শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রতিদিন চোখ বন্ধ করে দেশের কথা কল্পনা করি: ফারুক

ঢাকাই চলচ্চিত্রের মিয়া ভাইখ্যাত কিংবদন্তি চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক। অসুস্থ হয়ে এক বছর দশ মাস ধরে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন তিনি। দীর্ঘদিন ব্যয়বহুল চিকিৎসা করে এখন সুস্থ হওয়ার পথে খ্যাতিমান এ অভিনেতা। মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতাল থেকে তার শারীরিক অবস্থা ও অন্যান্য বিষয়ে ঢাকাপ্রকাশ-এর সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি।

ঢাকাপ্রকাশ: কেমন আছেন?

ফারুক: আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর অশেষ রহমতে এখন বেশ ভালো আছি।

ঢাকাপ্রকাশ: এখন কি পুরোপুরি সুস্থ?

ফারুক: এখন আমি সুস্থ। তারপরও টুকটাক ঝামেলা থাকেই। তবে আমি স্বাভাবিক খাবার খেতে পারছি। কথা বলতে পারছি। সবার দোয়ায় শরীরও অনেক ভালো আগের চেয়ে।

ঢাকাপ্রকাশ: দেশে ফিরবেন কবে?

ফারুক: ডাক্তার বলেছেন সামান্য অসুস্থতা আছে। শতভাগ সুস্থ হতে আরও দুইমাস লাগবে। আমরা চাইলে এখনই দেশে ফিরে যেতে পারি। যেহেতু ডাক্তার আরও দুই মাসের কথা বলেছেন তাই তোমার ভাবী (ফারহানা ফারুক) চাচ্ছে ডাক্তাদের পরামর্শ অনুযায়ী সবকিছু করতে। আল্লাহ চাইলে নতুন বছরের শুরুর দিকে দেশে ফিরব, ইনশাহআল্লাহ।

ঢাকাপ্রকাশ: সুস্থ হয়ে কোন বিষয়টি বেশি মনে পড়ছে?

ফারুক: আমার স্ত্রীর কথাই বেশি মনে পড়ছে। তিনি সর্বক্ষণ আমার পাশে থেকে যেভাবে কষ্ট করছেন সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব হবে না। আল্লাহর কাছে হাজারো শুকরিয়া। আমি কপাল গুণে এমন একজন স্ত্রী পেয়েছি। খোদার অশেষ রহমত ছাড়া এমন জীবনসঙ্গী পাওয়া সম্ভব নয় (কান্না...)। আমার স্ত্রীর কষ্টটা নজিরবিহীন।

ঢাকাপ্রকাশ: দেশের কথা মনে পড়ে না?

ফারুক: কী বলো...! দেশই হলো আমার প্রাণ। প্রতিদিন চোখ বন্ধ করে দেশের কথা কল্পনা করি। দেশের মানুষের কথা, চলচ্চিত্রের মানুষদের কথা আমার ভীষণ মনে পড়ে।

ঢাকাপ্রকাশ: সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার কিছুদিন পর থেকেই আপনি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। আপনার নির্বাচিত এলাকার জন্য তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো কাজও করতে পারেননি। এজন্য কষ্ট বা খারাপ লাগে না?

ফারুক: এজন্য কী পরিমাণ যে কষ্ট লাগে তা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। ৩১ বছর মুজিব কোট পরে চিৎকার (কান্না) করেছি। প্রধানমন্ত্রী প্রিয় আপা আমাকে সুযোগও দিয়েছেন। ভেবেছিলাম এবার মানুষের জন্য কাজ করতে পারব। কিন্তু ভাগ্যের নির্মমতায় সুযোগ পেয়েও মানুষের জন্য কাজ করতে পারলাম না। অসুস্থতা আমার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াল। এ জন্য খুব কষ্ট হয়।

ঢাকাপ্রকাশ: আবারও কি নির্বাচন করার ইচ্ছে আছে?

ফারুক: মানুষের প্রতি আমার দায়বদ্ধতা আছে। দলের প্রতিও কৃতজ্ঞতা ও দায়বদ্ধতা অনেক। তাই মানুষের জন্য কাজ করার জন্য আমি আরেকবার সুযোগ চাই। জানি না সেটা পাব কিনা। তবে আপা (শেখ হাসিনা) অনেক মহৎ ও উদার। আশা করি মানুষের জন্য কাজ করার জন্য আমাকে আরেকবার সুযোগ দেবেন। রাজনীতি ছাড়া আমি বাঁচবই না। রাজনীতিতে আমি থাকবই।

ঢাকাপ্রকাশ: শোনা যাচ্ছে আপনার চিকিৎসার জন্য সরকার থেকে ব্যাপক সহযোগিতা পেয়েছেন। এটা কি সত্যি?

ফারুক: আমি প্রথম যখন অসুস্থ হয়ে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি হই তখন আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমার চিকিৎসার জন্য ১ লাখ ডলার দিয়েছিলেন। সেই টাকাটা আসলে আমার কী যে উপকার হয়েছিল তা বলে বোঝাতে পারব না। এ ছাড়া, এমপি হিসেবে আমি আমার বেতনটা নিচ্ছি শুধু। প্রায় চার বছর ধরে আমি অসুস্থ। মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে অনেক বেশি টাকা লাগে। আমার চিকিৎসার জন্য আমার সারাজীবনের সঞ্চয় তিনটা বাড়ি বিক্রি করেছি। গ্রামের অনেক সম্পত্তি বিক্রি করে দিয়েছি।

ঢাকাপ্রকাশ: চলচ্চিত্রের কেউ কি আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করে সহযোগিতার কথা বলেনি?

ফারুক: ফিল্মের তেমন কেউ যোগাযোগ করে আমাকে সহযোগিতার কথা বলেনি। শুধু ডিপজল ফোন করে বারবার বলেছে মামা আপনার কী লাগবে। কোনো কিছু লাগলে আমাকে জানাবেন। আল্লাহর রহমতে কারো সহযোগিতার প্রয়োজনও হয়নি। এ ছাড়া, পরিচালক ও এডিটর দেবুদা নিয়মিত আমার খোঁজ-খবর নিয়েছেন।  

ঢাকাপ্রকাশ: চলচ্চিত্রের মানুষদের উদ্দেশে কিছু বলতে চান?

ফারুক: আমি তো সব সময় তাদেরকে ভালোবাসি। গানের লাইনের মতো বলতে চাই ‘আমি আছি থাকব, ভালোবেসে মরব’।

ঢাকাপ্রকাশ: ঢাকাপ্রকাশকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

ফারুক: তোমাকেও ধন্যবাদ, সেইসঙ্গে ঢাকাপ্রকাশের জন্য শুভকামনা রইল।

এএম/এমএমএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত