রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘ধর্ম আলাদা’ হওয়ায় ভেঙে গেল হিমাংশি-অসীম রিয়াজের প্রেম!

অসীম রিয়াজ ও হিমাংশি। ছবি: সংগৃহীত

২০২০ সালে ‘বিগ বস’এর ঘরে তাদের দেখা। রিয়্যালিটি শো-এ যোগ দেওয়ার পরই সম্পর্কে জড়ান হিমাংশি খুরানা এবং অসীম রিয়াজ়। গত তিন বছর ধরে সম্পর্কে রয়েছেন তারা। তবে গত কয়েক মাস ধরে ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে গুঞ্জন তাদের প্রেম ভেঙেছে।

যদিও এত দিন এ প্রসঙ্গে কোনও মন্তব্য করেননি কেউ। শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই সত্যি হল। প্রেম ভাঙার ঘোষণা করলেন হিমাংশি। যদিও এই বিষয়ে অসীম কোনও মন্তব্য করেননি।

এদিকে সামাজিক মাধ্যমে নিজেদের বিচ্ছেদের খবর ঘোষণা করলেন হিমাংশি। সামাজিক মাধ্যমে নিজেদের বিচ্ছেদের কথা জানিয়ে হিমাংশি লেখেন, 'হ্যাঁ, আমি আর অসীম আর একসঙ্গে নেই। আমাদের কাটানো প্রতিটা মুহূর্ত ভীষণ সুন্দর। আমরা একসঙ্গে যে সময়টা কাটিয়েছে সেগুলো দারুণ, কিন্তু এখন আমরা আলাদা।

অসীম রিয়াজ মুসলিম আর হিমাংশি খুরানা হিন্দু। দুজনের পৃথক ধর্মের কারণেই আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই জুটি। তার পোস্টে আরও লেখেন, আমাদের সম্পর্কটা দারুণ ছিল, কিন্তু আমরা এবার যে যার মতো নিজেদের জীবনে এগিয়ে যাব। আমরা একে অন্যের ধর্মকে শ্রদ্ধা জানিয়েই নিজ নিজ ধর্মের জন্য আমাদের ভালোবাসাকে কুরবান করলাম। আমাদের একে অন্যের ওপর কোনও রাগ ক্ষোভ নেই। আশা করব আপনারা আমাদের ব্যক্তিগত বিষয়টাকে সম্মান করবেন।

অসীম রিয়াজ ও হিমাংশি

 

অসীম এবং হিমাংশির জুটি দারুণ জনপ্রিয় ছিল। ভক্তরা তাদের একসঙ্গে ‘অসিমাংশি’ বলেও ডাকত। তাদের ছবিতে উপচে পড়ত কমেন্ট। কিন্তু তারা এখন তাদের বিচ্ছেদ ঘোষণা করার পর ভীষণই মন খারাপ ভক্তদের। যদিও এখনও অসীম তাদের এই বিচ্ছেদের বিষয়ে কিছুই পোস্ট করেননি।

প্রসঙ্গত, কেবল বিগ বস ১৩ নয়, তারা দুজন একসঙ্গে একাধিক প্রজেক্টেও কাজ করেছেন। বারবার নিজেদের সম্পর্কের কথা জানিয়েছেন তারা। বলেছেন একে অন্যের সঙ্গে ঠিক কতটা খুশি তারা। কিন্তু মাত্র কয়েক বছরেই সবটা পাল্টে গেল।

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা

মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। ছবি: সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবির কর্তৃক মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। মধুর ক্যান্টিনে শিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করে। মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে শিবির বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদের অবমাননা করছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে দেয় ছাত্রসংগঠনটি ।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র রাজনীতির সূতিকাগার ঐতিহাসিক মধুর ক্যান্টিনের প্রতিষ্ঠাতা স্বত্বাধিকারী মধুদা ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত অপারেশন সার্চলাইট এর হানাদার বাহিনীর হাতে শহীদ হন। জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামি ছাত্রসংঘ পাক হানাদার বাহিনীর সহযোগী হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকা পালন করে। শহীদ মধুদা’র হত্যাকাণ্ডের নৈতিক দায় জামায়াতে ইসলামী, তাদের ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রসংঘ এবং পরবর্তীতে ইসলামি ছাত্রশিবিরকে নিতে হবে।

ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি। ছবি: সংগৃহীত

স্বাধীনতা বিরোধী সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামি ছাত্রশিবিরের মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন শহীদ মধুদার প্রতি এবং তার পরিবারের প্রতি অসম্মানজনক। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবির এর সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

বিবৃতিতে ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, শহীদের নিজের আঙিনায় খুনির সহযোগীদের বিচরণ খুবই ন্যাক্কারজনক ঘটনা। অনুতাপ এবং বিবেকবোধ থেকেই ছাত্রশিবির এর মধুর ক্যান্টিনে আসা উচিত নয়।

তারা আরও উল্লেখ করেন, অপারেশন সার্চলাইট এ শহীদ মধুদা’র মতো অসংখ্য মানুষ শহীদ হওয়ার প্রেক্ষিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু ইসলামি ছাত্রশিবির নানাভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধকে ভারতীয় ষড়যন্ত্র বলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে এবং বীর শহীদদেরকে অবমাননা করছে। মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের উপস্থিতি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে কলঙ্কিত করবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের কেরালায় ঘটে গেছে এক ভয়াবহ ও গা শিউরে ওঠার মতো ঘটনা। পাঁচ বছর ধরে এক দরিদ্র দিনমজুরের কিশোরী কন্যা ধর্ষণের শিকার হয়েছে, আর এতে জড়িত ছিল তার সহপাঠী, প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনসহ বেশ কিছু অপরিচিত ব্যক্তি। সম্প্রতি পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে এই নির্মম সত্য, যা গোটা দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছে।

সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে যখন ভুক্তভোগী কিশোরী তার কলেজের এক কাউন্সিলরের কাছে বিষয়টি খুলে বলে। এরপর পুলিশ তদন্ত শুরু করলে একে একে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। পুলিশ জানায়, ওই কিশোরী যে গ্রামে বাস করতো, সেখানে বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশী এবং আত্মীয়স্বজনের দ্বারা সে দীর্ঘদিন ধরে যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। শুধু তাই নয়, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর নির্যাতনকারীরা ভিডিও ধারণ করেও তাকে ব্ল্যাকমেইল করত।

কেরালা পুলিশের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অজিতা বেগম জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে এখন পর্যন্ত ৫৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া আরও দুই অভিযুক্ত দেশ ছেড়ে পালিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পুলিশ তাদের খুঁজে বের করতে তৎপর রয়েছে।

এই ভয়ংকর ঘটনার পর কেরালাজুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষ করে নিকট আত্মীয় ও পরিচিতজনদের হাতে এমন নির্মম নির্যাতনের শিকার হওয়ার বিষয়টি সমাজে গভীর উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে। বর্তমানে নির্যাতিত কিশোরীকে মনস্তাত্ত্বিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, পাশাপাশি অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহলে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী