শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফিরে দেখা ২০২১

মেরকেল যুগের অবসান

জার্মানিতে অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের প্রায় ১৬ বছরের শাসনকালের অবসান হয়েছে চলতি বছরের ডিসেম্বরে। ইতিহাস সৃষ্টি করে স্বেচ্ছায় জার্মানির সর্বোচ্চ ক্ষমতাধরের পদ ছেড়েছেন দেশটির প্রথম নারী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। দেশটির নতুন চ্যান্সেলর হিসেবে শপথ নিয়েছেন ওলাফ শলৎস। ক্ষমতার এ দীর্ঘ সময়ে মেরকেলের মুকুটে সফলতার পালকই বেশি।

চ্যান্সেলর হিসেবে মেরকেল যে সাফল্যের ধারা রেখে গেছেন তা ধরে রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ নতুন চ্যান্সেলর। একাধিক সংকটের মধ্য দিয়ে জার্মানি ও ইউরোপকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদের মুখেও উদারনৈতিক গণতন্ত্রের যে পথ দেখিয়েছেন তা অনুসরণ করবে ওলাফ শলৎস। সমালোচকরা বলেছেন, মেরকেল সমস্যার সমাধান করার পরিবর্তে সেগুলো সামাল দিয়েছেন। আর উত্তরাধিকারীর জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো বহু ক্ষেত্র রেখে যাচ্ছেন।

বিজ্ঞানী থেকে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধান

অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের বিজ্ঞানী থেকে সফল ও বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর রাষ্ট্রের প্রধান হওয়ার গল্প নজির হয়ে রয়েছে বিশ্ব রাজনীতিতে। ২০০৫ সালের পরবর্তী প্রজন্ম কেবল একজন নারীকেই চ্যান্সেলর হিসেবে দেখে আসছেন। ওই সময়ে অর্থনীতি ও সমাজনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভঙ্গুর এক অবস্থায় জার্মানির সবচেয়ে কনিষ্ঠ ও প্রথম নারী হিসেবে চ্যান্সেলরের দায়িত্ব নেন অ্যাঙ্গেলা মেরকেল।

১৯৫৪ সালে হামবার্গে জন্ম নেওয়া মেরকেলের বাবা ছিলেন একজন শিক্ষক। তিনিও পড়াশোনা করেছেন গণিত, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা ও রাশিয়ান ভাষার ওপর। তবে ১৯৮৯ সালে রাসায়নিক একটি ল্যাবে কাজের পাশাপাশি জড়িয়ে পড়েন সক্রিয় রাজনীতিতে। ১৯৯০ সালের নির্বাচনে ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের হয়ে লড়াই করে একটি আসন জয় করেন মেরকেল।

খুব কম সময়ে মধ্য-ডানপন্থী দলটিতে জায়গা করে নিতে থাকেন তিনি। পরে ১৯৯১ সালে নারী ও শিশু বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নির্বাচিত হন অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। তিন বছর পর হন পরিবেশমন্ত্রী।

২০০০ সালে ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের নেতৃত্ব পান জার্মানির সর্বোচ্চ এই নেতা। ২০০৫ সালে চ্যান্সেলর নির্বাচিত হয়ে সমসাময়িক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ, জেকস শিরাক, টনি ব্লেয়ারের মতো রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে সমান তালে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেন। তবে সে সময় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাব পড়ে ইউরোপের গোটা অর্থনীতিতেও। তখন সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে নিয়ে সংকট মোকাবেলায় মেরকেলের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ বেশ প্রশংসা কুড়ায়। শরণার্থী সংকটের সময় সীমান্ত খোলা রাখার বিষয়েও এগিয়ে এসেছিলেন এই বিশ্ব নেতা।

২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত জার্মানির দুই বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ক্রিস্টিয়ান সোশ্যাল ইউনিয়ন (CSU) এবং সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জার্মানির সমন্বয়ে গঠিত জোটের নেতৃত্ব দেন।

২০০৭ সালে অ্যাঙ্গেলা মেরকেল ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। স্বাস্থ্য সেবা সংস্কার এবং ভবিষ্যৎ জ্বালানী উন্নয়ন সংক্রান্ত সমস্যা তার মেয়াদকালের প্রধান চ্যলেঞ্জ। ২০০৭ সালে তিনি মার্গারেট থ্যাচারের পর জি৮ এর দ্বিতীয় নারী চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন।

২০০৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তার দল সর্বাধিক সংখ্যক ভোট পেয়ে জয়ী হয় এবং CSU ও ফ্রি ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে জোট সরকার গঠন করে। তার সরকার ২০০৯ সালের ২৮ অক্টোবর শপথ গ্রহণ করেন।

অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের সমর্থকরা বলছেন, অসংখ্য বৈশ্বিক সমস্যার উপযুক্ত সমাধান ও ঐক্যের মাধ্যমে জার্মানির পাশাপাশি তিনি বিশ্বকে একটি স্থিতিশীল ও বাস্তববাদী নেতৃত্বের পথ দেখিয়েছেন।

জলবায়ু পরিবর্তনে মেরকেলের তৎপরতা

১৯৯৫ সালে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে কার্বন নিঃসরণের হার কমাতে তৎপরতা দেখা যায় মেরকেলের। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে পৃথিবী হুমকির মুখে পড়ছে। জলবায়ুর এ ক্ষতিকর অবস্থার কথা চিন্তা করে তিনি নিজ দেশসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশেষ জোর দিয়েছেন।

ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা যে পরিমাণে বাড়ছে এবং সমস্যা তৈরি হচ্ছে, তার জন্য তিনি দায়ী করেছেন মানুষকে। যেহেতু মানুষই এ সমস্যা তৈরি করেছে। তাই সর্বোচ্চ মানবিক শক্তি দিয়ে এ সমস্যার মোকাবেলা করতে হবে। এ লড়াই কোনো অসম্ভব বিষয় নয়। সকল দেশের প্রধানদের প্রতি এ বিষয়ে তিনি বারবার আহ্বান জানিয়েছেন কার্বন-ডাই-অক্সাইড নিয়ন্ত্রণে।

গত বছর নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে আগামী দিনের নাগরিকদের জন্য নিরাপদ পৃথিবী তৈরির লক্ষ্যে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান অ্যাঙ্গেলা মেরকেল।

জলবায়ু পরিবর্তনে রাজনীতিবিদ হিসেবে উদ্যোগী হওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। বিশ্ব রাজনীতিবিদরা উদ্যোগী হলে জলবায়ু পরিস্থিতি মোকাবেলা করা সম্ভব বলে মনে করেছেন এই পরিবেশ প্রেমি। একই সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় তিনি জার্মানদের প্রচলিত ধারণার বাইরে আসার আহ্বান জানান।

এসএ/

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ