রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০২৪ | ২১ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭৭ জন নিহত, প্রাণহানি ছাড়াল ৩৬৭৩০

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরও ৭৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩৬ হাজার ৭৩০। এছাড়া গত অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৮৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি।

শুক্রবার (৭ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের চলমান আক্রমণে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা কমপক্ষে ৩৬ হাজার ৭৩১ জনে পৌঁছেছে বলে শুক্রবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, হামলায় আরও ৮৩ হাজার ৫৩০ জন আহত হয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় ৭৭ জন নিহত এবং আরও ২২১ জন আহত হয়েছেন। অনেক মানুষ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad

বিএসএফের গুলিতে নিহত স্বর্ণা দাসের পরিবারের পাশে তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও ’আমরা বিএনপি পরিবার’-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমানের নির্দেশনায় মৌলভীবাজার জেলার সীমান্তে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক হত্যার শিকার স্বর্ণা দাসের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করেছে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর প্রতিনিধি দল।

রবিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ১১টায় মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার খাগটেকা বাজার সংলগ্ন এলাকায় স্বর্ণা দাসের বাবা ও ভাইয়ের সাথে দেখা করে প্রতিনিধি দলটি।

এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর প্রধান উপদেষ্টা এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা আলমগীর কবীর, আহবায়ক আতিকুর রহমান রুমন।

মৌলভীবাজার বিএনপি’র উপদেষ্টা ও কাতার বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক সাজুর সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন— ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর সদস্য সচিব কৃষিবিদ মো: মোকছেদুল মোমিন (মিথুন), সদস্য মাসুদ রানা লিটন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বিএনপি নেতা আবুল কাশেম, সিদ্দিক আহমদ, সায়ফুর রহমান, কুদ্দুস আহমদ, কামাল হোসেন, এনাম উদ্দিন, গুলজার আহমদ রাহেল, হোসেন আহমদ দোলন, জালাল উদ্দিনসহ মৌলভীবাজার জেলা, বড়লেখা উপজেলা বিএনপি ও অন্যান্য অংগ-সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এদিকে, বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিগত ফ্যাসিস্ট রেজিমের সময়ে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা হয়েছে, হামলা হয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীদের গণগ্রেফতার, গুম ও খুন করা হয়েছে। তারপরও বিএনপি’র একজন নেতাকর্মীকেও লক্ষ্য থেকে তারা সরাতে পারেনি। দলের প্রতিটি নেতাকর্মী গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে লড়াইয়ে কাজ করে গেছেন। দেশের গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা, ভোটাধিকার নিশ্চিত করার জন্য দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল।

বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আরও বলেন, সর্বশেষ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুৎ করার চূড়ান্ত লড়াইয়ে অনেক প্রাণ গেছে। এতো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত দেশে ফ্যাসিস্ট ও স্বৈরাচারের দোসরদের স্থান হবে না।

Header Ad

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১১ দিনে শতাধিক শিশু নিহত: ইউনিসেফ

ছবি: সংগৃহীত

লেবাননে গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে হিজবুল্লাহকে লক্ষ্য করে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এতে ১০০ জনের বেশি শিশু নিহত হয়েছে। সেই সঙ্গে ৬৯০ জনের বেশি শিশু আহত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু সংস্থা ইউনিসেফ।

লেবাননে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর জন্য জরুরি চিকিৎসাসামগ্রী ও প্রয়োজনীয় সেবা সরবরাহের প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে হামলা চালিয়ে রাজধানী বৈরুতসহ লেবাননের বিভিন্ন অঞ্চল ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল। চালানো হয়েছে নজিরবিহীন বিমান হামলা। আন্তর্জাতিক সতর্কতা এবং জাতিসংঘের প্রস্তাব উপেক্ষা করে তারা দক্ষিণ লেবাননে স্থল অনুপ্রবেশ করেছে।

এদিকে, ইসরায়েলি বাহিনীকে আটকাতে লড়াই করে যাচ্ছে হিজবুল্লাহ। লেবাবনে ঢুকে পড়া বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সৈন্যকে হত্যার দাবি করেছে তারা।

হিজবুল্লাহ বলেছে, তারা তাদের ভূখণ্ডে ইসরায়েলি আগ্রাসন প্রতিহত করতে সীমান্তে কামান নিক্ষেপ করেছে। সেই সঙ্গে উত্তর ইসরায়েলের মানারায় নিহত ও আহতদের সরিয়ে নেওয়ার সময় ইসরায়েলি সেনাদের ওপর হামলা চালিয়েছে গোষ্ঠীটি।

Header Ad

ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম

ড. মাহমুদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্রলীগকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে নিষিদ্ধসহ সাত দফা দাবিতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান। রবিবার (৬ অক্টোবর) সাংবাদিকদের সঙ্গে প্রথম মতবিনিময় সভায় তিনি এ আল্টিমেটাম দেন।

সাত দফা দাবি উত্থাপনকালে মাহমুদুর রহমান বলেন, অনতিবিলম্বে ছাত্রলীগকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ও বেআইনি সংগঠন ঘোষণা করতে হবে। গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের যত সন্ত্রাসী কার্যক্রম বা ঘটনা ঘটেছে তার জন্য দায়ী একমাত্র বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ছাত্র-জনতার বিপ্লবে সারা বাংলাদেশে হাজার হাজার ছেলে-মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে, আবু সাঈদ-মুগ্ধকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যায় পুলিশ ও ছাত্রলীগের গুণ্ডা বাহিনী ছিল। এই অনুষ্ঠান থেকে আমার দেশ পরিবার, আমার ও সাংবাদিক সমাজের পক্ষ থেকে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আল্টিমেটাম দিচ্ছি, সাত দিনের মধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। অন্যথায় আমি সাংবাদিক সমাজকে নিয়ে রাজপথে আন্দোলনে নামব।

তিনি বলেন, একজন বর্ষিয়ান নাগরিক হিসেবে ফ্যাসিবাদবিরোধী কর্মী হিসেবে আমি সাত দফা দাবি ঠিক করেছি, যা এই সরকারের কাছে উত্থাপন করছি।

এক নং দাবি হচ্ছে, ছাত্র-জনতার বিপ্লবে আহতদের চিকিৎসার জন্য অনতিবিলম্বে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করতে হবে।

তৃতীয়ত, যমুনা সেতুকে শহীদ আবু সাঈদ সেতু নাম ঘোষণা করতে হবে।

চতুর্থত, ২০০৯ সাল থেকে ভারতের সঙ্গে যতগুলো চুক্তি হয়েছে তার প্রতিটি ধারা উপ-ধারা জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে। জনগণকে জানতে হবে ভারতের সঙ্গে কি কি চুক্তি হয়েছে। এগুলো পুনর্বিবেচনার জন্য কমিটি গঠন করতে হবে। সেই কমিটিতে দেশ প্রেমিকরা থাকবেন। তবে সেখানে টিআইবির ইফতেখারুজ্জামান বা ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের মতো কোনো ব্যক্তিকে রাখা যাবে না, যারা ফ্যাসিবাদ, ভারতীয় দালাল তারা থাকবে না।

পঞ্চমত, বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের নাম পরিবর্তন করে শহীদ আবরার এভিনিউ করতে হবে। ছাত্র-জনতার বিপ্লব শুরু হয়েছে শহীদ আবরারের শাহাদতের মাধ্যমে। শহীদ আবরার ছিলেন ইন্ডিয়ান হেজেমনির বিরুদ্ধে। সেজন্য বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর নাম পরিবর্তন করে সৈয়দ আবরার অ্যাভিনিউ করতে হবে।

এসময় শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম স্বৈরাচারীদের নেতা উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের আইডল। ফ্যাসিবাদ উত্তর বাংলাদেশে কোনো ফ্যাসিবাদের আইডলের নামে কোনো স্থাপনা থাকতে পারে না, পরিষ্কার কথা। আমরা শেখ মুজিবুর রহমানকে ফ্যাসিট হিসেবেই দেখি, কারণ এজন্য যদি কেউ দায়ী থাকে সে হচ্ছে শেখ হাসিনা। কারণ ১৬ বছর ধরে তিনি শেখ মুজিবকে সর্বত্র ফ্যাসিবাদে আইডল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

ষষ্ঠত, ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন থেকে শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নমিনেশন অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করে নিতে হবে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এই সাহেবা পুতুলের নমিনেশন করা হয়েছিল জালিয়াতির মাধ্যমে। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানিজেশন পুতুলের নমিনেশন বাতিল করবে কি করবে না সেটা তাদের ব্যাপার। কিন্তু বিপ্লবোত্তর সরকারকে পুতুলের নাম প্রত্যাহার করে মেসেজ দিতে হবে ডব্লিউএইচওকে।

সপ্তমত, বুয়েটের ছাত্র, সাবেক সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) রহিমকে অবহেলাজনিত হত্যা করা হয়েছে। এটা আমি কারাগারে থাকতে জেনেছি। তিনি ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় কারান্তরীণ ছিলেন। যদিও বলা হয় তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন। কিন্তু আমি জেনেছি হার্ট অ্যাটাকের পর তাকে আইসিইউতে নেওয়া হলে ইলেক্ট্রিসিটির লাইন বন্ধ করে রাখা হয়েছিল দুই থেকে তিন ঘণ্টা। এসময় তিনি ছটফট করে মারা যান। আরেকজন হচ্ছে বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন পিন্টু, যাকে কারাগারে হত্যা করা হয়েছে বলে জেনেছি। দুজনের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির নেতৃত্বে একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। যে কমিটির দায়িত্ব হবে সমস্ত কাগজপত্র প্রমাণ পর্যালোচনা করে এই দুজনের মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করা।

মাহমুদুর রহমান বলেন, আমরা এ সরকারকে সহযোগিতা করতে চাই। কারণ এই সরকার আমাদের সরকার। শহীদদের রক্তের ওপর ভর করে এসেছে সরকার। তাই সরকারেরও এমন কিছু করা উচিত হবে না যাতে আমাদের আশায় ফাটল ধরে। আমি আশা রাখতে চাই ড. ইউনূস সরকার সফল হবে। সফলভাবে তারা তাদের সব দায়িত্ব শেষ করে নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে চলে যাবেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএসএফের গুলিতে নিহত স্বর্ণা দাসের পরিবারের পাশে তারেক রহমান
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১১ দিনে শতাধিক শিশু নিহত: ইউনিসেফ
ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করতে ৭ দিনের আল্টিমেটাম
কাদের-নানক-হারুনের বিষয়ে তথ্য পেলেই গ্রেপ্তার: র‌্যাব
কলকাতার রাস্তায় দেখা মিলল ঢাকার আলোচিত কাউন্সিলর আসিফের
আওয়ামী লীগের ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই: দুদু
জুলাই বিপ্লবের পর সেনাবাহিনী জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছে: ড. ইউনূস
ইরানে পাল্টা হামলা চালানোর ঘোষণা নেতানিয়াহুর
সতর্ক না করেই ভারত পানি ছাড়ায় বন্যা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে: পানি সম্পদ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র রক্ষায় ট্রাম্পকে জিততে হবে: ইলন মাস্ক
আন্দোলনে ছাত্র-জনতার পাশে ছিলাম, অভ্যুত্থান সফল করতে কাজ করছি: র‍্যাব পরিচালক
তারেক রহমানের সব মামলা আইনিভাবে মোকাবিলা করা হবে: কায়সার কামাল
রাতে আর্জেন্টিনাকে হারালেই ব্রাজিলের হেক্সা মিশন পূরণ
স্ত্রীকে খুন করে স্বামীর আত্মহত্যা, চিরকুটে লেখা দাফনের টাকা কোথায় রাখা !
মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় সাড়ে ১৫ বছর ধরে কারাগারে বিডিআরের ৭ শতাধিক সদস্য
রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে এবার অর্থ জালিয়াতির অভিযোগ
এসএসসির ৭৫ ও জেএসসির ২৫ নম্বরের সমন্বয়ে হবে এইচএসসির ফল প্রকাশ
ফিরে আসার বার্তা আ.লীগের, করতে চায় উন্নয়ন
৬ দিনে ৪৪০ জন হিজবুল্লাহ যোদ্ধাকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
নিজেকে ‘ছাগল’ বললেন মাহি