বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪ | ১২ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

২০ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

ছবি: সংগৃহীত

ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি মিলিয়ে টানা ২০ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) থেকে এ ছুটি শুরু হবে, যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত। তবে কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিখন ঘাটতি পূরণে ছুটি কিছুটা কমিয়ে নোটিশ দিয়েছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাৎসরিক ছুটির তালিকার সঙ্গে সমন্বয় করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে এরই মধ্যে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ছুটির নোটিশ অনুযায়ী একেক প্রতিষ্ঠান একেক রকম ছুটির তারিখ ঘোষণা করেছে।

বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের নোটিশে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ১৩ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত ২০ দিন সব ধরনের ক্লাস বন্ধ থাকবে। আগামী ৩ জুলাই থেকে যথারীতি ক্লাস চলবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে আমাদের ভিন্ন ভাবনা রয়েছে। তবে যেহেতু ঈদের ছুটি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে যাবে তাই আপাতত ঈদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে কোনো প্রতিষ্ঠান গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিতে পারে। গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে কোনো পরিবর্তন হলে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।

রাজধানীর আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ এমান হোসাইন বলেন, আমরা শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী ঈদ ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি দেওয়া হয়েছে। তবে সরকার যদি ছুটির কোন পরিবর্তন হয় তবে সেটি সংশোধন করা হবে।

Header Ad

হিজবুল্লাহর ওপর আক্রমণ ইসরায়েলের জন্য আত্মহত্যার শামিল হবে: সাবেক জেনারেল

ছবি: সংগৃহীত

লেবাননের প্রতিরোধ গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ’র ওপর আক্রমণ ইসরায়েলের জন্য আত্মহত্যার শামিল হবে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির মেজর জেনারেল অব. আইজ্যাক ব্রিক।

ইসরায়েলি ‘মারিভ’ পত্রিকায় লেখা তার সর্বশেষ কলামে এই মন্তব্য করেন তিনি।

আইজ্যাক ব্রিক বলেছেন, হিজবুল্লাহর ওপর হামলার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে প্রস্তুত করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে সম্মিলিত আত্মহত্যার শামিল।

ব্রিক হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ‘আত্মঘাতী’ মিশন সম্পর্কে লিখেছেন, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে গ্যালিলিতে হিজবুল্লাহ কী করেছে, সেদিকে তাকালে আমরা মনোযোগ দিলে দেখতে পাব যে, বসতিগুলো গুঁড়িয়ে যাচ্ছে, লোকজন সরে যাচ্ছে, হাজার হাজার একর জমি পুড়ে যাচ্ছে। গাজায় যে চিত্র দেখা গেছে, সেটা আজ ইসরায়েলের উত্তরে দেখা যাচ্ছে। আয়রন ডোম মাসের পর মাস ধরে ড্রোন, রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র থামাতে ব্যর্থ হচ্ছে। আমরা প্রতিদিন ডজন ডজন ক্ষেপণাস্ত্র হজম করার জন্য প্রস্তুত হতে পারি না, যা পরবর্তী যুদ্ধে আমাদের করতে হবে।

ব্রিক ড্রোন মোকাবেলায় ইউক্রেনের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণের জন্য কিয়েভ ইসরায়েলের প্রতি যে আহ্বান জানিয়েছে, সেটাও তুলে ধরেন। তবে ব্রিক বলেন, এতে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী আগ্রহ দেখাচ্ছে না।

ব্রিক বলেন, আমরা যখন একটি স্থানে সেনাবাহিনী রাখতে পারছি না, সেখানে এরপর ছয়টি স্থানে কীভাবে রাখব? আমরা কীভাবে হাজার হাজার ক্ষেপণাস্ত্র সামাল দিব? নিজেদের সুসংগঠিত হওয়ার জন্য সেনাবাহিনীকে অবশ্যই যুদ্ধ থেকে বিরতি নিতে হবে। আমরা ২০ বছর ধরে যুদ্ধ করে যেতে পারি না। এই যুদ্ধের জন্য আমাদের সেনাবাহিনীকে প্রস্তুত করা প্রয়োজন।

তিনি বলেন, এখন আমাদের প্রয়োজন গাজার যুদ্ধ থেকে বিরতি নেওয়া। এই যুদ্ধ তার উদ্দেশ্য হারিয়ে ফেলেছে। আমরা যখন অত্যধিক সংখ্যক লোককে বলি দিয়েছি, তখন তারা গোপনে শক্তি বাড়িয়েছে, নিজেদের আবার গড়ে তুলছে। তারা সকল যোদ্ধাকে ফিরিয়ে এনেছে। আমরা নগরীগুলো ধ্বংস করছি, আর দুনিয়া এই ধ্বংসযজ্ঞ দেখছে। এটা আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে।

ইসরায়েলি জেনারেল বলেন, সুড়ঙ্গগুলোর ভেতরে তারা পুরো পরিস্থিতি তাদের নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছে। পণবন্দীদের জন্য আমাদের সেখানে এক বা দুই বছরের জন্য যুদ্ধ বন্ধ করা দরকার। আমি বিশ্বাস করি, আমরা যদি থামি, তবে হিজবুল্লাহও থামবে। আর তখন আমরা আরও চার ডিভিশনের জন্য প্রস্তুতি নিতে পারব।

তিনি বলেন, তারা খুবই সঠিক জায়গায় আছে... আমি বলতে পারি, ইসরায়েলি বাহিনী পর্যাপ্ত শক্তিশালী না হওয়া পর্যন্ত ধৈর্যসহকারে অপেক্ষা করা উচিত, যাতে আমরা তাদের ওপর প্রয়োজনীয় আঘাত হানতে পারি। আজ ইসরায়েলি বাহিনী তো প্রয়োজনীয় আঘাত হানতে পারছে না, অন্যদিকে বাহিনী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। তারা বুঝতে পারছে না যে আমরা এখন যদি লেবাননে যুদ্ধ শুরু করি, তবে তা আঞ্চলিক যুদ্ধে রূপ নেবে। এর মানে হবে এই যে উত্তরের বাসিন্দারা তাদের বাড়িঘরে ফিরতে পারবে না।

তিনি উপসংহারে বলেন, যারা আজ যুদ্ধ চালাচ্ছে, তারা তাদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে। তারা লাল বাতির মধ্যেও দৌড়াচ্ছে এবং প্রাণঘাতী দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। অথচ তারা সেনবাহিনীকে গড়তে পারছে না। তারা এখন বিমানের পেছনে ১৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে, অথচ সেগুলো আসবে পাঁচ বছর পর, যেগুলো কোনও প্রাসঙ্গিক হবে না। সূত্র: জেরুজালেম পোস্ট

সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাতিল দাবি ঢাবি শিক্ষকদের

ছবি: সংগৃহীত

অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা সর্বজনীন পেনশন-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনকে বৈষম্যমূলক আখ্যা দিয়ে এর প্রত্যাহারের দাবিতে অর্ধদিবস কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির ডাকে গতকাল মঙ্গলবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের মূল ফটকে এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।

এই কর্মসূচি আগামীকাল বৃহস্পতিবার (সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা) পর্যন্ত চলবে। তবে চলমান পরীক্ষাগুলো এ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।

এ সময় বক্তারা বলেন, দাবি আদায়ে ২৭ তারিখ পর্যন্ত অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করা হবে। এরপরও যদি জারিকৃত পেনশন বাতিল করা না হয় তাহলে ১ জুলাই থেকে পূর্ণ কর্মবিরতি ও সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকা হবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণ কর্মবিরতি অব্যাহত রাখার হুঁশিয়ারি দেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

কর্মবিরতি পালনের পাশাপাশি দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের মূল ফটকের সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের নেতারা অবস্থান নেন। এ সময় প্রত্যয় স্কিম বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন বক্তব্য দেন শিক্ষক নেতারা।

অবস্থান কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভুঁইয়া বলেন, আমাদের দাবি যৌক্তিক। দীর্ঘদিন ধরে যৌক্তিক দাবি আদায়ের জন্যে আন্দোলন করে আসছি। ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজকে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছি। আগামী ৩০ তারিখে আমরা পূর্ণদিবস কর্মবিরতি এবং ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করব। তখন আমাদের কোনো হলের প্রভোস্ট হলে যাবেন না, কোনো বিভাগের চেয়ারম্যান বিভাগে যাবেন না, ইনস্টিটিউটের পরিচালকরা ইনস্টিটিউটে যাবেন না। এমনকি যেসব শিক্ষক প্রশাসনিক দায়িত্বে আছেন, তারাও কোনো দায়িত্ব পালন করবেন না।

তিনি বলেন, এটা শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নয়, সারা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ কর্মসূচি পালন করা হবে। সরকার ‘সেবক’ নামে আরেকটা স্কিম যে চালু করবে আগামী বছর থেকে, সেখানে সরকারি কর্মকর্তাদের কী কী সুবিধা আছে, তার ব্যাখ্যা নেই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা বলেন, চাকরি শেষে পেনশনের টাকা দিয়ে আমরা কী করি? হয়তো একটা জমি কেনার চেষ্টা অথবা একটা বাড়ি কেনার চেষ্টা করি। সন্তানদের উচ্চশিক্ষার জন্যে অর্থ ব্যয় করি। তাহলে সেই জায়গা কেটেকুটে আপনারা আমাদের আরো স্বল্প বেতনে, স্বল্প পেনশনে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন। এই অধিকার আপনাদের কে দিয়েছে? প্রশ্ন রাখেন তিনি।

জিনাত হুদা বলেন, এটি মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ, মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি। এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সুতরাং এই ধরনের সংবিধান পরিপন্থি, যেটিকে সর্বজনীন নাম দিয়ে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে কোনো কোনো মহল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজ তা মেনে নেবে না।

মতিউর, দুই স্ত্রী ও সন্তানদের ব্যাংক-বিও হিসাব স্থগিতের নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

মতিউর রহমান ও তার দুই স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব ও বেনিফিশিয়ারি অ্যাকাউন্ট (বিও হিসাব) স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ছাগলকাণ্ডে ভাইরাল হওয়ার পর এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

আজ (মঙ্গলবার) বিএফআইইউ সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) স্থগিত করার পাশাপাশি তাদের হিসাবের যাবতীয় তথ্য চেয়েছে।

এ সংক্রান্ত একটি চিঠি শেয়ার বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ও ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠিয়েছে বিএফআইইউ।

বিএফআইইউয়ের চিঠিতে যাদের ব্যাংক ও বিও হিসাব স্থগিতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন- মতিউর রহমান, তার প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ, প্রথম স্ত্রীর মেয়ে ফারজানা রহমান ইপ্সিতা, প্রথম স্ত্রীর ছেলে আহাম্মেদ তৌফিকুর রহমান, দ্বিতীয় স্ত্রী শাম্মী আখতার শিবলী, দ্বিতীয় স্ত্রীর মেয়ে ইফতিমা রহমান মাধুরী, দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে মুশফিকুর রহমান ইফাত, দ্বিতীয় স্ত্রীর ছেলে ইরফানুর রহমান ইরফান।

আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তাদের ব্যাংক হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি, লেনদেন বিবরণী ইত্যাদি তথ্যা সরবরাহের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

মতিউর রহমান জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্ট ও সোনালী ব্যাংকের প‌রিচালক ছিলেন।

দুর্নীতির বিষয়টি সামনে এলে তাকে কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে সংযুক্ত করা হয়। পরে সোনালী ব্যাংকের প‌রিচালক পদ থেকেও তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

এদিকে মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে গত ৪ জুন পাওয়া অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিন সদস্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মতিউর রহমানের দুর্নীতি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিরুদ্ধে দলটি অনুসন্ধান শুরু করেছে।

এদিকে মতিউর রহমান, তার স্ত্রী ও ছেলেকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। যদিও গুঞ্জন রয়েছে এরইমধ্যে তিনি দেশত্যাগ করেছেন।

প্রসঙ্গত, ঈদুল আজহায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রো থেকে মতিউর রহমানের ছেলে সিফাতের ১৫ লাখ টাকায় একটি ছাগল ছাড়াও ঢাকার বিভিন্ন খামার থেকে ৭০ লাখ টাকার গরু কিনেছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে উঠে আসে। এরপর থেকে মতিউর রহমানের ছেলের দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি, গাড়ি, আলিশান জীবনযাপন, মতিউর রহমান ও পরিবারের সদস্যদের নামে রিসোর্ট, শুটিং স্পট, বাংলো বাড়ি, জমিসহ নামে-বেনামে সম্পত্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

হিজবুল্লাহর ওপর আক্রমণ ইসরায়েলের জন্য আত্মহত্যার শামিল হবে: সাবেক জেনারেল
সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাতিল দাবি ঢাবি শিক্ষকদের
মতিউর, দুই স্ত্রী ও সন্তানদের ব্যাংক-বিও হিসাব স্থগিতের নির্দেশ
সোনার দাম বাড়ল ভরিতে ১৪০০ টাকা
টাঙ্গাইলে কয়লার বদলে পোড়াচ্ছিল লকড়ি, ইট ভাটা বন্ধসহ ৩ লাখ টাকা জরিমানা
দুই বছরে পদ্মা সেতুর আয় ১৬০০ কোটি টাকা
মানুষের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার একটি সাংবিধানিক অধিকার: প্রধান বিচারপতি
জাবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ আহমেদ আর নেই
ফরিদপুরে জীবন্ত রাসেলস ভাইপার ধরে পুরস্কার পেলেন তিনজন
নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ৪টি ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৩
বিশ্বকাপ থেকে অস্ট্রেলিয়ার বিদায়ে ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন ওয়ার্নার
বেনজীর আহমেদের ৭টি পাসপোর্টের সন্ধান পেল দুদক
পানিবণ্টন নিয়ে মমতার অভিযোগ খারিজ করলেন মোদী সরকার
নারী কেলেঙ্কারিতে জড়িত রেল কর্মকর্তা কুদরতের সম্পত্তির পাহাড়
মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এবার ইসমাইল হানিয়ার বোন নিহত
২৪ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, গরমে অস্বস্তি বাড়ার আভাস
বেনজীরের পাসপোর্ট জালিয়াতি, ৮ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুদক
দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়ে যা বললেন অধিনায়ক শান্ত
প্রাথমিক শিক্ষা পদক পাচ্ছেন ১২৬ জন