বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

নার্স-সিন্ডিকেট চক্র পাচার করছে লাখ লাখ টাকার ওষুধ

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) বসেই সরকারি ওষুধ রোগীদের কাছে বিক্রি করছেন নার্স-সিন্ডিকেটরা। হাসপাতাল থেকে লাখ লাখ টাকার ওষুধ বাইরে পাচার করে দিচ্ছে এই সিন্ডিকেট চক্রটি।

অভিযোগ পাওয়া গেছে, ওষুধের স্টোর কর্মকর্তা ও কর্মচারীও জড়িত রয়েছে এ চক্রের সঙ্গে। নিউজ পোর্টালে, পত্রিকা ও টিভিতে এসব ঘটনার সংবাদ বার বার প্রকাশ হওয়ার পরও হাসপাতালের কর্তৃপক্ষের কোনো টনক নড়ছে না। এর কারণ কী সাধারণ মানুষ জানার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। হাসপাতালে এই রকম অনেক অহরহ ঘটনা ঘটছে। ধরা পড়লে জানা যায়, আর ধরা না পড়লে তাদের কার্যক্রম চলতেই থাকে।

এমনি একটি ঘটনা ঘটেছে, লক্ষ্মীপুরের চন্দগঞ্জ উপজেলা থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় লিভারের সংক্রমণে আক্রান্ত ফয়সাল হোসেনকে (১৯)। পরে চিকিৎসকের পরার্মশে ভর্তি হন মেডিসিন বিভাগের ৭০১ নম্বর ওয়ার্ডের এক্সটা-২০ নম্বর বেডে। চিকিৎসক তাকে দেখে হাই অ্যান্টিবায়োটিক মেরোপেনেম ইনজেকশন লিখে দেন। চিকিৎসকের পরামর্শে প্রতিদিন তাকে একটি করে ইনজেকশন দেওয়ার কথা। সরকারিভাবে এই ইনজেকশন বরাদ্দ রয়েছে। তবে ওই ওয়ার্ডের নার্স রোগীর স্বজনদের বলেন, এটা আমাদের এখানে সরসরাহ নেই। নার্স বলেন, টাকা দিলে তিনি ব্যবস্থা করে দেবেন।

তারপর এক হাজার টাকা করে দু'টি ইনজেকশন রোগীর স্বজনের কাছে ২০০০ টাকায় বিক্রি করেন ৭০১ নম্বর ওয়ার্ডের ডিউটিরত সিনিয়র স্টাফ নার্স বিপ্রজিত মণ্ডল। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। এ বিষয়ে লিখিতভাবে ভুল স্বীকার করেন বিপ্রজিত মণ্ডল পার পেয়ে যায়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রোগী ফয়সাল হোসেনের ভাবী পলি আক্তার বলেন, আমার দেবর ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হয় ১৯ সেপ্টেম্বরে ৭০১ নম্বর ওয়ার্ডের এক্সটা-২০ নম্বর বেডে তার চিকিৎসা চলছে।

তিনি বলেন, চিকিৎসক একটি হাই অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন লিখে দেন। পরে এখানে ডিউটিরত নার্স বিপ্রজিত মণ্ডল জানান, এক হাজার টাকা করে দিলে সে এই ইনজেকশন ব্যবস্থা করে দিতে পারবে। পরে আমরা তার কাছ থেকে এক হাজার টাকা করে দুটি ইনজেকশন দুই হাজার টাকায় কিনে নেই। আমরা তো বুঝতে পারিনি এটা যে সরকারি ইনজেকশন।

তিনি সরকারি ইনজেকশন আমাদের কাছে বেচে দিয়েছেন। পরে বিষয়টি জানতে পেরেছি। বিষয়টি জানাজানি হলে নার্সদের সিনিয়র অফিসাররা এসে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সিনিয়র স্টাফ নার্স বলেন, সরকারি ওষুধ বা ইনজেকশন কোনোভাবেই রোগীর কাছে বিক্রি হতে পারে না। সরকার যে ওষুধ ফ্রি দিয়েছে, সেটা তিনি কীভাবে বিক্রি করলেন। এটি একটি অনেক বড় অপরাধ। একটি দায়িত্বশীল জায়গা থেকে এটি করার কোনো সুযোগ নেই। আমরা জানতে পেরেছি, ভুল স্বীকার করে একটি লিখিত আবেদন কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিয়েছেন বিপ্রজিত।

তিনি আরও বলেন, আমরা এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানাই। এ অপরাধে যদি সে বেঁচে যায় তাহলে অনেকেই এরকম অপরাধে জড়িয়ে পড়বে। আর সাধারণ নার্সরা কেন এই দায় নেবে।

সরকারি ইনজেকশন রোগীর কাছে বিক্রির বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে ঢামেক হাসপাতালের নার্সিং সেবা তত্ত্বাবধায়ক লিখা বিশ্বাস বলেন, ‘এ বিষয়ে আপনার এত ইন্টারেস্ট কেন?’

এরপর তিনি বলেন, ‘সে ভুল স্বীকার করে আমাদের কাছে লিখিত একটি আবেদন দিয়েছে। আবেদনে এমন ভুল আর কখনো হবে না বলে ক্ষমা চেয়েছে সে। আমরা তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। পরবর্তী সময়ে এমন কোনো ঘটনা ঘটলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাকে ওই ওয়ার্ডে ডিউটিতে আর রাখব না। তাকে ঢামেক হাসপাতালের অন্য জায়গায় ডিউটি দেওয়া হবে। দুই দিনের জন্য পূজার ছুটিতে আছে।’

ছুটি শেষে এলে তাকে অন্য জায়গায় ডিউটি দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। লিখা বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা তাকে প্রথমবার সুযোগ দিয়েছি, দ্বিতীয়বার আর এই সুযোগ দেওয়া হবে না।’এ বিষয়ে জানতে সিনিয়র স্টাফ নার্স বিপ্রজিত মণ্ডলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পর তিনি এই ব্যাপারে কোনো কথা বলতে রাজি হননি৷

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের একজন ওয়ার্ড মাস্টারের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলনে, হাসপাতালে এই সব সিন্ডিকেটের কারণে রোগীরা ঠিকমত ওষুধ ও অন্য কোনো জিনিসই পাচ্ছেন না।

কর্তৃপক্ষকে চোখের আড়াল করে তারা লাখ লাখ টাকার ওষুধসহ বিভিন্ন জিনিস পত্র বাইরে পাচার করে দিচ্ছে। এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্হা নিতে পারছে না।

ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো.নাজমুল হক এ বিষয়ে বলেন, ঘটনাটি শুনেছি, তবে রোগীর স্বজনরা লিখিত অভিযোগ দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই সব ঘটনা খুবই দুঃখজনক। তাদের জন্য আমাদের হাসপাতালের দুর্নাম হচ্ছে।

এএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন