রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘সংঘাতমুক্ত পরিবেশে উন্নত শিক্ষা জীবনের জন্য মেয়েদের নিয়ে কাজ করতে হবে’

“ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামের অনুমিত অগ্রগতির হারে প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছেলে ও মেয়েদের গুণগত শিক্ষা প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো পিছিয়ে আছে। এসডিজিগুলো অর্জনে বিশ্বকে সঠিক পথে আরো ভালোভাবে এগিয়ে নিতে সাহায্য করতে জাতিসংঘের ইউনেসকো ও ইউনিসেফ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে আজ থেকে ‘রূপান্তরমূলক শিক্ষা সম্মেলন (ট্রান্সফরমিং এডুকেশন সামিট)’ শুরু করেছে। শিখন-শিক্ষণের মহামারীতে ক্ষতিগুলোকে পূরণের প্রচেষ্টাগুলো অনুভব ও শিক্ষাক্ষেত্রে ভবিষ্যতের প্রতিবন্ধকতাগুলোকে দূর করার কর্মপন্থাগুলোকে চিহ্নিত করতে এই সম্মেলন বিশ্বের সকল রাষ্ট্র, সরকার, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান এবং এনজিওগুলোকে শিক্ষাকর্মীদের মাধ্যমে একত্রিত করছে। ট্রান্সফরমিং এডুকেশন সামিটের সাফল্য নিশ্চিত করতে নারী শিক্ষার্থীদের মতামতগুলোকে আরো গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। তাদের শিক্ষা প্রদানের জন্য আরো ঐকান্তিকভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ হতে হবে এবং তাদের পড়ালেখা নিশ্চিত করতে পূর্ব প্রতিশ্রুতিগুলোকে পূরণ করতে সরকারের জবাবদিহিতা আরো নিশ্চিত করতে হবে”, পাকিস্তানের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী নারী শিক্ষাকর্মী ২৫ বছরের মালালা ইউসুফজাইয়ের বিশ্বব্যাপী সংগ্রহ করা দানের টাকায় পরিচালিত `মালালা ফান্ড’র বাংলাদেশ অফিসের আয়োজিত একটি বিশেষ শিক্ষা সংবাদ সম্মেলনে এই কথাগুলো বলেছেন বক্তারা। তারা হলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস প্রফেসর ও বরণ্যে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মনজুর আহমেদ, মালালা ফান্ডের দেশীয় প্রতিনিধি ও শিক্ষাকর্মী মোশাররফ তানসেন, গণসাক্ষরতা অভিযানের উপ-পরিচালক কে. এম. এনামুল হক, পিপল’স ওরিয়েনটেড প্রগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন (পপি)’র নির্বাহী পরিচালক মোরশেদ আলম সরকার ও বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের (বিডিওএসএন) প্রধান নির্বাহী অফিসার কানিজ ফাতেমা।

ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) তে আজ সকাল ১১টায় তাদের এই সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়েছে। সেখানে তারা আরো বলেছেন, শিক্ষাক্ষেত্রে বৈশ্বিক সংকট রয়েছে। মানুষে, মানুষে সংঘাত, জলবায়ুর অভিঘাত, ধনী-গরিবের বৈষম্য, শিক্ষার্থীদের বিশেষত নারী ও শিশুদের পরিস্থিতি খারাপের দিকে নিয়ে যায়। তবে এই ক্ষেত্রে ‘মালালা ফান্ড’ অন্যতম প্রধান ভূমিকা রেখে চলেছে তরুণদের বিচারে।

মালালা ফান্ডের বাংলাদেশ প্রতিনিধি, আইইআর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ও শিক্ষাকর্মী মোশাররফ তানসেন বলেছেন, ‘মেয়েদের মতামততে সমাজের প্রতিটি স্তরে প্রদান ও মূল্যায়নের এবং পূরণের ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের পড়ালেখার পথ সুগম হতে হবে। সকল পর্যায়ে জবাবদিহিতা ও অর্থপূণ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও ন্যায়ভিত্তিক শিক্ষা প্রদানের বৈশ্বিক কর্মপন্থা প্রণয়ন ও প্রয়োগ করতে হবে। স্বল্প ও উচ্চ আয়ের উন্নত এবং গরীব দেশের অঙ্গীকার পূরণ করতে হবে। এসজিডি পূরণের জন্য অর্থ ও নীতিগত কাঠামো প্রণয়ন এবং পূরণ করতে হবে। এজন্য বিশ্বের সব পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। তাদের কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য কর্মসূচিগুলোকে সফল করতে হবে। আফগানিস্তানের জন্য অবস্থান গ্রহণ করতে হবে। ধর্মীয়, সংঘাতমুক্ত পরিবেশে উন্নত শিক্ষা জীবনের জন্য মেয়েদের নিয়ে কাজ করতে হবে। মেয়েদের আফগানিস্তানে মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষা থেকে উচ্চ পর্যায়ের পড়ালেখার নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে ও পড়ালেখার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। মানুষের শিক্ষা মানবাধিকারকে আরো শক্তিশালী করতে হবে। এই বিষয়ে মালালা ফান্ড পদক্ষেপ ও অংশগ্রহণ নিশ্চিতের জন্য শিক্ষাকর্মীদের নিয়ে সারা বিশ্বে দফায়, দফায় কাজ করে চলেছে।’

ব্র্যাকের এমিরেটাস প্রফেসর ড. মনজুর আহমেদ জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশে ২০১৫ সালে যে মাধ্যমিক শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে সার্বজনীন মাধ্যমিক শিক্ষা প্রদান করা হবে, সেটি পূরণ করতে হবে। আর মেয়েরা বিশ্বব্যাপী পিছিয়ে আছে শিক্ষা লাভের সুযোগের ক্ষেত্রে। আমাদের দেশে ভিন্ন চিত্র ৯৮ শতাংশ ছাত্র, ছাত্রী বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। সরকারের হিসেবে তাদের ৬০-৭০ শতাংশ মাধ্যমিকে পড়ে। তবে সত্যিকারভাবে ২৫ থেকে ৩০ ভাগ পড়ালেখা সম্পন্ন করে। ২০৩০ সালের মধ্যে সার্বজনীন মাধ্যমিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হলে কী, কী কর্ম, পরিকল্পনা নিতে হবে বাংলাদেশে তা আমি দেখছি না। আর সামগ্রিক শিক্ষাখাতের পরিকল্পনা নতুনভাবে করা প্রয়োজন। মাদ্রাসা, বাংলা ও ইংরেজি শিক্ষাকে একীভূত করতে হবে। আমাদের সরকারীভাবে যে অর্থ বরাদ্দ করা হয় অপ্রতুল। এই ক্ষেত্রগুলোতে সরকার কী করছেন?’

গণসাক্ষরতা অভিযানের উপ-পরিচালক ও নামী শিক্ষাকর্মী কে. এম. এনামুল হক বলেছেন, ‘আমরা শিক্ষাক্ষেত্রে সব কাজই করি জনগণের পক্ষে। দুর্যোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হন নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা। মেয়েদের বিদ্যালয়ে পুরোপুরিভাবে পাওয়া যায় না। হাওড় ও উপকূলীয় এলাকাগুলোতে আমরা স্কুল রুটিন বদলাতে বারবার দাবী করলেও সরকার নির্বিকার। তারা রুটিন পরিচালনা করতে বদ্ধপরিকর।’

পপি’র নির্বাহী পরিচালক মোরশেদ আলম সরকার জানিয়েছেন, ‘মেয়েরা যেন ১ থেকে ক্লাস পর্যন্ত পূরণ করতে পারে সেটিই মালালা ফান্ডের অনুন্নত ও সব দেশে মূল উদ্দেশ্য।’

বিডিওএসএনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা জানিয়েছেন, ‘ইউনেসকো জানিয়েছে, এই করোনা ভাইরাসের আক্রমণে কভিড ১৯ রোগের মহামারি ছিল একটি প্রজন্মের দুর্যোগ। তবে অনলাইনে পড়ালেখার পথ সুগম করতে আমাদের পথ দেখিয়েছে। ইন্টারনেট, ডিভাইস, কম্পিউটার প্রয়োজন এখন ছাত্র, ছাত্রীদের। সরকারের ২০৪১ সালের মধ্যে ডিজিটাল, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় ছাত্র, ছাত্রীদেরও ডিজিটালাইড করতে হবে।’
“এক্ষেত্রেও ‘মালালা ফান্ড’ কাজ করছে”, বলে জানিয়েছেন দেশীয় প্রতিনিধি মোশাররফ তানসেন।

তারা বলেছেন, শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের সুবিধাগুলো এখন বাংলাদেশের বিদ্যালয় পর্যায়েও ছড়িয়ে গিয়েছে বলে সরকারকে কৃতজ্ঞতা। তবে অনলাইনের নিরাপদ ও প্রযুক্তি বান্ধব শিক্ষা প্রদান কার্যক্রমকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।
ওএফএস/

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে—এমন অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

রোববার (২০ এপ্রিল) ট্রাইব্যুনালে চলমান শুনানিতে তিনি এসব তথ্য উপস্থাপন করেন। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আগামী ২০ জুলাইয়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয় প্রসিকিউশন টিমকে।

ব্রিফ করছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

চিফ প্রসিকিউটর জানান, তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গণহত্যা, পরিকল্পিত সহিংসতা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের নির্ভরযোগ্য সাক্ষ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। তিনি দাবি করেন, "তথ্য-প্রমাণে এটা পরিষ্কার, অভিযুক্তরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অপব্যবহার করে জনগণের বিরুদ্ধে সহিংসতা চালিয়েছেন।"

এর আগে সকালেই প্রিজনভ্যানে করে সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানিকালে উপস্থিত ছিলেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন– আনিসুল হক, ডা. দীপু মনি, ফারুক খান, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, গোলাম দস্তগীর গাজী, আমির হোসেন আমু, কামরুল ইসলাম, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, তৌফিক-ই ইলাহী চৌধুরী, সালমান এফ রহমান, কামাল আহমেদ মজুমদার, জুনায়েদ আহমেদ পলক, সোলাইমান সেলিম, বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জাহাংগীর আলম, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসান।

Header Ad
Header Ad

স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে চীন ১৩৮.২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য দেবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। রোববার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে ইউনান শিক্ষা ও স্বাস্থ্য প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্য উপদেষ্টা জানান, ঢাকার ধামরাইয়ে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের জন্য একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণে সম্মত হয়েছে চীন। এছাড়া, একটি ১,০০০ শয্যার আধুনিক হাসপাতাল স্থাপন নিয়েও আলোচনা চলছে।

তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ চীনের জন্য স্বাস্থ্য খাতে একটি ভালো বাজার হতে পারে।” একইসঙ্গে উল্লেখ করেন, “চীনা রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, ড. ইউনূসের সাম্প্রতিক চীন সফর সফল হয়েছে। এর ফলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের মানুষ সহজেই চিকিৎসার জন্য চীনে যেতে পারবে।”

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষার্থী নিহত
গাজায় আরও ৫২ জন নিহত, হামলা জোরদারের নির্দেশ নেতানিয়াহুর