শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জট

দুই বছরেও শেষ হয়নি এক শিক্ষাবর্ষের কার্যক্রম

ফেনী সরকারি কলেজের সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী শাকিল খান। তিন বছর ধরেই পড়ছেন তৃতীয় বর্ষে৷ আগামী ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারিত থাকলেও ফের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ায় রয়েছেন পরীক্ষা না হওয়ার শংকায়। ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, বয়স বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে পরিবারের চাপ। একই বর্ষে আছি তিন বছর ধরে। পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম কিন্তু ফের স্থগিত হয়ে যাওয়ায় আবার কখন হবে সে চিন্তায় আছি।

তিনি বলেন, ‘সব কিছু খোলা আছে। শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। পাশাপাশি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে সব কার্যক্রম চললেও শুধু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কার্যক্রম নেই।’

করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ সেশন জটে আটকা পড়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। ২০২০ সালে করোনা মহামারির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। আর এতেই ভয়াবহ জটে পড়েছেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বেসরকারি ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনে পরীক্ষা সম্পন্ন করলেও অনেক পিছিয়ে পড়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। নেওয়া হয়নি অনলাইন ক্লাস কিংবা পরীক্ষার কোনো উদ্যোগ। ক্লাস কিংবা কোনো পরীক্ষা ছাড়াই অনার্স প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের শর্ত সাপেক্ষে অটো প্রমোশন দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তখন জানানো হয় করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে এলে পরীক্ষা নেওয়া হবে। কিন্তু মাঝে সব অফিস-আদালতের কার্যক্রম স্বাভাবিক চললেও জাতীয় বিশ্বদ্যিালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম সেই অর্থে স্বাভাবিক হয়নি। এতে সেশন জটের কবলে পড়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ সব কলেজের স্নাতক (সম্মান) ও ডিগ্রি (পাশ) কোর্সের শিক্ষার্থীরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত বছর নভেম্বরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে অনার্স প্রথম বর্ষের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। এরপর অনার্স চতুর্থ বর্ষ ও ডিগ্রি প্রথম বর্ষের পরীক্ষা শুরু হলেও ২১ জানুয়ারি থেকে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেয়। এতে ফের সব পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। যার ফলে আগামী ২৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাও স্থগিত হয়ে যায়। যদিও বুধবার স্থগিত হওয়া সব পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এক বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত হয়ে যাওয়াতে অন্যান্য বর্ষের পরীক্ষাও নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ফলে সেশন জট কেবল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে।

শহিদুল ইসলাম নামে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর প্রথম বর্ষের পরীক্ষা হয়েছে শুধু। অন্যান্য শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা স্থগিত হয়ে যাওয়ায় অন্য বর্ষের শিক্ষার্থীরা চিন্তিত। ২০২০ সালে অনার্স শেষ করার কথা কিন্তু ২০২২ সাল চলছে এখনো ফাইনাল পরীক্ষা হয়নি। কবে নাগাদ শেষ করতে পারব তা জানি না।’

হতাশ একই কলেজের শিক্ষার্থী রায়হান। তিনি বলেন, ‘আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে অপরাধ করেছি কি না জানি না। অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা দিতে পারিনি এখনো। কবে নাগাদ পরীক্ষা হবে কবে, কবে আমরা চাকরির জন্য আবেদন করতে পারব সে চিন্তায় আছি। সরকারি চাকরির নির্দিষ্ট বয়স সীমা থাকে। আমরা কীভাবে চাকরির জন্য আবেদন করব সেটা ভাবছি। সব প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম পরীক্ষার কিন্তু ফের বন্ধ হওয়ায় আমরা জীবনের অগ্রগতি নিয়ে সংশয়ে আছি।’

এদিকে শিক্ষার্থীদের হতাশ না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে ফেনী সরকারি কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক বিমল কান্তি পাল। তিনি বলেন, ‘মহামারির কারণে শুধু এ দেশে নয়, সারা বিশ্বেই এর প্রভাব পড়েছে৷ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়। ফেনী কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত একটি কলেজ। করোনার প্রকোপ কাটিয়ে উঠে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সব পরীক্ষা নিতে আন্তরিক হবে।’

অধ্যক্ষ বলেন, সেশন জট কাটিয়ে উঠার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছে। অনলাইন ও অ্যাসাইন্টমেন্টের মাধ্যমে সাময়িক পরীক্ষা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। করোনা মহামারি না এলে এ জট হতো না। আগে অনার্স শেষ করতে ৬ থেকে ৭ বছর সময় লাগত কিন্তু এখন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আগের মতো সেই জট নেই।

সব সমস্যা কাটিয়ে উঠে দ্রুত সব পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি। এ ছাড়াও শিক্ষার্থীদের হতাশ না হয়ে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

তিনি বলেন, এটি দেশের বড় বিশ্ববিদ্যালয়। সারা দেশের অনেক কলেজ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত। তাই সব কিছু সম্ভব হয়ে উঠেনি৷ পরীক্ষা শুরু হয়েছিল কিন্তু করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়াতে সাময়িক স্থগিত হয়েছিল। কিন্তু নতুন সূচি ইতোমধ্যে প্রকাশ হয়েছে।

এসএন

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

অনুর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ

তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২৯ নভেম্বর শুরু হচ্ছে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের এবারের আসর। ওয়ানডে ফরম্যাটে হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচেই মাঠে নামবেন বাংলাদেশের যুবারা। এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার মিশনে আজ দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এবারের বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে নেতৃত্ব দেবেন আজিজুল হাকিম তামিম। আগামী ২৯ নভেম্বর আফগানিস্তানের বিপক্ষে টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯। ‘এ’ গ্রুপে বাংলাদেশের সঙ্গী শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও আফগানিস্তান। অন্যদিকে ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, জাপান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।

আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ শেষে ১ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ম্যাচে নেপাল ও ৩ ডিসেম্বর শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

টুর্নামেন্টের সবগুলো ম্যাচই সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হবে। দুবাই ও শারজা দুই ভেন্যুতে আয়োজিত হবে টুর্নামেন্টের ১৫টি ম্যাচ।

আগামী ২৪ নভেম্বর আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ। ২৬ নভেম্বর শারজাতে ভারতের বিপক্ষে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমরা।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ স্কোয়াড:
আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিফাত বেগ, সামিউন বশির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, ইকবাল হাসান ইমন, রাফিউজ্জামান রাফি, ফরিদ হাসান ফয়সাল, মারুফ মৃধা, শিহাব জেমস, মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বরেণ্য, সাদ ইসলাম রাজিন।

স্ট্যান্ডবাই:
কালাম সিদ্দিকী, শাহরিয়ার আজমীর, ইয়াসির আরাফাত, সানজিদ মজুমদার।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া