শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রেড হ্যান্ড ডেতে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ ভাষণ

গত ১২ ফেব্রুয়ারি ছিল রেড হ্যান্ড ডে বা ইন্টারন্যাশনাল ডে এগেইনস্ট দ্য ইউস অব চাইল্ড সোল্জার্স’ সোলডার্স দিবস। দিনটি উপলক্ষে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর বিষয়ে বিশেষ ভাষণ দেওয়া হয়েছে।

বিশ্বে বিভিন্ন অঞ্চলে যুদ্ধ অথবাসশস্ত্র কোনো সংগ্রামে নিয়োজিত শিশুদের সৈনিকরূপে জোরপূর্বক ব্যবহারের নির্মম চর্চা বন্ধে এই বিশেষ দিবস ২০০২ সাল হতে বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র উদযাপিত হয়ে আসছে।

এই দিবস অনুসারে কানাডা বছরব্যাপী শিশুদের জোর পুর্বক সশস্ত্র সংগ্রাম নির্যাতন কর্মে নিয়োগ ও নির্যাতন প্রতিরোধে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করছে l

কানাডা এই দিবস উপলক্ষে বছরব্যাপী বিভিন্ন প্রদেশে কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কানাডায় প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো তার এই বিশেষ দিনের ইন্টারন্যাশনাল ডে এগেনস্ট দি ইউস অব চাইল্ড সোল্ডারের অথবা রেড হ্যান্ড ডে উপলক্ষে বিশেষ ভাষণ দেন।

তিনি জানান, শিশুদের কোনো অবস্থাতেই অস্ত্র বা হাতিয়ার হিসেবে যুদ্ধে বা কোনো সশস্ত্র সংঘাতে ব্যবহার বা জোরপূর্বক নিয়োগ করা উচিত নয়, আমাদের সবার দায়িত্ব হলো শিশুদের জন্য নিরাপদ ও সুরক্ষিত একটি সমাজ গঠন করা। কানাডা ও কানাডার সরকার এই বিশেষ দিবসে কোনো যুদ্ধে বা সশস্ত্র সংঘর্ষে শিশুদের ব্যবহার করার বিরুদ্ধে কঠোরভাবে প্রতিহত করার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

সারা পৃথিবীতে বর্তমানে দুঃখজনকভাবে ৪৫০ মিলিয়ন শিশু যুদ্ধে বা সশস্ত্রভাবে সাংঘর্ষিক কোনো অঞ্চলে অবস্থান করছে। এই রকম সশস্ত্র বা সংঘাতময় অঞ্চলে অবস্থানগত কারণে শিশুদের অনেক সময় নির্মম সহিংসতার অভিজ্ঞতা ধারণ করতে অথবা তাদের বাধ্যতামূলকভাবে অংশ নিতে হচ্ছে।

এই রকম পরিবেশ শিশুদের স্বাভাবিক কোমল মনস্তত্ব বিকাশের পরিপন্থী আর জীবনব্যাপী তাদের ভয়াবহ নেতিবাচক প্রভাব রাখছে। কানাডা সারা বিশ্বের শিশু সৈনিক বা যুদ্ধভিত্তিক সহিংসতাতে শিশুদের নিয়োগের প্রতিবাদে কানাডা ২০১৭ সালের গৃহীত The Vancouver Principles on Peacekeeping and the Prevention of the Recruitment and Use of Child Soldiers’ উৎত্থাপন করে এর আদর্শে অগ্রসর হয় l

বিশ্বের ১০৬ রাষ্ট্র কর্তৃক সম্মতি ও অনুমোদিত এই অনুসারে কানাডা জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে যুদ্ধে ব্যবহৃত সশস্ত্র শিশুদের বিষয়টি প্রতিহত করার সিদ্বান্ত নেয় এবং সকল শান্তি মিশনে কর্তব্যরত সৈনিক, পুলিশরা নাগরিকরা যেকোনো সসস্ত্র আন্দোলনে নিয়োগকৃত শিশুদের প্রতিহত করা জন্য কঠোর সিদ্বান্ত নেয় l

কানাডা সরকার ডেলাযার সেন্টার অব এক্সিলেন্স ফর পিস বা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাদের সকল সৈনিক দের এই সশস্ত্র সংগ্রামে নিয়োগ করা শিশু সৈনিকদের প্রতিহত ও নির্মূল করার জন্য প্রাসঙ্গিকভাবে প্রস্তুত করছে ।

আমরা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন রাষ্ট্র ও জাতির সঙ্গে শিশুদের জন্য নিরাপদ নির্যাতন মুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করতে আগ্রহী।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

আফগান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: ১৯ পাক সেনা নিহত, উত্তেজনা তুঙ্গে

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সীমান্তে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এ সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৯ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত এবং তিনজন আফগান বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে চীনা সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানায়।

সম্প্রতি আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশে পাকিস্তানের চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল। এই ঘটনার জের ধরে পূর্ব আফগানিস্তানের খোস্ত ও পাকতিয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে শুরু হয় তীব্র সংঘর্ষ। আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রের বরাতে তোলো নিউজ জানিয়েছে, সংঘর্ষে খোস্ত প্রদেশের আলি শির জেলায় বেশ কয়েকটি পাকিস্তানি সামরিক চৌকিতে আগুন দেওয়া হয়েছে এবং পাকতিয়া প্রদেশের ডান্ড-ই-পাতান জেলায় দুটি সামরিক পোস্ট দখল করেছে আফগান সীমান্ত বাহিনী।

ডান্ড-ই-পাতান জেলায় পাকিস্তানি সেনাদের ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে তিনজন আফগান বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

গত মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) পাকিস্তান সেনাবাহিনী আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের বারমাল জেলায় চারটি স্থানে বোমা হামলা চালায়। এই হামলায় অন্তত ৫১ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া ছয়জন গুরুতর আহত হয়েছেন।

তালেবান সরকারের একজন মুখপাত্র এ হামলার নিন্দা জানিয়ে একে ‘বর্বর’ ও ‘স্পষ্ট আগ্রাসন’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তারা আফগান ভূখণ্ডে পাকিস্তানের এই আগ্রাসনের উপযুক্ত জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে।

আফগান প্রতিরক্ষা সূত্র জানিয়েছে, খোস্ত এবং পাকতিয়া প্রদেশে সংঘর্ষের ফলে সীমান্ত এলাকায় বসবাসরত সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আফগান সীমান্ত বাহিনী পাকিস্তানের সামরিক উপস্থিতি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সীমান্ত এলাকায় তাদের শক্ত অবস্থান বজায় রেখেছে।

দুই দেশের মধ্যে চলমান এই সংঘর্ষ আরও তীব্র আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানালেও সীমান্তে উত্তেজনা কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

এ পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। আফগানিস্তান ও পাকিস্তান উভয় দেশকে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

আফগান সীমান্তে চলমান সংঘর্ষ এবং এর প্রেক্ষিতে উভয় দেশের প্রতিক্রিয়া অঞ্চলটিতে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ও সামরিক পরিস্থিতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করতে পারে।

Header Ad
Header Ad

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: মাওলানা মামুনুল হক

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইসলামিক দলগুলোর ঐক্য অত্যাবশ্যক। তিনি মন্তব্য করেন, বিএনপি ও জামায়াতের ভূমিকার কারণে এই ঐক্য ব্যাহত হলে তাদের জাতির কাছে জবাবদিহি করতে হবে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য অটুট রাখা আমাদের দায়িত্ব।

শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের সাধারণ পরিষদের দ্বাদশ অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মাওলানা মামুনুল হক। তিনি আরও বলেন, "আমরা একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চাই, যা আল্লাহর দিনকে বিজয়ী করবে। এই সংগ্রামে আমরা ঐক্যের মাধ্যমে এগিয়ে যেতে চাই।"

মামুনুল হক বলেন, ইসলামিক দলগুলোর আলাদা স্বকীয়তা থাকতে পারে, তবে খেলাফত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কোনো ভিন্নতা থাকা উচিত নয়। তিনি বলেন, "আল্লাহর দিন প্রতিষ্ঠায় আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। অতীতের তিক্ততা পেছনে ফেলে বাস্তবতাকে সামনে রেখে ঐক্যের ভিত গড়ে তুলতে হবে।"

বর্তমান বাস্তবতা প্রসঙ্গে তিনি উল্লেখ করেন, "আমাদের অভিন্ন শত্রু ভারত। তাদের আধিপত্যবাদ রুখতে ইসলামিক দলগুলোর সম্মিলিত ভূমিকা প্রয়োজন।" মাওলানা মামুনুল হক বলেন, "যেকোনো পরিস্থিতিতে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের রাজপথের ঐক্য বজায় রাখতে হবে।"

অধিবেশনের উদ্বোধনী পর্বে সকাল সাড়ে ৯টায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খেলাফত মজলিসের উপদেষ্টা ও সাবেক আমির অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক। অধিবেশনের সভাপতিত্ব করেন খেলাফত মজলিসের আমিরে মজলিস মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ।

মাওলানা মামুনুল হক আরও বলেন, "আগামীর বাংলাদেশে আমরা এমন একটি জাতি গঠন করতে চাই, যা আল্লাহর নির্দেশ মেনে চলবে এবং ইসলামিক আদর্শের ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত হবে।" তিনি ইসলামিক দলগুলোর প্রতি অতীতের ভুলে না ফিরে ভবিষ্যতের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

আলোচনায় উপস্থিত অন্যান্য বক্তারাও ইসলামিক ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা ও ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের

ভূঞাপুর থানা ভবন যেনো মরণ ফাঁদ, খসে পড়ছে ভবনের প্লাস্টার

  টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা ভবন দেয়াল ও ছাদের প্লাস্টার খসে পড়ছে। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর থানা ভবনটি পুরনো হওয়ায় দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনের ছাদ ও দেয়ালের প্লাস্টার খসে খসে পড়ছে। এতে ভবনটিতে পুলিশি কার্যক্রম ঝুঁকিতে পড়েছে। ঝুঁকি জেনেও থানা ভবনে বসে কাজ করছেন কর্মরত পুলিশ সদস্যরা। ভবনটিতে পুলিশ থাকার প্রতিটি কক্ষগুলো এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

সরেজমিনে ভূঞাপুর থানা ভবন ঘুরে দেখা গেছে, দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনটির উপর তলার বিভিন্ন কক্ষের ছাদে প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং লোহার রড বেড়িয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ভবনটির সংস্কার না হওয়ায় বেহাল অবস্থায় রয়েছে। ভবনটি দ্রুত সংষ্কার না করলে যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।

ভূঞাপুর থানা সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৪ সালের ৭ আগস্ট সাবেক স্বরাষ্ট্র ও যোগাযোগ মন্ত্রী প্রয়াত এম মনসুর আলী ভূঞাপুর থানা উদ্বোধন করেন। ১৯৮৩ সালে ৯ই নভেম্বর ঢাকা বিভাগের ডি.আই.জি এম আজিজুল হক থানা ভবনের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। এরপর মাঝেমধ্যে সংস্কার হলেও সেটি কোন কাজে আসেনি।

কর্মরত পুলিশ সদস্য খয়বর আলম বলেন, থানার এই ভবনটি বসবাসের অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। বিকল্প ভবন না থাকায় এখানেই থাকতে হচ্ছে। প্লাস্টার খসে বালু ও ইটের খোয়া নিচে পড়ছে। বৃষ্টি নামলে চুয়ে চুয়ে কক্ষে পানি পড়ে। বর্তমানে ভবনটির সংস্কার অথবা আলাদা একটি নতুন ভবন প্রয়োজন।

পুলিশ সদস্য সাদ্দাম হোসেন বলেন, আমরা যে ভবনে বসবাস করছি এটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং লোহার রডগুলোও বেরিয়ে যাচ্ছে। ঘুমে থাকলে ছাদের প্লাস্টার ভেঙে বালু অনেক সময় চোখে-মুখে পড়ে। আবার বৃষ্টি এলে পানি কক্ষে পানি পড়ে। যদি একটি নতুন ভবন হতো তাহলে এ সমস্যা থাকতো না।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে এম রেজাউল করিম বলেন, আমরা প্রতিটি পুলিশ সদস্যরা মানুষের জানমাল ও জননিরাপত্তার জন্য কাজ করে থাকি। যারা দিনরাত পরিশ্রম করে, তাদের দিনশেষে ভবনে নিশ্চিন্তে ঘুমানোর অবস্থা নেই। দুর্ঘটনার আতঙ্কে তাদের নির্ঘুম রাত পাড় করতে হয়।

তিনি আরও বলেন, ভবনটির ছাদ ও দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে প্লাস্টার খসে পড়ছে এবং ঝুঁকি নিয়ে কার্যক্রম চলছে। ফলে যে কোনো সময় বড় ধরণের দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে। বর্তমান ভবনটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করে নতুন একটি ভবন নির্মাণ ও থাকার সু-ব্যবস্থা করার জন্য উধর্তন দপ্তরে আবেদনসহ অবগত করা হয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আফগান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: ১৯ পাক সেনা নিহত, উত্তেজনা তুঙ্গে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে রাজপথের ঐক্য ধরে রাখতে হবে: মাওলানা মামুনুল হক
ভূঞাপুর থানা ভবন যেনো মরণ ফাঁদ, খসে পড়ছে ভবনের প্লাস্টার
নীতিশের রেকর্ড গড়া সেঞ্চুরিতে লড়াইয়ে ফিরলো ভারত  
আগামী নির্বাচনে জনগণ দিনের আলোতে প্রার্থী নির্বাচিত করতে পারবে
মহাখালীর সাততলা বস্তিতে আগুন
সিলেট সীমান্তে ভারতীয়র গুলিতে দুদিনে ২ বাংলাদেশি নিহত
১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  
৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম
সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না: জামায়াত আমির
টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে ধাক্কা, সেই বাসচালক গ্রেপ্তার  
বিপিএলে রাজশাহীর সহকারী কোচ হলেন পাকিস্তানের ইফতিখার
ওয়াজ মাহফিলের আয়োজনে আওয়ামী লীগের গা জ্বলতো: রাশেদ খান  
প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
সেনাবাহিনী নিয়ে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন, প্রতিবাদ আইএসপিআরের
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  
ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো
সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার
আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস