বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ২৯ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

গোপনে বিয়ে করেননি কণ্ঠশিল্পী লিজা

ছবি: সংগৃহীত

বছর খানেক আগে বিয়ে করেছেন হাল সময়ের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। তবে কণ্ঠশিল্পী লিজা জানান ‘গোপনে নয়, দুই পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে করেছি।’

যুক্তরাষ্ট্রে স্টেজ শো করতে গিয়ে ব্যবসায়ী সবুজ খন্দকারের সঙ্গে পরিচয় লিজার। পরিচয় থেকে পরিণয়। এরপর দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে করেছেন তারা। বছরখানেক ধরে বাংলাদেশেও সবুজকে নিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিয়ে হাজির হন লিজা। তবে এ গায়িকা চাচ্ছিলেন আর কিছুদিন পরে বিয়ের বিষয়টি সবাইকে জানাবেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

 

গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, একদমই গোপনে বিয়ে করিনি আমরা। পরিবারের সম্মতি ও উপস্থিতিতে বিয়ে করেছি। কোভিড পরিস্থিতি ও রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে চেয়েছিলাম বিষয়টি আরও কিছুদিন পর জানাবো। এমনকি নতুন বছরে নির্বাচনের পর আমরা সবাইকে নিয়ে বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান করবো বলেও ঠিক করেছিলাম।

২০০৮ সালে ‘ক্লোজআপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন লিজা। এরপর ধারাবাহিকভাবে বেশ কিছু জনপ্রিয় গান উপহার দেন। তিনি এখন একটি সংগীত প্রতিযোগিতার বিচারক হিসেবেও কাজ করছেন। লিজা নিজের বিয়ে প্রসঙ্গে আরও বলেন, সবুজ অনেক ভালো একজন মানুষ। আমার কাছের অনেক মানুষই তার কথা জানেন। সবাই দোয়া করবেন যেন আমরা সুখী হতে পারি।

Header Ad

৯ দাবি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের

ছবি: সংগৃহীত

উপদেষ্টা পরিষদ থেকে শেখ বশির উদ্দিন ও মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে অপসারণের পাশাপাশি দেশের সার্বিক বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে ছাত্র প্রতিনিধি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিতের দাবি জানানো হয়েছে।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানায় সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির শিক্ষার্থী হাসনাত, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি জাকের হোসেন মনজুর, গ্রিন ইউনিভার্সিটির জানে আলম, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের হৃদয় স্বজন প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে ৯টি দাবি জানানো হয়েছে। সেগুলো হলো-

১) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত/নিহত সকল পরিবারকে পুনর্বাসন দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে। পাশাপাশি হাসপাতালগুলোতে জুলাই বিপ্লবে আহতদের চিকিৎসা দেওয়ার ক্ষেত্রে যে সমন্বয়হীনতা, অব্যবস্থাপনা দেখা দিয়েছে সেটা দ্রুত সময়ে নিরসন করতে হবে।

২) দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং দেশজুড়ে বিস্তৃত সিন্ডিকেট ব্যবস্থার কষাঘাতে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এমতাবস্থায় বাজার মনিটরিংসহ দেশের সকল পর্যায়ে সিন্ডিকেট প্রথা বিলুপ্ত করার জন্য ছাত্রদের অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অতিশিগগিরই একটা পেট্রোল টিম গঠন করতে হবে।

৩) উপদেষ্টা পরিষদে কারা যাবে সেটা নির্ধারণে একটা কমিটি গঠন করতে হবে। যে কমিটিতে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, সাত কলেজ এবং মাদরাসা প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত থাকবে। সকলের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে উপদেষ্টা নিয়োগ হবে। কারো ইচ্ছামতো উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়ার এখতিয়ার নেই।

৪) গণহত্যার বিচার কার্যক্রম নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সোশাল মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদ, তথ্যচিত্র যাচাই-বাছাই করে দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং এই কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ছাত্র প্রতিনিধিদের অংশীদারত্বের ভিত্তিতে একটা তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে।

৫) সংবিধানের পুনর্লিখন ও সংস্কার করতে হবে।

৬) প্রাইভেটের শিক্ষার্থীরা উন্নত শিক্ষার প্রয়োজনে নিজস্ব অর্থায়নে পড়াশোনা করে। সেক্ষেত্রে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ১৫ শতাংশ আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহার করতে হবে।

৭) রাজনৈতিক গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে অবদান আছে এমন ব্যক্তি এবং কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের একজন বাংলাদেশি কৃষিবিদ বিজ্ঞানীকে উপদেষ্টা নিয়োগ দিতে হবে।

৮) সকল সংস্কার কমিশনে জনমত জরিপের মাধ্যমে সংস্কার কার্যক্রম পরিচালনা করে, জনসাধারণের কাঙ্ক্ষিত সংস্কার নিশ্চিত করতে হবে।

৯) জনপ্রতিনিধি বিহীন এই সময়ে সামাজিক নিরাপত্তা, গ্রাম্য বিচারিক আদালত চালু রাখার জন্য শক্তিশালী স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।

Header Ad

‘সব শালারা বাটপার’ স্লোগান কি নাহিদকে ইঙ্গিত করে, যা বলছেন জবি শিক্ষার্থীরা

ছবি: সংগৃহীত

উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের উপস্থিতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা যে স্লোগান দিয়েছিল সেটা নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে এই স্লোগান উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করে বলা হয়নি। স্লোগানটি ছিল মূলত ফ্যাসিবাদ আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত দুর্নীতিবাজ ঠিকাদার ও প্রশাসনের বিরুদ্ধে।

বুধবার (১৩ নভেম্বর) ক্যাম্পাসস্থ শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ওই স্লোগানের ব্যাখ্যা দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিরা।

এ সময় রাকিব হাসান নামে এক শিক্ষার্থী প্রতিনিধি বলেন, বিগত ছয় বছরে তারা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের জমি অধিগ্রহণ করতে পারেনি। প্রকল্পের মেয়াদ চারবার বৃদ্ধি করেও কাজ শেষ করতে পারেনি। উল্টো তারা নিজেদের পকেট ভারীসহ রীতিমতো পুকুর চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। যা কোনভাবেই উপদেষ্টা নাহিদকে কিংবা অন্তর্বর্তী সরকারকে ইঙ্গিত করা হয়নি।

তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় হল সাবেক স্বৈরাচার সরকারের প্রেতাত্মারা এটা নিয়ে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে। সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই- আপনারা আমাদের ঐক্যের ফাটল ধরাতে পারবেন না। আমরা দেশের স্বার্থে স্বৈরাচার দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তুলবো।

এ সময় আন্দোলনের মুখপাত্র তৌসিব মাহমুদ সোহান বলেন, ফেসবুকের কিছু পেজে বিষয়টি ভুলভাবে প্রচার করা হচ্ছে। মূলত স্বৈরাচারের দালালরাই এটিকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করছে।

এর আগে গত সোমবার সচিবালয়ের সামনে আবাসন সংকট সমাধানসহ ৫ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সেখানে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে শিক্ষা উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠে। শিক্ষার্থীদের ‘সব শালারা বাটপার, আর্মি হবে ঠিকাদার’ স্লোগানটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা দেখা যায়। পরবর্তীতে সাধারণ শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, তারা উপদেষ্টা নাহিদকে নয় বরং দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছিল। এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উপদেষ্টা নাহিদকে সমর্থন করে হ্যাশট্যাগে ‘উই আর নাহিদ’ পোস্ট দিতে দেখা যাচ্ছে।

Header Ad

সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত

সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, এ মর্মে জারি করা রুলের শুনানিতে সংবিধানে গণভোটের বিধান পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

হাইকোর্টে তিনি বলেন, "সংবিধানের ১৪২ অনুচ্ছেদে গণভোটের বিধান ছিল, যা পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাতিল করা হয়েছিল। আমরা এই গণভোটের বিধানটি বহাল চাই। যারা অস্বচ্ছ পন্থায় নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাদের ভোটে এই বিধান বাতিল হয়েছিল।"

বুধবার (১৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এসব বক্তব্য তুলে ধরেন অ্যাটর্নি জেনারেল।

শুনানিতে তিনি আরও বলেন, সংবিধানের ৭(খ) অনুচ্ছেদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হয়েছে। "সংবিধানের মূলনীতি হলো গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র নয়। আমরা সমাজতন্ত্র বাদ দিতে চাই। কেউ শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানকে অস্বীকার করে না, তবে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকৃতির বিষয়টি বিতর্কিত। স্বাধীনতার পর তৈরি করা সংবিধানে জাতির পিতার উল্লেখ ছিল না; এটি পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে যুক্ত করা হয়েছে। ফলে কেউ এর বিরোধিতা করলে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়, যা সংবিধানের মৌলিক চেতনার পরিপন্থি।"

তিনি সংবিধানের ৬ অনুচ্ছেদ বাতিলের আবেদন জানিয়ে বলেন, ভাষার ভিত্তিতে জাতীয় পরিচয় নির্ধারণ বিশ্বে বিরল, এবং এটি বিভেদের সৃষ্টি করেছে। এছাড়া ৭ (ক) ও ৭ (খ) অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রকে ধ্বংসের উদ্দেশ্যে সংযোজন করা হয়েছে এবং স্বৈরশাসনের দীর্ঘায়িতকরণের জন্য তা প্রণয়ন করা হয়েছে। এটি আইনের শাসনের পরিপন্থি।

ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সংবিধানের ৮ অনুচ্ছেদে ধর্মনিরপেক্ষতার বিষয়টি যুক্ত করার প্রয়োজন নেই। দেশের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ মুসলমান, এবং সংবিধানে আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের উল্লেখ পূর্বের মতো রাখা উচিত।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাঙালি জাতীয়তাবাদের ধারণা ৯ অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে, যা অন্যান্য ধারণার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের বিষয়ে তিনি বলেন, "এটি বাতিলের ফলে জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পঞ্চদশ সংশোধনী মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, ৯০’ এর গণঅভ্যুত্থান এবং ২৪-এর জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এটি বাতিল না হলে শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে না।"

উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস করা হয়। এই সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয় এবং শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির পিতা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এছাড়া, নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের সংখ্যা ৪৫ থেকে বাড়িয়ে ৫০ করা হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৯ দাবি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের
‘সব শালারা বাটপার’ স্লোগান কি নাহিদকে ইঙ্গিত করে, যা বলছেন জবি শিক্ষার্থীরা
সংবিধানে গণভোট পুনঃপ্রবর্তনের আহ্বান জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
জেনেভায় আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তার ঘটনায় লেবার কাউন্সেলর দেশে ফেরত, চাকরিচ্যুত লোকাল স্টাফ
লেবাননে হিজবুল্লাহর সাথে সংঘর্ষে ৭ ইসরাইলি সেনা নিহত
১ দফা নিয়ে কারা আমতা-আমতা করেছিল, জানালেন নুর
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে যোগদান না করে ফিরে গেলেন বিভাগীয় প্রধান
এসআইবিএলের নতুন শরিয়া চেয়ারম্যান হলেন মুফতি মাহফুজুল হক
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে আইসিটি মামলা বাতিল
আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাধার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
ফারুকী ভাই উপযুক্ত ব্যক্তি: তমা মির্জা
চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেলসহ যুবককে পুড়িয়ে হত্যা, আটক ২
শেখ হাসিনার ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের আর কোনো সুযোগ নেই: রিজভী
আবারো শীর্ষস্থান ফিরে পেলেন আফ্রিদি
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হবে বইমেলা: উপদেষ্টা ফারুকী
ট্যাক্স কমিয়েও নিত্যপণ্যের দাম কমানো যাচ্ছে না: অর্থ উপদেষ্টা
দর্শকদের জন্য যেসব চমক থাকবে এবারের বিপিএলে
সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে সরকারের চাহিদা অনুযায়ী: কর্নেল ইন্তেখাব
হাসপাতালে গিয়ে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তোপের মুখে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
টেকনাফে নাফ নদী থেকে ছয় বাংলাদেশি মাঝিকে অপহরণ করল আরাকান আর্মি