বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গ মরে গেলে কী হবে?

ছবি সংগৃহিত

২০১৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার মনার্ক প্রজাপতির সংখ্যা ৮৬ শতাংশ কমে গেছে। এ তথ্য জানা গেছে এক জরিপ থেকে। পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ কখনো কখনো আপনার খাবারে এসে পড়ে, কখনো আপনাকে হয়তো কামড়েও দেয়। সেজন্য বিরক্ত হয়ে আপনি যদি এদের মারতে উদ্যত হন তাহলে দুবার ভাবুন। কারণ পৃথিবীজুড়েই পতঙ্গের সংখ্যা খুব দ্রুতগতিতে কমে যাচ্ছে এবং এটা এক বড় বিপদ। খাদ্য উৎপাদন এবং আমাদের জীব জগৎকে রক্ষার জন্য কীটপতঙ্গের ভূমিকার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ‘পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গকে আমরা যদি মেরে ফেলি, তাহলে আমরাও মারা যাব’, এ কথা জানিয়েছেন লন্ডনে ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের সিনিয়র কিউরেটর ড. এরিকা ম্যাকএ্যালিস্টার। বিভিন্ন প্রাণী বা উদ্ভিদ মরে গেলে কীটপতঙ্গ হামলে পড়ে তাদের ওপর, এর ফলে পচনের প্রক্রিয়া দ্রুততর হয় আর তার ফলে মার্টির উর্বরতা বাড়ে। জৈবিক বর্জ্য পচনে সাহায্য করে কীটপতঙ্গ পৃথিবী পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।

'আমরা মারা যাবো'

বিভিন্ন প্রাণী বা উদ্ভিদ মরে গেলে কীটপতঙ্গ হামলে পড়ে তাদের ওপর, এর ফলে পচনের প্রক্রিয়া দ্রুততর হয় আর তার ফলে মার্টির উর্বরতা বাড়ে।‘কল্পনা করুন তো, পোকামাকড় যদি মানুষ বা পশুপাখির মল সাবাড় না করত, তাহলে পৃথিবীর অবস্থা কি হতো? কীটপতঙ্গ না থাকলে আমাদের বিষ্ঠা আর মরা প্রাণীর মধ্যে বসবাস করতে হতো’ জানালে ড. ম্যাকএ্যালিস্টার। অন্যদিকে এই পোকামাকড় খেয়েই কিন্তু পাখী, বাদুড় এবং ছোট আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণীরা বেঁচে থাকে। মেরুদন্ডী প্রাণীর ৬০ শতাংশই বেঁচে থাকার জন্য কীটপতঙ্গের ওপর নির্ভরশীল।

'বিনামূল্যে সেবা'

কিন্তু এ ছাড়াও আরেকটি অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে কীটপতঙ্গরা। তাহলো পরাগায়ন যা খাদ্য উৎপাদনের জন্য অত্যাবশ্যক। এক জরিপে বলা হয়, পরাগায়নের জন্য মানুষ যে সুফল পায় তার পরিমাণ ৩৫ হাজার কোটি ডলার।

‘সুতরাং পোকামাকড় না থাকলে পাখী, বাদুড়, ব্যাঙ এবং মিঠা পানির মাছও অদৃশ্য হয়ে যাবে’ বলেন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. ফ্রান্সিসকো সানচেজ বেয়ো। তারা নিজেরাই কখনো হয় অন্যের খাদ্য, কখনো তারা হয় ইকোসিস্টেমের সেবক।

ড. সানচেজ বায়ো বলেন, বেশির ভাগ ফুলেরই পরাগায়নের জন্য পোকামাকড়ের দরকার হয় যার মধ্যে আছে চাল-গমের মতো শস্যের গাছের ৭৫ শতাংশ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমরা অনেক সময় বুঝিই না যে পোকামাকড়দের থেকে আমরা কতটা সাহায্য পাচ্ছি।

ড. ম্যাকএ্যালিস্টার বলেন, চকলেট তৈরি হয় যে কোকোয়া থেকে তার পরাগায়ন হয় ১৭ রকম পোকামাকড় দিয়ে, এর মধ্যে ১৫টিই মানুষকে কামড়ায়। আর দুটি হচ্ছে ছোট পিঁপড়া এবং মথ। কিন্তু এদের সম্পর্কে আমরা খুবই কম জানি। পৃথিবীর অনেক দেশেই মৌমাছির মতো পরাগায়নকারী পতঙ্গের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। মনার্ক বাটারফ্লাইসহ বহু ধরনের প্রজাপতি যা অনেক বুনো ফুলের পরাগায়নের জন্য দায়ী তাদের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা কি এ সমস্যাটা উপেক্ষা করছি? বেশি দেরি হয়ে গেলে আমাদের আর কিছু করার থাকবে না।

পৃথিবীতে কীটপতঙ্গের সংখ্যা কত?

পৃথিবীতে কীটপতঙ্গের সংখ্যা কত? কীটপতঙ্গের সংখ্যাটা এতই বড় যে তা মানুষের পক্ষে উপলব্ধি করাই কঠিন। যুক্তরাষ্ট্রের স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউটের মতে পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গকে যদি এক জায়গায় জড়ো করে তার ওজন নেয়া হয় তাহলে তা হবে পৃথিবীর সব মানুষের সম্মিলিত ওজনের চেয়েও ১৭ গুণ বেশি।

অনেক পোকামাকড় মানুষের জন্য আবার ক্ষতিকর। ইনস্টিটিউটের মতে, পৃথিবীতে যেকোনো মুহূর্তে কীটপতঙ্গের সংখ্যা হচ্ছে ১০ কুইন্টিলিয়ন (এক কুইন্টিলিয়ন হচ্ছে এক বিলিয়ন) অর্থাৎ ওয়ান টু দি পাওয়ার নাইনটিন। কত প্রজাতির কীটপতঙ্গ আছে পৃথিবীতে? এ সংখ্যা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা একমত নন তবে তা ২ থেকে ৩০ মিলিয়নের মধ্যে যেকোন পরিমাণ হতে পারে।

কীটপতঙ্গ নিয়ে গবেষণা হয়েছে খুবই সামান্য। তবে আমরা প্রায় ৯ লাখ রকমের পতঙ্গের কথা জানি।

বিলুপ্তির ঝুঁকি

বিলুপ্তির ঝুঁকি। তবে সংখ্যায় এত বেশি হলেও কীটপতঙ্গরা গণহারে বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাচ্ছে না। অনেক কীটপতঙ্গ আবিষ্কৃত বা চিহ্নিত হওয়ার আগেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। অনেক পাখিরই প্রধান খাদ্য হচ্ছে পোকামাকড়। জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং পুয়ের্তো রিকো হচ্ছে এমন তিনটি দেশ যেখানে গত ৩০ বছর ধরে কীটপতঙ্গের সংখ্যার ওপর জরিপ চালানো হচ্ছে।

তাতে দেখা যায়, প্রতি বছর ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে পতঙ্গের সংখ্যা কমছে। জার্মানিতে ৬০টি সংরক্ষিত জায়গাতেই গত ৩০ বছরে উড়ন্ত পতঙ্গের সংখ্যা ৭৫ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে, বলছে ২০১৭ সালের এক জরিপ। পুয়ের্তো রিকোতে চার দশকে কীটপতঙ্গের সংখ্যা প্রায় ৯৮ ভাগ কমে গেছে, বলেন একজন আমেরিকান শিক্ষাবিদ। এই হারে সংখ্যা কমতে থাকলে এক শতাব্দীর মধ্যে কীটপতঙ্গের প্রজাতিগুলোর ৪১ শতাংশেরও বেশি অদৃশ্য হয়ে যাবে বলেন ড. সানচেজ। এর একটা বড় কারণ হচ্ছে কীটপতঙ্গের হ্যাবিট্যাট অর্থাৎ আবাসস্থল ধ্বংস হওয়া।

অনেক দেশে যেমন চীনে মাংসের পরিবর্তে বিভিন্ন পোকা খাওয়া হয়। ড. ম্যাকএ্যালিস্টার বলেন, কীটপতঙ্গের যৌনমিলন ও বংশবৃদ্ধির জন্য বড় গাছের ছায়া ও পচা পাতা দরকার যাতে তাদের ডিম ও শূককীট বাস করে। চাষাবাদের কারণে এই পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তারপর আছে কীটনাশক, অন্য আগ্রাসী প্রজাতি এবং বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির মতো কারণ। কিন্তু তেলাপোকার মতো পতঙ্গ এসব পরিবর্তনের মধ্যেও টিকে থাকার মতো প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করে ফেলেছে তাই তাদের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে।

সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভ গুলসন বলেন, এর ফলে দেখা যাবে কিছু প্রজাতির কীটপতঙ্গের সংখ্যা হয়তো অনেক বেড়ে যাবে কিন্তু আমাদের যা দরকার সেই মৌমাছি, প্রজাপতি এগুলো হারিয়ে যেতে থাকবে।

এটা ঠেকানোর উপায় তাহলে কী?

ফ্রান্সিসকো সানচেজ-বেয়ো বলেন, এজন্য প্রকৃতিকে ফিরিয়ে আনতে হবে, গাছ লাগাতে হবে, ঝোপঝাড় বাড়াতে হবে, মাঠের আশপাশে ফুলগাছ লাগাতে হবে। বিপজ্জনক কীটনাশক বাজার থেকে দূর করতে হবে। কার্যকর পন্থা নিতে হবে যাতে কার্বন নির্গমন কমানো যায়। অর্গানিক খাবার অর্থাৎ রাসায়নিকমুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশে জন্মানো খাবার গ্রহণ করাটাও এজন্য সহায়ক হবে।

 

Header Ad
Header Ad

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল

নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল। ছবি: সংগৃহীত

নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। দীর্ঘদিন জাতীয় দলের বাইরে থাকা এই ৩৮ বছর বয়সী ব্যাটার বিদায়ের ঘোষণা দিয়ে জানিয়েছেন, কিউই জার্সি গায়ে মাঠে নামা তার জীবনের অন্যতম গর্বের বিষয়।

গাপটিল বলেন, "ছোটবেলা থেকেই নিউজিল্যান্ডের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখতাম। দেশের হয়ে ৩৬৭টি ম্যাচ খেলতে পেরে আমি নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করি।"

২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর থেকে গাপটিল ব্যাট হাতে কিউইদের অন্যতম ভরসা ছিলেন। তার আগ্রাসী ব্যাটিং প্রতিপক্ষ শিবিরে ভয় ধরাত। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ১৩,৪৬৩ রান সংগ্রহের পাশাপাশি তিনি করেছেন ২৩টি সেঞ্চুরি ও ৭৬টি ফিফটি।

গাপটিল নিউজিল্যান্ডের হয়ে ১৯৮টি ওয়ানডে, ১২২টি টি-টোয়েন্টি এবং ৪৭টি টেস্ট খেলেছেন। তার সবশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ ছিল ২০২২ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি টি-টোয়েন্টি। জাতীয় দলে ফেরার সম্ভাবনা ক্ষীণ দেখে তিনি এবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন।

মার্টিন গাপটিল নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা ব্যাটার হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)-এর গুলিতে সাইদুল ইসলাম (৩৫) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ধনপুর ইউনিয়নের গামারিতলা সীমান্তের জিরো পয়েন্ট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাইদুল ইসলাম ধনপুর ইউনিয়নের গামারিতলা গ্রামের বাসিন্দা জয়নুল আবেদীনের ছেলে।

বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোখলেছুর রহমান জানান, সাইদুল ইসলাম অবৈধভাবে ভারত থেকে চিনি আনতে গেলে বিএসএফ তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। গুলি তার বুকে এবং তলপেটে লাগে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. শফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, সাইদুল ইসলামের শরীরে দুটি বুলেটের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাকে হাসপাতালে আনার আগেই তিনি মারা যান।

এই ঘটনায় সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। স্থানীয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।

Header Ad
Header Ad

একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি ৭২ লাখ টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ৬৩২ কোটি ১ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ২০৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪০৮ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

আজ বুধবার পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সাংবাদিকদের এ বিষয়ে অবহিত করেন।

অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-রংপুর বিভাগীয় সদর দপ্তর নির্মাণ, সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধিকরণ, উত্তরাঞ্চলের সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন, মুজিবনগর সেচ উন্নয়ন, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন, পদ্মা নদীর তীর সংরক্ষণ, মসলিন কাপড় পুনরুদ্ধার এবং আরবান প্রাইমারি হেলথ কেয়ার প্রকল্প।

অন্যদিকে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন চট্টগ্রাম কর ভবন নির্মাণ, মোংলা বন্দরের জন্য ড্রেজিং ও জলযান সংগ্রহ, ডাল ও তৈলবীজ উৎপাদন প্রকল্প, ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবস্থাপনা, আয়রন ব্রিজ পুনর্নির্মাণ, কূপ খনন, বৌদ্ধধর্মীয় বিহার নির্মাণ এবং আধুনিক খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ প্রকল্পও অনুমোদিত হয়েছে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এবং পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা। এসব প্রকল্প দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং পরিবেশ সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ
এস আলমের দুই ছেলসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
উদ্যোক্তা হিসেবে সাফল্যের অমূল্য হাতিয়ার ‘স্টোরিটেলিং’
৩২ কোটি টাকার তদবির বাণিজ্য নিয়ে যা বললেন সমন্বয়ক রাফি
ব্যারিস্টার আরমানের স্ত্রীকে হেনস্তা করিয়েছিলেন টিউলিপ!
ব্রাজিল থেকে এলো না ৪৯৫ টাকা কেজি মাংস
এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি শুরু: শিক্ষা উপদেষ্টা
কানাডাকে যুক্ত করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করলেন ট্রাম্প
জ্বিনের মাধ্যমে গর্ভধারণের আশ্বাস, ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে আলামিন
শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ানো ভালোভাবে নেয়নি জনগণ: রিজভী
হাসিনার নির্ঘুমের কারণ ছিল কুমিল্লা : হাসনাত আবদুল্লাহ
সৌদি আরবে ভয়াবহ বন্যা, হাই রেড অ্যালার্ট জারি
নওগাঁয় সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের চেষ্টা
এতো বড় বড় সংস্কার দরকার নেই, নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
ঢাকা-১০ আসনের সাবেক এমপি মহিউদ্দিন গ্রেফতার
খেজুর গুড়ে ভেজাল না মেশানোর শপথ নিলেন গাছিরা
বঙ্গমাতার পরিবর্তে আবু সাঈদের নামে বিএসএমএমইউ কনভেনশন সেন্টার