শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫ | ১ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

দেশি নায়িকা-তারকাদের সাজান যে সেলিব্রিটি স্টাইলিস্ট

তারকাদের সঙ্গে মাহফুজ কাদরী। ছবি: সংগৃহীত

বড় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন নায়িকা কিংবা ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীদের সামনে নিজেকে উপস্থাপন করবেন। কী পরবেন সেই আয়োজনে, চোখটাই বা আঁকবেন কেমন, হাসিটাই বা হবে কেমন, চুলগুলো বাঁধা থাকবে নাকি উড়িয়ে দেবেন বাতাসে? এমন নানা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে তারকারা শরণাপন্ন হন একজন স্টাইলিস্টের।

মূলত স্টাইলিস্টরাও বিনোদন জগতেরই মানুষ। উঠে আসেন তারা বিভিন্ন ফ্যাশন, নৃত্য-জগত কিংবা এই সম্পর্কিত কোনো সেক্টর থেকে। কোন আয়োজনে একজন তারকা কেমন সাজপোশাকে অংশ নেবেন, পোশাকের সঙ্গে কোন জুতা থাকবে, সহ-শিল্পীর সঙ্গে লুকটা কেমন হবে―এসব ঠিক করে দেয়াই তাদের কাজ।

তারকাদের সঙ্গে মাহফুজ কাদরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের শোবিজ অঙ্গনে স্টাইলিস্ট হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন এমনই একজন শিল্পী হচ্ছেন মাহফুজ কাদরী। কখনো চিত্রনায়িকা বুবলী, কখনো অপু বিশ্বাস, আবার কখনো পূজা চেরি কিংবা চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। নিয়মিত তাদের স্টাইলিং করে চমকে দিচ্ছেন নেটিজেনদের।

মাহফুজ কাদরীর ক্যারিয়ারের শুরুটা ছিল একজন নৃত্যশিল্পী ও নৃত্য-পরিচালক হিসেবে। ছোটবেলা থেকেই তিনি নৃত্য-চর্চায় অনেক বেশি আগ্রহী ছিলেন। পাশাপাশি সাজসজ্জা এবং পোশাকের স্টাইলের প্রতি প্রচণ্ড আগ্রহ ছিল তার। যার সঙ্গেই দেখা হতো তাকেই একটু জোর করে সাজিয়ে দিতেন বা তার চুলের স্টাইলটা পরিবর্তন করে দিতেন। যদিও সেটার মানে কী বা কী হতে যাচ্ছে, তা কখনো ধারণায় ছিল না তার। কিন্তু সেই পছন্দের কাজটি আজকে অনন্য করে তুলেছেন তাকে।

এ পেশায় আসার ক্ষেত্রে মাহফুজের আগ্রহের বিস্তার হয় রাজধানী ঢাকায় এসে। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ২০১৫ সালে জনপ্রিয় নৃত্যগুরু শিবলি মোহাম্মদ’র কাছে কত্থক নাচের তালিম নেয়া শুরু করি। তার পাশাপাশি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে আইটি বিষয়ে বিএসসিতে পড়ালেখা করি। ২০১৬ সালে এম আর ওয়াসেক ও ফারহানা চৌধুরী বেবীর কাছে সৃজনশীল ও লোকনৃত্যের তালিম নেই। এদিকে পোশাকের ওপর বিভিন্ন রকম এক্সপেরিমেন্ট করে সেটা নাচের কোরিওগ্রাফিতে সংযুক্ত করতে ভালো লাগতো। বেশি দিন অপেক্ষাও করতে হয়নি। ২০১৮ সালে কাদরী ডান্স গ্রুপ নামে একটা নাচের দল গঠন করি এবং তাদের নিয়ে নিয়মিত সরকারি-বেসরকারি অনুষ্ঠানগুলোতে অংশ নেই। ২০২০ সালে ভয়াবহ করোনাভাইরাস এসে যেমন কঠিন হয়ে গিয়েছিল জীবন, ঠিক তেমনি নতুন এক আমির দেখা পাই।

ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে যাদের সঙ্গে কাজ করেছেন তা উল্লেখ করে বলেন, স্টাইলিংয়ের জন্য একের পর এক জনপ্রিয় নায়িকাদের কাছ থেকে ডাক আসতে থাকে। পূজা চেরির একটা ব্রাইডাল সুটে দুটি লুক ডিজাইন করি, শবনম বুবলীর জন্য একটি ম্যাগাজিনের ৩টি লুকের স্টাইলিং করি এবং মাহিয়া মাহির বিয়ের লুকের পুরো স্টাইলিংয়ের দায়িত্ব পেয়ে যাই। এরপর একের পর এক কাজের তালিকা বাড়তে থাকে। দিনের পর দিন সদিচ্ছা আর প্রচণ্ড পরিশ্রম দিয়ে বেশিরভাগ সেলেব্রিটিদের মনে জায়গা করে নিয়েছি।

তাছাড়া, পূজা চেরি, মাহি, অপু বিশ্বাস, আঁচল, বুবলী, রুনা খান, অহনা রহমান, শখ, দিনাত জাহান মুন্নি, লুইপা, বাধন সরকার, পূজাসহ দেশের অনেক তারকা ও মডেলদের ফটোশুটের স্টাইলিং ও ফ্যাশন ডিরেকশন দিয়েছেন তিনি। দেশীয় পোশাকের প্রতিনিধিত্ব করে আন্তর্জাতিকভাবেও বহির্বিশ্বে স্টাইলিং নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে তার।

উল্লেখ্য, জনপ্রিয় তারকা শিল্পীদের অনেকে তাদের নিয়মিত যেকোনো ইভেন্ট কিংবা ফটোশুটের প্রথম পছন্দ স্টাইলিং বাই কাদরীকে রাখেন। নায়িকা পূজা চেরি, বুবলী, মাহি, সুপার মডেল ইমি, রুমা, বুলবুল টুম্পা ও অন্যান্য তারকাদের নতুন নতুন লুক ডিজাইন ও স্টাইলিং করে অন্তর্জালে আলোচনায় চলে আসেন বলে জানান তিনি।

Header Ad
Header Ad

ফেনীতে শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

গ্রেপ্তার কামাল উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

ফেনীর সোনাগাজীতে মুদি দোকানে ১১ বছর বয়সী একটি কন্যা শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কামাল উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৫ মার্চ) বিকেলে আদালতের নির্দেশে আসামিকে ফেনী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেপ্তার কামাল উদ্দিন উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চর লামছি গ্রামের আবুল কালাম মেম্বার বাড়ির মৃত মো. মোস্তফার ছেলে।

ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৪ মার্চ) বেলা ১২টার দিকে চর লামছি গ্রামের স্থানীয় মাদ্রাসার পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া একটি শিশু স্থানীয় কমান্ডার বাজারের মুদি দোকানি কামাল উদ্দিনের দোকানে চিপস কিনতে যায়। সেখানে অন্য কোনো লোকজন না থাকায় কামাল উদ্দিন শিশুটিকে দোকানের ভেতর নিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে শ্লীলতাহানি করে।

একপর্যায়ে দোকানের সামনের রাস্তায় কিছু পথচারী আসতে দেখলে কামাল উদ্দিন শিশুটিকে ছেড়ে দেয়। শিশুটি বাড়িতে ফিরে গিয়ে বিষয়টি তার মা-বাবাকে জানালে তার মা বাদী হয়ে কামাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

সোনাগাজী মডেল থানার ওসি মো. বায়েজিদ আকন বলেন, শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় কামাল উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বিকেলে আদালতের নির্দেশে আসামিকে ফেনী কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয় অভিযোগ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের। অনেকে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে অভিযোগ করে বিএনপিকে চাঁদাবাজদের দল হিসেবে অপবাদ দেওয়ার নোংরা রাজনীতি বন্ধের আহ্বান জানান তিনি।

শনিবার (১৫ মার্চ) বিএনপির তিন অঙ্গ সংগঠনের ইফতার মাহফিলে দলটির নেতাকর্মীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে এই সরকার সংস্কার সংস্কার করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলল। কিন্তু সংস্কার কী হল, এটা কিন্তু আমি এখনো দেখি নাই, আমার নজরে আসে নাই কী সংস্কার হইছে, আপনাদের নজরে আসছে কি না জানি না।”

তিনি বলেন, “আপনারা দেখবেন এখানে আপনাদের সামনে যে পোস্টার আছে এই পোস্টারের মধ্যে ১১ দফায় আছে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন। এটা আড়াই বছর আগে আমাদের নেতা তারেক রহমান সাহেব বলেছেন। আজকে এই সরকার এর উপরে কাজ করতেছে। আমাদের ৩১ দফা নিয়ে যদি সরকার কাজ করা শুরু করতো তাহলে কোনো অবস্থাতেই সংস্কার সংস্কার করে মুখে ফেলা তুলতে হত না।”

রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ২০২২ সালে বিএনপির তরফে ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। সে বিষয়টি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, “আড়াই বছর আগে তারেক রহমান সাহেব তার অন্যান্য সহকর্মীদের নিয়ে এই ৩১ দফা প্রণয়ন করেছেন। এই ৩১ দফা প্রণয়নে অনেক সময় লেগেছে। ৬২টি রাজনৈতিক দল এতে মতামত দিয়েছে। তাদের মতামত সন্নিবেশিত করে, দেশের জনগণের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা এখানে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।”

মির্জা আব্বাস বলেন, “আজকে যারা সংস্কারের জন্য মাঠে নেমেছেন, সংস্কারের কাজ করছেন, সবাই যার যার অবস্থানে, স্ব স্ব ক্ষেত্রে তারা অত্যন্ত জ্ঞানী-গুণী-বুদ্ধিমান। আমি তাদের সবাইকে সন্মান করি। কিন্তু সন্মানের সঙ্গে এটাও বলতে চাই, আপনাদের সঙ্গে তো এদেশের মাটি ও মানুষের কোনো সম্পর্ক নাই। ছিল না।

তিনি বলেন, “আপনি হঠাৎ করে এসে কী করে বুঝবেন.. এ দেশের মানুষ কী চায়? কী করে বুঝবেন এদেশের মানুষের মনে কথা? কী করে বুঝবেন ১৭ বছর আমরা যে রাস্তায় আন্দোলন করেছি, ১৭ বছর আমাদের নেতা-কর্মীরা যে কষ্ট সহ্য করেছে- এটা কীভাবে অনুভব করবেন? আমাদের মনে ব্যথা ও কষ্ট আপনারা কখনোই বুঝতে পারবেন না। তাই সংস্কার সংস্কার করে সময় নষ্ট করবেন না। যথা সম্ভব শিগগির নির্বাচনটা দেন।”

বিএনপির এই নেতা বলেন, “আমাদের অনেক ভাই আছেন, ঢাকায় আছেন যারা ইউটিউবে অনেক কথা বলেন। মাঝে মাঝে আমার নজরে পড়ে, তাদের মনে হয় নির্বাচনের কথা শুনলে মাথাটা খারাপ হয়ে যায়। কিছু কিছু রাজনৈতিক দলও আছে নির্বাচনের কথা শুনলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। কারণ ওরা কখনো নির্বাচন করবেও না, করেও নাই।”

দ্রুত নির্বাচন চাওয়ার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, “নির্বাচন একটা দেশের মানুষকে স্থিরতা দিতে পারে, নির্বাচন একটা দেশকে স্থিতিশীল করতে পারে। দেশের মানুষের অস্থিরতা কমাতে পারে। কিন্তু এই বিষয়গুলো তারা বোঝার চেষ্টা করেন না। তারা শুধু বলেন বিএনপি শুধু নির্বাচন চায়, নির্বাচন চায়। এ দেশের মানুষের মনে যে অস্থিরতা কাজ করতেছে এটা কি আপনারা বোঝেন না।”

তিনি বলেন, “আমি খুব কঠিন ভাষায় বলতে চাই না, রোজার দিন। কঠিন ভাষায় বললে বলতাম, আরে ভাই ১৭ বছর যে আমরা জেল খাটলাম, ৫ হাজার লোক জান দিল, এত লোকের রক্ত গেল…৩০ হাজার লোক পঙ্গু হল…বাতাস খাওয়ার জন্য।

তিনি আরও বলেন, “এই ত্যাগ হয়েছে নির্বাচনের জন্য, কথা বলার জন্য, অধিকারের জন্য। আরে ভাই, আমি যদি ছেড়েও দেই, চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, নির্বাচন ছাড়া এই সরকার টিকে থাকতে পারবে না। এই সরকার বলুক যে, নির্বাচনের দরকার নাই, আমরাই ক্ষমতায় থাকবো। দেখি বুকের পাঠা আছে কিনা, সাহস আছে কিনা।”

নির্বাচন নিয়ে অনেকেরই ভয় আছে মন্তব্য করে মির্জা আব্বাস বলেন, “হ্যাঁ ভয় আছে, কিছু কিছু রাজনৈতিক দলের ভয় আছে, নতুন রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। অনেক পুরনো রাজনৈতিক দলের ভয় আছে। তারা নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে পারবে না।”

Header Ad
Header Ad

জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

সফররত জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সৌহার্দ্যপূর্ণ এ বৈঠকে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি জাতিসংঘের মহাসচিব জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর পেশাদারত্ব ও দক্ষতার প্রশংসা করেন। এছাড়াও শান্তিরক্ষীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন গুতেরেস।

উল্লেখ্য, প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চার দিনের সফরে গত বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসেন আন্তোনিও গুতেরেস। পরদিন শুক্রবার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যান তিনি। সেখানে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। শনিবার দুপুর ১টায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতিসংঘ মহাসচিব। আগামীকাল রোববার সকালে তার ঢাকা ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফেনীতে শিশুকে শ্লীলতাহানির ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
সংস্কারের কথা বলা হলেও বাস্তবে তা দৃশ্যমান নয়: মির্জা আব্বাস
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
হঠাৎ গাড়িতে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন পারশা মাহজাবীন
বাংলাদেশি ২৪ জেলেকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
‘ধর্ষণ’ শব্দের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ ব্যবহারের অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের
চুয়াডাঙ্গায় দুই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা
সহকর্মীর সঙ্গে প্রেম, যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিলেন ধর্ষক হিটু শেখ
স্ত্রী,সন্তানসহ ৯ সফরসঙ্গী নিয়ে ঢাকা আসছেন হামজা, বরণে প্রস্তুত বাফুফে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র বিতরণ শুরু
বিরামপুরে মাদকসহ ১৬ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ, আটক ১
প্রাথমিকের শূন্যপদে নিয়োগ শিগগিরই
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন বিএনপি মহাসচিব
গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক
রাজশাহী স্টেশনে ধুমকেতু ও বাংলাবান্ধা ট্রেনের সংঘর্ষ
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ হলে চাল সরবরাহ বন্ধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
দেশে তিন মাসেই কোটিপতি হয়েছেন ৫ হাজার
পাকিস্তান থেকে এলো ২৬ হাজার টন আতপ চাল
বাংলাদেশের সংকটে পাশে থাকার ঘোষণা জাতিসংঘ মহাসচিবের