সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

যেভাবে শত শত ফিলিস্তিনিকে বিনা অপরাধে বন্দী করে রেখেছে ইসরায়েল

ছবি: সংগৃহীত

অধিকৃত পশ্চিম তীরের বেথলেহেমের একটি বাড়ি। এই বাড়িতে মায়ের পাশে বসে চোখ ডলে ঘুম তাড়ানোর চেষ্টা করছিল ইয়াজেন আলহাসনাত।

প্রায় পাঁচ মাস আগের এক ভোরে অভিযান চালিয়ে মাত্র ১৭ বছর বয়সী এই ছেলেটিকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায় ইসরায়েলি সৈন্যরা। সম্প্রতি হামাসের সাথে জিম্মি বিনিময়ের সময় তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

ইয়াজেনের আটকের ঘটনাকে ’প্রশাসনিক কারণে আটক’ বলা হয়েছিল, যেটি মূলত রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে কাউকে আটকের সময় ব্যবহার করে থাকে ইসরায়েল। এটি ছিল পুরনো একটি ব্রিটিশ আইন, যেটি উত্তরাধিকার সূত্রে দীর্ঘস্থায়ী নিরাপত্তা নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছে ইসরায়েল। এই আইনের অধীনে কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এবং তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই একজন ব্যক্তিকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারাবন্দী করে রাখতে পারে ইসরায়েল।

ব্রিটিশ গণমাধ্যমকে বিবিসিকে ইয়াজেন বলেন, তাদের কাছে একটি গোপন ফাইল রয়েছে। কিন্তু তারা আপনাকে বলবে না সেটিতে কী আছে।

গত ৭ অক্টোবর হঠাৎ হামলা চালিয়ে হামাস যেসব ইসরায়েলি নাগরিককে জিম্মি করেছিল, তাদের ছেড়ে দেওয়ার বিনিময়ে কিছুদিন আগে ১৮০ জন ফিলিস্তিনি শিশু ও নারীকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল। ঐসব নারী ও শিশুকে দিনের পর দিন বিনা অপরাধে ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী রাখা হয়েছিল।

কিন্তু এমন এক সময়ে তাদেরকে মুক্তি দেওয়া হলো, যখন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ সংখ্যক ফিলিস্তিনিকে আটক করেছে ইসরায়েল।

গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে অন্তত ১৩০০ ফিলিস্তিনিকে “প্রশাসনিক আটক” করা হয়েছে, যেটি গত ত্রিশ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। সব মিলিয়ে এই আইনের আওতায় দুই হাজার আটশরও বেশি ফিলিস্তিনি এখন ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী রয়েছে।

ইয়াজেনকে যখন মুক্তি দেওয়া হয়, তখন তার পরিবারকে সতর্ক করা হয়েছিল এই বলে যে, তারা যেন কোনভাবেই প্রকাশ্যে কোন উদযাপন না করে বা গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলে।

একই ধরনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল আরও দুই কিশোরের পরিবারকে, যারা বিবিসির সঙ্গে কথা বলেছেন। এই তিনটি পরিবারই জানিয়েছে যে, তারা ’প্রশাসনিক কারণে আটক’ এর বিষয়টি সবার সামনে তুলে ধরতে চায়।

ইসরায়েল বলেছে যে, তাদের এই আইনের ব্যবহার আন্তর্জাতিক আইনের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রয়োজনীয় একটি প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা।

২০১৩ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সামরিক বিচার ব্যবস্থার সাবেক পরিচালক মরিস হিরশ বিবিসিকে বলেন, ''আটক হওয়া ফিলিস্তিনিদের আপিলের সুযোগ দেওয়ার পাশাপাশি প্রতি ছয় মাস পর পর তাদের বন্দী দশার বিষয়টি পর্যালোচনা করার মাধ্যমে ইসরায়েল কেবল আন্তর্জাতিক আইনই মানছে-তা নয়, বরং সেটিকে ছাড়িয়েও গেছে।''

তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, ইসরায়েল যেভাবে আইনটির মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদেরকে আটক করছে, সেটি আসলে অপব্যবহারে পর্যায়ে চলে গেছে। তাছাড়া আটক হওয়া ব্যক্তিরা নিজেদেরকে নির্দোষ প্রমাণ বা কার্যকরভাবে আপিল করার সুযোগ খুব একটা পায় না।

কারণ নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য যে ধরনের তথ্য-প্রমাণ দরকার হয়, সেটি সংগ্রহ করার অনুমতি তাদের নেই।

হ্যামোকেডের নির্বাহী পরিচালক জেসিকা মন্টেল বলেন, আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে ‘প্রশাসনিক কারণে আটক’ একটি বিরল ব্যতিক্রম হওয়া উচিত।

‘হ্যামোকেড’ ইসরায়েলের একটি মানবাধিকার সংস্থা, যারা আটক হওয়া ফিলিস্তিনিদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে থাকে।

জেসিকা মন্টেল বলেন, “আপনার উচিৎ এটি কেবল তখনই ব্যবহার করা, যখন আপনি চরম বিপদ থাকবেন এবং সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক করা ছাড়া সেই বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার অন্য কোন উপায় নেই৷ কিন্তু এটি স্পষ্ট যে, ইসরায়েল একে সেভাবে ব্যবহার করছে না। তারা হাজার হাজার মানুষকে বিনা অভিযোগে আটক করছে এবং নিজেকে রক্ষা করার জন্য প্রশাসনিক কারণে আটকের কথা বলছে।’

ফিলিস্তিনিরা ১৯৪৫ সাল থেকেই প্রশাসনিক কারণে আটক আইনের ভুক্তভোগী। প্রথমে ব্রিটিশদের অধীনে এবং পরে অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে।

অতীতে আইনটি খুব বিরল কিছু ক্ষেত্রে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু এখন এটি শিশুসহ পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনিদের আটক করার ক্ষেত্রেই বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।

প্রশাসনিক বন্দীদের শুনানির অনুমতি দেওয়া হয় সামরিক আদালতে, একজন ইসরায়েলি সামরিক বিচারকের সামনে। তবে এক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে আটককৃত ব্যক্তি বা তাদের আইনজীবীদের কাছে আটকের স্বপক্ষে কোন তথ্য-প্রমাণ প্রকাশ করার প্রয়োজন হয় না। এরপর আটক হওয়া ব্যক্তিদের ছয় মাস পর্যন্ত সাজা হতে পারে।

তবে সামরিক আদালত চাইলে এই ছয় মাসের সাজা অনির্দিষ্টকালের জন্যও বাড়াতে পারে। অর্থাৎ এই আইনে বন্দী হওয়া ব্যক্তিরা ঠিক জানেনও না যে, তারা কতদিন বন্দী থাকবে।

ইয়াজেন বলেন, “আপনি যেটি বুঝতে পারবেন, সেটি হচ্ছে অনিশ্চয়তা। আপনি কি আপনার ছয় মাসের কারাভোগ শেষে মুক্তি পাবেন? নাকি আপনার সাজা এক বা বছরের জন্য বাড়ানো হবে?’

বন্দীরা ইসরায়েলের সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত আপিল করতে পারে, কিন্তু তাদের আত্মপক্ষ সমর্থনের বা নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য-প্রমাণের কোন অনুমতি নেই।

ফলে ইসরায়েলি সামরিক আদালতে বিচার হওয়া এমন ফিলিস্তিনিদের মধ্যে মোটামুটি ৯৯ শতাংশই দোষী সাব্যস্ত হয়।

এ বিষয়ে জেরুজালেম-ভিত্তিক প্রতিরক্ষা আইনজীবী মাহের হান্না বিবিসিকে বলেন, ’সামরিক আদালতে ফিলিস্তিনিদের রক্ষা করা প্রায় অসম্ভব একটি কাজ।’

তিনি আরও বলেন, ’পুরো ব্যবস্থাটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যা একজন ফিলিস্তিনির আত্মরক্ষার ক্ষমতাকে সীমিত করে দিয়েছে। এটি প্রতিপক্ষকে একদিকে যেমন কঠোর সীমাবদ্ধতার মধ্যে ফেলে দেয়, তেমনি রাষ্ট্রপক্ষকেও প্রমাণ সংগ্রহ করার ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয়।’

বিবিসির সাথে কথা বলার সময় ইয়াজেনের মা সাদিয়াহ বলেন, পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের এই নীতির ব্যবহার ’সব রেখা অতিক্রম করেছে-লাল, সবুজ, প্রতিটি রঙ।’

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান