শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘নাইটিংগেল অব ইন্ডিয়া’

ভারতে তাকে বিবেচনা করা হয় সবচেয়ে মহান ও সম্মানিত শিল্পীদের একজন। তিনি এক হাজারের বেশি হিন্দি ছবিতে গান গেয়েছেন ও ৩৬টির বেশি ভাষায় গেয়েছেন ভারতের সিনেমা ভুবনে।

তাকে বিশ্ববাসী ‘নাইটিংগেল অব ইন্ডিয়া’ নামে আদর করে ডাকে। দুঃখে গড়া গানের বুলবুলিটির জীবন। তার মা ছিলেন বাবা দীননাথের দ্বিতীয় স্ত্রী। মায়ের নাম শেবন্তি। জন্মের সময় তার নামটি রাখা হয়েছিল হেমা। তবে থিয়েটারের রচয়িতা বাবা পরে তার নামটি নিজের লেখা গীতনাট্য ‘ভাও বন্ধন’র লতিকা নামের একটি প্রিয় চরিত্রের নাম থেকে নিয়ে সংক্ষেপে রাখলেন ‘লতা’।

তিনি সবার বড়; ছোট চারটি ভাইবোন আছেন-মীনা খাদিকর, আশা ভোঁসলে, উষা মঙ্গেশকর, হৃদয়নাথ মঙ্গেশকর। দীননাথের প্রতিটি ছেলেমেয়েই গানের শিল্পভুবনে তাদের পেশাজীবনের জন্ম দিয়েছেন। তবে তাদের মধ্যে লতার পর সবচেয়ে নাম করেছেন আশা। ভারতীয় হিন্দি ছবি ও নানা ভাষায় লতা মঙ্গেশকরের কাছাকাছি খ্যাতি পেয়েছেন। তাকেও হিন্দি ছবির ভুবনে সবচেয়ে সম্মানিত ও খ্যাতিমান গায়িকাদের অন্যতম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

১৯৪২ সালে মঙ্গেশকর পরিবারের প্রভু, পারিবারিক বন্ধুও বটে বিনায়ক বাবা মারা যাওয়ার পর লতাকে তার পরিচালনার অধীনে নিয়ে আসেন। তাকে তিনি ওই বছরে একটি মাতৃভাষা এবং নিজের প্রদেশ মহারাষ্ট্রের মারাঠি ছবিতে গায়িকা ও অভিনেত্রী হিসেবে পেশাজীবন শুরু করতে সাহায্য করেন।

১৯৪৮ সালে বিনায়কের মৃত্যুর পর লতাকে কিংবদন্তী সঙ্গীত পরিচালক গোলাম হায়দার শিষ্যের মতো দেখভাল শুরু করেন। যখন বলিউডের সঙ্গীত পরিচালকদের একজন লতার কন্ঠকে ‘খুব বেশি চিকন’ বলে বাদ দিয়ে দিলেন; এটি প্রচলিত আছে যে, গোলাম হায়দার পরিচালক ও প্রযোজকদের সামনে বলেছিলেন যে, তারা এই মেয়েটির পায়ে পড়ে থেকে, তাকে ভিক্ষা করে ডেকে নিয়ে যাবেন তাদের ছবিতে গাইতে। তার এই ভবিষ্যতবাণী সত্যি হয়েছে।

ভারতের সিনেমা শিল্প সম্রাজ্যে লতা মঙ্গেশকর ইতিহাসের সবচেয়ে সফল প্লেব্যাক গায়কের একজন হয়ে উঠেছেন। ইতিহাস বদলে দেওয়া তার ছয় দশকের-১৯৫০ থেকে ২০১০ সালের গানের ক্যারিয়ারে অর্থের বিচারে সবচেয়ে সফল-আয়েগা আনেওয়ালা, আজ পেয়ার জেনা কি তামান্না, লাগ যা গালে, মোহে পাঙহাত পে, চলতে চলতে, কোরা কাগজ তাহ ইয়ে মন মেরা, রাইনা বেটি জায়ে, তেরে বিনা জিন্দাগী সে কোই, জাইয়া জালে ও কাভি খুশি কাভি গাম গানগুলো।

শামসাদ বেগম ও মোহামেম্মদ রাফির সঙ্গে একেবারে অল্প বয়সে সেই যে ক্যামেরার পেছনে গাওয়ার জন্য দাঁড়িয়েছেন লতাজি, শেষ পর্যন্ত তিনি নিজের খ্যাতি, যোগ্যতা ও সাফল্যের সঙ্গে গেয়েছেন উদিত নারায়ণ ও সনু নিগমের সঙ্গে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ভারত ও বিশ্বের গায়ক-গায়িকা; গীতিকার, সুরকাররা তাকে সহযোগিতা করেছেন নিজের বয়সের একজন মানুষ মনে করে; অনন্য কন্ঠটির সাথী হতে।

এই কন্ঠ কেবল হলে হাসি, কান্না, তামাসা, অভিমান, রাগ ছড়ায়নি-স্বাধীন ভারতের প্রথম ও টানা ১৭ বছরের প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত জওহরলাল নেহেরুকে কাঁদিয়েছে। তিনি লতা নামের অল্প বয়সের মেয়েটির চমৎকার ও বিস্ময়কর কন্ঠসঙ্গীতে চোখের পানি ফেলেছেন। এই গল্পটি বলতে খুব ভালোবাসতেন লতা মঙ্গেশকর, ১৯৬৩ সালের ২৭ জানুয়ারি, ভারতের অন্যতম প্রধান স্বাধীনতা সংগ্রামীর একেবারে সামনে তিনি আয়ে মেরে ওয়াতান কী লোগো নামের দেশাত্মবোধক গানটি গেয়েছিলেন। এই গানের গীতিকার কাভি প্রদীপ; লেখা হয়েছে আগের বছর ১৯৬২ সালে ভারত-চীন যুদ্ধে শহীদ ভারতীয় সৈনিকদের সম্মানে। এত ভালোভাবে গানটিতে দেশপ্রেমের ভাব ফুটিয়ে তুলেছিলেন লতা যে পন্ডিত নেহেরু আর থাকতে পারেননি।

এই কোকিলকন্ঠী জীবনে মোট তিনবার সারা ভারতের সেরা নারী প্লেব্যাক সিঙ্গার নিবাচিত হয়েছিলেন। তার সেই পদকটির নাম হলো-ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড ফর দি বেস্ট ন্যাশনাল ফিমেল প্লেব্যাক সিঙ্গার। একই কারণে তিনি ফিল্ম ফেয়ারের অ্যাওয়াডটি লাভ করেছেন ১৯৫৯ সালে প্রথম। জীবনে মোট চারবার এই অত্যন্ত দামী সিনেমা ম্যাগাজিন সম্মাননাটি জয় করে নিয়েছেন এই কালো মেয়ে। তারপর তিনি এই পুরস্কার প্রদান করা প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছেন, আমাকে আর নয়, এখন থেকে তরুণ প্রতিভাদের তুলে আনতে ওদের পুরস্কারটি প্রদান করুন। এটি ১৯৭১ সালের ঘটনা; বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে ব্যস্ত। লতা মঙ্গেশকরের এই উদারতা ইতিহাস হয়ে আছে ভারতের গানের ভুবনে।

চলে গেলেন তার গানের জীবনের প্রথম দিকের অন্যতম সাথী; মহাতারকা দিলীপ কুমার। বলেছিলেন একবার, ‘যে কারণে কোনো ফুলের সুগন্ধের কোনো রঙ থাকে না, মৃদু বাতাস বা প্রবাহমান ঝর্ণা কোনো দেশের পরিচয় বহন করে না, একটি ছোট্ট শিশুর হাসি কোনো ধর্ম মানে না, তেমনিভাবে আমাদের লতা মঙ্গেশকরের কন্ঠটি এই দেশের সৃজনশীলতায় অলৌকিকতা হয়ে আছে।’

(ডিএনএ ইন্ডিয়া অবলম্বনে)

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ