শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১৭০০ ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে এ বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০১ জনে দাঁড়িয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

ডেঙ্গুর প্রকোপের মারাত্মক বিস্তারের এ বছর মৃত্যুর সংখ্যার দিক দিয়ে এটি রেকর্ড। এর আগে শুধু এক বছরে নয়, আগের সব বছর মিলিয়েও ডেঙ্গুতে এত মৃত্যু দেখেনি বাংলাদেশ।

প্রাণহানির পাশাপাশি এ বছর হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও অন্য বছরগুলোর তুলনায় তিনগুণ বেশি।

সবশেষ গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১১০ জন ডেঙ্গু রোগী নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মাধ্যমে এ পর্যন্ত মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৩ লাখ ২০ হাজার ৯৪৫ জনে দাঁড়িয়েছে।

সবমিলিয়ে এ বছর এইডিস মশাবাহিত এ রোগে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে ঢাকার হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নেন ১ লাখ ৯ হাজার ৯২৭ জন। ঢাকা শহরের বাইরে এ সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ, ২ লাখ ১১ হাজার ১৮ জন।

এ রোগে আক্রান্ত হয়ে ২০২২ সালে ৬২ হাজার ৩৮২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হন। সে সময় মৃত্যু হয়েছিল ২৮১ জনের। এর আগে ২০১৯ সালে দেশের ৬৪ জেলায় এক লাখের বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে গিয়েছিলেন, যা এর আগে এক বছরে সর্বোচ্চ ভর্তি ছিল। সরকারি হিসাবে সে বছর মৃত্যু হয়েছিল ১৭৯ জনের।

গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮২ জন এবং ঢাকায় এ সংখ্যা ২৮ জন।

এ বছর সব মিলিয়ে ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া ১ হাজার ৭০১ জনের মধ্যে ঢাকায় মৃত্যু হয়েছে ৯৭৮ জনের; ঢাকার বাইরে এ সংখ্যা ৭২৩।

বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন ৮৬৭ জন রোগী। তাদের মধ্যে ২৮১ জন ঢাকায় এবং ৫৮৬ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন।

মাসের হিসাবে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে জানুয়ারিতে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৬৬ জন, ফেব্রুয়ারিতে ১৬৬ জন, মার্চে ১১১ জন, এপ্রিলে ১৪৩ জন, মে মাসে এক হাজার ৩৬ জন, জুনে ৫ হাজার ৯৫৬ জন, জুলাইয়ে ৪৩ হাজার ৮৭৬ জন, অগাস্টে ৭১ হাজার ৯৭৬ জন, সেপ্টেম্বরে ৭৯ হাজার ৫৯৮ জন এবং অক্টোবরে ৬৭ হাজার ৭৬৯ জন, নভেম্বর মাসে ৪০ হাজার ৭১৬ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।

ডিসেম্বরের প্রথম ২৮ দিনে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ৫৪ জন।

মাসওয়ারী মৃত্যুর হিসাবে জানুয়ারিতে ছয়জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন, এপ্রিলে দুইজন, মে মাসে দুইজন, জুনে ৩৪ জন, জুলাইয়ে ২০৪ জন, অগাস্টে ৩৪২ জন, সেপ্টেম্বরে ৩৯৬ জন, অক্টোবরে ৩৫৯ জন এবং নভেম্বরে ২৭৪ জনের মৃত্যু হয়।

Header Ad

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। ছবি: সংগৃহীত

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে জাল-জালিয়াতি, চুরি ও মারধরের অভিযোগে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) ঢাকার মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন রেজা এ আদেশ দেন।

এর আগে, পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শাহবাগ থানার সাব ইন্সপেক্টর মাইনুল ইসলাম খান পুলক তাকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন।

গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গত ১৩ আগস্ট নৌপথে পালানোর সময় রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেফতার করা হয়। নিউমার্কেট এলাকায় দোকান কর্মচারী শাহজাহান আলীকে (২৪) হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় পরের দিন ১৪ আগস্ট তার ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। এরপর কয়েক দফা রিমান্ড শেষে পুনরায় (৩০ অক্টোবর) ভোট চুরির ঘটনায় দায়ের করা শাহবাগ থানার মামলায় তাকে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাধ্যমে অডিটোরিয়াম থেকে আইনজীবীদের বের করে দেয়া হয় । এরপর নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে জাল ও ভুয়া ব্যালট তৈরি করে ভোট দিয়ে ১৪ জনকে নির্বাচিত ঘোষণা করে।

এ ঘটনায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ৪০ জনের নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় ৩০ সেপ্টেম্বর মামলা করেন সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্য এবি এম ইব্রাহীম খলীল। এ মামলায় আনিসুল হক এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি।

Header Ad

ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া

ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলায় উম্মে সালমা (৫০) নামে এক গৃহবধূকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনা নতুন মোড় নিয়েছে। হত্যাকাণ্ডের দু-দিন পর উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমান (১৯) এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র‍্যাব। তবে পুলিশ বলছে, সালমার ছেলে সাদ নয়, হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত তাদের ভাড়াটিয়া।

অভিযুক্ত তিনজনকে আটক করা হয়েছে। আটক তিনজন হলেন- নিহত উম্মে সালমার বাড়ির ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তার এবং তার দুই সহযোগী সুমন চন্দ্র ও মোসলেম। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার।

এর আগে, রবিবার (১০ নভেম্বর) দুপচাঁচিয়া উপজেলার জয়পুরপাড়া এলাকায় নিজ বাড়িতে খুন হন উম্মে সালমা। খুনিরা তার মরদেহ ফ্রিজে রেখে যান। এর ঠিক দুই দিন পর মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উম্মে সালমার ছোট ছেলেকে সাদকে আটক করে র‍্যাব-১২ বগুড়া ক্যাম্প সদস্যরা।

পরে র‍্যাব জানায় উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমান স্বীকার করেছেন তিনি নিজেই তার মাকে হত্যা করেছেন। আর এখন জেলা পুলিশ বলছে, সাদ তার মাকে হত্যা করেননি, তাদের বাড়ির ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তার ২ সহযোগীকে নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন।

দুপচাঁচিয়া থানা পুলিশ জানায়, হত্যাকাণ্ডের সময় ওই বাসা থেকে খোয়া যাওয়া ওয়াইফাই রাউটার এবং মোবাইলের সূত্র ধরে তারা প্রথমে আটক করেন বাসার ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তারকে।

জিজ্ঞাসাবাদ মাবিয়া পুলিশকে জানান, চার মাস আগে উম্মে সালমার ওই বাসা ভাড়া নিয়ে তিনি এখানে মাদক ও অনৈতিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিষয়টি টের পাওয়ার পর উম্মে সালমা ও তার স্বামী আজিজুর রহমান ভাড়াটিয়া মাবিয়া আক্তারকে এক মাস ধরে বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার জন্য বলছিলেন। তার কাছে দুই মাসের ভাড়াও পাওনা ছিল।

এদিকে এসব বিষয় নিয়ে মাবিয়া বাড়ির গৃহকর্ত্রী উম্মে সালমার ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। তাই তিনি তার সহযোগী ও মাদক ব্যবসায়ী সুমন চন্দ্র সরকার এবং মোসলেমকে নিয়ে হত্যাকাণ্ডের আগের দিন উম্মে সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।

পরিকল্পনামাফিক ঘটনার সময় মাবিয়া প্রথমে ওই বাসায় প্রবেশ করেন। পরে মোবাইল ফোনে ডেকে নেন দুই সহযোগী সুমন ও মুসলিমকে। তারা দুইজন বাসায় ঢুকেই চেতনানাশক স্প্রে করে প্রথমে উম্মে সালমাকে অচেতন করে ও হত্যা করে। এরপর তার নাক মুখ ও হাত বেঁধে বাসার ডিপ ফ্রিজে ঢুকিয়ে রেখে তারা তিনজন সেখান থেকে বেরিয়ে যান।

বগুড়া জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন রঞ্জন সরকার জানান, আটকের পর মাবিয়া, সুমন ও মোসলেম উম্মে সালমাকে হত্যার কথা স্বীকার করে ঘটনার পুরো বিবরণ দিয়েছেন। পরে তাদের দেখানো জায়গা থেকে পুলিশ হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত জিনিসপত্র এবং ওই বাসা থেকে খোয়া যাওয়া জিনিসপত্রগুলো উদ্ধার করে।

তিনি আরও বলেন, বিকেলে তাদের তিনজনকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়ার জন্য আদালতে নেন পুলিশ। আমরা এ ঘটনায় আরও অধিকতর তদন্ত করছি। বিস্তারিত তথ্য তদন্ত শেষে জানানো হবে।

Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার বেলগাছী ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের মেহেগনি গাছের বাগানে ব্যবসায়ী তুষার আহম্মেদ সবুজকে (২২) মোটরসাইকেলসহ পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্‌ঘাটন হয়েছে হত্যার রহস্য।

শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান লালন প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান। এর আগে বৃহস্পতিবার তাদের পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত সাগর আলী (২২) হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

সাগর আলী-জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার গোবিন্দপুর নতুন বাসস্ট্যান্ড পাড়ার সাহাদ আলীর ছেলে। অন্যরা হলেন- একই উপজেলার বকশিপুর গ্রামের লাল্টু মিয়ার ছেলে নাজমুল হক পাপ্পু (২৮) ও সদর উপজেলার কুতুবপুর গ্রামের মৃত ইউসুফ আলী বিশ্বাসের ছেলে আলমডাঙ্গা খাদ্য গুদামের নৈশ প্রহরী জহুরুল ইসলাম (৪৬)। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি মোটরসাইকেল ও ১০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। নিহত তুষার আহম্মেদ সবুজ বাদেমাজু গ্রামের পাহাড়পাড়ার জয়নুল আবেদীনের ছেলে। সে পুরাতন মোটরসাইকেল ব্যবসায়ী।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনিসুজ্জামান জানান, নিহত সবুজ পুরাতন মোটরসাইকেলের ব্যবসা করতেন। ব্যবসায়ী হওয়ায় তার কাছে সবসময় নগদ টাকা থাকতো। টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্যই হত্যাকারীরা তাকে কৌশলে ডেকে নিয়ে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি অন্যখাতে প্রবাহিত করার জন্য মরদেহ ও মোটরসাইকেল জ্বালিয়ে দেয় তারা।

আলমডাঙ্গা থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাসুদুর রহমান জানান, এ ঘটনায় নিহত সবুজের বাবা জয়নুল আবেদীন বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আলমডাঙ্গা থানায় মামলা করেন। মামলার পর তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) আলমডাঙ্গা উপজেলার বাদেমাজু পাহাড়পাড়ার তুষার আহম্মেদ সবুজ সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। পরদিন বুধবার উপজেলার বেলগাছী ইউনিয়নের ফরিদপুর গ্রামের একটি মেহেগনি গাছের বাগানে তুষার আহম্মেদ সবুজের পোড়া মরদেহ ও তার পোড়া মোটরসাইকেল দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
ছেলে নির্দোষ, নারীকে হত্যার পর মরদেহ ফ্রিজে রাখেন বাড়ির ভাড়াটিয়া
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে বড় রদবদল, ৩ জনকে ওএসডি
জামায়াত মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না: ডা. শফিকুর রহমান
নানা-নানির কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত আব্দুল্লাহ, পেলেন গার্ড অব অনার
‘হারপিক’ নিয়ে ফেসবুকে তোলপাড়, জানা গেল কারণ
টিকটকার রাইসাকে বিয়ে করেননি তৌহিদ আফ্রিদি, তবে পাত্রী কে?
ফ্যাসিবাদের শেকড় অনেক দূর ছড়িয়ে আছে: আসিফ নজরুল
দায়িত্ব নেয়ার পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ডোনাল্ড ট্রাম্প
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ, কী হবে ১০ হাজার শিক্ষার্থীর?
জুমার নামাজ শেষে কাকরাইল ছাড়লেন সাদপন্থিরা
তিন মাস পর ‘গাজীপুর সাফারি পার্ক’ নামে চালু হলো সাফারি পার্ক
দেশে বিনিয়োগ করলে আমরা পাশে থাকব : লন্ডনে জামায়াত আমীর
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ: বন্ধ প্রাইমারি স্কুল, অনলাইনে পাঠদান
ঢাবি ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানাল ছাত্রশিবির
গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় আরো ৪৫ জন নিহত
জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন আজ, দিনব্যাপী নানা আয়োজন
মুজিববাদের বিরুদ্ধে লড়াইটা শতগুণ কঠিন : আসিফ মাহমুদ
কৃতকর্মে নেই অনুশোচনা, ক্ষমতা হারানোকে ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ