রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দালাল-সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি পঙ্গু হাসপাতাল

রাজধানী ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (পঙ্গু হাসপাতাল) এখনো দালাল-সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি বলে দাবি করেছেন রোগীরা। সাধারণ রোগীদের অভিযোগ, যেকোনো রিপোর্ট করতে গেলে দালালরা বিভিন্নভাবে বিরক্ত করে।

রোগীদের অভিযোগ, দালালরা জানায় পঙ্গু হাসপাতালের টেস্ট রিপোর্ট ভালো হয় না। এজন্য তারা আশেপাশের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতে টানাটানি করে। এসব বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, রোগীর সঙ্গে থাকা লোকজন যদি সতর্ক হয়, তাহলে দালালদের খপ্পর থেকে কিছুটা রেহাই পাবেন তারা।

রোগীদের অভিযোগ, জরুরি ও বহির্বিভাগের গেট থেকেই ভর্তি পযর্ন্ত শুরু হয় রোগীদের ভোগান্তি। রবিবার (২৮ আগস্ট) সকাল থেকে দুপুর পযর্ন্ত রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক (পঙ্গু) হাসপাতালে ঘুরে এসব অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ সময় আজগর আলী নামের এক রোগী বলেন, ‘আমি তিন মাস আগে একটি ভবনের ছাদ থেকে পড়ে হাত ভেঙে যায়। এরপর এখানে ডা. শাহিন সুলতানাকে দেখাই। আমার হাত ঠিক হতে তিনি আমাকে ৬ মাস সময় বেধে দেন। আমি এই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলাম। পরে ডা. রিয়াজের সহকারীর খপ্পরে পড়ে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে পঙ্গু থেকে ছাড়পত্র নিই। আমি পরে বুঝতে পারলাম প্রতারণার শিকার হয়েছি। এরপর আমি আবার ডা. শাহিন সুলতানাকে দেখাই এবং বর্তমান ভালো আছি।’

মটরসাইকেলে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়ে গাজিপুর জেলার কাশিমপুর এলাকা থেকে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসছেন সাগর হোসেন। এ সময় সাগর হোসেনের বাবা বিপুল আলী বলেন, অ্যাম্বুলেন্সে আসার সময় গেটের বাইরে থেকে রাজু নামের এক দালাল আমাদের বলেন, প্রাইভেট হাসপাতালে রোগী নিয়ে যেতে, আমরা বলেছি পঙ্গু হাসপাতালেই রোগীর চিকিৎসা করব।’

মহাখালী সাততলা বস্তি থেকে রফিক নামের এক ব্যক্তি রোগী নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তিনি বলেন, দালাল-সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি পঙ্গু হাসপাতাল, দেখার কেউ নেই। এখানে স্টাফরা রোগীদের সহযোগিতা করে না।’

এ সময় শ্যামপুরের তাসলিমা নামের এক নারী অভিযোগ করে বলেন, রোগী ভর্ভির সময় নানান সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। ধাপে ধাপে টাকা দিতে হয় অন্যথায় স্টাফ বা ট্রলিম্যানরা রোগী ধরতে চায় না।

ফরিদপুর থেকে রোগী নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ফাতেমা বেগম নামের আরেক নারী। তিনি অভিযোগ করেন, রোগীর প্রয়োজনে সঠিক সময়ে পাওয়া যায় না ডাক্তার, নার্স, ওষুধসহ সব কিছুই বাইরে থেকে কিনে নিতে হয়। প্রাইভেট হাসপাতালের মতো পঙ্গু হাসপাতাল। তার মধ্যে তো আছেই দালালদের দৌরাত্ম্য।

তিনি বলেন, ‘রাজধানী ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল (পঙ্গু হাসপাতাল) যেন এখনো দালাল সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছে।’

জানা যায়, বখশিশ ছাড়া কোনো কাজ হচ্ছে না পঙ্গু হাসপাতালে। চিকিৎসা সেবা প্রদানের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা থাকলেও অভ্যন্তরীণ সিন্ডিকেটের দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালে জরুরি বিভাগ থেকে শুরু করে কেবিন, ওয়ার্ড, প্যাথলজি বিভাগ, অপারেশন থিয়েটারসহ বহির্বিভাগ পর্যন্ত এ সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে। পঙ্গু হাসপাতালে টাকা ছাড়া কোনো রোগী ওয়ার্ডবয় ও আয়াদের কাছ থেকে ন্যূনতম সেবা পান না বলে অভিযোগ উঠেছে।

এ সিন্ডিকেটের কাছে ডাক্তাররা পর্যন্ত অনেক সময় অসহায় হয়ে পড়েন। হাসপাতালের একাধিক নার্স ও ওয়ার্ডবয় জানিয়েছেন, দালালদের আগে দেখলে চেনা যেত। বর্তমানে তারা সিন্ডিকেটের যোগসাজশে দর্শনার্থীদের সঙ্গে এমনভাবে মিশে থাকে যে, দেখলে চেনার কোনো উপায় নেই।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাসপাতালের পরিচালকের সহকারী মোহাম্মাদ জাহিদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সিন্ডিকেটের চোখের ইশারায় রোগীদের টার্গেট করে। যেসব রোগীর চিকিৎসা ব্যয় বহন করার সামর্থ্য আছে সেসব রোগী এবং তাদের স্বজনদের কাছে গিয়ে দালালরা পঙ্গু হাসপাতাল সম্পর্কে বিভিন্ন খারাপ ধারণা দিতে থাকে। তারা ওই সব রোগীদের অন্য জায়গায় নিয়ে যেতে চাই। সবাই সর্তক হলে এসব কমে আসবে। আমাদের সেবার মান বেড়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালের (পঙ্গু) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল গনি মোল্লাহ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আগের মতো এখন আর পঙ্গু হাসপাতালে দালাল চক্রের সদস্যরা রোগীদের বিরক্ত করতে পারে না। আমরা পরিচ্ছন্ন পঙ্গু হাসপাতাল গড়ার চেষ্টা করছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘তবে কিছু কিছু সময় রোগীদের ভুলের কারণে তারা ভাঙা হাত-পা দ্রুত ভালো করার আশার দালালের খপ্পরে পড়ে, ও অন্য প্রইভেট হাসপাতালে চলে যায়। পরে তারা বিভিন্ন ভোগান্তির শিকার হয় এবং পঙ্গু হাসপাতালে দোষ দেয়।’

তিনি বলেন, ‘সরকারি হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের মানুষ ঘোরাঘুরি করে। দেশের প্রতিটা সরকারি হাসপাতালে ভালো চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, রোগীরা যদি এসব বিষয়ে একটু সর্তক হয় তাহলে দালালের খপ্প থেকে তারা দূরে থাকবে।’

রোগিদের অভিযোগ দালাল-সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতাল এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালের মধ্যে এখন কোনো দালাল নেই। কেউ দালালি করলে আমাদের আনছার সদস্যরা তাদের আটক করে থানায় দেয়। যদি গেটের বাইরে থেকে কেউ দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ে তাহলে আমাদের কী করার আছে বলুন?’

কেএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনায় দ্বাদশ শ্রেণির এক ছাত্রীকে সাত দিন ধরে আটকে রেখে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিলের মধ্যে এই জঘন্য ঘটনাটি সংঘটিত হয়।

অভিযোগ, মাদক মিশ্রিত পানীয় খাইয়ে ২৩ জন যুবক ওই তরুণীকে ধর্ষণ করেছে। ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ এখন পর্যন্ত ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে, এবং বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে।

নির্যাতিতা তরুণী একটি ক্রীড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এবং নিয়মিত দৌড়ের অনুশীলনের জন্য বারাণসীর ইউপি কলেজে যেতেন। পুলিশের তদন্তে জানা গেছে, গত ২৯ মার্চ তিনি এক বন্ধুর সঙ্গে পিশাচমোচন এলাকার একটি হুক্কা বারে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন যুবক ছিলেন। তরুণীর অভিযোগ, কথোপকথনের সময় একজন যুবক তাঁর পানীয়তে গোপনে মাদক মিশিয়ে দেয়। মাদকের প্রভাবে তিনি প্রায় অচেতন হয়ে পড়েন। এরপর অভিযুক্তরা তাঁকে সিগ্রা এলাকার বিভিন্ন হোটেলে নিয়ে গিয়ে সাত দিন ধরে একের পর এক ধর্ষণ করে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তদের মধ্যে কয়েকজন তরুণীর পূর্বপরিচিত ছিলেন, যার মধ্যে তাঁর সামাজিক মাধ্যমের বন্ধু এবং সহপাঠীরাও রয়েছেন।

ঘটনার পর থেকে তরুণী নিখোঁজ ছিলেন। ৪ এপ্রিল তাঁর খোঁজ মেলে, এবং ৬ এপ্রিল তাঁর পরিবার থানায় গণধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তৎপরতার সঙ্গে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে ছয়জন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়া, হুক্কা বারের কর্মীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

এই ঘটনা বারাণসীসহ গোটা উত্তরপ্রদেশে ব্যাপক ক্ষোভ ও শোকের সৃষ্টি করেছে। নির্যাতিতার পরিবার ন্যায়বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, বাকি অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের জন্য তল্লাশি অব্যাহত রয়েছে, এবং এই মামলায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ।

তদন্তের অগ্রগতি প্রসঙ্গে বরুণা এলাকার ডিসিপি চন্দ্রকান্ত মীনা বলেন, ‘‘তরুণী প্রথমে স্বেচ্ছায় তাঁর বন্ধুর সঙ্গে গিয়েছিলেন। কিন্তু বন্ধুরাই তাঁকে মাদক খাইয়ে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ। ৪ এপ্রিল তাঁকে খুঁজে পাওয়া যায়। এর পর ৬ এপ্রিল লালপুর থানায় অভিযোগ করেন নির্যাতিতা।’’ অভিযোগের ভিত্তিতে, ভারতীয় ন্যায় সংহিতার সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। দোষীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের বিরামপুরে পিকআপভ্যানের ধাক্কায় হাসান আলী (১৬) নামে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন নাঈম হোসেন নামে আরও এক যুবক।

দুর্ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পল্লবী (দোয়েল মোড়) এলাকায়।

নিহত হাসান আলী পৌর শহরের থানাপাড়া (লিচু বাগান) এলাকার বাসিন্দা মিলন হোসেনের ছেলে। সে এবার আমানুল্লাহ স্কুল থেকে এসএসসি ২০২৫ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছিল বলে জানিয়েছেন স্কুলটির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মমিনুর ইসলাম।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সকালে মোটরসাইকেলে করে হাসান আলী ও তার বন্ধু নাঈম শহরে ঘুরতে বের হয়। তারা যখন পল্লবী মোড় এলাকায় পৌঁছায়, ঠিক তখন গোবিন্দগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা একটি মালবাহী পিকআপ তাদের মোটরসাইকেলটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে হাসান আলী রাস্তায় ছিটকে পড়ে এবং পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়।

স্থানীয়রা দ্রুত উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. তাহাজুল ইসলাম তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আহত নাঈম হোসেন পৌর শহরের একই এলাকার নিয়ামত হক ভোলার ছেলে বলে জানা গেছে।

বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক জানান, নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তরুণ শিক্ষার্থী হাসানের অকাল মৃত্যুতে সহপাঠী ও শিক্ষকদের মাঝে শোকের আবহ বিরাজ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠু। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নাশকতার অভিযোগে ডেভিল হান্টের অভিযানে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সক্রিয় যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠুকে গ্রেফতার করেছে ভূঞাপুর থানা পুলিশ।

রবিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাতে ভূঞাপুর পৌর শহরের ঘাটান্দি এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, মধুপুর থানায় নাশকতার মামলায় ওই যুবলীগ কর্মীকে গ্রেফতারের পর মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর