রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী রবিবার

রবিবার (৫ জুন) পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। উত্তরবঙ্গের অবহেলিত পাবনায় ২০০৮ সালে উচ্চ শিক্ষার যে বীজ রোপন করা হয়েছিল আজ তা আলো ছড়াচ্ছে সারােেদশে। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা নয় পুরো পাবনা জেলার শিক্ষা, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক তথা সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে এর সুনাম। জ্ঞানার্জনের তীর্থভূমিতে পরিনত হয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়। বিজ্ঞানমুখী শিক্ষার প্রসার, দেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি, জ্ঞান চর্চা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যথাযথ গুরুত্ব প্রদানসহ পঠন-পাঠন ও গবেষণার সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করেছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিজ্ঞান , প্রকৌশল আর প্রযুক্তি শিক্ষার গুরুত্ব সারাবিশ্বে সমাদৃত ও অনস্বীকার্য। একটি দেশকে উন্নত পর্যায়ে পৌছাতে হলে তাকে আধুনিক ও দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে হয়। আর দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে কয়টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছেন, তার অন্যতম হলো পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। আমরা বলতে পারি প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী চিন্তা, আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর রাষ্ট্র গড়ার পরিকল্পনা, বিজ্ঞানমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা, বিশেষ করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর উন্নত বিশ্বের পর্যায়ে সমতা অর্জনের যে স্বপ্ন, তা বাস্তবায়নে কার্যকরি পদক্ষেপের ফসল পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

২০০১ সালের ১৫ জুলাই্ মহান জাতীয় সংসদে ‘পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থ্াপন প্রকল্প’ বিল পাশ হয়। আইন পাশের পর নানা বাধা বিপত্তি পেরিয়ে ২০০৮ সালে পাবনা শহর থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে ৩০ একর জমির উপর বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়। ২০০৯ সালের ০৫ জুন আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। তারপর হাটি হাটি পা পা করে নবীন এই বিশ্ববিদ্যালয় কৈশোর অতিক্রম করছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য উপযুক্ত কর্মী তৈরী হচ্ছে এখানে। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের দক্ষ কর্মী তৈরী করছে এখানকার শিক্ষকরা। রুপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের হাল ধরার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন এখানকার ভবিষ্যৎ প্রকৌশলীরা।

বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ০৫টি অনুষদে ২১টি বিভাগের অধীনে প্রায় পাঁচ হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। ১৩তম ব্যাচ সম্প্রতি তাদের ক্লাস শুরু করেছেন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি (অনার্স), বি.অর্ক, বিএসসি(অনার্স), বিফার্ম (অনার্স), বিএসএস (অনার্স), বিবিএ, এমএসসি, এমএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, এম ইঞ্জিনিয়ারিং,এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রী চালু আছে।

শুরু থেকেই এখানে মানসম্মত শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। পাঠদান কার্যক্রম সেমিষ্টার পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়। আট সেমিষ্টারের সময়সীমায় প্রতি বছর দুইটি সেমিষ্টার। মাত্র চার বছরেই এখান থেকে শিক্ষার্থীরা শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারছে। এখানকার শিক্ষার্থীরা নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করে জ্ঞানের জগতকে এগিয়ে নিচ্ছে।

ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান ভবন শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান চর্চা ও তথ্য প্রযুক্তি কেন্দ্রিক গবেষণার উর্বর ক্ষেত্র। রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছাত্র হল ও শেখ হাসিনা ছাত্রী হল। লাইব্রেরীতে ই-বুক ও ই- জার্নালের সুবিধা ছাড়াও যুগোপযোগি ৩০ হাজার বই রয়েছে। নিয়মিত প্রকাশিত হয় বিভিন্ন জার্নাল। রয়েছে বিভিন্ন বিভাগের সেমিনার ও লাইব্রেরী কক্ষ। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যাতাযাতের জন্য রয়েছে পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থা। ‘স্বাধীনতা চত্বর’ থেকে শিক্ষার্থীরা জানতে পারছে ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্ত চিন্তা ও মত প্রকাশের অনন্য দৃষ্ঠান্ত স্থাপন করে চলেছে। রয়েছে মহান ভাষা আন্দোলনের শহিদদের স্মরণে শহিদ মিনার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জম্মশতবর্ষ উপলক্ষে নির্মাণ করা হয়েছে ‘স্মারক ম্যুরাল জনক জ্যোর্তিময়।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টি নন্দন লেক ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করেছে। এদিকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর জন্য সরকার ও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মিলে উন্নয়নের মহাযজ্ঞ চালাচ্ছেন। ১২তলা বিশিষ্ট দুইটি একাডেমিক ভবন নির্মান করা হচ্ছে। ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য ১০তলা বিশিষ্ট দুইটি পৃথক আবাসিক হল নির্মাণ করা হচ্ছে। ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র, ১০ তলা বিশিষ্ট প্রশাসন ভবন, শিক্ষক-কর্মকর্তা ক্লাব, ১০তলা বিশিষ্ট অডিটরিয়ামসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। ১৪তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে উদ্বোধন করা হবে পাবনার কবি বন্দে আলী মিয়ার নামে ৩০০ আসনের দৃষ্টি নন্দন মুক্তমঞ্চ। এর মাধ্যমে সংস্কৃতি চর্চার নতুন দ্বার উম্মোচিত হবে।

সম্প্রতি নতুন উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য হিসেবে যোগদান করেছেন দেশের বিশিষ্ট পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক মুক্তিযোদ্ধা ড. হাফিজা খাতুন ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. এস.এম মোস্তফা কামাল খান। দেশের চতুর্থ নারী উপাচার্য এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ড. হাফিজা খাতুনের যোগদান এই বিশ্ববিদ্যালয়কে তুলে ধরেছে অনন্য উচ্চতায়। তাঁর সুদক্ষ নেতৃত্বে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে এনেছে নতুন উৎসাহ- উদ্দীপনা। করোনা মহামারীর কারণে স্থবির হওয়া ক্যাম্পাসে একাডেমিক প্রাণ”াঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য মহোদয়ের সার্বিক তত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে ক্লাসসহ প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজ। ফলে সর্বত্র এসেছে গতিশীলতা। শিক্ষার আদর্শ পরিবেশ পেয়ে জ্ঞানচর্চার তীর্থভূমি হতে চলেছে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। উৎসবমুখর পরিবেশে আগামী ০৫ জুন বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করছে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারসহ পাবনাবাসী। আনন্দ উৎসবে মেতে থাকবে দিনভর। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের নয় দিনটি পাবনাবাসীর জন্যও অত্যন্ত আনন্দ ও গৌরবের।

ফারুক হোসেন চৌধুরী, উপ-পরিচালক, জনসংযোগ দপ্তর, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠু। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নাশকতার অভিযোগে ডেভিল হান্টের অভিযানে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে সক্রিয় যুবলীগ কর্মী হাফিজুর রহমান মিঠুকে গ্রেফতার করেছে ভূঞাপুর থানা পুলিশ।

রবিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাতে ভূঞাপুর পৌর শহরের ঘাটান্দি এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

এ বিষয়ে ভূঞাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, মধুপুর থানায় নাশকতার মামলায় ওই যুবলীগ কর্মীকে গ্রেফতারের পর মধুপুর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ