বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে যা যা করবেন

ছবি:সংগৃহীত

বর্তমানে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখের মতো। যদিও আক্রান্তদের অর্ধেকেরও বেশি রোগটি সম্পর্কে জানেন না। প্রতিবছর ১৪ নভেম্বর 'বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস' পালন করা হয়। বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ডায়াবেটিস সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টি করাই এই দিবসের প্রধান লক্ষ্য। সবচেয়ে ভয়ংকর তথ্য হলো, ডায়াবেটিস রোগীরা নিজেদের আক্রান্তের ব্যাপারটি যেমন জানেন না, তেমনি আক্রান্ত হওয়ার পরও অনেকেই নিয়মও মানেন না।

ডায়াবেটিস একটি বিপাকজনিত রোগ। যার প্রভাবে শরীরে ইনসুলিন কমে যায় অথবা ইনসুলিন শরীরে কাজ করতে পারে না। তখন রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস রোগটি সাধারণত কয়েক ধরণের হয়ে থাকে, টাইপ-১, টাইপ-২, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ও অন্যান্য।

এ দেশে টাইপ-১ রোগীর সংখ্যা কম। মধ্যবয়সী বা বৃদ্ধরা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন। বয়স কম হওয়া সত্ত্বেও যাদের ওজন বেশি এবং যারা শারীরিক পরিশ্রম কম করেন, তাদেরও টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

কারা আক্রান্ত হন
যাদের বাবা, মা, ভাই-বোন বা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়–স্বজনদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের এই রোগটিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। যাদের হৃদরোগ, রক্তে কোলেস্টেরল বেশি, উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারা এই রোগে আক্রান্ত হন। এ ছাড়া অনেক বেশি জাঙ্কফুড খাওয়ার ফলে শরীরে ক্যালোরি ও ফ্যাটের পরিমাণ বেড়ে যায়। এর কারণে তাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস হতে পারে। এ ছাড়া অতিরিক্ত শারীরিক ওজন, মানসিক চাপে যারা থাকেন, তাদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

লক্ষণসমূহ
১. ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব করা।
২. বেশি বেশি পিপাসা।
৩. ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া।
৪. চোখে ঝাপসা দেখা।
৫. ওজন কমে যাওয়া।
৬. ঘন ঘন ক্ষুধা লাগা।
৭. শরীরের বিভিন্ন অংশের কাঁটাছেড়া সহজে সেরে না ওঠা।
৮. হাত-পায়ে ব্যথা বা মাঝে মাঝে অবশ হয়ে যাওয়া।

ডায়াবেটিস নির্ণয়
ডায়াবেটিস রোগটি নির্ণয়ের জন্য অনেকগুলো পদ্ধতি আছে। সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি হচ্ছে গ্লুকোজ সহনশীলতা পরীক্ষা (glucose Tolerance test)। এর জন্য রোগীকে সকালে খালি পেটে রক্ত পরীক্ষা করানো হয়। ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজ খেয়ে ২ ঘণ্টা পর রক্ত পরীক্ষা করানো হয়। এই টেস্টের মাধ্যমে সঠিকভাবে টাইপ ২ ডায়াবেটিস নির্ণয় করা যায়।

ডায়াবেটিসজনিত জটিলতা
অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস শরীরে নানা প্রকার জটিলতা তৈরি করে। ডায়াবেটিস সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ না হলে হার্ট অ্যাটাক, ব্রেন স্ট্রোক, কিডনির সমস্যা, যৌন অক্ষমতা, অন্ধত্ব অথবা চোখের দৃষ্টিশক্তি হারানোর মতো রোগ হতে পারে।

চিকিৎসা
ডায়াবেটিসের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ৪টি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

১. শৃঙ্খলা: ডায়াবেটিস রোগীদের সঠিক সময়ে ঘুম থেকে ওঠা ও সঠিক সময়ে ঘুমানো প্রয়োজন। এ ছাড়া নিয়মিত হাঁটাহাঁটিও করতে হবে।

২. খাবার: ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার নিমন্ত্রণ করতে হবে। সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। খাদ্য তালিকা থেকে শর্করা বা মিষ্টিজাতীয় খাবারকে পরিহার করতে হবে।

৩. ঘুম: ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ঘুম খুব জরুরি। প্রতিদিন ৬ ঘণ্টার কম ঘুম হলে ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৪. ওষুধ: নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শে থাকতে হবে। ডায়াবেটিসের ওষুধ মূলত দুই ধরণের। খাবার ট্যাবলেট ও ইনসুলিন ইনজেকশন। বিভিন্ন কারণে যখন কোনো রোগীকে খাবার ওষুধ দিয়ে ডায়াবেটিস বা রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয় না, তখন ওষুধের সঙ্গে ইনসুলিন ইনজেকশনও নিতে হয়।

প্রতিরোধ

১. ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সুশৃঙ্খল জীবনযাপন ও সুষম খাদ্য গ্রহণ খুব জরুরি।

২. নিয়মিত হাঁটতে হবে।

৩. শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৪. অতিরিক্ত তেল, মসলাজাতীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার ও পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে।

৫. শাকসবজি, ফলমূল বেশি করে খেতে হবে।

৬. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

৭. ধূমপান পরিহার করতে হবে।

লেখক: মেডিকেল অফিসার, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, টাঙ্গাইল

Header Ad

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা

ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জুলাই-আগস্ট ছাত্র জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশের সূচনা করেছি। এ নতুন দেশে আমাদের দায়িত্ব সকল মানুষকে এক বৃহত্তর পরিবারের বন্ধনে আবদ্ধ করা। কেউ কারো উপরে না, আবার কেউ কারো নিচেও না, এই ধারণা আমরা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই।

তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়ার যে সুযোগ ছাত্র-জনতার সাহস ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে সম্প্রতি আমরা অর্জন করেছি, সেটাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যৎ গড়তে হবে। বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ, আহত এবং জীবিত ছাত্র-জনতার কাছে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকতে চাই। যে সুযোগ তারা আমাদের দিয়েছে, তার মাধ্যমে আমাদের দেশকে পৃথিবীর সামনে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী দেশে পরিণত করতে আমরা শপথ নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে জীবন উৎসর্গ করে যারা দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে জাতি তাদের সারা জীবন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।

বক্তব্য শেষে সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা। পরে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

Header Ad

নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁ শহরে যানযট নিরসন ও শৃঙ্খলা ফেরাতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক-শ্রমিকদের যৌথ উদ্যোগে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। এতে শহরে শৃঙ্খলা ফিরবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) অভিযানের উদ্বোধন করেন নওগাঁ পৌরসভার প্রশাসক ও স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক টি.এম.এ মমিন। এ সময় নওগাঁ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট জিয়া উদ্দিন, নওগাঁ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী সাজ্জাদ হোসেন, নওগাঁ জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক আফজাল হোসেন ও অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অভিযান শুরুর পর থেকেই শহরের বরুনকান্দি, মশরপুর, তাজের মোড় ও কালীতলাসহ মোট ৮ টি প্রবেশদ্বারে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। চেক পোষ্টগুলোতে ২ জন পুলিশ সদস্য, ২ জন ছাত্র সমন্বয়ক, ৪ জন রোভার স্কাউট সদস্য ও ২ জন রিকশা মালিক শ্রমিক প্রতিনিধিসহ মোট ১২ জন করে কাজ করছেন।

পৌর প্রশাসক জানান, নওগাঁ শহরে বৈধ যানবাহনের সংখ্যা ৪ হাজার। কিন্তু প্রতিদিন পার্শবতী বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত ১০ হাজার রিকশা, ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা ও ইজিবাইক শহরে প্রবেশ করে। এতে তীব্র যানযট ও জন মানুষের ভোগান্তি তৈরী হয়। এই দূর্ভোগ লাঘোবে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল ও পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিনের দিক নির্দেশনায় যানবাহন নিয়ন্ত্রনসহ বিশেষ অভিযানের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। বৈধ চালকদের চিহ্নিত করতে তাদের মাঝে পরিধেয় বিশেষ ধরনের জ্যাকেট প্রদান করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

নওগাঁর পুলিশ সুপার কুতুব উদ্দিন বলেন, নওগাঁ শহরের যানযট দীর্ঘদিনের সমস্যা। পরিকল্পিত ভাবে এই সমস্যা দূর করতে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগের উদ্যোগে পৌর কর্তৃপক্ষ ও রিকশা মালিক শ্রমিক নেতৃবৃন্দদের সমন্বয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিভিন্ন ষ্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে একটি কর্ম পরিকল্পনা গ্রহক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে নওগাঁর জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল আউয়াল বলেন, অভিযান সফল ভাবে বাস্তবায়ন হলে শহরে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে। জনগন এর সুফল পাবেন। সকলকে এই কার্যক্রমে সহযোগিতা প্রদানের আহবান জানান তিনি।

Header Ad

২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

বক্তব্য রাখছেন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৬ সালের মাঝামাঝি নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের নৌ পরিবহন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডক্টর এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ পার্লামেন্টের হাউস অব লর্ডসে মানবাধিকার সংগঠন ‘ভয়েস ফর বাংলাদেশ’ আয়োজিত সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

‘ডিসকাশন অন ডেমোক্রেটিক কলাপ্স অ্যান্ড রিবিল্ডিং অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সম্মেলনে হাউস অব লর্ডসের সিনিয়র সদস্য আলেক্সান্ডার চার্লস কার্লাইল কিউসি সভাপতিত্ব করেন। ভয়েস ফর বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্রডকাস্টার আতাউল্লাহ ফারুকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এম সাখাওয়াত হোসেন।

সম্মেলেনে সাবেক ব্রিটিশ মন্ত্রী পল স্কালি বলেন, বাংলাদেশে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে, তার সঠিক তদন্ত শেষে যথাযথ বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুররাবৃত্তি না হয়।

লর্ড হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কার এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে সব ধরনের সহায়তা পাবে।

সম্মেলনে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান লেবার দলীয় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুপা হক।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত
সাবেক এমপি শাহজাহান ওমরের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ধামরাইয়ে শ্রমিকবাহী বাস-ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪