শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমি কখনও বিসিএস পরীক্ষা দিইনি, পুরো বিষয়টিই ভুয়া: তাহসান

তাহসান খান । ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)’র প্রশ্নফাঁসকাণ্ডে দেশজুড়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। দুর্নীতিগ্রস্তদের সঙ্গে হঠাৎই যুক্ত করা হয় সংগীত-অভিনয়শিল্পী তাহসান খানের নাম। তাঁর মা সাবেক পিএসসি চেয়ারম্যান ড. জিনাতুন নেসার ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিসিএসে তাহসান প্রথম হয়েছেন-এমন দাবিও করা হয়।

গত দুই দিন ধরে তাই এই শিল্পীকে নিয়ে হয়েছে সমালোচনা। অবশেষে বিষয়টি নিয়ে একটি বেসরকারি গণমাধ্যমে কথা বলেছেন জনপ্রিয় এই তারকা।

 

তাহসান খান । ছবি: সংগৃহীত

তাহসান রহমান খান বলেন, ‘পুরো বিষয়টিই ভুয়া। আমি কখনোই বিসিএসে বসিনি। সুতরাং ২৪তম বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে প্রথম হওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।’

বিসিএস ও বিভিন্ন সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় একটি চক্র প্রশ্নফাঁস করে আসছে এমন খবর প্রকাশের পর গ্রেপ্তার করা হয়েছে পিএসসির কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ১৭ জন। যার মধ্যে একজন সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালক ছিলেন অভিযুক্ত সৈয়দ আবেদ আলী।

সংগীতশিল্পী তাহসান খানের মা ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম পিএসসির চেয়ারম্যান থাকাকালীন তাঁরও গাড়িচালক ছিলেন তিনি। ড. জিনাতুন নেসার সময়ও হয়েছিল প্রশ্নফাঁসের মতো ঘটনা।

মায়ের নাম জড়ানোতে এই তারকা বলেন, ‘এখানে একটা ভুল হচ্ছে। এই ড্রাইভার অফিসের অন্যান্য ড্রাইভারদের মতোই একজন। তিনি আমার মায়ের ড্রাইভার নন।’

 

তাহসান খান । ছবি: সংগৃহীত

এদিকে, সোশ্যাল মিডিয়ায় রিউমার স্ক্যানার গ্রুপেও উঠে এসেছে, বিষয়টিই অসত্য। তারা জানাচ্ছে, ২৪তম বিসিএসে ভাইভায় তাহসানের বাদ পড়ার বিষয়টি সত্য নয়। সেখানে বলা হয়েছে, মূলত ২০০৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ২৪তম বিসিএস’র প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে ৩ মার্চ পরীক্ষাটি বাতিল করে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি)। পরবর্তী সময়ে পুনরায় ২৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং লিখিত পরীক্ষা ও ভাইবার মাধ্যমে নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হয়।

অর্থাৎ, যে বিসিএসে তাহসান পররাষ্ট্র ক্যাডার হয়েছেন বলে দাবি করা হচ্ছে সেটি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পরই বাতিল হয়, তাই সেই বিসিএসে তাহসানের পররাষ্ট্র ক্যাডারে সুপারিশ পাওয়ার কোনো সুযোগই নেই। তাছাড়া ২৪তম বিসিএসে ভাইবা একবারই হয়েছিল। যার কারণে পুনরায় ভাইবায় অংশগ্রহণের দাবিটিও অমূলক।

Header Ad
Header Ad

অর্থপাচারের ফাইল নষ্ট করতেই সচিবালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

সচিবালয়ে আগুন গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ, পতিত শেখ হাসিনার মুখ্য সচিবের অর্থপাচারের ফাইলসহ দুর্নীতির ফাইলপত্র নষ্ট করতেই সচিবালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

শনিবার (২৮ ডিস্বের) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রংপুরের মিঠাপুকুরের আটপুনিয়া গ্রামে সচিবালয়ে আগুন নিভাতে গিয়ে নিহত ফায়ার ফাইটার সোহানুর জামান নয়নের বাড়িতে ‘আমরা বিএনপি পরিবারের’ পক্ষ থেকে খোঁজখবর নেয়ার পর সংক্ষিপ্ত সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।

রুহুল কবির রেজভীর বলেন, ‘সচিবালয়ে আগুন গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ, নিঃসন্দেহে এটা চক্রান্তের অংশ। পতিত শেখ হাসিনার একজন প্রধান আমলা, মুখ্য সচিব প্রচুর টাকা পাচার করেছেন। তার সেই অর্থপাচারের ফাইলগুলো ছিল ‍পুড়ে যাওয়া ফাইলগুলোর মধ্যে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে। অর্থপাচারের শুধুমাত্র একটা ঘটনা উঠে এসেছে। আরো কত ঘটনা আছে! এসব ঘটনাকে ধামাচাপা দিতেই সচিবালয়ের নয় তলায় আগুন দেয়া হয়েছে। যেখানে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ছিল।’

তিনি বলেন, ‘যারা অগ্নিকুণ্ডলী নিভানোর জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে ফাইট করেছে। তার মধ্যে একজন সোহানুর জামান নয়ন। যিনি এই যুদ্ধ করতে জীবন দিয়েছেন।’

রিজভী অভিযোগ করেন, ‘সরকার পালিয়ে গেলেও রন্ধ্রে রন্ধ্রে আছে তাদের দোসররা। বিশেষ করে আমলাতন্ত্র এখনো ফ্যাসিবাদের তোষামদি করছে।’

তিনি বলেন, ‘এক মাসের মধ্যে নয়নের বোনকে চাকরি দিতে হবে সরকারকে।’

বিএনপি সাধ্যমত ফায়ার ফাইটার সোহানুর জামান নয়নের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এ সময় ‘আমরা বিএনপি পরিবারের’ আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুম্মন, সদস্য সচিব মাকসিদুল মোমেনিন মিঠুন, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, সদস্য সচিব আনিসুর রহমান লাকুসহ জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ, পরে মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!

ছবি: সংগৃহীত

নড়াইলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নারী ইউপি সদস্য বাসনা মল্লিকের (৫০)মৃত্যু হয়েছে। গণধর্ষণের পর ওই ইউপি সদস্যের মুখে বিষ ঢেলে দিয়ে হত্যা করা হয় বলে মৃতের স্বজনেরা অভিযোগ করেছেন। ওই নারী নড়াইল সদরের মাইজপাড়া ইউনিয়নের সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য ছিলেন।

গত বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে ওই নারীর মৃত্যু হয়। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন নড়াইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজেদুল ইসলাম।

নিহতের ছেলে ও পরিবারের অভিযোগ, গত ২৪ ডিসেম্বর সকাল থেকে টিসিবির মালামাল বিতরণ শেষে বাড়ি ফেরার পথে স্থানীয় যুবক রাজিবুল পাওনা টাকা দেয়ার জন্য ওই ইউপি সদস্যকে ফোন করেন। এরপর তিনি টাকা আনতে তাঁর ইউনিয়নের এক ব্যক্তির বাড়িতে গেলে রাজিবুলসহ কয়েকজন তাঁকে ধর্ষণ করে এবং দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। ভুক্তভোগী বিষয়টি সবাইকে জানিয়ে দেওয়ার হুমকি দিলে তাঁর মুখে বিষ ঢেলে দেয়া হয়। সেখান থেকে বাড়িতে ফিরে ভয়ে তিনি কাউকে কিছু বলেননি। তবে তিনি অসুস্থ ছিলেন। অসুস্থতা বাড়লে পরদিন বুধবার সকালে তাঁকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আবেগাপ্লুত হয়ে নিহত ওই নারীর ছেলে জানান,‘মায়ের সঙ্গে হওয়া ঘটনার বর্ণনা দিতে দিতে আমার হাতের ওপর মা মারা যান। আমার মায়ের সঙ্গে যারা এসব করছে, আমি দোষীদের কঠিন বিচার চাই, ওদের ফাঁসি চাই। আমার মা যেন সুষ্ঠু বিচার পান। আমার আর কিছু চাওয়ার নেই।’

যশোর জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) বজলুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই নারীকে ধর্ষণ করে বিষ খাওয়ানো হয়েছে। তার শরীরে ধর্ষণের ক্ষত ছিলো। আলামতও সংগ্রহ করা হয়েছে। এছাড়া ওই নারীর পেটে বিষ পাওয়া গেছে। ময়নাতদন্ত করা হয়েছে।

সদর থানার ওসি জানান, ময়নাতদন্ত শেষে শুক্রবার বিকেলে তাঁর লাশ নড়াইলে এসে পৌঁছায়। পুলিশ এলাকা পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় মামলা হবে। অভিযোগ তদন্ত করে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনই বদলে দিলো দুটি জীবনের গল্প। বরগুনার মীর রিজন মাহমুদ নিলয় এবং ফৌজিয়া তাসনীন আনিকার পরিচয় হয়েছিল এই আন্দোলনের মঞ্চে। প্রথমে ভালো লাগা, পরে ধীরে ধীরে রূপ নেয় গভীর ভালোবাসায়। অবশেষে, শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে বিয়ের পিঁড়িতে বসে তারা তাদের প্রেমের পূর্ণতা দেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার এই আন্দোলন শুধু নতুন বাংলাদেশের স্বপ্নকেই সামনে আনেনি, বরগুনার মাটিতে একটি নতুন সম্পর্কেরও জন্ম দিয়েছে। আন্দোলনের পেছনে সহস্র মানুষের ত্যাগ আর আত্মত্যাগের মাঝে, নিলয় ও আনিকা খুঁজে পেয়েছেন জীবনের সঙ্গী। তবে দেশের কল্যাণে যেকোনো প্রয়োজনে আবারও ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রস্তুত থাকবেন বলে জানান এই নবদম্পতি।

গত ৫ আগস্ট থেকে তাদের ভালো লাগার শুরু, যা ৭ আগস্ট ভালোবাসায় রূপ নেয়। পরবর্তীতে, ২৫ আগস্ট তারা তাদের সম্পর্কের কথা পরিবারকে জানান। উভয় পরিবারের সম্মতিতে এই সম্পর্ক পরিণয় পায়, এবং শেষ পর্যন্ত প্রেম হয়ে ওঠে প্রণয়।

মীর রিজন মাহমুদ নিলয় বলেন, আনিকার সঙ্গে আন্দোলনের মাধ্যমেই পরিচয় হয়। এমনিতে ওকে আগে দূর থেকে চিনলেও কখনও কথা হয়নি। আন্দোলন চলাকালে সবার সঙ্গেই আমার কথা হত। সবাইকে সাহস দিয়ে আন্দোলন বেগবান করার জন্য বলতাম। এ কারণেই ওর সঙ্গে আমার কথা বলা শুরু হয়। তবে ওই সময়ে আমাদের কোনো প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। গত ৫ আগস্ট যখন একত্রে বিজয় মিছিলে আনন্দ উল্লাস করছিলাম তখন আমাদের মধ্যে ভালো লাগা শুরু হয়।

ফৌজিয়া তাসনীন আনিকা বলেন,আন্দোলনের সময় নিলয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। ওই সময় আন্দোলন নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথা হত। তখন সাহস এবং সততা দেখে নিলয়ের ওপর আমি দুর্বল হই। যেখানে ওর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে অনেকেই বর্তমান নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তাদের মতামতের বিরুদ্ধে গিয়ে আমাদের সঙ্গে আন্দোলন করেছে। এ ছাড়াও অন্য একটি সংগঠন তাদের ব্যানারে নিলয়কে আন্দোলনে অংশ নিতে বললেও সে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গেই আন্দোলনে যুক্ত হয়। ওর ওপর দুর্বল হওয়ার মূল কারণই হচ্ছে এমন সততা। পরবর্তীতে গত ৫ আগস্ট বিজয় মিছিলে আমার প্রতি আলাদা কেয়ার দেখে ওর প্রতি দুর্বলতা আরও বেড়ে যায়। পরে ৭ আগস্ট আমাকে প্রেমের প্রস্তাব না দিয়ে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দেন নিলয়।

বিশেষ কি কারণে আনিকাকে ভালো লেগেছে জানতে চাইলে নিলয় বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার যে সাহসিকতা ওর মধ্যে ছিল এটি আমাকে মুগ্ধ করেছে। ওই সময়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে সাহস নিয়ে আন্দোলনে নেমে যে দেশকে ভালোবাসতে পারে সে মানুষকেও ভালোবাসতে পারে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে আনিকা বলেন, আমরা এখনও শিক্ষার্থী। আমাদের প্রথম পরিকল্পনা হচ্ছে আমাদের একত্রে সফল হতে হবে। আমরা দুজনে একত্রিত থেকে সামনের দিকে এগিয়ে যাব। এ ছাড়া এখানও নিষিদ্ধ সংগঠনের অনেকে বলে আমরা কীভাবে আন্দোলনে গেলাম। আমার কথা হচ্ছে যদি একটি দল অন্যায় করে, সে অন্যায়কে সাপোর্ট দেয়া কি আমার দেশকে ভালোবাসা? অবশ্যই না। আমরা সবসময় নিরপেক্ষ থেকে দেশকে ভালোবাসবো। কোনো দল অথবা বর্তমান যে সরকার রয়েছে তারাও যদি কোনো ভুল করে আমরা তারও বিরুদ্ধে যাব, শুধু মাত্র দেশের জন্য।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অর্থপাচারের ফাইল নষ্ট করতেই সচিবালয়ে আগুন দেয়া হয়েছে: রিজভী
ইউপি সদস্যকে ধর্ষণ, পরে মুখে বিষ ঢেলে হত্যা!
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে
ঐক্যবদ্ধ না হলে পরাশক্তিরা মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাবে: আজহারী
মোজাম্বিকে কারাগারে দাঙ্গায় ৩৩ জন নিহত, পালিয়েছে অন্তত ৬ হাজার বন্দি
আজ বন্ধুকে কল করার দিন
নাগরিক কমিটির ৩৬ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটি ঘোষণা
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩৭ জন নিহত
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরল ৬ বাংলাদেশি জেলে
সচিবালয়ের সকল বেসরকারি পাস বাতিল, ঢুকতে পারবেন না সাংবাদিকেরাও
শেখ হাসিনা-জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুর্নীতিবাজদের ফাইলগুলো পুড়ে গেছে : রুহুল কবির রিজভী
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
গুম অবস্থায় ভারতের কারাগারে যাওয়ার লোমহর্ষক বর্ণনা সুখরঞ্জন বালির
শেখ হাসিনাকে ‘নারী’ বলতে রাজি নন মৎস্য উপদেষ্টা
সূর্যের সবচেয়ে কাছে মানুষের তৈরি যান
বর্তমান সরকার রিজার্ভ বাড়িয়েছে, ব্যাংক সেক্টর সচল করছে: জামায়াত আমির
বাংলাদেশ জটিল রাজনৈতিক সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
সংবিধান সংস্কারে রাজনৈতিক দলের সংকল্প জরুরি: অধ্যাপক আলী রীয়াজ
চলতি বছরের বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক হচ্ছে না