শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এবার গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত শহর হারাল মিয়ানমার সেনাবাহিনী

ফাইল ছবি

বেশ কিছুদিন ধরেই মিয়ানমার জুড়ে চলছে উত্তেজনা। মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে দেশটির বিভিন্ন সশস্ত্র সংগঠন গুলো। একের পর এক ঘাটি হারাচ্ছে জান্তার সেনাবাহিনী। এবার আবারো বড় ধরনের পরাজয়ের মুখে দেশটির সেনাবাহিনী। বিদ্রোহী এক সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির এক সীমান্ত শহরের পতন হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ এই শহরটি মিয়ানমার-থাইল্যান্ড সীমান্তে অবস্থিত। শনিবার (৬ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিন বছর আগে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখলকারী সামরিক বাহিনী আরেকটি বড় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। আর এবার সেই পরাজয় ঘটেছে থাইল্যান্ডের সাথে দেশটির পূর্ব সীমান্তে।

জান্তার সৈন্যরা জাতিগত কারেন বিদ্রোহীদের আক্রমণের শিকার হওয়ার পর শহরটি তাদের হাতছাড়া হয়েছে। মূলত অন্যান্য অভ্যুত্থানবিরোধী বাহিনীর মিত্র হিসেবে জাতিগত কারেন বিদ্রোহীরা জান্তার সঙ্গে লড়াই করছে।

বিবিসি বলছে, মিয়ানমারের গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত শহর মায়াওয়াদ্দি রক্ষায় নিযুক্ত শত শত জান্তা সৈন্য এখন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছে। এই শহরটি কৌশলগত ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ থাইল্যান্ডের সাথে মিয়ানমারের স্থলপথে বাণিজ্যের বেশিরভাগই মায়াওয়াদ্দির মধ্য দিয়েই হয়।

গত শুক্রবার কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ঘোষণা করেছে, মায়াওয়াদ্দি থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) পশ্চিমে থাঙ্গানিনাং শহরে অবস্থিত জান্তা বাহিনীর একটি ব্যাটালিয়নের সৈন্যরা তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে।

আত্মসমর্পণের সময় নিজেদের উচ্ছ্বসিত যোদ্ধাদের একটি ভিডিও পোস্ট করেছে এই গোষ্ঠীটি। ওই ভিডিওতে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রসহ অস্ত্রাগারও দেখিয়েছে তারা। এছাড়া সপ্তাহান্তে কারেন বাহিনী মায়াওয়াদ্দির ভেতরে জান্তা বাহিনীর শেষ অবশিষ্ট ব্যাটালিয়নের সাথেও আলোচনা করেছে। আলোচনার পর তারাও বিদ্রোহীদের কাছে আত্মসমর্পণ করতে রাজি হয়েছে।

এটি মিয়ানমারের সামরিক জান্তার জন্য গুরুতর ধাক্কা। মূলত জান্তা সরকার সাম্প্রতিক মাসগুলোতে শান প্রদেশে এবং বাংলাদেশের সীমান্তের কাছে রাখাইন প্রদেশের পাশাপাশি চীনা সীমান্তের বিশাল এলাকা থেকেও বিতাড়িত হয়েছে।

আর একের পর এক পরাজয়ের মুখে পড়ার সময় হাজার হাজার জান্তা সৈন্য ইতোমধ্যেই হয় নিহত হয়েছে, অথবা আত্মসমর্পণ করেছে বা দলত্যাগ করে বিরোধীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এই কারণে সামরিক বাহিনীকে লোকসান মেটাতে দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বাধ্য করার ঘটনাও ঘটছে।

কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন ১৯৪৮ সালে মিয়ানমারের স্বাধীনতার পর থেকে জাতিগত কারেন জনগণের জন্য স্ব-শাসনের দাবিতে লড়াই করছে। যদিও এই বাহিনী ১৯৯০-এর দশকে সরকারি বাহিনীর হাতে পরাজিত হয় এবং ২০১৫ সালের পর তারা দেশটির জাতীয় যুদ্ধবিরতির অংশও হয়েছিল।

তবে ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের পর কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন বা কেএনইউ তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে। সেমময় কেএনইউ ঘোষণা করে, অং সান সু চির নেতৃত্বে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাতিল করছে তারা।

বিবিসি বলছে, যেহেতু কারেন প্রদেশটি মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনের তুলনামূলকভাবে কাছাকাছি এবং থাই সীমান্তের যাওয়ার জন্য এটিই সর্বোত্তম রুট, অভ্যুত্থানের পরে বিক্ষোভের নৃশংস সামরিক দমনপীড়ন থেকে পালিয়ে আসা ভিন্নমতাবলম্বীদের কাছে এটিই ছিল পছন্দের গন্তব্য।

পরে বিভিন্ন শহর থেকে পালিয়ে আসা অনেক স্বেচ্ছাসেবক যোদ্ধাকে প্রশিক্ষণ দিতে সাহায্য করে কেএনইউ এবং পরে তারাই জান্তার সামরিক অবস্থানে নতুন করে আক্রমণ ও অভিযানে বিদ্রোহী এই গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগ দেয়।

এছাড়া কেএনইউ কারেন প্রদেশের উত্তরে কারেননি ন্যাশনালিটিস ডিফেন্স ফোর্স এবং দেশের সুদূর উত্তরে কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির মতো অন্যান্য বড় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সাথেও তার অপারেশনগুলোকে সমন্বয় করার চেষ্টা করছে।

মূলত কারেন প্রদেশে ক্ষমতার ভারসাম্য সম্প্রতি বিরোধীদের পক্ষে চলে গেছে। সেনাবাহিনী এই প্রদেশটিতে তাদের অবস্থানকে শক্তিশালী করতে ব্যর্থ হয়েছে এবং এমনকি সীমান্তের প্রধান সড়কগুলোর নিয়ন্ত্রণও হারিয়েছে সেনাবাহিনী।

তবে জান্তা এখন বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় আরও বেশি বিমান হামলা চালিয়ে সেই ক্ষতির জবাব দিয়ে চলেছে।

কারেনের এই সংঘর্ষে হাজার হাজার মানুষ ইতোমধ্যেই তাদের বাড়িঘর হারিয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে আরও বিমান হামলার আশঙ্কায় আরও অনেক মানুষ এখনও থাই সীমান্তের দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে জানা গেছে।

Header Ad
Header Ad

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সমৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) গণমাধ্যমে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "একটি বৈষম্যহীন, উদ্ভাবনী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সবার সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন। মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ এবং উদ্ভাবনের পরিবেশ তৈরি করেই আমরা এগিয়ে যেতে পারি।"

তিনি জানান, 'আইপি অ্যান্ড মিউজিক: ফিল দ্য বিট অব আইপি'—এ বছরের প্রতিপাদ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ, যা সৃজনশীলতার সঙ্গে প্রযুক্তির যোগসূত্র তুলে ধরে। সংগীতকে তিনি "হৃদয়ের ভাষা" আখ্যা দিয়ে বলেন, "এটি কেবল বিনোদনের মাধ্যম নয়, বরং আমাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীলতাকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরার শক্তিশালী হাতিয়ার।"

ড. ইউনূস আরও বলেন, "বাংলাদেশের সংগীতশিল্পীরা লোকগান থেকে আধুনিক ধারায় নানাভাবে নিজেদের প্রতিভা প্রকাশ করে বিশ্বকে মুগ্ধ করছেন। এ শিল্পে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের মূল্যায়নের মাধ্যমে একটি অর্থনৈতিক গতিশীলতা সৃষ্টি সম্ভব।"

তিনি মনে করেন, শিল্প ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অগ্রগতি যেমন সম্ভব, তেমনি প্রয়োজন মেধাসম্পদ আইন ও নীতির কার্যকর প্রয়োগ, যাতে শিল্পীদের সৃজনশীলতা সুরক্ষিত থাকে এবং নতুন প্রজন্ম উদ্ভাবনে উৎসাহিত হয়।

বাণীর শেষাংশে তিনি বলেন, "ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এই সরকার উদ্ভাবনী শক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে একটি টেকসই বাংলাদেশ গড়তে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"

উল্লেখ্য, প্রতি বছর ২৬ এপ্রিল বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস’ উদযাপন করা হয়, যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরা এবং মেধাসম্পদের সুরক্ষার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার

বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের বেনাপোলে প্রতারণার জালে ফেলে এক নারীর কাছ থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগে ৬ নারী ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) বিকাল ৫ টার দিকে বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় থেকে  স্থানীয় জনতা ধরে ৬ নারীকে পুলিশে সোপর্দ করে।

গ্রেফতারকৃত নারীরা হলেন- ব্রাক্ষনবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধরমন্ডল গ্রামের শিপনের স্ত্রী সাহানা আক্তার, ফিরোজের মেয়ে  ইভা আক্তার, ইয়াসিনের স্ত্রী সুলতানা খাতুন, পলাশের স্ত্রী মোর্শেদা, মালিলের স্ত্রী রাবেয়া ও জুয়েলের স্ত্রী নারগিস বেগম।

বেনাপোল পোর্টথানা পুলিশের উপপরিদর্শক(এসআই) পবিত্র বিশ্বাস জানান, বেনাপোল পৌরসভার দিঘিরপাড় গ্রামের এক গৃহবধূ বেনাপোল বাজার থেকে ইজিবাইক চড়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় পথিমধ্যে বোরকা পরা ৬ নারী ঐ ইজিবাইকে উঠে তাকে জিম্মি করে ফেলে। এক পর্যায়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ভুক্তভোগীর চিৎকার দেয়। এসময় পথচারীরা এগিয়ে এসে ছিনতাইকারীদের ধরে পুলিশে সোপর্দ করে।  এরা পেশাদার প্রতারক ও ছিনতাইকারী জানায় পুলিশ।

Header Ad
Header Ad

‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। ছবি: সংগৃহীত

"সংস্কার না নির্বাচন—এই খেলা বাদ দিয়ে আগে বিচার নিশ্চিত করুন," বলেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ইনকিলাব মঞ্চের ব্যানারে আয়োজিত এই সমাবেশে বক্তারা দাবি করেন—জুলাই, পিলখানা ও শাপলা চত্বরের ঘটনাগুলো গণহত্যা, যার বিচার না হলে দেশে কোনো ধরনের নির্বাচন বা সংস্কার অর্থহীন হয়ে পড়ে।

সারজিস আলম বলেন, "বর্তমান সরকারের বৈধতা শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে। জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের হত্যাকাণ্ডের বিচার না হলে অন্য কোনো বিষয় প্রাসঙ্গিক নয়।" তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি ২০২৪ সালের আগস্টে পূরণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি।

আন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সারজিস। তিনি বলেন, “আমরা যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি করি, তারা পশ্চিমাদের অবস্থানের কথা বলে। কিন্তু শাপলা, পিলখানা বা জুলাইয়ের ঘটনায় যখন রক্ত ঝরল, তখন পশ্চিমারা কোথায় ছিল?”

তিনি আরও হুঁশিয়ার করে বলেন, “এই প্রজন্মের আবেগ নিয়ে খেলবেন না। এই প্রজন্ম ক্ষমতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে কাউকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে পিছপা হবে না।”

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন—আপ বাংলাদেশের সংগঠক আলী আহসান জুনায়েদ, ইসলামি ছাত্র আন্দোলনের সেক্রেটারি শেখ মাহবুবুর রহমান ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

সমাবেশ থেকে চার দফা দাবি তুলে ধরা হয়। এগুলো হলো-

১. আগামী ১০০ দিনের মধ্যে জুলাই গণহত্যার দৃশ্যমান বিচার শুরু করতে হবে এবং আওয়ামী লীগকে নির্বাহী আদেশ, আদালতের রায় ও রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।

২. শাপলা চত্বরের ঘটনার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘের সহায়তায় একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে শহীদদের তালিকা প্রকাশ ও বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে;

৩. পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করতে হবে

৪. দেশের সব রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের গণহত্যার বিচারের বিষয়ে স্পষ্ট ধারা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত