শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুভি রিভিউ

আশ্রয়: জীবন পাল্টে দেয়ার মতো চলচ্চিত্র

সম্প্রতি শিল্পকলা একাডেমি তৃতীয়বারের মতো আয়োজন করেছিল স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উৎসব ২০২১। তাতে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হয়েছে সারা বিনতে আফজল নির্মিত ‘আশ্রয়’ চলচ্চিত্রটি। পুরস্কারপ্রাপ্তির সংবাদ পড়ে সিনেমাটি দেখার আগ্রহ তৈরি হয়েছিল। গভীর আগ্রহ নিয়েই দেখেছি ‘আশ্রয়’; প্রথম সিনেমা হিসেবে অসাধারণ কাজ করেছেন নির্মাতা, ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন পাল্টে দেয়ার মতো এক গল্পকে।

চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর ছোটগল্প ‘খুনী’ অবলম্বনে। ‘খুনী’ অসাধারণ ছোটগল্প, যার মূলে একটি খুনের ঘটনা, খুনীর স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকার জন্য নির্মম আর্তি। গল্পটিতে চর আলেকজান্ডার সোনাভাঙ্গা গ্রামের মৌলভীদের বাড়ির ছেলে রাজ্জাক একদিন ঝোঁকের মাথায় খুন করে কজু মিঞাদের বাড়ির ছেলে ফইন্যাকে। তারপর কিছুতেই আর সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারে না। অথচ স্বাভাবিক জীবনের প্রতি তার আকাঙ্ক্ষা প্রবল। সে পালিয়ে বেড়াতে থাক একটু মুক্ত জীবনের খোঁজে। কিন্ত তার অপরাধবোধ মস্তিষ্ক তাকে তাড়িত করতে থাকে প্রতিমুহূর্তে। একরাতে ঘটনাচক্রে সে আবেদ দর্জির দোকানে উপস্থিত হয়। আবেদ দর্জি তার হারানো ছেলে মোমেনের পরিচয়ে তার বাড়িতে আশ্রয় দেয় রাজ্জাককে। সবকিছু ঠিকঠাক চলতে থাকলেও আপরাধবোধের কারণে সবসময় অস্থির থাকত রাজ্জাক। একসময় মোমেনের স্ত্রী জরিনা বিবিকে বিয়ে করে সংসার পাতার স্বপ্নও দেখে রাজ্জাক। হঠাৎ একদিন মোমেন বাড়িতে ফিরে এলে রাজ্জাকের সব স্বপ্ন চুরমার হয়ে যায়। তার শেষ আশ্রয়টুকুও হারিয়ে ফেলে মুহূর্তের মধ্যে। তারপর তার অন্তরময় ঝলকে ওঠে তীব্র বেদনা।


চলচ্চিত্রটিতে রাজ্জাকের চরিত্রে অভিনয় করেন খ্যতিমান অভিনেতা ও মডেল সাঈদ বাবু। তার অভিনয় ছিল প্রাণবন্ত যা সহজেই দর্শকের নজর কাড়বে। খুব সহজ এবং সন্তর্পণে তিনি রাজ্জাকের চরিত্রটি তুলে ধরেছেন দর্শকের মাঝে। আরও ছিলেন অভিনয়শিল্পী ইকবাল আহমেদ, নাজমুন নাফিস খান, মৌসুমী মোশাররফ প্রমুখ।

ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষন থেকে বলা যায়, ২০ মিনিটের চলচ্চিত্রে স্বাভাবিক জীবনের আর্তিকে নান্দনিকভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন সারা বিনতে আফজল। এটিই তার প্রথম কাজ। বলা যায় প্রথম কাজ হিসেবে তিনি যথেষ্ট দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। যতটা সম্ভব নিজের সর্বোচ্চটা দিয়েই কাজ করেছেন। আশা করা যায়, আমরা ভবিষ্যৎতে সারার কাছে আরও সুন্দর সিনেমা পাব।

আমার সবসময়ই মনে হয়, সাহিত্যকর্মকে মঞ্চে কিংবা সেলুলয়েডে নির্মাণ সহজ নয়, এ বড়ো কঠিন কাজ। সারা সেই কঠিন কাজটা করেছেন দারুণভাবেই। ক্যামেরার ব্যবহার, আঞ্চলিক সংলাপ, লোকেশন বাছাই ছিল সত্যিই নান্দনিক। ক্যামেরার লেন্স, ফোকাস ও ডাইমেনশন ছিল দুর্দান্ত। স্মার্টলি তা পরিচালনা করেছেন নির্মাতা। ‘আশ্রয়’ দেখে মনে হয়নি, এ তার প্রথম সিনেমা। মনে হয়েছে, অভিজ্ঞ নির্মাতার কাজ যেন।

ওয়ালীউল্লাহ তার গল্পে ম্যাজিক ব্যবহার করেছন, সেটা রাজ্জাকের মনোজগৎ বের করে আকস্মিকভাবে। নির্মাতাও তা সুন্দরভাবে ব্যবহার করেছেন, যখন নৌকার গলুইয়ে ভেসে ওঠে মোমেনের স্ত্রীর জায়গায় খুন হওয়া ফইন্যার রক্তাক্ত মাথা! এ সত্যিই দারুণ।

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আর ছোটগল্পের মধ্যে একটা দারুণ মিল রয়েছে। আমার মনে হয়, সেই মিলটা হলো দর্শকশ্রোতার আগ্রহ এবং কৌতুহলকে পরিপূর্ণভাবে মেটাবে না স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র কিংবা ছোটগল্প। দর্শকদের মধ্যে একটা প্রশ্ন উদয় হবে, তারপর হঠাৎ শেষ হবে। ‘আশ্রয়’ হঠাৎ করে শেষ হয়েছে, কিন্তু দর্শকশ্রোতার মধ্যে মানবিকবোধের প্রশ্নও উদয় হয়েছে। শেষপর্যন্ত রাজ্জাকের কী হবে, কোথায় সে ‘আশ্রয়’ পাবে, দর্শকের মনে প্রশ্ন উদয় হবে। এ সিনেমায় একজন খুনী মূলত নায়ক, সেই পলাতক খুনীর মধ্যে কাজ করে অনুশোচনাবোধ, ফুটে ওঠে স্বাভাবিক জীবনের জন্য আর্তি, সিনেমায় তা দারুণভাবে উঠে এসেছে। আধুনিক বিশ্ব বলে যে, একজন খুনীরও মানবাধিকার রয়েছে, বেঁচে থাকার অধিকার রয়েছে। ‘আশ্রয়’ কী আমাদের সেই বার্তাটি দেয়?

তরুণ নির্মাতা সারা বিনতে আফজল ‘আশ্রয়’ সিনেমার মাধ্যমে মানুষের মাঝে মানবিকতার আহ্ববান ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করেছেন। বলা যায় গল্পটি আপরাধবোধকে কাটিয়ে অনুশোচনার গল্প। এ সিনেমাটি মানুষের মানবিক অনুভূতিকে স্পর্শ করবে।

 

 

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার