বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫ | ১০ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কিংবদন্তি অভিনেতা জেমস কান মারা গেছেন

জেমস কান একজন কিংবদন্তী অভিনেতা। তিনি ‘দি গডফাদার’, ‘মিজারি’ ও এলফ’র মতো ছবিতে অনবদ্য অভিনয়ের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। মারা গিয়েছেন। তার ভেরিফাআইড টুইটার অ্যাকাউন্টে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।

তারা জানিয়েছেন, ‘একটি বিরাট বেদনা হলো যে, আমরা আপনাদের জানাচ্ছি, জেমি চলে গিয়েছেন। ৬ জুলাই বিকেলে তিনি মারা গিয়েছেন।’ এই বিবৃতিতে তারা উল্লেখ করেছেন, ‘তার পরিবার তার প্রতি ভালোবাসা ও হৃদয় থেকে শ্রদ্ধা জানানোকে প্রশংসা করছে। অনুরোধ করছে, এই কঠিন সময়ে আপনারা তাদের গোপনীয়তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে যাবেন।’ তারা তার মৃত্যুর কারণ জানাননি।

কান প্রথম খ্যাতি লাভ করেন শিকাগো বিয়ার্স নামের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল দলের হাফ ব্যাক ব্রায়ান পোকোলোর ভূমিকায় “ব্রায়ান’স সং” নামের একটি টিভি ছবিতে অভিনয় করে। ছবিটি ব্রায়ান পিকোলোর টার্মিনাল ক্যান্সার রোগের সঙ্গে যুদ্ধের কাহিনী নিয়ে বানানো। পাশাপাশি তার ও কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড় গেইল সেয়ার্সের মধ্যে দলটিতে এবং ব্যক্তিগত জীবনে বন্ধুত্বের গল্প।

জেমস কানের পরের ছবি ছিল ১৯৭২ সালের ‘দি গডফাদার’। ছবিটি তাকে একজন তারকার খ্যাতি এনে দেয়। ইতালিয়ান না হলেও তিনি সনি কর্নিওনি চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ইতালির মাফিয়া ও দি গডফাদার ছবির মূল চরিত্র ভিতো কর্নিওনির বড় ছেলে।
২০২১ সালে সিবিএস সানডে মনিং শোতে একটি স্বাক্ষাৎকারে কান বলেছিলেন, তিনি মারা যাওয়া কৌতুকাভিনেতা ডন রিকলসকে অনুসরণ করে সনির চরিত্রটি করেছেন। ‘তবে আমি রিকলসকে অনুকরণ করিনি। চরিত্রটির মধ্যে ঢুকে পড়েছিলাম, সেখানে সেই বিষয়গুলো আছে। আমি কেবল তার মধ্যে ডুবেছি’ নিজের পারফরমেন্স নিয়ে এই কথাগুলো বলেছেন তিনি। চরিত্রটি তাকে অস্কারের জন্য মনোনীত করেছিল। তবে তিনি সেরা সহ-অভিনেতার পুরস্কারটি লাভ করেননি। খ্যাতি পেয়েছেন অনেক। তিনি ‘গডফাদার ২’ ছবিতেও অভিনয় করেছেন।

কোকড়াঁ চুলের এই অভিনেতা ‘দি থিফ’ ও ‘রোলার বয়’ ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করার জন্য বিখ্যাত হয়েছেন। তবে তিনি নানা ধরণের চরিত্র অভিনয় করতে পারা একজন মানুষ। মানুষকে দুর্বল করেছেন ‘মিজারি’ নামের ছবিটিতেও অভিনয় করে। এটি ১৯৯০ সালে স্টিফেন কিংয়ের একই নামের উপন্যাস থেকে তৈরি। একজন উপন্যাস লেখিকার প্রতি ভক্তের বিমুগ্ধ তবে ভদ্রভাবে আসক্তির গল্প।

তিনি সম্ভবত সবচেয়ে পরিচিত তরুণ দর্শকদের কাছে ২০০৩ সালের এলফের জন্য। একটি ক্রিসমাসের লোককাহিনী। সেখানে তিনি উউল ফ্যারেলের একজন কৃপণ বাবার চরিত্র অভিনয় করেছেন। একজন কাজ পাগল। শিশুদের বইয়ের প্রকাশক। একই টিভিকে দেওয়া স্বাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি এই ছবিটিতে অভিনয় না করার সিদ্ধান্ত প্রায় নিয়েই ফেলেছিলেন। তবে ফ্যারেল তাকে অভিনয় করতে রাজি করেছেন।
বরেণ্য এই অভিনেতা জন্মেছেন ১৯৪০ সালে নিউ ইয়কের ব্রুনক্স পৌরসভাতে। একটি অভিবাসী ইহুদি পরিবারের ছেলে। তার বাবা ছিলেন একজন কসাই। মিশিগান অঙ্গরাজ্যে ফুটবলার হিসেবে তার ক্যারিয়ারের শুরু। এরপর অভিনয় শেখা শুরু করেন। লেখাপড়া করেছেন হফস্ট্রা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে তার সহপাঠী ছিলেন গডফাদারের পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপেলা। কয়েকটি মঞ্চ নাটকে অভিনয়ের পর তিনি লস অ্যাঞ্জেলস চলে যান ১৯৬০’র দশকের শুরুতে। সিনেমার জীবন শুরু করবেন। তার প্রথম চরিত্রগুলোর একটি প্রদান করেন কপেলা। এটি পরিস্থিতি তাড়িত একজন মানুষের চরিত্র। ছবির নাম ‘দি রেইন পিপল’। কপেলার লেখা ও পরিচালনা ১৯৬৯ সালের ছবি। তার অন্য স্মরণীয় ছবিগুলোর মধ্যে আছে হাওয়ার্ড হকসের ওয়েস্টার্ন ছবি ‘এল ডারেডো’, জেইমস টোব্যাকের ‘দি গ্যাম্বলার’ ও রিচার্ড অটেনবার্গের বিশ্বযুদ্ধের কাহিনী নিয়ে বানানো ‘অ্যা ব্রিজ টু ফার’। একটি মহাকাব্যিক সিনেমা।
ক্যরিয়ারের শেষের দিকে তিনি টিভিতে অভিনয় করেছেন। ‘লাস ভোগাস’ নাম করেছে। আবার বানানো ‘হাওয়াই ফাইভ-০’ও উল্লেখযোগ্য। একটি সিরিজ। সেখানে তার সঙ্গে অভিনয় করেছেন ছেলে স্কট কান। তিনিও ভালো অভিনেতা।

সম্প্রতি অভিনেতা ডেইমিয়েন কনরাড ডেইভিস কানের চরিত্র করেছেন ‘দি অফার’-এ। একটি টিভিতে প্রচারিত মিনি সিরিজ। কীভাবে গডফাদার বানানো হলো সেই কাহিনীকে ঘিরে। আল পাচিনো গডফাদার ছবিতে তার ছোট ভাই মাইকেল কর্নিওনির চরিত্র করেছেন। তিনি তাকে ‘একজন মহান অভিনেতা’ ও ‘একজন প্রিয় বন্ধু’ হিসেবে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী ও ক্যারিয়ারের টার্নিং পয়েন্টের নায়ক ফোর্ড কাপোলো বলেছেন, ‘কানের কাজ কোনোদিনও ভোলা যাবে না।

রবার্ট ডি নিরো বলেছেন, ‘আমি খুবই দুঃখিত হয়েছি কানের চলে যাওয়ায়।’ তাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে অ্যাডাম স্যান্ডলার বলেছেন, ‘জেমস কানকে খুব ভালোবাসতাম। ছোটবলায় সবসময় আমি তার মতো অভিনেতা হতে চেয়েছি। আমার খুব ভালো লাগে যে, তার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিল। তিনি কোনোদিনও কোনো কারণে হাসিমুখ ছাড়া অন্যকিছু ছিলেন না। যখনই তাকে দেখেছি, এভাবেই। তার ছবিগুলো সেরাদের সেরা ছিল। তাকে আমরা সবাই ভীষণভাবে অনুভব করবো। তার পরিবার নিয়ে আমি দুশ্চিন্তায় আছি ও তাদের প্রতি ভালোবাসা জ্ঞাপন করছি।’ তিনি ২০১২ সালে তার সঙ্গে “দ্যাট’স মাই বয়’ ছবিতে অভিনয় করেছেন।

ওএস/

Header Ad
Header Ad

বিসিবির চাকরি ছেড়ে দিতে চান আম্পায়ার সৈকত

আইসিসির এলিট প্যানেলে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। ছবি: সংগৃহীত

আইসিসির এলিট প্যানেলে বাংলাদেশের একমাত্র আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। সেই তিনিই এবার বিসিবির অধীনে আম্পায়ারিং থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে আর আম্পায়ারিং করতে নামতে চান না তিনি।

সৈকত এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মূলত ক্ষোভ থেকে। আম্পায়ারদের সঙ্গে সম্প্রতি বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিলেন মোহামেডান অধিনায়ক তাওহিদ হৃদয়। সে কারণে সব মিলিয়ে ২ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন তিনি।

তবে সে নিষেধাজ্ঞা না মেনে এক ম্যাচ পরই মাঠে নেমে পড়েছেন তিনি। হৃদয় যে ম্যাচে বিবাদে জড়িয়েছিলেন, সে ম্যাচে আম্পায়ার ছিলেন সৈকত, মূলত তার সঙ্গেই বাগবিতণ্ডায় জড়ান হৃদয়। এরপর তার এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞাতেই পার পেয়ে যাওয়াটা ক্ষুব্ধ করে তুলেছে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতকে। এবার তিনি যার ফলে এ পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি।

হৃদয় আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচে নিষেধাজ্ঞাটা পেয়েছিলেন। তিনি ও তার দল মোহামেডান টেকনিক্যাল কমিটির কাছে শাস্তি কমানোর আবেদন করেছিলেন। তবে সেটাতে সাড়া মেলেনি কমিটির। এরপর তাদের উপেক্ষা করে বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটি শাস্তি কমায় হৃদয়ের। যদি আইনত আম্পায়ার্স কমিটির সামনে সুযোগ নেই কোনো নিষেধাজ্ঞা কমানোর, এ ক্ষমতা আছে স্রেফ সিসিডিএম আর টেকনিক্যাল কমিটির।

আর এ বিষয়টিই সৈকতকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। তারই ফলশ্রুতিতে এ পদত্যাগ। আজ বুধবার এ নিয়ে সবায় বসবে বিসিবি।

ঘটনার সূত্রপাত ঘটে প্রিমিয়ার লিগের প্রথম পর্বে আবাহনীর বিপক্ষে মোহামেডানের ম্যাচে। সে ম্যাচে শরফুদ্দৌলা অবশ্য মূল দৃশ্যে ছিলেন না। মোহামেডানের ইবাদত হোসেনের বলে আম্পায়ার তানভীর আহমেদ এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেননি। যার ফলে প্রতিবাদ করেন ক্ষুব্ধ মোহামেডান ক্রিকেটাররা। এরপর বিষয়টি মীমাংসা করতে এসেছিলেন সৈকত, তার সঙ্গেও তর্কে লিপ্ত হন সবাই।

তবে সবাইকে ছাড়িয়ে যান হৃদয়, অখেলোয়াড়সুলভ আচরণ করেন তার সঙ্গে। এরপর ম্যাচ শেষেও আম্পায়ারদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন তিনি। যার ফলে সব মিলিয়ে ২ ম্যাচ নিষিদ্ধ হন তিনি। পরে বাইলজ বদলে তাকে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। যারই ফল সৈকতের এভাবে টুর্নামেন্টের মাঝপথে সরে যাওয়া।

Header Ad
Header Ad

ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবকের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার বুড়িচংয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তিন যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি। বুধবার (২৩ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার মাধবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

লাকসাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরান হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ওই পুলিশ কর্মকর্তা জানান, মাধবপুর বাংলো ঘর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে। ভোর ৪টা থেকে সাড়ে ৪টার মধ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে তিন যুবক নিহত হয়েছে। 

 

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে দায়ের করা মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল করেছেন আপিল বিভাগ। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার পর তড়িঘড়ি করে দুদকের এমন পদক্ষেপ সঠিক ছিল না বলেও মন্তব্য করেছেন আদালত। 

বুধবার (২৩ এপ্রিল) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ এ রায় দেন।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে এ মামলা করে দুদক। গ্রামীণ টেলিকমের ছয় কর্মকর্তা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলাম, পরিচালক আশরাফুল হাসান, নাজনীন সুলতানা, শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী।

২০২৩ সালের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে এ মামলা করেন। পরবর্তীতে গত বছরের ৮ জুলাই অভিযোগ গঠনের আদেশ নিয়ে প্রশ্ন তুলে মামলাটির কার্যক্রম বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন ড. ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের তৎকালীন শীর্ষ ছয় কর্মকর্তা। তবে আবেদনের শুনানি শেষে গত ২৪ জুলাই হাইকোর্ট আবেদনটি খারিজ করে আদেশ দেন।

পরবর্তীতে হাইকোর্টের এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের শীর্ষ কর্মকর্তারা। তবে এরমধ্যেই রাষ্ট্র বা দুদকের পক্ষে পিপি মামলাটি প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেন। গত ১১ আগস্ট সেই আবেদন মঞ্জুর করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক। অন্যদিকে লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে গত বছরের ২১ অক্টোবর আপিল বিভাগ আদেশ দেন। সে অনুযায়ী আপিল শুনানি শেষে বুধবার রায়ের দিন ধার্য করেছিলেন আপিল বিভাগ।

আপিলকারীদের আইনজীবী আবদুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর এ মামলাটির শুনানির জন্য বিচারিক আদালতে দিন ধার্য থাকা অবস্থায় আপিলকারীদের না জানিয়েই গত ১১ আগস্ট মামলাটি প্রত্যাহার করা হয়, যাতে আইনের লঙ্ঘন হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিসিবির চাকরি ছেড়ে দিতে চান আম্পায়ার সৈকত
ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবকের মৃত্যু
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা বাতিল
‘নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন’ এর প্রতিবেদন বাতিল চান আজহারি
রাজধানীতে বড় সমাবেশ ডেকেছে বিএনপি
সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা নাজমুলকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি
কাশ্মীরে পর্যটকদের ওপর বন্দুক হামলা, নিহত ২৬
পালিয়ে গিয়েও থেমে নেই আড্ডা, কলকাতায় দেখা মিলল সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের
বাবা হতে যাচ্ছেন নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি
পারভেজ হত্যা মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার
সংস্কারের নামে নাটক না করে দ্রুত নির্বাচন দিন: রুমিন ফারহানা
সমালোচনার মুখে পদত্যাগ করলেন উত্তর সিটির প্রশাসকের উপদেষ্টা ড. আমিনুল
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে কিনা জানালেন আইন উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে ১১ বছর পর আ.লীগের সাবেক এমপিসহ ২২১ জনের বিরুদ্ধে জামায়াতের মামলা
শেখ হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের কথা ভাবছে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
বিএনপি সবসময় মানবতার পক্ষে কাজ করে: আমিনুল হক
জামিনে মুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের পর্যবেক্ষণে রাখার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
ঢাকায় এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে সেনাবাহিনী
শেখ হাসিনা ও টিউলিপকে দেশে ফেরাতে দুদকের কার্যক্রম শুরু
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের 'রেড নোটিশ' জারি