারচক্রের সদস্য দেবাংশু বললেন, ‘‘কাঁটাতার পার হয়ে আমাদের চাষের জমি আছে। রোজ যাতায়াত করি। ওদিক থেকে বেশ কয়েকজন পরিচিত, আত্মীয়-স্বজনেরা ভারতে আসার জন্য মোটা টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। আমরা শুধু পার করে এখানে নিয়ে এসেছি। রাখার দায়িত্ব আমাদের নয়। সেটা দেখে অন্য লোক।’’

বিএসএফ ও পুলিশের নজর এড়ানোর বিষয়ে দেবাংশু বলেন, ‘‘বিএসএফ এখন খুব সজাগ। সেটা ঠিক। তবে গ্রামে আমাদের সকলের সঙ্গে সুসম্পর্ক। তাই কাউকে আশ্রয় দিয়েছি জানলে কেউ মুখ খুলবে না।’’ কিন্তু কাজটা তো অনৈতিক? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘‘বাংলাদেশ থেকে যারা আসছেন, তারা তো সত্যিই বিপদে পড়েছেন। বিপদে মানুষকে আশ্রয় দেওয়া তো মানুষেরই কর্তব্য!’’

আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ‘ঘনিষ্ঠ’ বা সমর্থকরা এখন বাংলাদেশে আন্দোলনকারী ও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর নজরে রয়েছেন। শেখ হাসিনার আমলের অনেক প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় লুক-আউট নোটিশ দিয়েছে বাংলাদেশের প্রশাসন। রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নন, এমন মানুষজনের ক্ষেত্রেও জরুরি প্রয়োজন ছাড়া দেশ ছাড়ার অনুমতি দিচ্ছে না বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।

তবে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন গ্রামে এই ‘হঠাৎ অতিথিদের’ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা। যদিও ভয়ে কেউ মুখ খুলতে চাইছেন না। ‘নতুন পন্থায়’ অবৈধ অনুপ্রবেশ নিয়ে বিএসএফ-ও উদ্বিগ্ন। সিন্ডিকেট চক্রের উপস্থিতি টের পেয়ে টহলদারি বেড়েছে সীমান্তবর্তী এলাকায়।

বিএসএফ দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি একে আর্য বলেন, ‘‘প্রতিবেশি দেশের অশান্ত পরিস্থিতিতে সীমান্ত এলাকায় টহল কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোর বাসিন্দাদের সঙ্গে জনসংযোগ বৃদ্ধি করেছি আমরা। অনুপ্রবেশের সব রকম খবর রাখার চেষ্টা করছে বিএসএফ। কয়েকটি অবৈধ অনুপ্রবেশ আটকেও দিয়েছেন জওয়ানরা। গ্রেপ্তার হয়েছেন বেশ কয়েকজন। তবে সীমান্ত এলাকায় এই মুহূর্তে কোনও উত্তেজনাকর পরিস্থিতির খবর নেই।’’

অবৈধ অনুপ্রবেশ আটকাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কতটা সক্রিয়? বিজিবির উপ-মহাপরিচালক (যোগাযোগ) কর্নেল শফিউল আলম পারভেজ আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, ‘‘যারা রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার করে বেআইনি এবং অন্যায় কাজ করছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’’

তার দাবি, ‘‘বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অভিযুক্তরা বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিচ্ছেন। বাংলাদেশে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা যাতে কোনোভাবে রাজনৈতিক আশ্রয় না পায়, তার জন্য আমরা ভারত সরকারকে অনুরোধ জানাব।’’

Header Ad

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে উপাচার্য লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

সভা শেষে একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সিন্ডিকেট সদস্য জানান, আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত উপাচার্য লাউঞ্জে একটি জরুরি সিন্ডিকেট মিটিং হয়। সেখানে ২ ঘণ্টা আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আরেকজন সিন্ডিকেট সদস্য জানান, একটি বিষয়ে আজকের অ্যাজেন্ডা ছিল, ছাত্র রাজনীতি। পরে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে যুক্ত করে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পরবর্তীতে সমাজের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের নিয়ে কমিটি করে এটিকে কোন ফরম্যাটে রাখা হবে—সেটির ভিত্তিতে ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির সিদ্ধান্ত নির্ধারণ করা হবে।

কমিটির নেতৃত্বে সহ–উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ থাকতে পারেন বলে জানা গেছে।

উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মামুন আহমেদ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা, উপাচার্যের আমন্ত্রণে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সিন্ডিকেট সদস্যরা।

সরকারি ৬ ব্যাংকের এমডির নিয়োগ বাতিল

রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংক। ছবি: সংগৃহীত

রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত আলাদা ছয়টি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী, অগ্রণী, জনতা, রূপালী, বেসিক ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল)।

অপসারণ করা ব্যাংক এমডিরা হলেন- সোনালী ব্যাংকের এমডি মো. আফজাল করিম, জনতা ব্যাংকের এমডি মো. আবদুল জব্বার, অগ্রণী ব্যাংকের এমডি মো. মুরশেদুল কবীর, রূপালী ব্যাংকের এমডি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, বেসিক ব্যাংকের এমডি মো. আনিসুর রহমান এবং বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) এমডি মো. হাবিবুর রহমান গাজী।

ছয়টি ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে এমডির সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি বাতিলের বিষয়টি জানানো হয়েছে। তবে নতুন করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী

সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পেয়েছেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব নিলুফা ইয়াসমিনের সই করা প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দুই সাংবাদিকের নামের পাশে সহকারী প্রেস সচিব পদে অন্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে প্রধান উপদেষ্টার মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) জাতীয় বেতনস্কেল ২০১৫ এর গ্রেড-১ ভুক্ত ৫৩,০৬০ টাকা নির্ধারিত বেতনে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হলো।’

বলা হয়েছে, এই নিয়োগের অন্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে। জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হলো।

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ ঘোষণা
সরকারি ৬ ব্যাংকের এমডির নিয়োগ বাতিল
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব হলেন সাংবাদিক সুচিস্মিতা তিথি ও নাইম আলী
৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন
ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাইবে বাংলাদেশ: আসিফ নজরুল
সালমান শাহ এক অকৃত্রিম ভালোবাসার নাম: শাবনূর
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মানুষটার শরীর দেখে বারবার আবরারের কথা মনে পড়েছে: সারজিস
দিল্লিতে মেয়ের সঙ্গে থাকছেন শেখ হাসিনা, ঘুরে বেড়াচ্ছেন পার্কে
ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেই আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল ও বাংলাদেশের অবস্থান কত?
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ২ শিক্ষার্থী আটক
সৌদি আরবে হতে পারে আইপিএলের নিলাম
নিউইয়র্কে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত : শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট
জাতিসংঘের ই-গভর্নমেন্ট সূচকে বাংলাদেশের উন্নতি
আগস্টে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৭৬ জনের মৃত্যু
ঢাবি ও জাবিতে পিটিয়ে হত্যা দুঃখজনক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাড়ে ২০ লাখ টাকা খরচে চালু হচ্ছে কাজিপাড়া স্টেশন
এস আলম গ্রুপের তথ্য চেয়েছে সিঙ্গাপুরের আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা