রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঢাকা মেডিকেলে বেড়েছে দালালদের উৎপাত!

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে প্রতিদিন অসংখ্য রোগী চিকিৎসা সেবা নেন। বিপুলসংখ্যক এই রোগীদের ঘিরে ঢাকা মেডিকেলে বেড়েই চলেছে দালালদের উৎপাত। দেশের এই অন্যতম প্রধান হাসপাতাল ঘুরে দালালদের হাতে রোগী বা তাদের স্বজনদের হয়রানি হতে দেখা গেছে।

সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, হাসপাতালে বিভিন্ন শ্রেণির দালাল এবং আনসার সদস্যরা দালালের ভূমিকায় রয়েছে।

জরুরি বিভাগে কথা হয় আনসার সদস্য রাহানের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমরা দালালি করি না, মানুষকে সাহায্য সহযোগিতা করি। বিনিময়ে অনেকে আমাদের চা নাস্তার খরচ দিতে চাই। আমরা সেটা নিতে অনীহা প্রকাশ করি।

ঢাকা মেডিকেল সূত্রে জানা যায়, ঢাকা ও এর আশপাশের জেলা থেকে চিকিৎসা নিতে ঢাকা মেডিকেলে প্রতিদিনই কমপক্ষে পাঁচ থেকে সাত হাজার রোগী আসেন। এদের মধ্যে বেশিরভাগই আসেন বহির্বিভাগে সেবা নিতে।

এদিকে হাসপাতালটির সহকারী পরিচালকের দাবি, দালাল নিয়ে রোগীরা কোনো অভিযোগ করেন না। দালাল থাকলে তাদের ছবি বা তথ্য দিলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিব।

ঢাকা মেডিকেলের বর্হিবিভাগে ঘুরে দেখা যায়, রোগীদের আশপাশে ঘুরঘুর করছেন বেশ কয়েকজন দালাল। অনেক দালাল রোগীদের প্রেসক্রিপশন নিয়ে টানাহেঁচড়া করছে। রোগীদের তারা বলছে, লাইনে দাঁড়ানোর দরকার নাই। সামনে আসেন, ডাক্তার দেখিয়ে দিচ্ছি ১০০ টাকা দিবেন।

আজিমপুর থেকে ঢাকা মেডিকেলে জরুরি বিভাগে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে দালালের খপ্পরে পড়েন নার্গিস বেগম। তিনি বলেন, ঢাকা মেডিকেল এখন দালালের উৎপাত। আনসাররা দালালের সঙ্গে থাকে।

তিনি আরও বলেন, রোগীদের কাছে গিয়ে তারা টাকা চায়। পরে টাকা দিলে ডাক্তার দেখানোর ব্যবস্থা করে দেওয়ার আশ্বাস দেয় দালাল চক্র। এ কারণে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা রোগীরা ভোগান্তির শিকার হয়। রোগীদের তারা প্রলোভন দেখায়, এখানে অনেক ভিড়, চিকিৎসা পেতে দেরি হবে। তাদের বিরুদ্ধে কিছু বললে আক্রমণাত্মক আচরণের শিকার হতে হয় রোগী বা তাদের স্বজনদের এমন অভিযোগ ও রয়েছে।

দেখা গেছে, বর্হিবিভাগের টিকিট কাউন্টারে সিরিয়াল ধরেছেন প্রায় শতাধিক রোগী। মধ্যবয়সী এক নারী শেলী বেগম বলেন, ঢাকা মেডিকেলে দালাল চক্র সক্রিয়। তাদের জন্য সিরিয়াল কমে না। জটলা লেগেই থাকে এবং ঠিকমতো ওষুধ পাওয়া যায় না। ডাক্তার যে ওষুধ লিখে দেয় সেই ওষুধও তারা দেয় না।

বহির্বিভাগের নিউরো সার্জারি, অর্থপেডিক্স, ক্যান্সার, গাইনি, মেডিসিন বিভাগের সামনে বিভিন্ন বয়সী নারী ও পুরুষ দালালদের ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে। দালালরা রোগীদের ডাক্তার দেখাতে সময় লাগার কথা বলে বাইরে বিভিন্ন হাসপাতালেও ভাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।

নরসিংদী থেকে ক্যান্সার বিভাগে মেয়েকে নিয়ে ভর্তি করিয়েছেন মো. সুমন মিয়া। তিনি বলেন, একটি বেসরকারি হাসপাতালে আমার মেয়ের ট্রিটমেন্টে খরচ হয়েছে ৫-৭ লাখ টাকা, আর পেরে উঠছি না। অবশেষে ঢাকা মেডিকেলের ক্যান্সার ইউনিটে ভর্তি করেছি।

এসময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, প্রথমে ক্যান্সার বিভাগের ফ্লোরে ছিলাম। পরে দালালকে টাকা দিয়ে বেডে উঠেছি।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দালালদের বেপরোয়া উৎপাত নিয়ে জানতে চাইলে সহকারী পরিচালক ডা. আশরাফুল আলম বলেন, দালাল থাকলে তাদের তথ্য আমাদের কাছে দিন, আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব। তা ছাড়া আপনি যে অভিযোগের কথা বললেন এসবের কোনো তথ্য আমাদের কাছে আসেনি। যদি আসে তাহলে আমরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আইনগত ব্যবস্থা নিব। আর আপনি এসব বিষয় নিয়ে পরিচালক স্যারের সঙ্গে কথা বলেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আনসার ক্যাম্প ইনচার্জ (পিসি) আ. রউফ বলেন, আনসাররা দালাল এমন কোনো প্রমাণ কেউ দিতে পারবে না। আনসার সদস্যরা সবাইকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে। হয়তো অনেকের ক্ষেত্রে এমনটি হয়েছে যার জন্য অনেক মানুষ তাদের দালাল ভাবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা সাধারণ মানুষকে সেবা দিতে এবং নিরাপত্তা দিতে সর্বোচ্চ দায়িত্ব পালন করে থাকি কিন্তু অনেক সময় কিছু ভুল বোঝাবুঝি হয় যার কারণে দায়ভার আমাদের উপর পড়ে।

কেএম/এসজি

Header Ad
Header Ad

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  

সাক্কু মিয়া। ছবিঃ সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা সাক্কু মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল ‍শুক্রবার গভীর রাতে উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের বেংগাডুবা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সাক্কু মিয়া বেংগাডুবা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সাক্কু মিয়া তার প্রথম স্ত্রী রুনা বেগমের যোগসাজসে গত কয়েকমাস ধরে তৃতীয় স্ত্রী সালমা আক্তারের গর্ভজাত সন্তানকে ধর্ষণ করতেন।

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রতিবেশীরা ঘটনা টের পেয়ে সাক্কু মিয়াকে ধরে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার পুলিশের একটি দল গিয়ে সাক্কুকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে। ভিকটিমকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সত্যতা নিশ্চিত করে জানান আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  

ছবিঃ সংগৃহীত

দেশের ১৪ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  

ছবিঃ সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে দেশব্যাপী চুরি, ছিনতাই, খুন ও ডাকাতি প্রতিরোধে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। অপরাধ দমনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাবও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে বলে জানান, র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইলে র‍্যাবের টহল ও চেকপোস্ট পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় র‍্যাব মহাপরিচালক আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে কতিপয় দুষ্কৃতকারী ও স্বার্থান্বেষী মহল হামলা ও নাশকতার মাধ্যমে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ সাধারণ মানুষের ওপর নৃশংস কায়দায় হামলা ও আক্রমণ চালাচ্ছে। এসব অপরাধ দমনে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে র‌্যাব ফোর্সেসও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অভিযান পরিচালনা করছে।

তিনি বলেন, এরইমধ্যে র‌্যাবের সব ব্যাটালিয়ন তাদের নিজস্ব দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় রোবাস্ট প্যাট্রোলিং পরিচালনা করছে। ঝুঁকিপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিরতিহীনভাবে অতিরিক্ত টহল মোতায়েনের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

র‍্যাব মহাপরিচালক বলেন, ব্যাটালিয়নগুলোতে নিজস্ব কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে ঢাকাসহ সারাদেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। দেশব্যাপী বিভিন্ন জায়গায় অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশির মাধ্যমে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। পাশাপাশি যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য র‌্যাব বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব মেট্রোপলিটন শহর, জেলা শহর ও উপজেলা পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট স্থাপন, পর্যাপ্ত সংখ্যক টহল মোতায়েন এবং সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান মহাপরিচালক।

তিনি বলেন, সব মেট্রোপলিটন শহর ও গুরুত্বপূর্ণ জেলা শহরগুলোতে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফোর্স রিজার্ভ রাখা হয়েছে। গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত রাজধানী থেকে ৪০ জন, ময়মনসিংহে ২৫ জন, রাজশাহী থেকে ২৪ জন, সিলেট থেকে ১৭ জন, নারায়ণগঞ্জ থেকে ১৫ জনসহ মোট ১৮০ জন আসামিকে গ্রেফতার এবং অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব। এছাড়া সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখাসহ যেকোনো ধরনের নাশকতা ও সহিংসতা প্রতিরোধে র‌্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান র‍্যাব মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি এ কে এম শহিদুর রহমান।

র‍্যাব ডিজি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্যদের খুন, হত্যাচেষ্টা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, মাদক কারবারি এবং চাঞ্চল্যকর সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম লক্ষ্য করা যায়। এসব গ্রুপের সন্ত্রাসীরা নিজেদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে এক গ্রুপ অপর গ্রুপের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে মারামারি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে জখম করার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য মোহাম্মদপুরের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী কবজি কাটা গ্রুপের প্রধান আনোয়ার ওরফে শুটার আনোয়ার ওরফে কবজি কাটা আনোয়ার, জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ সন্ত্রাসী বুনিয়া সোহেল এবং জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি সেলিম আশরাফি ওরফে চুয়া সেলিমসহ তাদের সহযোগীদের গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার