শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মুভি রিভিউ

মৃধা বনাম মৃধা: সপরিবারে দেখার মতো চলচ্চিত্র

‘মৃধা বনাম মৃধা’ মুক্তি পেয়েছে গেল বছরের ২৪ ডিসেম্বর। রনি ভৌমিক পরিচালিত ছবিটি মুক্তির পর থেকেই দর্শকমহলে বেশ আলোচনা শুরু হয়েছে। বাংলা সিনেমাপ্রেমীরা অনেকেই বলছেন, ছবিটি সিনেমা হলে ফিরিয়ে এনেছে পরিবার নিয়ে ছবি দেখার চল। মুক্তির পর থেকেই এতো এতো আলোচনা যে ছবিকে ঘিরে, কেমন ছিল সেই ছবি? চলুন, একটু আলোচনায় আসা যাক; বোঝা যাক চলচ্চিত্রটির খুঁটিনাটি কিছু দিক।

বাবা এবং ছেলের সম্পর্কের রসায়নই ‘মৃধা বনাম মৃধা’ ছবির মূল বিষয়বস্তু। আর আট-দশটা বাঙালি মধ্যবিত্ত পরিবারে বাবার মূর্তি যেমন হয়ে থাকে, তেমনই এক বাবার দেখা মিলবে এই ছবির শুরুতে। স্ত্রী বিয়োগের পর আশরাফুল মৃধা একাই বাড়ির খুঁটিনাটি সবকিছু খেয়াল রেখে চলেছেন। এমনকি বেশি রাত অবধি তার পুত্র এবং পুত্রবধূর কক্ষের লাইট জ্বালানো থাকার কারণে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে কিনা তা নিয়েও পিতার মাথাব্যাথা। পিতার এসব ছোটখাটো বিষয়েও নাক গলানোর কারণে দিনে দিনে ক্রমশ জটিল হতে থাকে পিতা-পুত্রের সম্পর্ক। দুজনের একজনও যখন নিজেদের ইগোর কাছে মাথা নত করে না, তখন জল গড়ায় বহুদূর! ঘটনাচক্রে সেই জটিলতা গিয়ে ঠেকে আদালতের কাঠগড়া অবধি। গল্পের একদম শেষার্ধে এসে যা দেখেছি তা খানিকটা অযৌক্তিকই মনে হয়েছে। মধ্যবিত্ত বাঙালি পরিবারের গল্প নিয়ে গড়া এই ছবি আমাদের একটা বার্তা তো অবশ্যই দিচ্ছে ছবি শেষে। ক্ষেত্রবিশেষে চিত্রনাট্যের দিকে আরও একটু মনোযোগী হলে ‘মৃধা বনাম মৃধা’ আমার কাছে ২০২১ এর সেরা ছবির একটিই হতো। সেই মনোযোগ যেমন প্রয়োজন ছিল সংলাপ রচনার ক্ষেত্রে, তেমনি প্রয়োজন ছিল ছবির গল্পের শেষার্ধে।

চিত্রগ্রহণ এবং সম্পাদনার জন্য খুব বেশি কসরত হয়তো করতে হয়নি। বড়পর্দায় ‘মৃধা বনাম মৃধা’ দেখতে গিয়ে ঠিক সেরকম সিনেমাটিক ফিল আপনি পাবেন না। বিশেষভাবে উল্লেখ করার মতো কোন শটও নেই। তবুও কেন সিনেমা হলে দর্শক টানছে ‘মৃধা বনাম মৃধা’? উত্তর একটাই, এটি একটি পারিবারিক ছবি। কনসেপ্টের জোর থাকার কারণে দর্শক মহলে অনেকটাই সাড়া ফেলতে পারছে ছবিটি।

খুব বেশি অভিনয়শিল্পীর দেখা মেলেনি ছবিটিতে। কাহিনী মোতাবেক দরকারও হয়নি বেশি চরিত্রের। এখানে অবসরপ্রাপ্ত আইনজীবী এক পিতার চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান। তারিক আনাম খানের ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সিয়াম। সিয়ামের স্ত্রী চরিত্রে ছিলেন নোভা ফিরোজ। সিনেমার দ্বিতীয়ার্ধে এসে আইনজীবী চরিত্রে দেখা মিলে সানজিদা প্রীতীর। অভিনয়শিল্পীরা যে যার জায়গা থেকে বেশ ভালোই করেছেন। বাবা-ছেলে চরিত্রে তারিক আনাম খান এবং সিয়ামের অভিনয় দেখে বেশ কিছু দর্শকের চোখে পানিও দেখলাম!


বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র ছাড়াও সিয়াম যে একটু ভিন্নধারার ছবিতেও নিজেকে প্রকাশ করছেন, সেটি অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। বর্তমানে বাংলাদেশী ছবিতে ভালো অভিনেতা-অভিনেত্রী খুবই প্রয়োজন। ভালো গল্পের ছবিও অনেক সময় দেখা যায় দুর্বল অভিনয়ের কারণে দর্শকপ্রিয় হতে পারছে না। আশা করবো, সিয়াম ভবিষ্যতেও তার নিজ ধারা বজায় রাখবেন। অন্যদিকে, পুত্রবধূ চরিত্রে নোভা ফিরোজের অভিনয়ও ছিল সাবলীল। বেশি সময় জুড়ে পর্দায় সানজিদা প্রীতি পর্দায় ছিলেন না। তবে যেটুকু সময় ছিলেন নিজের চরিত্রের মাঝেই বুঁদ হয়ে ছিলেন তিনি।

ছবিটিতে সংগীতায়োজন করেছেন ইমন সাহা। বাবা, ছেলে এবং পুত্রবধূর মধ্যে যখন কিছুটা মধুর সম্পর্ক যায় সেই সময়কার একটি গানের সংগীতায়োজন বেশ উপভোগ্য ছিল। গানের দৃশ্যায়ণও নান্দনিক ছিল।

সিনেমা হলে সবধরনের দর্শকই যায় এবং যেতে চায়। কখনও কখনও বাংলাদেশী ছবি দেখার আগ্রহ থাকলেও কোনটা দেখবো সেটা ভেবে পাই না আমরা। সিনেমা হলে পরিবার নিয়ে গিয়ে বাংলাদেশি ছবি দেখার চল এখন খুব একটা দেখাও যায় না। কিন্তু ‘মৃধা বনাম মৃধা’ আপনি আপনার পরিবারকে সঙ্গী করে সিনেমা হলে বসে দেখতে পারবেন। এখানেই রয়েছে রনি ভৌমিক পরিচালিত প্রথম ছবি ‘মৃধা বনাম মৃধা’-এর মূল স্বার্থকতা। সবশেষে বলবো, প্রাণ ফিরুক চলচ্চিত্রাঙ্গনে, জোয়ার আসুক নতুনত্বের।

 

 

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত