রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘হাসপাতালে এত মানুষ, এদের মধ্যে চোরও আছে’

গেট দিয়ে ঢোকার মুখেই একটা রুম। ঢুকতে হাতের ডানে। দেখতে তথ্য কেন্দ্রের মতো। কিন্তু কোনো মানুষ নাই। ভেতরে উঁকি দিতেই দেখা গেল প্রস্রাবের তীব্র গন্ধ ও নোংরা। পাশেই লেখা আছে, ‘এখানে প্রস্রাব করা নিষেধ’।

এটি রাজধানীর শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিত্র। শুধুমাত্র প্রবেশমুখেই এই অবস্থা। ভেতরে ঢুকে দেখা গেল অবস্থা আরও খারাপ।

হাসপাতাল হলেও সিগারেটের দোকান বসতে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় একটি চক্রকে টাকা দিয়ে বসতে পেরেছেন বলে জানান দোকানিরাই। দেদারছে চা-সিগারেট বিক্রি চলছে। এই চিত্র খোদ জরুরি বিভাগের সামনেই। এ ছাড়া পুরো হাসপাতাল কম্পাউন্ডেই রয়েছে এ ধরনের দোকানপাটের অস্তিত্ব।

প্রচণ্ড ভিড় ও গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা রোগীদের এবং সঙ্গে আসা স্বজনদের। আছে দালালের উৎপাত। এ ছাড়া হাসপাতালে নিম্নপদে চাকরি করা সবাই দালালি করে বলে অভিযোগ রয়েছে।

হাসপাতালে দালালের অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন পরিচালক ডা. খলিলুর রহমানও। ঢাকাপ্রকাশ-কে তিনি বলেন, দালাল আছে। তবে আমরা পরিচয় নিশ্চিত হতে পারলেই ব্যবস্থা নিই।

অবৈধ দোকানপাটের বিষয়টি অস্বীকার করলেন ডা. খলিলুর রহমান। তার দাবি, এ ধরনের দোকানপাট নাই। আজও (২৮ আগস্ট, রবিবার) উচ্ছেদ করেছেন।

তবে তার সঙ্গে কথা বলার পরও দেখ গেল দোকানগুলো বহাল তবিয়তেই আছে। তার দাবির সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল পাওয়া গেল না।

হাসপাতাল কম্পাউন্ডে দেখা গেল নেশাখোরদের আনাগোনা। ডান্ডি থেকে শুরু করে হেরোইন আসক্তরা হাসপাতালের ঘোরাফেরা করছে। হাসপাতালে রোগীদের মোবাইলসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র যে চুরি হয় তার একটা অংশ এই নেশাখোররা করেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয়ে পরিচালক ডা. খলিলুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘হাসপাতালে এত মানুষজন। এদের মধ্যে চোরও আছে। মানুষজনকে সতর্ক থাকতে হবে। এ ছাড়া চুরি গেলে মানুষ পুলিশের কাছে যায় না। আমরা পরামর্শ দেই জিডি করার। তাহলে পুলিশ এজহার ধরে তদন্ত করে।’

নেশাখোরদের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলেই ক্ষেপে যান ডা. খলিলুর রহমান। উচ্চস্বরে বলতে থাকেন, আমাদের দায়িত্ব রোগী দেখা। হেরোইনচি ধরা না। এ ধরনের প্রশ্ন করবেন না। এ সময় তিনি এ প্রতিবেদকের দিকে তেড়ে এসে ক্যামেরা বন্ধ করতে উদ্যাত হন।

দূরদূরান্ত থেকে আসা রোগীদের ভোগান্তি দেখা গেল। এসব রোগী যেন অথৈ সাগরে পড়েছেন এমন মনে হলো। তারা বুঝতে পারছেন না কোথায় যাবেন।

জামাল নামের একজন বললেন, আগারগাঁও থেকে এসেছি। এখন থেকে চারবার আমার রোগী দেখানো হয়েছে। রোগীর কানে সমস্যা। তৃতীয়বারে আমারে এক্সরে দিয়েছে। করিয়েছি। এখন আবার গেলে এক্সরে রিপোর্ট দেখে বলছে অপারেশন করতে হবে। এজন্য আবারও কিছু পরীক্ষা দিয়েছে। ভোগান্তির মধ্যেই তো আছি।

নোয়াখালী থেকে শনিবার (২৭ আগস্ট) রাতে রোগী নিয়ে এসেছেন সুজন। সঙ্গে তার বোনও আছে। ক্যানটিন ভাত খেয়ে বের হয়ে তার বোন দেখেন ব্যাগে মোবাইল ফোন নেই। ক্যান্টিনের ম্যানেজারকে সিসিটিভি ফুটেজ দেখাতে বলেছেন। ম্যানেজার সহযোগিতা তো করেনইনি উল্টো বুঝিয়ে দিয়েছেন এই ফুটেজ আমেরিকা থেকে দেখতে হবে। এখানে হবে না।

সুজন এই প্রতিবেদকের সহযোগিতা চান জিডি করার জন্য। তাকে জিডি করার পরামর্শ দিলে যান শের-ই-বাংলা নগর থানায়।

ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে সুজন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ক্যানটিনে খেতে গেছি। সঙ্গে আমার বোন ছিল। আমি খাওয়া শেষে বোনকে নিয়ে বাইরে আসতেই দেখি তার ব্যাগ খোলা। মোবাইল নাই। ফোন দিলাম ওই নাম্বারে। দেখি বন্ধ। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে চাইলাম ক্যানটিন ম্যানেজারের কাছে। তিনি বললেন, এটা দেখতে হবে আমেরিকা থেকে। এখান থেকে দেখা সম্ভব নয়।

হাসপাতালে কর্তব্যরত একজন পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। উনি বললেন, ‘হাসপাতাল যেই থানার আন্ডারে সেই থানায় একটা জিডি করেন।’

রোগীদের ভোগান্তি প্রসঙ্গে সুজন বলেন, ভোগান্তি দেখছি। এখান থেকে ওখানে পাঠায়। এরকম করতেই থাকে। ১ তলা, ৫ তলা, ৩ তলা করতে করতেই দিন পার হয়ে যায়। আর শুধু টেস্ট দেয়। এই টেস্ট সেই টেস্ট। হয়রানি আর হয়রানি।

হাসপাতালে যে চোরের উপদ্রব রয়েছে সেটা রবিবার (২৮ আগস্ট) বেলা ১১টায় দেখা গেল। আনসার সদস্যরা একজন চোরকে ধরেছেন। তারপর তাকে পুলিশে দেওয়া হলো।

এ প্রসঙ্গে উপস্থিত আনসার সদস্যরা বলেন, এত চোর ধরি তারপরও এদের সঙ্গে পারি না। টিকিট কেটে লাইনে দাঁড়িয়ে এরা পকেট মারে।

বরিশাল থেকে রোগী নিয়ে আসা সজিব হোসেন বলেন, আমাদের স্ট্রোক করা একজন রোগী ছিলেন। আমার খালু। নিউরো সায়েন্স হাসপাতাল থেকে রেফার করেছে। এখানে কয়েক দফা ফিজিক্যাল মেডিসিনের ডাক্তারের কাছে নিয়েছি। ওখান থেকে ভর্তিরুমে নিয়েছি। তারপর ফিজিওথেরাপি বিভাগে নিলাম। ওখান থেকে কিছু ব্যায়াম দেখিয়ে দিলো। বলল, ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে। আর কিছু করল না।

আরইউ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক