মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ঢাকা মেডিকেলে বেড়েছে দালালদের উৎপাত!

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে প্রতিদিন অসংখ্য রোগী চিকিৎসা সেবা নেন। বিপুলসংখ্যক এই রোগীদের ঘিরে ঢাকা মেডিকেলে বেড়েই চলেছে দালালদের উৎপাত। দেশের এই অন্যতম প্রধান হাসপাতাল ঘুরে দালালদের হাতে রোগী বা তাদের স্বজনদের হয়রানি হতে দেখা গেছে।

সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতালে বিভিন্ন শ্রেণির দালাল এবং আনসার সদস্যরা দালালের ভূমিকায় রয়েছে।

জরুরি বিভাগে কথা হয় আনসার সদস্য রাহানের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমরা দালালি করি না, মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করি। বিনিময়ে অনেকে আমাদের চা নাস্তার খরচ দিতে চাই। আমরা সেটা নিতে অনীহা প্রকাশ করি।

ঢাকা মেডিকেল সূত্রে জানা যায়, ঢাকা ও এর আশপাশের জেলা থেকে চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেলে প্রতিদিনই কমপক্ষে পাঁচ থেকে সাত হাজার রোগী আসেন। এদের মধ্যে বেশিরভাগই আসেন বহির্বিভাগে সেবা নিতে।

এদিকে হাসপাতালটির সহকারী পরিচালকের দাবি, দালাল নিয়ে রোগীরা কোনো অভিযোগ করেন না। দালাল থাকলে তাদের ছবি বা তথ্য দিলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিব।

ঢাকা মেডিকেলের বর্হিবিভাগে ঘুরে দেখা যায়, রোগীদের আশপাশে ঘুরঘুর করছেন বেশ কয়েকজন দালাল। অনেক দালাল রোগীদের প্রেসক্রিপশন নিয়ে টানাহেঁচড়া করছে। রোগীদের তারা বলছে, লাইনে দাঁড়ানোর দরকার নাই। সামনে আসেন, ডাক্তার দেখিয়ে দিচ্ছি ১০০ টাকা দিবেন।

আজিমপুর থেকে ঢাকা মেডিকেলে জরুরি বিভাগে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে দালালের খপ্পরে পড়েন নার্গিস বেগম। তিনি বলেন, ঢাকা মেডিকেল এখন দালালের উৎপাত। আনসাররা দালালের সঙ্গে থাকে।

তিনি আরও বলেন, রোগীদের কাছে গিয়ে তারা টাকা চায়। পরে টাকা দিলে ডাক্তার দেখানোর ব্যবস্থা করে দেওয়ার আশ্বাস দেয় দালাল চক্র। এ কারণে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা রোগীরা ভোগান্তির শিকার হয়। রোগীদের তারা প্রলোভন দেখায়, এখানে অনেক ভিড়, চিকিৎসা পেতে দেরি হবে। তাদের বিরুদ্ধে কিছু বললে আক্রমণাত্মক আচরণের শিকার হতে হয় রোগী বা তাদের স্বজনদের এমন অভিযোগ ও রয়েছে।

দেখা গেছে, বর্হিবিভাগের টিকিট কাউন্টারে সিরিয়াল ধরেছেন প্রায় শতাধিক রোগী। মধ্যবয়সী এক নারী শেলী বেগম বলেন, ঢাকা মেডিকেলে দালাল চক্র সক্রিয়। তাদের জন্য সিরিয়াল কমে না। জটলা লেগেই থাকে এবং ঠিকমতো ওষুধ পাওয়া যায় না। ডাক্তার যে ওষুধ লিখে দেয় সেই ওষুধও তারা দেয় না।

বহির্বিভাগের নিউরো সার্জারি, অর্থপেডিক্স, ক্যান্সার, গাইনি, মেডিসিন বিভাগের সামনে বিভিন্ন বয়সী নারী ও পুরুষ দালালদের ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে। দালালরা রোগীদের ডাক্তার দেখাতে সময় লাগার কথা বলে বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালেও ভাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।

নরসিংদী থেকে ক্যান্সার বিভাগে মেয়েকে নিয়ে ভর্তি করিয়েছেন মো. সুমন মিয়া। তিনি বলেন, একটি বেসরকারি হাসপাতালে আমার মেয়ের ট্রিটমেন্টে খরচ হয়েছে ৫-৭ লাখ টাকা, আর পেরে উঠছি না। অবশেষে ঢাকা মেডিকেলের ক্যান্সার ইউনিটে ভর্তি করেছি।

এসময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, প্রথমে ক্যান্সার বিভাগের ফ্লোরে ছিলাম। পরে দালালকে টাকা দিয়ে বেডে উঠেছি।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দালালদের বেপরোয়া উৎপাত নিয়ে জানতে চাইলে সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফুল আলম বলেন, দালাল থাকলে তাদের তথ্য আমাদের কাছে দিন, আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব। তা ছাড়া আপনি যে অভিযোগের কথা বললেন এসবের কোনো তথ্য আমাদের কাছে আসেনি। যদি আসে তাহলে আমরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আইনগত ব্যবস্থা নিব। আর আপনি এসব বিষয় নিয়ে পরিচালক স্যারের সঙ্গে কথা বলেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আনসার ক্যাম্প ইনচার্জ (পিসি) আ. রউফ বলেন, আনসাররা দালাল এমন কোনো প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না। আনসার সদস্যরা সবাইকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে। হয়তো অনেকের ক্ষেত্রে এমনটি হয়েছে যার জন্য অনেক মানুষ তাদের দালাল ভাবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা সাধারণ মানুষকে সেবা দিতে এবং নিরাপত্তা দিতে সর্বোচ্চ দায়িত্ব পালন করে থাকি কিন্তু অনেক সময় কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয় যার কারণে দায়ভার আমাদের উপর পড়ে।

কেএম/এসজি

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সক্রিয় সদস্যসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এদের মধ্যে বাকি ৫ জন চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ১টি অটো চার্জার ভ্যান এবং ১৯টি অটো চার্জার ভ্যানের ব্যাটারিসহ ১৫০ কেজি খুচরা যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহীর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) ফারজানা হোসেন এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যরা হলেন, জেলার পোরশা উপজেলার সোভাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে আব্দুল জব্বার (৪০) চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার পাথরপূজার গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে নুরুজ্জামান (৪০) এবং নওগাঁর সাপাহার উপজেলার ধবলডাঙ্গা গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম (৩০)।

গ্রেপ্তারকৃত চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয় চক্রের সদস্যরা হলেন, জেলার মান্দা উপজেলার উত্তর কাঞ্চন গ্রামের আলম খানের ছেলে শহিদ খান (৩৪) একই গ্রামের পরেশ আলী মৃধার ছেলে কাওছার আলী মৃধা (২৪), উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের তমিজউদদীন মোল্লার ছেলে আব্দুল মতিন মোল্লা (৫০), কামারকুড়ি গ্রামের মৃত ময়েন উদ্দিনের ছেলে জিয়াউর রহমান (৪২) এবং শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত সোলায়মান মন্ডলের ছেলে আজিজুল মন্ডল(৬৪)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা হোসেন বলেন, বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত অনুমানিক ৮ টার দিকে সাপাহার থানার নোচনাহার বাজার থেকে সাদিকুল ইসলাম (৩২) নামে এক অটো চার্জার ভ্যান চালক তার নিজের অটো চার্জার ভ্যান চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে সাপাহার থানাধীন ইলিমপুর মোড় হইতে হরিপুর বাজারগামী রোডে ইলিমপুর ব্রীজের নিকট পৌছাতেই রাস্তার পাশে ওৎপেতে থাকা ০৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তার অটো চার্জার ভ্যান থামিয়ে তাকে ভ্যান থেকে টেনে নামায় এবং তার গলার চাকু ধরে হত্যার ভয় দেখিয়ে পাশের আম বাগানে নিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে মারপিট করে।

পরবর্তীতে তারা সাদিকুলের অটো চার্জার ভ্যানটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। অপর আরো একটি ঘটনায় একই ডাকাত দল গত শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩ টার দিকে পোরশা থানার সরাইগাছি - আড্ডা আঞ্চলিক মহাসড়কের মশিদপুর এলাকায় এক অটো চার্জার ভ্যান চালককে আটক করে। তাকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে হত্যার ভয় দেখিয়ে তার অটো চার্জার ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, এই দুই ঘটনায় পোরশা এবং সাপাহার থানায় আলাদা দুইটি মমলা হয়। মামলার পর থেকেই পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবির) একটি বিশেষ টিম অভিযান অব্যাহত রাখে। গতকাল (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহী জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ৩ জন ডাকাত এবং চোরাই ভ্যানের মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত এমন ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ফারজানা হোসেন আরও বলেন, গ্রেফাতারকৃত ডাকাতদের মধ্যে মোহাম্মদ সেলিম (৩০) বহুল আলোচিত সাপাহার উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ হিল কাফি হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামী। সেলিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। এছাড়াও ডাকাত আব্দুল জব্বারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১০ টি এবং ডাকাত নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪ টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। আসামীদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) সুমন রঞ্জন সরকার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি ডিবি) আব্দুল মান্নানসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা পরেশ রাওয়াল সম্প্রতি এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছেন। ‘ঘাতক’ ছবির শুটিং চলাকালে হাঁটুর মারাত্মক আঘাতের পর দ্রুত সেরে ওঠার জন্য তিনি নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলে জানিয়েছেন।

রাকেশ পান্ডের সঙ্গে একটি দৃশ্যের শুটিং চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আঘাতের পর পরিচালক তিন্নু আনন্দ ও অভিনেতা ড্যানি দেনজোংপা তাকে দ্রুত মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে গভীর উদ্বেগে ছিলেন পরেশ রাওয়াল। তখনই প্রয়াত অ্যাকশন ডিরেক্টর বীরু দেবগণ তাকে পরামর্শ দেন প্রতিদিন সকালে নিজের মূত্র পান করার জন্য। বীরু দেবগণের যুক্তি ছিল, বহু যোদ্ধা শরীরের দ্রুত আরোগ্যের জন্য এমন পদ্ধতি অনুসরণ করতেন। পরেশ রাওয়াল সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি তখন এমন এক মানসিক অবস্থায় ছিলেন যে সুস্থতার জন্য যেকোনো কিছু করতে রাজি ছিলেন।

 

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে টানা ৩০ দিন নিজের মূত্র পান করেন পরেশ। পরে চিকিৎসকরা তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে চমকপ্রদ ফলাফল পান। চিকিৎসকদের মতে, তার চোট সারাতে যেখানে আড়াই মাস সময় লাগার কথা ছিল, সেখানে তিনি মাত্র দেড় মাসেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন।

বর্তমানে পেশাগত জীবনেও ব্যস্ত সময় পার করছেন পরেশ রাওয়াল। শিগগিরই তিনি প্রিয়দর্শনের পরিচালনায় নির্মিত হরর-কমেডি 'ভূত বাংলা' ছবিতে অক্ষয়কুমার ও টাবুর সঙ্গে অভিনয় করবেন। পাশাপাশি ‘হেরা ফেরি ৩’-তেও পুরনো সহ-অভিনেতা অক্ষয়কুমার ও সুনীল শেঠির সঙ্গে আবার পর্দা ভাগ করবেন।

 

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ