শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘আলো আসবেই’ গ্রুপে সক্রিয় থাকা জ্যোতির কোথাও ঠাই হচ্ছেনা

অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আন্দোলনকারীদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন অভিনেত্রী জ্যোতিকা জ্যোতি। আওয়ামী লীগপন্থি এই অভিনেত্রী ‘আলো আসবেই’ নামের এক বিতর্কিত হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বেশ সক্রিয় ছিলেন। তাই গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বিপাকেই পড়েছেন তিনি।

‘আলো আসবেই’ গ্রুপে থাকা ‘শিল্পী’দের বেশিরভাগই এখন ‘সামাজিকভাবে অগ্রহণযোগ্য’ হয়ে পড়েছেন। তাদের অনেকেই একপ্রকার গা ঢাকা দিয়েছেন। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম ছিলেন জ্যোতি। সরকার পতনের পর শিল্পকলা অ্যাকাডেমিতে ফেরার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। তবে সেসময় ছাত্র আন্দোলনের সপক্ষের শিল্পীদের তোপের মুখে পড়তে হয় তাকে।

সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিজের বর্তমান অবস্থা জানিয়ে এই অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘এক সিনেমায় কাস্টিং করল, পরিচালক বাসায় এসে গল্প শোনালেন, জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে শুটিং। চরিত্র নিয়ে ভাবনা শুরু হলো, অনেকদিন পর শুটিং করব, ভালোলাগা শুরু হলো। অফিসিয়াল ফরমালিটিস কমপ্লিট করতে হবে এমন কথা হলো, তার ৩ দিন পরই পত্রিকায় দেখলাম এক বিদেশি অভিনেত্রীকে কাস্টিং করা হয়েছে আমার জায়গায়!’

‘ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল হবে, সেখানে কোনো না কোনো দায়িত্বে থাকার কথা ছিল। আগেও ছিলাম। পরে শুনলাম দায়িত্ব তো দূরের কথা, ফেস্টিভ্যালে আমি না গেলেই নাকি ভালো! এক আপার মেয়ের বিয়ে। গায়ে হলুদ, রং খেলা, বিয়ে, বউভাত। কতশত প্ল্যান! আরেক আমন্ত্রিত অভিনেত্রী গেস্ট বললেন জ্যোতিকা জ্যোতি এলে তিনি আসবেন না-যোগ করেন তিনি।

এখন নিজের বাসস্থান নিয়েও সমস্যায় পড়েছেন জানিয়ে জ্যোতি আরও লিখেছেন, ‘এপ্রিলে এক নতুন বাসায় শিফট করলাম। আমার কুকুর আছে বলে নিলাম। তিনি আমাকে আশ্বস্ত করলেন কোনো সমস্যা নেই। বরং আমার পরিচয় তার বাসার ভাড়াটিয়া হিসেবে তাকে আরও গর্বিত করবে বলে জানালেন। জুলাইয়ে যখন দেশে তুমুল গণ্ডগোল তখন বড়িওয়ালা বললেন আমার নিরাপত্তার দায়িত্ব তার। আগস্টের ৬ তারিখ জানালেন, আমাকে নিয়ে সমস্যা হচ্ছে তাই আমি যেন কুকুর নিয়ে বাসার নিচে না যাই। তবে তার কথায় মনে হলো বাসা ছেড়ে দিলেই ভালো।’

অবশেষে বাড়িওয়ালা একদিনের নোটিশে বের করে দিলেন উল্লেখ করে জ্যোতি লিখেছেন, ‘১৬ আগস্ট আমাকে ফোন করে বললেন আমি যেন আগামীকালই বাসা ছেড়ে দিই। তিনি কিছুতেই আমাকে সময় দিতে রাজি না। এক দিনের মধ্যে ওই বাসায় মালপত্র রেখে আমি আমার কুকুর নিয়ে একটি গেস্ট হাউজে প্রায় ১৩ দিন থেকে নতুন বাসা নিলাম। আমার এক বন্ধুকে পাঠিয়ে মালপত্র সরালাম দিন দশেক পর। কিন্তু তিনি আমার ২ মাসের এডভান্স ফেরত দিলেন না।’

প্রসঙ্গত, হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত জ্যোতি আওয়ামী লীগের দলীয় পদের পাশাপাশি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালকের পদেও ছিলেন। তবে সরকার পরিবর্তনের পর শিল্পকলার চাকরি হারাতে হয়েছে তাকে।

Header Ad
Header Ad

দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে

ছবি: সংগৃহীত

যমুনা নদীর ওপর নবনির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ রেলওয়ে সেতু ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’র নাম বদলে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু নাম বাতিল করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু প্রকল্প পরিদর্শন শেষে পশ্চিমপাড় এলাকায় সিরাজগঞ্জের সয়বাদাদে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম।

তিনি বলেছেন, সেতুটি কি নামে পরিচিত হবে তা এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার স্ব-স্ব স্থানের নামেই স্থাপনার নাম দিতে আগ্রহী। তাই নবনির্মিত রেলওয়ে সেতুটির ক্ষেত্রেও তাই হতে পারে। আগামী বছরের শুরুর দিকে এ সেতু উদ্বোধনের বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে বলেও জানান তিনি।

রেলপথ সচিব আরও বলেন, যমুনা সেতুর ওপর দিয়ে কম গতিতে ট্রেন চলতো। যে কারণে সময় বেশি লাগতো। নতুন এই সেতু চালু হলে প্রতিটি ট্রেন দ্রুত গতিতে চলতে পারবে। আমরা আশা করছি আগামী জানুয়ারি অথবা ফেব্রুয়ারি মাসে এ সেতুর উদ্বোধন হবে। এ বিষয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা চলছে।

ইতোমধ্যে সেতুর ৯৭ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ প্রকল্পে কোনো অর্থ সাশ্রয় হয়েছে কি না তা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। পরে সেতুর পূর্বপাড় এলাকা পরিদর্শনে যান রেলপথ সচিব।

পরিদর্শনকালে প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মাসউদুর রহমান ও সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নজরুল ইসলামসহ পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালে যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু চালু হওয়ার পরই ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। তবে ২০০৮ সালে সেতুটিতে ফাটল দেখা দেওয়ায় ট্রেনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়। এরপর থেকে সেতুর ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করতে থাকে। গতি কমের কারণে সময়ের অপচয়ের পাশাপাশি ঘটতে থাকে শিডিউল বিপর্যয়, বাড়তে থাকে যাত্রী ভোগান্তি। এসব সমস্যা সমাধানে তৎকালীন সরকার যমুনা নদীর ওপর আলাদা রেলওয়ে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেন। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় প্রায় ১৬ হাজার ৭৮১ দশমিক ৯৬ কোটি টাকা।

২০২০ সালের ২৯ নভেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যমুনা নদীর ওপর নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু’ নাম দিয়ে দেশের দীর্ঘতম ডুয়েলগেজ ডাবল লাইনের এই সেতুটির নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। নির্মাণ ব্যয়ের মধ্যে ৭২ ভাগ অর্থ ঋণ দিচ্ছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।

জাপানের আইএইচআই, এসএমসিসি, ওবায়শি করপোরেশন, জেএফই এবং টিওএ করপোরেশন এই পাঁচটি প্রতিষ্ঠান তিনটি প্যাকেজে সেতুর নির্মাণকাজ করে। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ৩৮টি ট্রেন চলাচল করছে। নতুন রেল সেতু চালু হলে ডাবল লাইনে দ্রুতগতিতে মালবাহীসহ ৬৮টি ট্রেন চলাচল করার পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ট্রেন চলাচলের আন্তঃসংযোগ সৃষ্টি হবে।

Header Ad
Header Ad

গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত আজ

ছবি: সংগৃহীত

দেশের সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযক্তি (জিএসটি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ নিয়ে সভায় বসতে যাচ্ছেন গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যরা।

আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে ভার্চুয়ালি এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।

এ বিষয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আহ্বায়ক এবং মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ারুল আজীম বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পক্ষে-বিপক্ষে মত আছে। তবে বেশির ভাগই পক্ষে। যদি কোনো সীমাবদ্ধতা থাকে, তাহলে সেটা সমাধান করা হবে। শনিবারের সভায় অন্য বিষয়ের পাশাপাশি এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে এর মধ্য বেরিয়ে ভর্তি কার্যক্রম শুরু করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আলাদাভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ইতিমধ্যে ফরম বিক্রির কাজও শেষ করেছে। এবার প্রাথমিকভাবে মোট ১ লাখ ৯৩ হাজার ৬৩৪ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। এখন চলছে চূড়ান্ত আবেদন পর্ব। চলতি শিক্ষাবর্ষে প্রতি ইউনিটে ৪০ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন।

বাকি তিন বিশ্ববিদ্যালয় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার তারিখও ঘোষণা করেছে। এ অবস্থায় জিএসটি গুচ্ছ ভেঙে যাওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। যদিও ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের চাওয়া আগের মতোই গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া থাকুক।

Header Ad
Header Ad

ঢাকাসহ তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর

ঢাকাসহ দেশের তিন বিভাগে বৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রাও কমবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ সুলতানা আফরোজা গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আজকে ঢাকাসহ দেশের দক্ষিণের বিভাগগুলোতে বৃষ্টি হবে। ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে বৃষ্টি হবে। বৃষ্টিপাতের ফলে সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা কমবে এবং দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে। এছাড়া সমুদ্র বন্দরেও সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

আফরোজা সুলতানা বলেন, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২২০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১১৪০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১১৪০ কি.মি. দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।

তিনি জানান, নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০কি. মি., যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৫০কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের বৃহত্তম রেলসেতুতে বঙ্গবন্ধুর নাম বাতিল হচ্ছে
গুচ্ছ ভর্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত আজ
ঢাকাসহ তিন বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
নিয়ন্ত্রণে বনানী বস্তির আগুন
জোলানীর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি ডলার পুরস্কার বাতিল করলো যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটের ভিড়ে গাড়িচাপায় দু’জন নিহত, আহত ৬৮  
‘আলো আসবেই’ গ্রুপে সক্রিয় থাকা জ্যোতির কোথাও ঠাই হচ্ছেনা
সাগরে নিম্নচাপ, সমূদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
আজ রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্ট, বিনা পারিশ্রমিকে উপস্থাপনা করবেন দীপ্তিও
গাজায় বর্বর হত্যাযজ্ঞ চলছেই, গত ২৪ ঘন্টায় নিহত আরও ৭৭ ফিলিস্তিনি
৬১ কোটি টাকা লোকসান; আবারও মাড়াই মওসুম শুরু হচ্ছে কেরুর  
নোয়াখালী বিভাগ চাই; দাবিতে মানববন্ধন
নওগাঁয় মাদক বিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা মাহফুজের ফেইসবুক পোস্টে ভারতের ‘তীব্র প্রতিবাদ’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শিশুর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে হাতকড়া পরা অবস্থায় বাবার জানাজায় আ’লীগ নেতা
যমুনা রেল সেতু জানুয়ারির শেষ বা ফেব্রুয়ারির প্রথমে উদ্বোধন: রেল সচিব
টাঙ্গাইলে গ্রামীণ ‘নারীদের রান্নার প্রতিযোগিতা’ 
দেড় মাসে ৫০ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা ২৫ লাখ
খ্যাতনামা নির্মাতা সি বি জামান আর নেই