রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিক বন্ধে অভিযান

রাজধানীর বাড্ডার অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালাচ্ছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

রবিবার (২৯ মে) দুপুর ১২টার দিকে অধিদপ্তরের সহ-পরিচালক ফাহমিনা আক্তারের নেতৃত্বে ঢাকা ক্রাউন মেডিকেল সেন্টারে অভিযান চালানো হয়। এসময় বেশ কিছু অনিয়মের কারণে এটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধে সারাদেশে অভিযান শুরু করা হয়েছে।

জানা যায়, লাইসেন্স ছাড়াই প্রায় ৯ হাজার প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ধারণা, যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। অবৈধ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনতে এ অভিযান চলছে বলেও জানা গেছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. মো. বেলাল হোসেন জানাান, আমরা ঘোষণা দিচ্ছি, যেন তারা নিজেরাই এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়। তাহলে আমরা তাদের সাধুবাদ জানাব। আর তা না হলে আমরা নিজেরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এক্ষেত্রে সিলগালা করে দেওয়াসহ কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা অনুমোদনহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোকে ৭২ ঘণ্টার সময় দিয়েছি। আজ রবিবার এই সময় শেষ হচ্ছে। আজ থেকে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। বিস্তারিত এ বিষয়ে পরে জানানো যাবে।

তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে অনিবন্ধিত বা অবৈধ কোনো স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানের তালিকা নেই। তবে নিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের তালিকা রয়েছে। প্রত্যেকটি শহরে ও জেলায় একটি নির্দিষ্টসংখ্যক নিবন্ধিত ক্লিনিক ও হাসপাতাল আছে। তার তালিকা সিভিল সার্জনদের কাছে রয়েছে। এর বাইরে কোনো প্রতিষ্ঠান থাকলে তারা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং সেগুলোর তালিকা তৈরি করে আমাদের কাছে পাঠাবে।’

তবে বিভিন্ন সময় অবৈধ ও অনিবন্ধিত হাসপাতাল ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হলেও এর ধারাবাহিকতা খুব একটা লক্ষ করা যায়নি। জনবলের অভাব, স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের উদাসীনতা, অভিযানকালে নিরাপত্তার অভাব এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্ধের অসহযোগিতার কারণে মনিটরিং অব্যাহত থাকে না বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে জানা যায়, শনিবার অভিযানের প্রথম দিনে নাটোর, চুয়াডাঙ্গা, টাঙ্গাইল, সিলেট, পাবনা, চট্টগ্রাম, সাভার, ধামরাই, মানিকগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় অন্তত ৮৮টি হাসপাতাল ও ক্লিনিককে জরিমানা এবং সিলগালা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ রোববার ঢাকাসহ জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের অবৈধ হাসপাতাল ক্লিনিকের তথ্য নিয়ে কাজ করছে অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান শুরু করেছেন। জানা যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে, রাজধানীর বাড্ডা নতুন বাজার ও চকবাজার এলাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধের অভিযান অব্যাহত রেখেছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে প্রায় ২০ হাজার বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে যার মধ্যে লাইসেন্স আছে ১০,৮৯৩টির। কর্তৃপক্ষের ইনস্পেকশনের অধীনে আছে আরও ৬ হাজার প্রতিষ্ঠান।

এছাড়াও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে লাইসেন্সের জন্য আবেদন না করেই ৩ হাজারের বেশি প্রাইভেট হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা।

জানা যায়, ২০১৮ সালের নভেম্বর থেকে অনলাইন পদ্ধতিতে বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নিবন্ধন প্রক্রিয়া চালু হয়। চার বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত এর আওতায় আসেনি সবগুলো বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এর আগে ২০২০ সালের ২৩ আগস্টের মধ্যে বেসরকারি হাসপাতালের লাইসেন্স নবায়ন না করলে হাসপাতাল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সে সময় জোরালোভাবে অভিযান চলে। তারপর তা থেমে গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার এক কর্মকর্তা বলেন, প্রাইভেট হাসপাতাল-ক্লিনিক নিবন্ধিত করা একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে সময় বেধে দিয়ে অভিযান চালালে কাজ হয়। ২০২০ সালের আগে নিবন্ধিত প্রাইভেট হাসপাতাল ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার ছিল মাত্র ৪ হাজার, গত দেড় বছরে কিন্তু সেটি ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। তিনি আরও বলেন, এবারও দ্রুত অধিক প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনা ও সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া অধিদপ্তরের সহ-পরিচালক ফাহমিনা আক্তার ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, আমরা ঢাকা ক্রাউন মেডিকেল সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করে বেশ কিছু অনিয়ম পেয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে আইগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে, অভিযান শেষে বিস্তারিত পরে জানানো যাবে।

কেএম/আরএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক