বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এবার ‘জয় বাংলা’ কনসার্ট বয়কট করলো নেমেসিস ব্যান্ড ও ক্রিপটিক ফেইট

ব্যান্ড নেমেসিস ও ক্রিপটিক ফেইট। ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেরে সৃষ্ট দেশের নাজেহাল পরিস্থিতি নিয়ে শোবিজ অঙ্গন সরব রয়েছে সেই শুরু থেকেই। এখন এ আন্দোলন ঘিরে সংঘাত-সহিংসতায় নিহত ও গণগ্রেপ্তার-হয়রানির ঘটনায় বিক্ষোভ-প্রতিবাদ জানাচ্ছে শিল্পী সমাজ।একই সংহতি জানিয়ে শিক্ষার্থী-সাধারণ মানুষের সঙ্গে শামিল হয়েছেন বিভিন্ন সংগীত শিল্পী, ব্যান্ডদল ও ব্যান্ড তারকারাও।

এমতাবস্থায় গত বুধবার রাতে এক ফেসবুক পোস্টে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড ক্রিপটিক ফেইট জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত জানায়। এর খানিকটা পরে বুধবার মধ্যরাতে সামাজিক মাধ্যমে একই সুর তোলে আরেক ব্যান্ড আবরোভাইরাস। এক ফেসবুক পোস্টে তারা জানায়, আর কখনওই জয় বাংলা কনসার্টের পারফর্ম করবে না আবরোভাইরাসের দল।

তবে শুধু ক্রিপটিক ফেইট বা আবরোভাইরাসই নয়। তাদের জয় বাংলা কনসার্ট বয়কট করার ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে আরও একটি ব্যান্ডদল নেমেসিস একই ঘোষণা দেয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে এক ফেসবুক পোস্টে নেমেসিস জানায়, গত দুই সপ্তাহে দেশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষাপটে জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসছে ব্যান্ডদলটি। নেমেসিস এর কথায়, ‘আমরা আর কখনই জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করব না।’

ওই ফেসবুক পোস্টে নেমেসিস আরও উল্লেখ করে, ‘কিন্তু কথা এখানেই শেষ হতে পারে না। আমাদের আরও কথা বলার আছে। আগেও বলেছি, এখন আরও জোরে বলতে হবে। আমাদের সবার বলতে হবে। আমাদের প্রজন্ম আমরা ৩০ বছর ধরে একটা ভয়ের সংস্কৃতিতে বড় হয়েছি। গানে গানে প্রতিবাদ করা ছাড়া মনে হত আর কিছুই করার নেই। বয়সে ছোট ছিলাম, ভাবতাম আমাদের কথা কেই বা শুনবে। কিন্তু আর কত ভয়?’

নেমেসিস আরও লেখে, ‘বর্তমান প্রজন্ম আমাদের দেখিয়ে দিচ্ছে যে আমরা যদি সাহস জোগাই, আমরা সবাই কথা বলতে পারব, ভুলকে ভুল বলার সাহস রাখতে পারব। কারণ আমরা সবাই একটি ন্যায় সমাজ দেখতে চাই ও সত্যের সংস্কৃতি গড়তে চাই। তাই কথা বলা থামানো যাবে না, অন্যায় দেখে প্রতিবাদ করা থামানো যাবে না। আপনারা করছেন, আমরা করছি, আরও অনেক মানুষ করবে। সময় লাগতে পারে, কিন্তু সবাই জেগে উঠছে।’

 

ছবি: সংগৃহীত

উল্লেখ্য, দেশের সংগীত শ্রোতাদের পছন্দের তালিকায় ওপরের সারিতে রয়েছে ক্রিপটিক ফেইট, আবরোভাইরাস ও নেমেসিস এর মত ব্যান্ডগুলো। এই তিন ব্যান্ডের আকর্ষণে বিভিন্ন বছর আয়োজিত জয় বাংলা কনসার্টে বিপুল সংখ্যক শ্রোতারা জমায়েত হয়।

তবে এই তিন ব্যান্ড ছাড়াও চলমান এই পরিস্থিতির কারণে আরও বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী জয় বাংলা কনসার্টে পারফর্ম করা থেকে সরে আসার কথা জানিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন সংগীত শিল্পী সিনা হাসান ও পপাই বাংলাদেশের সদস্যরা।

অন্যদিকে, চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শোবিজ অঙ্গন সরব। সংঘাত-সহিংসতায় নিহত ও গণগ্রেপ্তার-হয়রানির ঘটনায় প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তারকারা। এবার ব্যান্ডদল ক্রিপটিক ফেইট এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে, জয় বাংলা কনসার্টে আর অংশ নেবে না তারা।

বুধবার রাতে সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে এ সিদ্ধান্ত জানায় ক্রিপটিক ফেইট। তাদের পেজে লিখা হয়েছে, ‘অনেকেই প্রশ্ন করছেন “আপনারা জয় বাংলা কনসার্ট করবেন”? যেই ব্যান্ড দেশপ্রেম, মুক্তিযুদ্ধ, অন্যায়, অবিচার নিয়ে গান করে, সে কীভাবে এখন চিন্তা করে যে সামনের জয় বাংলা কনসার্টে বাজাবে? তাই প্রশ্নের উত্তর “না”।’

এর আগে সংগীত শিল্পী সিনা হাসান ‘জয় বাংলা’ কনসার্ট বয়কটের ঘোষণা দেন। এক ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, ‘একজন শিল্পী হিসেবে আমি ‘জয় বাংলা’ কনসার্ট বয়কট করলাম। এই ঠ্যাং চাটা তোষামোদকারী 'ছেলেভুলানো' কনসার্টে আমাকে শিল্পী বা দর্শক কোন হিসেবেই যেনো কখনই ডাকা না হয়।’

তিনি আরও লিখেছিলেন, ‘আমার ব্যান্ডের অন্য মেম্বাররা যদি এটা না মানে তাইলে বাংলা ফাইভ ত্যাগ করতেও কুণ্ঠাবোধ করবো না, যদিও আমার ব্যান্ডমেটদের সেই সম্ভাবনা আদৌ নাই।’

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত