সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয়, যা বললেন পঙ্কজ ত্রিপাঠি

জয়ার সঙ্গে পঙ্কজ ত্রিপাঠি। ছবি: সংগৃহীত

‘নয়না’ চরিত্রের মাধ্যমে হিন্দি সিনেমায় অভিষেক হয়ে গেল বাংলাদেশি অভিনেত্রী জয়া আহসানের। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম জি-ফাইভে মুক্তি পেয়েছে তার প্রথম বলিউড সিনেমা ‘কড়ক সিং’।

এ সিনেমায় মূল চরিত্রটি করেছেন পঙ্কজ ত্রিপাঠি। সিনেমাটিতে তার সঙ্গে একটি ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে দেখা যায় জয়া আহসানকে। ট্রেলার মুক্তির পরই দৃশ্যটি দর্শকের নজর কাড়ে। এবার এই দৃশ্যে অভিনয় নিয়ে কথা বললেন পঙ্কজ ত্রিপাঠী।

প্রথম ছবিতে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে অভিনয় প্রসঙ্গে এ অভিনেতা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, এই প্রথম আমি এই ধরনের দৃশ্যে অভিনয় করলাম। তবে কোনোরকম প্রস্তুতি নিইনি। পেশাদার অভিনেতা হিসেবে আমি শুধুই নিজের সহ-অভিনেতার স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখেছি। কোনোরকম অসুবিধা হয়নি। দৃশ্যটি খুবই নান্দনিকভাবেই শুট করা হয়েছে। সেখানে কথোপকথনও খুব সুন্দর।

তিনি জানান, এর আগে জয়ার সঙ্গে পরিচয় ছিল না পঙ্কজের। এমনকি এ অভিনেত্রীর কোনো সিনেমাও দেখেননি তিনি। তবে তার অভিনয়ের প্রশংসা করতে ভুললেন না। পঙ্কজের কথায়, জয়ার কোনো ছবি আগে দেখিনি। কিন্তু টোনিদা জয়ার কথা বলার পর আমি ওর কিছু বাংলাদেশি ছবি দেখি। ভীষণ পরিণত অভিনেত্রী। একসঙ্গে কাজ করে খুব ভালো লাগল।

অ্যামনেশিয়ায় আক্রান্ত একে শ্রীবাস্তব (পঙ্কজ) জানে না তিনি কে, কোথা থেকে কীভাবে হাসপাতালে এসেছেন। পরিচয় সংকটে ভোগা এই ব্যক্তির মেয়ের পরিচয়ে আসেন সানজানা সাংঘি ও প্রেমিকার পরিচয় নিয়ে আসেন জয়া আহসান। আসেন অফিসের বসও। তারা তাকে অতীত নিয়ে প্রশ্ন করতে থাকেন। কিন্তু কাউকেও চিনতে পারেন না তিনি, নাকি না চেনার ভান করেন? তা নিয়ে এগিয়েছে সিনেমাটির কাহিনি।

তারকাবহুল এ ছবিতে জয়া ছাড়াও আছেন পঙ্কজ ত্রিপাঠি, পার্বতী, সঞ্জনা সাংঘি প্রমুখ। নভেম্বরে গোয়ায় ভারতের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয় সিনেমাটির। সেই প্রিমিয়ারে হাজির ছিলেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী।

Header Ad

ভারতীয় চ্যানেল ‘রিপাবলিক বাংলা’র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট

ছবি: সংগৃহীত

অভিযোগ রয়েছে, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য সম্প্রচার করছে ও দেশের আইন শৃঙ্খলা অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে ভারতের টেলিভিশন চ্যানেল ‘রিপাবলিক বাংলা’। এ প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে তাদের নিউজ, কন্টেন্ট নিষিদ্ধ ও ব্লক করার দাবি জানিয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান এ রিট দায়ের করেন।

রিটে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইসিটি বিভাগের সচিব ও বিটিআরসির চেয়ারম্যানকে বিবাদী করা হয়েছে।

রিট আবেদনে বলা হয়েছে, ‘রিপাবলিক বাংলা’ একটি ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল। এই চ্যানেল স্যাটেলাইট সম্প্রচারের পাশাপাশি তাদের নিউজ, কনটেন্ট ইউটিউব, ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করে থাকে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই যে, এই ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল নিয়মিতভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা প্রচার করে যাচ্ছে।

এতে বলা হয়, এই ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল ক্রমাগতভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য সম্প্রচার করছে এবং বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। এই ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাদেশের ভূখণ্ড থেকে চট্টগ্রাম বিভাগকে বিচ্ছিন্ন করে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করার অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এ ছাড়া এই ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল ‘রিপাবলিক বাংলা’ নিরন্তনভাবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়ে বাংলাদেশে হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

রিট আবেদনে আরও বলা হয়েছে, উক্ত ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল ‘রিপাবলিক বাংলা’ সম্পূর্ণ অসৎ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মিডিয়া আগ্রাসন চালাচ্ছে। এই ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলটি বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি। এ ছাড়া উক্ত ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলটি বাংলাদেশের জননিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে।

এতে বলা হয়, বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা সুরক্ষার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অবশ্যই এই ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেল ‘রিপাবলিক বাংলা’র বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশের জননিরাপত্তার স্বার্থে উক্ত বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেলের সব নিউজ, কনটেন্ট বাংলাদেশের ভূখণ্ডে নিষিদ্ধ ও ব্লক করে দিতে হবে।

এর আগে একই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হলেও বাংলাদেশ সরকার উক্ত ভারতীয় টেলিভিশন চ্যানেলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা না নেওয়ায় এবং উক্ত চ্যানেলের নিউজ ও কনটেন্টগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেমন- ফেসবুক, ইউটিউব থেকে ব্লক না করার কারণে রিটটি দায়ের করা হয়েছে বলে জানান রিটকারী আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান।

Header Ad

পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ

পুলিশ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান সফর রাজ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশ ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখতে সুপারিশ করবে পুলিশ সংস্কার কমিশন। এক্ষেত্রে এনআইডি কার্ড হবে ভেরিফিকেশনের মানদণ্ড। এমনটি জানিয়েছেন পুলিশ সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান সফর রাজ হোসেন।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার নিজ দফতরে পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রথম সভা শেষে সাংবাদিকদের কমিশনের চেয়ারম্যান এ তথ্য জানান।

পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, পুলিশ সংস্কার কমিশন পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ করবে। এ ক্ষেত্রে এনআইডি কার্ড হতে পারে ভেরিফিকেশনের মানদণ্ড।

কমিশন প্রধান বলেন, একটি বিষয়ে সবাই প্রাথমিকভাবে একমত হয়েছেন যে বাংলাদেশে সরকারি, বেসরকারি ও আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য সবারই পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে হয়। এই ভেরিফিকেশনের যে পদ্ধতি এটা ১৯২৮ সালের। দীর্ঘদিন ধরে এটা চলে আসছে। যে কারণে অনেক চাকরিপ্রার্থী বাদ পড়ে যায়। আরেকটি বিষয় ছিল চাকরিপ্রার্থীর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে কেউ রাজনীতি করে কিনা। রাষ্ট্রবিরোধী কেউ আছে কিনা। এটা ব্রিটিশরা করেছিল। বিগত বছরগুলোতে বিশেষ করে সম্প্রতি এমন অভিযোগ এসেছে, রাজনৈতিক কারণে এবং আত্মীয়-স্বজন রাজনীতি করেন, সরকারি দল করেন না। এমনকি খালা, খালু, ফুফা সরকারি দলের বিপরীতে রাজনীতি করেন।

তিনি বলেন, এমন অনেকের ক্ষেত্রেই এসব যুক্তি দেখিয়ে তাদের চাকরি দেওয়া হয়নি। পুলিশ সংস্কার কমিশন এসব বিষয় বাদ দিতে চায়। আরেকটা নিয়ম আছে, স্থায়ী ঠিকানায় আমার নামে সম্পত্তি আছে কিনা। এটাও নাকি চাকরির ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হতো। আমরা এটাও চাই না। আমরা বলেছি, প্রথম ডকুমেন্ট হচ্ছে জাতীয় পরিচয়পত্র। সরকার এটা আইনের মাধ্যমেই একজন নাগরিককে দিয়েছে। এটার ভিত্তিতেই ঠিক করতে হবে।

সফর রাজ হোসেন বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া তো কেউ চাকরি পাওয়ার কথাও নয়। ১৮ বছর পর জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার কথা। এটা দেওয়ার সময়েই সবকিছু তদন্ত করার কথা। অনেকে বলেন, অনেক চাকরি আছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কেন তদন্ত করতে হবে। কোনও চাকরিকেই গুরুত্বপূর্ণ নয় এটা বলা যাবে না। সব চাকরিই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ একজন ভুয়া লোক নাম-ঠিকানা পাল্টিয়ে যদি চাকরিতে ঢুকে, পরবর্তীকালে যদি দুর্বৃত্তায়নের সঙ্গে জড়িত হয়ে যায়, সব বিষয় নিয়েই আমরা আলোচনা করেছি। মানুষের হয়রানি যাতে কমে। ভেরিফিকেশন হবে, সবই হবে। তবে রাজনৈতিক পরিচয়গুলোর বিষয় বাদ দেওয়া হবে।

পুলিশ আইনের বিষয়ে তিনি বলেন, ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় পুলিশ কোনও ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার করতে পারে। আরেকটা বিষয় হলো যে আইনে পুলিশ রিমান্ডে নেয়। এ দুটো বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও নিতে পারে না। এটার মালিক আইন মন্ত্রণালয়। এসব নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলাও আছে। এসব আইন ব্যবহারে সরকারের অনেক পরামর্শ মেনে চলতে হবে বলে উচ্চ আদালত থেকে বলা হয়েছে। পরে আবার সরকার অ্যাপিলেট ডিভিশনে যায়। এটা পুলিশ রেগুলেশনে ঢোকানোর পরামর্শ থাকবে আমাদের।

তিনি আরও বেলেন, পুলিশ গ্রেফতার করবে, ঠিক আছে। কিন্তু কিছু নিয়ম কানুন মানতে হবে। হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী করতে হবে। কাউকে আটক বা গ্রেফতার করতে হলে তার স্বজনদের জানাতে হবে। যেমন- আন্দোলনের সময় ছয় জন শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে গিয়ে ডিবিতে রাখা হয়েছিল। কাউকে কিছু জানানো হয়নি। রিমান্ডে নির্যাতনের তো কোনও নিয়মই নাই। আইনেই নাই।

Header Ad

পা‌কিস্তানের হাইক‌মিশনারের সেল‌ফিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

পা‌কিস্তানের হাইক‌মিশনারের সেল‌ফিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ সম্প্রতি সাক্ষাৎ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এর সঙ্গে।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সাক্ষাৎ শেষে, সৌজন্য হিসেবে পাকিস্তানের হাইকমিশনার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে একটি সেলফি তোলেন।

এর কিছুক্ষণ পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স (টুইটার)-এ সেই ছবি পোস্ট দেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ।

টুইটে হাইকমিশনার লিখে‌ন, আজকে যুব ও ক্রীড়া এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ হয়েছে। এ সময় বিপিএলের (বাংলা‌দেশ প্রিমিয়ার লিগ) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পাকিস্তানি কিংবদন্তি গায়ক রাহাত ফতেহ আলী খানের পারফরম্যান্সসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়গুলো আলোচনায় উঠে এসেছে।

এর আগে শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকায় রিকশা চালিয়েছেন পাকিস্তানি হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। মূলত, ঢাকা শহরের দৃশ্যপটকে চিহ্নিত করতে হোটেল লা মেরেডিয়ানের লবিতে রাখা রিকশা দেখে তর সইতে পারেননি পাকিস্তান হাইকমিশনার। শেষ পর্যন্ত চালিয়ে দেখেছেনও। শুধু তাই নয়, রিকশাচালকদের প্রতি এই কঠিন কাজের জন্য শ্রদ্ধাও জানিয়েছেন তিনি।

সামাজিকমাধ্যমে এমন এক ভিডিও পোস্টও করেছেন তিনি। পোস্ট করা ভিডিওর ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘বলো কোথায় যাবে, বেগম?’

মুহূর্তেই ভিডিওটি নেটিজেনদের দৃষ্টি কেড়েছে। গত বছরের শেষ দিকে ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে জায়গা করে নেয় ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র। ঢাকার রিকশা যে কোনো বিদেশি পর্যটকের কাছে আকর্ষণীয় বিষয়।

পোস্টে তিনি লিখেন, লা মেরেডিয়ানের ১৪তম তলায় রিকশা টানা। জীবিকা অর্জনের জন্য প্রায় সব আবহাওয়ায় সারাদিন ধরে টানাটানি করা সত্যিই খুব কঠিন। রিকশাচালকদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা। স্যালুট।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতীয় চ্যানেল ‘রিপাবলিক বাংলা’র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টে রিট
পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় না দেখার সুপারিশ
পা‌কিস্তানের হাইক‌মিশনারের সেল‌ফিতে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হবে শহীদদের নামে: তারেক রহমান
আবারও শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী হলেন হরিণী অমরাসুরিয়া
শেখ হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁস, প্রবাসীদের নিয়ে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র!
এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০ হাজার কোটি টাকা আদায় করবে ইসলামী ব্যাংক
অন্তর্বর্তী সরকার যত বেশি সময় নেবে, তত বেশি সমস্যা তৈরি হবে: মির্জা ফখরুল
ট্রেলারেই রেকর্ড গড়ল ‘পুষ্পা ২’
হাতজোড় করে দোয়া চাইলেন জুনাইদ আহমেদ পলক
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ, করলেন কবর জিয়ারত
ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
সরকার চাইলে তারেক রহমানকে দেশে ফিরতে সহায়তা করবে যুক্তরাজ্য
সৌদি আরবে কনসার্ট করবেন জেমস
৩০ দিনের মধ্যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
মৃত্যুর আগে ফেসবুক লাইভে অডিও বার্তা, পত্নীতলায় সুমন হত্যা ঘিরে রহস্য
গিলেস্পিই থাকছেন পাকিস্তানের প্রধান কোচ
প্রাক্তনকে স্বপ্নে দেখা কিসের ইঙ্গিত?
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু