শুক্রবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

‘হুমায়ূন-শাওনকে তিশা-মুশতাকের মতো হয়রানির শিকার হতে হয়নি’

ছবি: সংগৃহীত

বইমেলায় গিয়ে দর্শনার্থীদের রোষানলে পড়েছেন বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বহুল চর্চিত দম্পতি খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও সিনথিয়া ইসলাম তিশা।

গতকাল শুক্রবার রাতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে অমর একুশে বইমেলায় গিয়ে দুয়োধ্বনি শুনে বের হয়ে আসেন মুশতাক-তিশা। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও চলছে ব্যাপক আলোচনা।

একদল মনে করছেন, মুশতাক-তিশার সঙ্গে যা ঘটেছে, এটা তারা প্রাপ্য ছিলেন। আবার একদলের মত- এমন এক ঘটনা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য না।

বিষয়টি নিয়ে শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ নিজের ফেসবুকে তিশা-মুশতাক ইস্যুতে একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাস শেয়ার করেছেন। যেখানে মুশতাক-তিশার ‘অসম বিয়ে’র সঙ্গে নন্দিত কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদ এবং অভিনেত্রী ও কণ্ঠশিল্পী মেহের আফরোজ শাওনের বিয়ের প্রসঙ্গ টেনে আনা হয়েছে।

পোস্ট শুরুতেই লেখা হয়েছে, বইমেলা থেকে মুশতাক-তিশা দম্পতিকে বের করে দেওয়া হয়েছে। অসভ্য দর্শনার্থীরা এই কাজটা খারাপ করেছে। সেইসাথে মেলার নিরাপত্তায় নিয়োজিত লোকজন তাদেরকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়ে লজ্জাজনক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

অসম বয়সী দম্পতি মুশতাক-তিশাই প্রথম নয়, এটা উল্লেখ করে আরও লেখা হয়, ‘অসম বয়সী’ লেখক দম্পতি হিসেবে মুশতাক-তিশা বইমেলার প্রথম জুটি নয়। জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ- মেহের আফরোজ শাওন ওই রেকর্ড অনেক আগে করে রেখেছেন। তিশা-মুশতাকের বয়সের গ্যাপ সম্ভবত ৪০। হুমায়ুন-শাওনের ২৫/৩০ হয়ে থাকতে পারে। ‘অসম বয়স’ বিষয়টা গোলমেলে। বয়সের গ্যাপ ঠিক কত হলে তাকে অসম বয়স বলা যেতে পারে আমার জানা নেই। পার্থক্য যদি কিছু থেকে থাকে, পাবলিকের ভাষ্যমতে, তা হচ্ছে হুমায়ূন ছিলেন শাওনের বাবার বয়সী। জনাব মুশতাক গ্র্যান্ডপা স্থানীয়। কিন্তু কথা সেটা নয়। হুমায়ুন-শাওনকে কখনও তিশা-মুশতাকের মতো হয়রানির শিকার হয়ে মেলা থেকে বেরিয়ে যেতে হয়নি। হুমায়ূন লেখক হিসেবে তুমুল জনপ্রিয় হওয়ায় এবং তখন ফেইসবুক-টিকটক না থাকায় হয়তো বেঁচে গেছেন।

 

অভিনেত্রীর শেয়ারকৃত ওই পোস্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, মুশতাক-তিশা বর্তমানে যথেষ্ঠ আলোচনায় আছেন। তারা ইতোমধ্যে হিরো আলম, জায়েদ খান, মাহফুজুর রহমান (ড. মাহফুজুর রহমান) লেবেলের খ্যাতি অর্জন করে ফেলেছেন। বইমেলা থেকে এরকম বের হতে হওয়ায় এখন জাতীয় পত্রিকার নিউজ ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক নিউজ হবেন। আল জাজিরা, ব্রুট, গার্ডিয়ানে তাদেরকে পাওয়া যাবে। দেশের বই, বইমেলা ও লেখকদের নিয়ে সম্ভবত একমাত্র নিউজটি হবে ওদেরকে নিয়ে। অথচ আন্তর্জাতিক মিডিয়া জানবে না প্রতিবছরই কিছু না কিছু ভালো বই বাংলাদেশ বের করে। যেমন ইউরোপ-আমেরিকার লোকজন জানেই না বাংলাদেশ নামক একটা দেশকে ২৩ বছরের আন্দোলন শেষে ৯ মাসের একটা রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে হয়। শেষে ৩০ লাখ মানুষের জীবনের বিনিময়ে স্বাধীনতা পেতে হয়।

প্রশ্ন তুলে সেখানে লেখা হয়েছে, তিশা-মুশতাকের অপরাধটা আসলে কোথায়? বাংলাদেশের আইনে ১৮ বছরের একটি মেয়ে বিয়ে করতে পারবে। আইনের কোথাও বলা হয়নি ৪০ বছরের গ্যাপ থাকলে কাউকে বিয়ে করা যাবে না। তিশা ‘সুগার ড্যাডি’ বা ‘গোল্ড ডিগার’ বিয়ে করল কেন, তাদের বয়সের গ্যাপ এত কেন হবে এসব নিয়ে জাজমেন্টাল হওয়ার রাইট আমাদের থাকতে পারে, থাকা উচিৎ? নাকি আমাদের গাত্রদাহের কারণ ওরা কেনো এরকম অসম সম্পর্কের পর প্রকাশ্য হবে, ফেসবুকে লাইভ করবে, হাত ধরে বইমেলায় যাবে, নিজেদের লেখা বইয়ের প্রচার করবে স্টলে দাঁড়িয়ে?

এ তারকা শেয়ার করা পোস্টে বলা হয়েছে, সমাজ নির্ধারিত নৈতিকতা, প্রথা, অনুশাসন না মানলে তাদেরকে আমরা একঘরে ও অস্পৃশ্য করে দেব? মানে বিষয়টা কি এমন যে 'এরকম অসম' সম্পর্ক করেছ তাই তোমাদেরকে লুকিয়ে থাকতে হবে, প্রকাশ্য হওয়া যাবে না, তোমাদের ভালো থাকার, সুখে থাকার ছবি-ভিডিও প্রকাশ করা যাবে না। তোমরা বই লিখতে পারবে না, লিখলেও বইয়ের প্রচারণা করতে বইমেলায় আসতে পারবে না। এত এত 'না' আরোপ করার তুমি কে হে ‘আদম-হাওয়ার’ পুত্র-কন্যারা? ওদের বই পড়তে ইচ্ছা না হলে পড়ার দরকার নেই। ওদের স্টলের সামনে লাইন ধরে দাঁড়ানোর দরকার নেই। ওরা কী ছবি-ভিডিও আপলোড দিলো দেখার দরকার নেই। লাইভে এসে কী ঘোড়ার ডিম বলল জানার দরকার নেই।

সবশেষে লেখা, দেশের নাগরিক হিসেবে ওদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা তথা বই লেখার সাংবিধানিক অধিকার আছে, সেই বইয়ের প্রচার-প্রচারণা করার অধিকারও আইন সম্মত। ঠিক তেমনই ওই বইয়ের সমালোচনা করা, কিংবা ওই বই কিনে মেলার মাঠে ছিড়ে ফেললেও সমস্যা নেই। কিন্তু যেটা আমরা করতে পারি না তা হচ্ছে ওদেকে হেনস্থা-অপদস্ত করে মেলা থেকে বের করে দেওয়া কিংবা বের করে দিতে সহযোগিতা করা। এই কাজটা অপরাধমূলক। আইনের শাসন ঠিকঠাকভাবে চললে যারা এই কাজে সংঘবদ্ধ হয়েছিল তাদের প্রত্যকের শাস্তি হওয়ার কথা। আমি এইসব রাস্কেলদের শাস্তি চাই।

প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগে রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ একই কলেজের শিক্ষার্থী সিনথিয়া ইসলাম তিশাকে বিয়ে করে আলোচনায় আসেন। এসময় তারা ভালোবেসে একে অপরকে বিয়ে করেছেন বলে জানান। তাদের বিয়ের খবর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

Header Ad
Header Ad

হাসিনার শেষ ৫ বছরে ১৬ হাজারেরও বেশি হত্যাকাণ্ড

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলের শেষ ৫ বছরে ১৬ হাজারের বেশি হত্যাকাণ্ড ঘটেছে; গড় হিসাবে প্রতিদিন ৯ জনেরও বেশি মানুষ হত্যার শিকার হয়েছেন। এ সময়ে অপহরণের ঘটনাও ঘটেছে প্রায় আড়াই হাজার।

পুলিশ সদর দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা অপরাধ পরিসংখ্যান থেকে উঠে এসেছে এ তথ্য।

পুলিশ সদর দপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, এই পাঁচ বছরে নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনাও আঁতকে ওঠার মতো। ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত খুন ও অপহরণের পাশাপাশি ছিনতাইয়ের অভিযোগ মিলেছে ৯ হাজার ৯৫৫টি। আর ডাকাতির মামলা হয়েছে ১ হাজার ৬০০।

প্রতিবেদনের বিষয়ে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক নুরুল হুদা বলেছেন, মাত্রাতিরিক্ত শক্তির ব্যবহার দেখা গেছে বিগত সরকারের সময়। এর সঙ্গে নীতির কোনো সম্পর্ক নেই। গদি টিকিয়ে রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে খেয়াল-খুশিমতো ব্যবহার করেছে হাসিনা সরকার। তাতে অপরাধ বেড়েছে হু হু করে।

মানবাধিকার কর্মী নূর খানের ধারণা, মামলার নথি ঘেটে যে পরিসংখ্যান মিলেছে বাস্তব অবস্থা ছিল তার চেয়েও ভয়াবহ। তার ভাষ্য, গত ৫ বছরের যে পরিসংখ্যানটি পুলিশ দেখাচ্ছে, সেখানে সব ধরনের অপরাধে মানুষ মারা গেছে। এর একটি বড় অংশ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নির্যাতনে অথবা তথাকথিত ক্রসফায়ারের নামে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে।

নূর খান বলেন, এই ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের যেনো পুনরাবৃত্তি না হয়, সেজন্য বিগত ১৫ বছরে সংঘটিত সব অপহরণ, নির্যাতন ও গুম-খুনের ঘটনার তদন্ত হওয়া উচিত। অন্তর্বর্তী সরকার কিশোর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে সামাজিক অপরাধ কমে আসবে বলেও মনে করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নদী থেকে ১০ রাউন্ড গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

উদ্ধারকৃত অস্ত্র। ছবি: সংগৃহীত

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা দক্ষিণ কাশিমগঞ্জ এলাকায় মহানন্দা নদী থেকে ১০ রাউন্ড গুলিসহ একটি পুরাতন অস্ত্র উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে পাথর উত্তোলনকালে ভারতীয় সীমান্তের মেইন পিলার ৪৪৮ এর ৭ নম্বর সাব পিলারের কাছ থেকে এটি উদ্ধার করা হয়।

বিজিবি সূত্রে জানা যায়, সীমান্ত নদী মহানন্দায় পাথর উত্তোলনরত শ্রমিকদের জালে অস্ত্রটি ধরা পড়ে। এর পর বিজিবির গোয়ালগছ ক্যাম্পের টহলরত সদস্যরা অস্ত্রটি উদ্ধার করে ক্যাম্পে নিয়ে যায়।

পঞ্চগড় ১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মনিরুল ইসলাম বলেন, আমরা একটি পুরাতন অস্ত্র ১০ রাউন্ড গুলিসহ উদ্ধার করেছি। অস্ত্রটির লোহার অংশে মরিচা পড়েছে, ফলে এর কোনো লেখা স্পষ্টভাবে পড়া যাচ্ছে না। অস্ত্রটি কোনো সময়ের তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমি এবং বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভূমি এবং বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ মারা গেছেন। উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের ছেলে মুয়াজ আরিফ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর তিনটায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স ছিলো ৮৩ বছর ৫ মাস।

গণমাধ্যমকে মুয়াজ আরিফ জানান, তার বাবা উপদেষ্টা হাসান আরিফ হঠাৎ করে মেঝেতে পড়ে যায়। এরপরে তাকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

১৯৪১ সালের ১০ জুলাই এ এফ হাসান আরিফ কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক এবং পরবর্তীতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর অধীনে এলএল.বি সম্পন্ন করেন।

তিনি ১৯৭০ এর দশকে এ.এফ. হাসান আরিফ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি অক্টোবর ২০০১ সাল থেকে ২৮ এপ্রিল ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের প্রতারণামূলক প্রশংসাপত্র ব্যবহারকারী বিএনপি-সমর্থক বাংলাদেশ হাইকোর্টের একজন বিচারকের লাইসেন্স প্রত্যাখ্যান করেন। তাতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আইনজীবীদের সমর্থন করতে ব্যর্থতার কারণে তিনি চার বছর দায়িত্ব পালন করে পদত্যাগ করেন।

২০০৮ সালের জানুয়ারি থেকে ২০০৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তিনি ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ভূমি এবং ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ছিলেন।

তিনি ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার এর উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ৯ আগস্ট স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পান। ২০২৪ সালের ২৭ আগস্ট তিনি ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনার শেষ ৫ বছরে ১৬ হাজারেরও বেশি হত্যাকাণ্ড
নদী থেকে ১০ রাউন্ড গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
নেপালকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে বাগিনীরা
জামদানি শাড়ির ফ্যাশনে নতুনত্ব তুলে ধরলেন জয়া আহসান
ভারতের আদালতে জামিন পেলেন পি কে হালদার
ট্রাম্পের সঙ্গে যেকোনো সময় আলোচনায় প্রস্তুত পুতিন
জামালপুরে জামাই মেলা জমে উঠেছে
৩ ঘন্টা পর নিয়ন্ত্রণে উত্তরার রেস্টুরেন্টের আগুন, উদ্ধার ৭
পূর্বাচলে বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু, সহপাঠীদের ৬ দফা দাবি
স্মৃতিস্তম্ভে হিরো আলমের টিকটক, সমালোচনার ঝড়
নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার  
সিলেটে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেটকার খাদে, নিহত ৩
বিশ্বব্যাংক থেকে ১৩ হাজার ৯২০ কোটি টাকা ঋণ পেয়েছে বাংলাদেশ
সরবরাহ বাড়ছে, সবজির দাম কমেছে মুরগীর দাম বাড়ছে
উত্তরায় রেস্টুরেন্টে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট
চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আ.লীগ নেতার রগ কর্তন
ভারতে পেট্রল পাম্পে ভয়াবহ আগুন, পর্যন্ত চারজনের প্রাণহানি
সাদপন্থীদের নেতা মুয়াজ বিন নূর গ্রেফতার
সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে মেয়ের ডিএনএ মিলেছে