শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ফিরে দেখা ২০২১

মেরকেল যুগের অবসান

জার্মানিতে অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের প্রায় ১৬ বছরের শাসনকালের অবসান হয়েছে চলতি বছরের ডিসেম্বরে। ইতিহাস সৃষ্টি করে স্বেচ্ছায় জার্মানির সর্বোচ্চ ক্ষমতাধরের পদ ছেড়েছেন দেশটির প্রথম নারী চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। দেশটির নতুন চ্যান্সেলর হিসেবে শপথ নিয়েছেন ওলাফ শোলজ। ক্ষমতার এ দীর্ঘ সময়ে মেরকেলের মুকুটে সফলতার পালকই বেশি।

চ্যান্সেলর হিসেবে মেরকেল যে সাফল্যের ধারা রেখে গেছেন তা ধরে রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ নতুন চ্যান্সেলর। একাধিক সংকটের মধ্য দিয়ে জার্মানি ও ইউরোপকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এবং বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদের মুখেও উদারনৈতিক গণতন্ত্রের যে পথ দেখিয়েছেন তা অনুসরণ করবে ওলাফ শোলজ। সমালোচকরা বলেছেন, মেরকেল সমস্যার সমাধান করার পরিবর্তে সেগুলো সামাল দিয়েছেন। আর উত্তরাধিকারীর জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো বহু ক্ষেত্র রেখে যাচ্ছেন।

বিজ্ঞানী থেকে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধান

অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের বিজ্ঞানী থেকে সফল ও বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর রাষ্ট্রের প্রধান হওয়ার গল্প নজির হয়ে রয়েছে বিশ্ব রাজনীতিতে।

২০০৫ সালের পরবর্তী প্রজন্ম কেবল একজন নারীকেই চ্যান্সেলর হিসেবে দেখে আসছেন। ওই সময়ে অর্থনীতি ও সমাজনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভঙ্গুর এক অবস্থায় জার্মানির সবচেয়ে কনিষ্ঠ ও প্রথম নারী হিসেবে চ্যান্সেলরের দায়িত্ব নেন অ্যাঙ্গেলা মেরকেল।

 ১৯৫৪ সালে হামবার্গে জন্ম নেওয়া মেরকেলের বাবা ছিলেন একজন শিক্ষক। তিনিও পড়াশোনা করেছেন গণিত, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা ও রাশিয়ান ভাষার ওপর। তবে ১৯৮৯ সালে রাসায়নিক একটি ল্যাবে কাজের পাশাপাশি জড়িয়ে পড়েন সক্রিয় রাজনীতিতে। ১৯৯০ সালের নির্বাচনে ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের হয়ে লড়াই করে একটি আসন জয় করেন মেরকেল।

খুব কম সময়ে মধ্য-ডানপন্থী দলটিতে জায়গা করে নিতে থাকেন তিনি। পরে ১৯৯১ সালে নারী ও শিশু বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নির্বাচিত হন অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। তিন বছর পর হন পরিবেশমন্ত্রী।

২০০০ সালে ক্রিস্টিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়নের নেতৃত্ব পান জার্মানির সর্বোচ্চ এই নেতা। ২০০৫ সালে চ্যান্সেলর নির্বাচিত হয়ে সমসাময়িক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ, জেকস শিরাক, টনি ব্লেয়ারের মতো রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে সমান তালে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেন। তবে সে সময় বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাব পড়ে ইউরোপের গোটা অর্থনীতিতেও। তখন সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে নিয়ে সংকট মোকাবেলায় মেরকেলের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ বেশ প্রশংসা কুড়ায়। শরণার্থী সংকটের সময় সীমান্ত খোলা রাখার বিষয়েও এগিয়ে এসেছিলেন এই বিশ্ব নেতা।

২০০৫ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত জার্মানির দুই বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ক্রিস্টিয়ান সোশ্যাল ইউনিয়ন (CSU) এবং সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জার্মানির সমন্বয়ে গঠিত জোটের নেতৃত্ব দেন।

২০০৭ সালে অ্যাঙ্গেলা মেরকেল ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। স্বাস্থ্য সেবা সংস্কার এবং ভবিষ্যৎ জ্বালানী উন্নয়ন সংক্রান্ত সমস্যা তার মেয়াদকালের প্রধান চ্যলেঞ্জ। ২০০৭ সালে তিনি মার্গারেট থ্যাচারের পর জি৮ এর দ্বিতীয় নারী চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন।

২০০৯ সালের ২৭ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তার দল সর্বাধিক সংখ্যক ভোট পেয়ে জয়ী হয় এবং CSU ও ফ্রি ডেমোক্রেটিক পার্টির সঙ্গে জোট সরকার গঠন করে। তার সরকার ২০০৯ সালের ২৮ অক্টোবর শপথ গ্রহণ করেন।

অ্যাঙ্গেলা মেরকেলের সমর্থকরা বলছেন, অসংখ্য বৈশ্বিক সমস্যার উপযুক্ত সমাধান ও ঐক্যের মাধ্যমে জার্মানির পাশাপাশি তিনি বিশ্বকে একটি স্থিতিশীল ও বাস্তববাদী নেতৃত্বের পথ দেখিয়েছেন।

জলবায়ু পরিবর্তনে মেরকেলের তৎপরতা

১৯৯৫ সালে প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে কার্বন নিঃসরণের হার কমাতে তৎপরতা দেখা যায় মেরকেলের। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে পৃথিবী হুমকির মুখে পড়ছে। জলবায়ুর এ ক্ষতিকর অবস্থার কথা চিন্তা করে তিনি নিজ দেশসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশেষ জোর দিয়েছেন।

ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা যে পরিমাণে বাড়ছে এবং সমস্যা তৈরি হচ্ছে, তার জন্য তিনি দায়ী করেছেন মানুষকে। যেহেতু মানুষই এ সমস্যা তৈরি করেছে। তাই সর্বোচ্চ মানবিক শক্তি দিয়ে এ সমস্যার মোকাবেলা করতে হবে। এ লড়াই কোনো অসম্ভব বিষয় নয়। সকল দেশের প্রধানদের প্রতি এ বিষয়ে তিনি বারবার আহ্বান জানিয়েছেন কার্বন ডাই অক্সাইড নিয়ন্ত্রণে।

গত বছর নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে আগামী দিনের নাগরিকদের জন্য নিরাপদ পৃথিবী তৈরির লক্ষ্যে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান অ্যাঙ্গেলা মেরকেল।

জলবায়ু পরিবর্তনে রাজনীতিবিদ হিসেবে উদ্যোগী হওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। বিশ্ব রাজনীতিবিদরা উদ্যোগী হলে জলবায়ু পরিস্থিতি মোকাবেলা করা সম্ভব বলে মনে করেছেন এই পরিবেশ প্রেমি। একই সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় তিনি জার্মানদের প্রচলিত ধারণার বাইরে আসার আহ্বান জানান।

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি