মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পাকিস্তানের রাজনীতিতে মাথাচাড়া দিচ্ছে উগ্র ডানপন্থীরা

ছবি : সংগৃহীত

তেহরিক-ই-লাব্বাইক পাকিস্তান (টিএলপি) একটি উগ্র ডানপন্থী দল। এ সংগঠনকে রাজনীতির মাঠে ফেরার সুযোগ দিল পাকিস্তান। এতে নতুন ভয় কাজ করছে অনেক বিশ্লেষকের মনে। সরকারের এমন সিদ্ধান্ত শুধু পাকিস্তান নয় পুরো বিশ্বকে ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে।

যে বা যারা তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানকে (টিটিপি) ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে আখ্যা দেবে, তারা শত্রু হিসেবে গণ্য হবে। এভাবেই আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা দখল করার পর তারা দেশটির সাংবাদিকদের শাসিয়েছিল। বলেছিল, এই টিটিপির সঙ্গে অস্ত্রবিরতি করেছে পাকিস্তান সরকার। ফলে আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্টের ঝুঁকির বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ কম।

গত অক্টোবরের শেষ দিকে টিএলপির দাবির মুখে তাদের প্রায় সাড়ে তিন শ নেতা-কর্মীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এতেও তাদের আন্দোলন বন্ধ হয়নি। সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইনে গ্রেফতার হওয়া সংগঠনটির নেতা সাদ রিজভির মুক্তির দাবিতে তারা আন্দোলন চালিয়ে যান। এই নেতার মুক্তির দাবিতে পাকিস্তানের পাঞ্জাবের ওয়াজিরাবাদ থেকে রাজধানী ইসলামাবাদের দিকে লংমার্চ করেছিলেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।

তার মুক্তি ছাড়াও ফ্রান্সের দূতাবাসের কর্মকর্তাদের বহিষ্কার করার দাবিও ছিল তাদের। কারণ, দেশটির ব্যঙ্গাত্মক সাপ্তাহিক শার্লি এবদো মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিয়ে আবার ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করেছে। তবে লংমার্চ করে টিএলপির নেতা-কর্মীরা ইসলামাবাদের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সময় নৃশংস ঘটনা ঘটে।

 

পুলিশ জানিয়েছিল, টিএলপির সমর্থকেরা ১০ জন পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে। আর নির্যাতন করেছে ১ হাজার ৩০০ জনকে।

২০১৫ সালে টিএলপি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা খাদিম হুসাইন রিজভি। এই সংগঠনটি পাকিস্তানে ব্লাসফেমি আইনের সমর্থক। এই সংগঠন প্রতিষ্ঠার পর খাদিম ঘোষণা দিয়েছিলেন, পৃথিবীর বুক থেকে নেদারল্যান্ডসকে মুছে দেওয়া হবে। কারণ, মহানবীকে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র আঁকার প্রতিযোগিতা আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিল নেদারল্যান্ডসের এক রাজনীতিক।

খাদিম মারা যান ২০২০ সালে। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও তার হাত ধরেই শুরু। তিনি মারা যাওয়ার পর সাদ রিজভির হাতে সংগঠনের দায়িত্ব। সাদ রিজভি নেতা হওয়ার পর আবারও ফ্রান্সের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি তোলেন। এরপর চলতি বছরের এপ্রিলে এই দাবিতে বড় বিক্ষোভ হয়। এই বিক্ষোভের সময় সাদকে গ্রেফতার করা হয়, সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ আনা হয় তার বিরুদ্ধে।

পাকিস্তান সরকার সেই সময় কঠোর অবস্থান নিয়েছিল। কিন্তু সাত মাসের ব্যবধানে সরকার তার অবস্থান একেবারে উল্টে ফেলল। সাদসহ সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের ছেড়ে দেওয়া হলো। টিএলপির বিরুদ্ধে যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা-ও প্রত্যাহার করে নেওয়া হলো। এই সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

সরকারের এই অবস্থান বদলের পেছনে জেনারেল কামার জাবেদ বাজওয়ার কী ভূমিকা, তা-ও জানা যায়নি। সরকারও এই বিষয়ে মুখ খোলেনি। সরকার বলছে, মহানবী ইস্যুতে তারা কোনো সংঘর্ষে জড়াতে চায় না। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, মহানবী বা ইসলাম ধর্ম ইস্যুতে টিএলপি যে অবস্থান নিয়ে তার বিরুদ্ধে শক্তিপ্রয়োগের ঘটনার রাজনৈতিক মূল্য দিতে হতে পারে।

টিএলপির নেতা সাদ রিজভির মুক্তির দাবিতে গত ২২ অক্টোবর রাজধানী ইসলামাবাদ অভিমুখে লংমার্চ শুরু করেন তার সমর্থকেরা।

পাকিস্তানের সরকারের তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরীও বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেন, সম্প্রতি পাকিস্তানে যা ঘটছে তা ভারতের জন্য হুমকি নয়। এটা পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ উগ্রবাদ। যেভাবে সরকার টিএলপির বিষয়টি সমঝোতা করেছে তা একটা টাইম বোমার মতো। উগ্রবাদের এই বোমা যেকোনো সময় ফুটতে পারে।

টিএলপি যে অবস্থান নিয়েছে তাতে করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তারা সমর্থন পাচ্ছে। বিশ্বজুড়ে তাদের জনপ্রিয়তাও বেড়েছে। তারা দাবি করছে, যুক্তরাজ্য, ইউরোপেই তারা ছড়িয়ে পড়ছে। এ প্রসঙ্গে টিএলপির গণমাধ্যমবিষয়ক সমন্বয়ক সাদ্দাম বুখারি দাবি করেছেন, তাদের প্রতিষ্ঠাতা যখন মারা যায়, তখন ইউরোপ থেকে অনেকে তাকে দেখতে এসেছিলেন।

এ প্রসঙ্গে পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অব পিস স্টাডিসের নিরাপত্তা বিশ্লেষক আমির রানা বলেন, যেভাবে সরকার টিএলপি ইস্যুতে সমঝোতা করল তা ইতিমধ্যে ইউরোপের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কের সাম্যাবস্থার ওপর প্রভাব ফেলেছে। আর টিএলপিকে রাজনীতিক করতে দেওয়ার যে সুযোগ দেওয়া হলো তার প্রভাবও বড় আকারে পড়বে বলে মনে করেন তিনি।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে এ বিষয়ে আমির রানার বক্তব্য জানা যায়। তিনি বলেন, পাকিস্তানের ভেতরে কী হচ্ছে, তার ধার ধারে না আন্তর্জাতিক মহল। তাদের উদ্বেগের কারণ হলো, তারা মনে করে, টিএলপি পাকিস্তানের বাইরে থাকা দেশটির নাগরিকদের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। এটা নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করতে পারে বলেও মনে করছে আন্তর্জাতিক মহল।

টিএলপি ধর্মীয় অনুভূতিকে কাজে লাগিয়ে সফল হয়েছে। তারা এ সফলতাকে রাজনীতির মাঠে কাজে লাগাবে কি না, এ প্রসঙ্গে পাঞ্জাবের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী হাসান আসকারি রিজভি বলেন, পাকিস্তানের রাজনীতি দিনকে দিন ডানপন্থার দিকে এগোচ্ছে। এই অবস্থায় টিএলপির উত্থান নির্বাচনী রাজনীতিতে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন না তিনি।

পাকিস্তানের পাশের দেশ আফগানিস্তানের তালেবান ক্ষমতায় এসেছে। পাকিস্তানের তালেবানরাও হুমকি দিচ্ছে নতুন করে। এই পরিস্থিতিতে টিএলপির উত্থান আন্তর্জাতিক মহলকে উদ্বিগ্ন করবে এটাই স্বাভাবিক। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া টিএলপির উত্থানের জন্য সরাসরি পাকিস্তানি সরকারি বাহিনীকে দায়ী করে মন্তব্য প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

এদিকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানদাতাদের পর্যবেক্ষক সংস্থা ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্সের (এফএটিএফ) নজরদারিতে দীর্ঘদিন পাকিস্তান। বিভিন্ন সময় পাকিস্তানে সন্ত্রাস দমনে চাপ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ভারতের অভ্যন্তরে অনেক হামলার জন্য দেশটির সরকার পাকিস্তানি সন্ত্রাসীদের দায়ী করে থাকে। এই পরিস্থিতিতে টিএলপি দেশটির সরকার আন্তর্জাতিক মহলের চাপের মুখে ফেলছে বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে।

টিটি/

Header Ad
Header Ad

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট

ছবি: সংগৃহীত

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি হতে চাইলে শিক্ষার্থীদের জন্য ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যদি কোনো শিক্ষার্থীর ডোপ টেস্টের ফলাফল পজিটিভ আসে, তাহলে তিনি ভর্তির জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা। তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট করানো হবে। যদি কারও পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ আসে, তাহলে তিনি ভর্তি হতে পারবেন না।”

এছাড়া, প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সাবজেক্ট চয়েস প্রসঙ্গে তিনি জানান, “আগামী ১৩ মার্চ থেকে সাবজেক্ট চয়েস শুরু হতে পারে এবং এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হতে পারে।”

এর আগে, গত ২ ফেব্রুয়ারি উপাচার্য অধ্যাপক কামরুল আহসানের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভায় ভর্তি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

প্রসঙ্গত, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাবির স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ৯ থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় ১,৮১৪টি আসনের বিপরীতে ২ লাখ ৬২ হাজার ৪৫০ জন প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। ভর্তি পরীক্ষা মোট ছয়টি ইউনিট ও একটি ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হয়।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা হচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম

সহকারী অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলামকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন।

আগামীকাল (৫ মার্চ) সকালে শপথ গ্রহণ করে নতুন উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এম আমিনুল ইসলাম গত বছরের ১০ নভেম্বর শিক্ষা উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পান। অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০০২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এবং ২০০৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেটের ভাইস চ্যান্সেলরের দায়িত্বে ছিলেন।

এছাড়া, তিনি জানুয়ারি ২০১৮ থেকে আগস্ট ২০২৩ পর্যন্ত বাংলাদেশ মেডিকেল ফিজিক্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৬ সাল থেকে টিএমএসএসের অ্যাডভাইজার এবং ২০২১ সাল থেকে টিএমএসএস ক্যান্সার কেয়ার সেন্টার বাস্তবায়নের স্টিয়ারিং কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করছেন।

Header Ad
Header Ad

নতুন দলের বেশিরভাগ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে: এম এ আজিজ

রাজনৈতিক বিশ্লেষক এম এ আজিজ। ছবি: সংগৃহীত

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে নতুন গঠিত রাজনৈতিক দলের বেশিরভাগ প্রার্থী জামানত হারাবেন বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক এম এ আজিজ। তার মতে, স্থানীয় পর্যায়ে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা না থাকায় এসব প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে টিকে থাকতে পারবেন না।

এম এ আজিজ বলেন, "নতুন দলগুলো তরুণদের নিয়ে রাজনীতি করছে, এলাকায় অর্থ ব্যয় করছে, মসজিদকেন্দ্রিক কার্যক্রম চালাচ্ছে। কিন্তু জাতীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে স্থানীয় গণভিত্তি দরকার, যা তাদের নেই।"

তিনি আরও বলেন, "নির্বাচনে শুধু জনপ্রিয়তা থাকলেই হবে না, সংগঠনের শক্তি ও অভিজ্ঞতাও প্রয়োজন। কিছু এলাকায় দু-একজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও সামগ্রিকভাবে দলের অবস্থা ভালো নয়। ফলে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি।"

তার মতে, বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তরুণদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হলেও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার অভাবে তারা বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। এছাড়া, শিক্ষাঙ্গনের রাজনীতিতেও পরিবর্তন আসতে পারে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।

এদিকে, কিছু বিশ্লেষকের মতে, নতুন দলগুলোর প্রার্থী সংখ্যা বাড়লেও নির্বাচনের মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা এখনও বড় দলগুলোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। তবে তরুণদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণ ভবিষ্যতে বড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট
উপদেষ্টা হচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম
নতুন দলের বেশিরভাগ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে: এম এ আজিজ
রোজাদারকে ইফতার করানোর বিশেষ পুরস্কার
প্রধান উপদেষ্টার আপত্তিতেই ‘ডেভিল হান্ট’ নাম বদলের সিদ্ধান্ত
ভারতের প্রতিশোধ নাকি আবার অস্ট্রেলিয়া?
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই চা শ্রমিক নিহত, আহত ১৮
নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
মার্কিন অনুদান বন্ধে ভারতে ট্রান্সজেন্ডার হাসপাতালগুলোর কার্যক্রম স্থগিত
পদত্যাগ করেছেন ইরানের ভাইস-প্রেসিডেন্ট জাভেদ জারিফ
পুরোনো সংবিধান রেখে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব নয় : নাহিদ ইসলাম
খালেদা জিয়ার শারী‌রিক অবস্থা স্থি‌তিশীল: ডা. জা‌হিদ  
রাবির তথ্য অফিসার পদে নিয়োগ পেলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা
বধ্যভূমিতে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল এনসিপি  
অনিয়মের অভিযোগে কুবির রেজিস্ট্রারকে বাধ্যতামূলক ছুটি  
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা স্থগিতের নির্দেশ ট্রাম্পের  
নুরের ‘দলত্যাগ’ প্রসঙ্গে হান্নান মাসউদের বক্তব্যের প্রতিবাদ গণঅধিকার পরিষদের  
মধ্যরাতে ধোলাইখালে জবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ  
জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানালেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা
বিরামপুরে কাভার্ড ভ্যান-ইজিবাইক সংঘর্ষে স্কুলছাত্রসহ নিহত ২