বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

৩১ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত চলচ্চিত্র ‘চিরঞ্জীব মুজিব’

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র ‘চিরঞ্জীব মুজিব’। চলচ্চিত্রটির নিবেদক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা। রোববার (১২ ডিসেম্বর) সিনেমাটির মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ৩১ ডিসেম্বর মুক্তি পাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত চলচ্চিত্র ‘চিরঞ্জীব মুজিব’।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ প্রজেকশন হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ‘চিরঞ্জীব মুজিব’ চলচ্চিত্র সম্পর্কে সাংবাদিকদের বিভিন্ন তথ্য জানান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। চলচ্চিত্রটির পরিচালক ও সংলাপ রচয়িতা নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফারুক আহমেদ, সৃজনশীল পরিচালক জুয়েল মাহমুদ ও প্রযোজক লিটন হায়দার এসময় উপস্থিত ছিলেন।

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ‘চিরঞ্জীব মুজিব’ চলচ্চিত্র নির্মাণে সময় দেবার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বিভিন্ন ভাষায় অনুদিত হয়েছে এবং অন্য ভাষাভাষীসহ কোটি কোটি মানুষ গ্রন্থটি পড়েছে। কিন্তু এটি নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়নি। এই চলচ্চিত্রের জন্য বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। চলচ্চিত্রের পরিচালক নজরুল ইসলাম এবং প্রযোজক লিটন হায়দারকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।’

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সিনেমার পরিচালক নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, সিনেমটিতে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর একটি অংশ নিয়ে সিনেমটি তৈরি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তো একদিনে গড়ে উঠেননি। বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠার ঘটনা এখানে তুলে ধরা হয়েছে। ইতিহাসনির্ভর সিনেমা তৈরি করতে গেলে অনেক প্রতিকূল অবস্থার মধ্য দিয়ে তৈরি করতে হয়। আমাদের ক্ষেত্রেও তেমনটা ছিল। সিনেমাটির চিত্রনাট্য আমরা প্রথমে প্রধানমন্ত্রীকে দেখাই, তার কিছু কারেকশন ছিল। সে অনুযায়ী আমরা কাজ শুরু করি। অবশেষে আমরা মুক্তির দ্বারপ্রান্তে। এই সিনেমায় আমার সঙ্গে যারা ছিলেন সবার প্রতি কৃতজ্ঞ। কারণ একটি সিনেমা মানে টিম ওয়ার্ক। সবার প্রচেষ্টায় সিনেমাটি তৈরি করতে সফল হয়েছি। সবাইকে আমন্ত্রণ জানাই সিনামটি দেখার।’

‘চিরঞ্জীব মুজিব’ চলচ্চিত্রের প্রেক্ষাপট ১৯৪৯ থেকে ১৯৫২ সাল। কীভাবে একজন শেখ মুজিব ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছেন গণমানুষের নেতা, ভাষা আন্দোলনে রেখেছেন শক্তিশালী ভূমিকা—এসব কাহিনি উঠে এসেছে ছবিটিতে।

সম্প্রতি ‘চিরঞ্জীব মুজিব’ ছবির ট্রেলার উদ্বোধন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত ২৮ নভেম্বর বঙ্গভবনের দরবার হলে ছবিটি উপভোগ করেন রাষ্ট্রপতি। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে ছবির ট্রেলার উদ্বোধন করেন। এর আগে গত ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্রটির ৩টি পোস্টারে স্বাক্ষরের মাধ্যমে এর উদ্বোধন করেন। গত ৩ সেপ্টেম্বর চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড থেকে বিনা কর্তনে ছাড়পত্র পায়।

‘চিরঞ্জীব’ মুজিব চলচ্চিত্রে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আহমেদ রুবেল। সিনেমাটিতে বেগম ফজিলাতুন্নেছা রেণুর চরিত্র অভিনয় করেছেন পূর্ণিমা। বঙ্গবন্ধুর বাবা ও মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন যথাক্রমে খায়রুল আলম সবুজ ও দিলারা জামান। প্রয়াত এসএম মহসীন, নরেশ ভুঁইয়া, একে আজাদ পাভেল, শতাব্দী ওয়াদুদ, মানস বন্দ্যোপাধ্যায়, আরমান পারভেজ মুরাদ, কায়েস চৌধুরীসহ পাঁচ শতাধিক নবীন ও প্রবীণ অভিনেতা-অভিনেত্রী এ চলচ্চিত্রের বিভিন্ন চরিত্রে রূপদান করেছেন।

‘চিরঞ্জীব মুজিব’ চলচ্চিত্রের সংগীত আয়োজনে ছিলেন ইমন সাহা, ক্যামেরায় সাহেল রণি এবং শিল্প নির্দেশনা ও পোশাক পরিকল্পনায় ছিলেন প্রয়াত সেলিম আহমেদ। ছবির গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, কুমার বিশ্বজিৎ, কিরণ চন্দ্র রায়, কোনাল ও নোলক বাবু। চলচ্চিত্রটিতে গগন হরকরা, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম ও জসীম উদ্দীনের গান ব্যবহার করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

 

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ, প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা এবং অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা জোরদারের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমেদের সই করা একটি সার্কুলারে এ তথ্য জানানো হয়।

সার্কুলারে বলা হয়, উপর্যুক্ত বিষয়ে নির্দেশিত হয়ে জানানো যাচ্ছে যে, প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র বাংলাদেশ সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধান বিচারপতি মহোদয় এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে বিচারকার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লাখ মামলার নথি অত্র কোর্টে রক্ষিত আছে।

আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে বিচারপ্রার্থী জনগণকে বিচারিকসেবা প্রদান করা এবং বিভিন্ন মামলার নথি সংরক্ষণের নিশ্চয়তা প্রদানের নিমিত্ত বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেরের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা অতীব জরুরি।

এ অবস্থায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের মাননীয় বিচারপতি মহোদয়গণের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সু্প্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদারকরণের নিমিত্ত জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েনপূর্বক সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ এ বিষয়ে আনুষঙ্গিক কার্য সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

Header Ad
Header Ad

তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  

ছবি: সংগৃহীত

তিব্বতে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণের অনুমোদন দিয়েছে চীন। তিব্বত মালভূমির পূর্ব পাশে এই প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে নিম্নপ্রবাহে ভারত ও বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ইয়ারলুং জাংপো নদীর নিম্নপ্রবাহে এই বাঁধ তৈরি হবে বলে। চীনের পাওয়ার কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশনের ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী, এ প্রকল্প থেকে বার্ষিক ৩০ হাজার কোটি কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।

বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্প চীনের মধ্যাঞ্চলীয় থ্রি গর্জেস বাঁধ। এই প্রকল্পের উৎপাদন ক্ষমতা বার্ষিক ৮ হাজার ৮২০ কিলোওয়াট-ঘণ্টা।

চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, এই প্রকল্পটি চীনের শূন্য কার্বন লক্ষ্য পূরণে বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে। আর প্রকৌশল সংশ্লিষ্ট শিল্পগুলোকে উজ্জীবিত করবে এবং তিব্বতে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র প্রসারিত হবে।

প্রকৌশলগত খরচসহ এই বাঁধ নির্মাণের সার্বিক ব্যয় থ্রি গর্জেস বাঁধ প্রকল্পকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। থ্রি গর্জেস বাঁধ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছিল ৩ হাজার ৪৮৩ কোটি ডলার। এই প্রকল্পের কারণে বাস্তুচ্যুত ১৪ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন করা হয়েছিল। ফলে এই প্রকল্পের মোট ব্যয় বাজেটের চারগুণের বেশি ছিল।

তিব্বতের প্রকল্পের কারণে কত মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে আর এটি স্থানীয় আবাসনকে কতটা ক্ষতিগ্রস্ত করবে কর্তৃপক্ষ তার কোনো ইঙ্গিত দেয়নি। তবে চীনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তিব্বতে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো পরিবেশের ওপর বা নিম্নপ্রবাহে পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে বড় ধরনের কোনো প্রভাব ফেলবে না।

চীন এমন দাবি করলেও ভারত ও বাংলাদেশ এ বাঁধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই প্রকল্পের সম্ভাব্য প্রভাবে স্থানীয় আবাসনের পাশাপাশি নিম্নপ্রবাহের নদীগুলোর পানি প্রবাহ ও গতিপথকেও প্রভাবিত করবে। এতে দুই দেশের লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে

ছবি: সংগৃহীত

সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে নিহত ফায়ার ফাইটার সোহানুজ্জামান নয়নের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। একমাত্র ছেলে নয়নকে হারিয়ে মা পাগল হয়ে গেছে। দুই সন্তানের মধ্যে নয়ন ছিল ছোট। বড় বোন সুমির বিয়ে হয়ে গেছে। বাবা আখতারুজ্জামান স্তব্ধ হয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারছেন না তার ছেলেটি আর ফিরবে না।

কান্নায় বারবার মুর্ছা যাচ্ছেন নয়নের মমতাময়ী মা সোহাগী বেগম ও বোন আশামনি। প্রতিবেশী ও স্বজনরা তাদের শান্তনা দেবার ভাষা খুঁজে না পেলেও বৃথা চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। এঘটনায় শুধু নয়নের বাড়ীতেই নয় শোকের মাতম চলছে পুরো এলাকাজুড়ে। এলাকাবাসীও মেনে নিতে পারছেন না নয়নের এই অকাল মৃত্যুকে।

সোহানুজ্জামান নয়ন ২বছর আগে যোগ দেন ফায়ার সার্ভিসে। বর্তমানে তেজগাঁও ফায়ার টিমের স্পেশাল ব্রাঞ্চে কর্মরত ছিলেন। রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার মিলনপুর ইউনিয়নের আটপুনিয়া গ্রামের কৃষক আক্তারুজ্জামানের একমাত্র ছেলে ছিলেন সোহানুজ্জামান নয়ন।

উল্লেখ্য যে, ২৫ ডিসেম্বর (বুধবার) রাত ২টার দিকে সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে রাস্তা পারাপারের সময় একটি অজ্ঞাতনামা ঘাতক ট্রাক তাকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে সোহানুজ্জামান নয়ন রাস্তায় পড়ে যান এবং গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান তার সহকর্মীরা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে রাত ৪টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ
দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম
রেলের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক হলেন মোঃ সুবক্তগীন
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি মির্জা ফখরুলের
বিপিএলে সাকিব না থাকায় হতাশ সুজন