সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বঙ্গবন্ধু পরিষদ তাদের শিক্ষক ইউনিটকে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করবে

লেখা ও ছবি : রায়হান মাহবুব, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার প্রধান ও সেরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার পক্ষ ‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদ’ আজ সকাল ১০টায় একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।

তাতে বঙ্গবন্ধুর মতাদর্শে বিশ্বাসী পরিষদটি ২৭ মাচ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির একটি সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ২৭ মার্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. এম.এ. মালেক সাইন করা একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পৌঁছায়। তাতে তারা বঙ্গবন্ধুর নামের ইউনিটটিকে বৈধ বলে রায় দিয়েছেন। তাদের মেয়াদ পূরণ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠনের মাধ্যমে কাজ করতে বলেছেন।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক লাউঞ্জে আজ শনিবার, ২ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলনে এই বিজ্ঞপ্তির প্রতিবাদে ও সত্যিকারের ঘটনা জানাতে ‌‘ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদ’ নামের শিক্ষকদের সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেনের নেতৃত্বে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছেন অধ্যাপকরা। বিশ্ববিদ্যালয়টির অধ্যাপক ও সহ-সভাপতি ড. আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরেফিন, বঙ্গবন্ধু পরিষেদের কেন্দ্রীয় কমিটির আইন সম্পাদক ও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের নামকরা অধ্যাপক ড. শাহজাহান মন্ডল, সিনিয়র সদস্য অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান, অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা, অধ্যাপক ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদ, সহযোগী অধ্যাপক বাকীবিল্লাহ বিকুল, ড. সাজ্জাদ হোসেন, ড. আমজাদ হোসেন অংশ নিয়েছেন।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র এই অধ্যাপকরা তাদের মনোভাব ব্যক্ত করেছেন ও বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগে অনেক সংগঠন আছে। সবাই করতে পারেন এমন সংগঠনও কম নয়। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম ভেঙে খাওয়া অন্যায়। তার চেয়ে বড় অন্যায়, এই নামে শিক্ষক সংগঠন খুলে বসা। এই ধরণের কাজ ও অপকর্ম নেমে নেওয়া যায় না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে কোনো সংগঠনের ব্যানারে কোনো তামাসা করা চলবে না। যারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করেন, তারা কোনোদিন শহীদ বেদীতে পূর্ব পরিকল্পনা করে হাতাহাতি করতে পারেন না। এটি আদর্শবিচ্যুত কর্ম। শহীদ মিনারে কখনো কোনো অন্যায় মেনে নেওয়া হবে না।’

উল্লেখ্য, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনারে আওয়ামী লীগের মতাদর্শে কাজ করা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক সিনিয়র ও জুনিয়র শিক্ষকদের দুটি পক্ষের মধ্যে ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়েছে। তাদের বিরোধে ফুল পায়ে দলিত হয়েছে। এই ঘটনায় তারা সবাই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন।

একটি পক্ষ ছিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদ ও আরেকটি হলো ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু ইউনিট শিক্ষক ইউনিট। এই ঘটনার জন্য আসলে শহীদ মিনারের অনুষ্ঠানের সঞ্চালকের অজ্ঞতা দায়ী। তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদ শহীদ মিনারে ফুল দেওয়া ও শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন জিয়া পরিষদকে শহীদ মিনারে আমন্ত্রণ জানান।

তবে এই অন্যায়ের প্রতিবাদে ও সচেতনতার মাধ্যমে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ইউনিট বঙ্গবন্ধু পরিষদ ফুল দেবার জন্য শহীদ মিনারের দিকে এগিয়ে যান। তখন সহকারী প্রক্টর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্য দায়িত্বে নিয়োজিত সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক ড. শফিকুল ইসলাম তাদের বাধা দেন। তিনি শৃংখলা বজায় রাখতে বললে এই শিক্ষকদের সঙ্গে তার ঝগড়া বেঁধে যায়।

এরপর এই ইউনিট শিক্ষক ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের শিক্ষকদের মধ্যে ঝগড়া ও পরে সামান্য হাতাহাতি হয়। তবে অনেক শিক্ষক এই ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। পরে সিনিয়র অধ্যাপকরা তাদের সরিয়ে দেন ও শান্ত করেন।

তবে মৃত্যুঞ্জয়ী মুর‌্যালে বঙ্গবন্ধু পরিষদ শিক্ষক ইউনিট মানববন্ধন করে। তারা তীব্র নিন্দা জানিয়ে কোনো প্রতিকার করা না হলে কঠোর কর্মসূচিতে যাবার ঘোষণা করেন। তাদের মনের ব্যথা জানান ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরা অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোয়াদ্দার, ‘আমরা কেউ কোনোদিন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কারো মধ্যে কোনো ধরণের বিশৃংখলা হতে দেইনি। তবে আরেকটি পক্ষ আমাদের কাছ থেকে ফুলের ডালি জোর করে নিয়ে ভেঙে ফেলে এই পরিস্থিতির দিকে নিয়ে গিয়েছে।’

তবে সেদিনই মতামত জানতে এই প্রতিবেদক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরেফিনের সঙ্গে দেখা করেছেন। তিনি তার ছাত্র ও অন্যতম সাংবাদিক রায়হান মাহবুবকে বলেছেন, ‘এটি আমার ধারণা পূর্ব পরিকল্পিত। আমরা সিনিয়র অধ্যাপক। তারা জুনিয়র অধ্যাপক হয়ে আমাদের অসম্মান করতে কেন গেলেন?’ তিনি শহীদ মিনারের কথা ভদ্রতাবশত উল্লেখ করেননি।

এরপর এই হাতাহাতি ও শহীদ মিনারে অন্যায়ের বিষয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেছেন, ‘আমাদের একই মতাদর্শের দুটি শিক্ষক পক্ষ চাইলে আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতা সম্ভব হবে।’

তবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের সিনিয়র অধ্যাপকরা আজকের সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘আমরা সিনিয়র হয়েও একসঙ্গে কাজ করতে ও কথা বলতে তাদের একাধিকবার বলেছি। মোবাইলে ফোন করে আলোচনায় বসতে অনুরোধ করেছি। তারা না বসে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিক্ষক পরিষদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আলাদা একই নামের সংগঠন খুলে বসেছেন। এখনো তারা আলোচনায় বসেননি। ফলে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু পরিষদ শিক্ষক ইউনিটের নাম ভাঙিয়ে কুচক্রী মহলটি অপকর্ম শুরু করেছে। তাতে আমরা দুঃখ পাচ্ছি। তাদের এই সাংগঠনিক অপকর্মগুলো আমরা শিক্ষক পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটিকে জানিয়েছি। তবে সেদিকে না গিয়ে ডা. এম. এ. মালেকের সঙ্গে আলাপের পর তার সাইন এনে তারা বৈধ পরিষদের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ করার অনুমতি প্রাপ্ত হয়েছেন। আমরা তাদের রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করব।’

ওএস।

 

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের অবস্থানে খুব বেশি পার্থক্য নেই। তিনি জানান, সরকার যদি বলে যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, তাহলে তা ডিসেম্বরে হতে পারে বলেই ধরে নেওয়া যায়। এ অবস্থায় বিএনপি শুধু চায়, ডিসেম্বরের একটি তারিখ ধরে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হোক।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “সরকার তো বলেনি ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে না। আমরাও বলছি না আজই নির্বাচন হোক। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন ডিসেম্বরে হলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তাহলে এত বড় পার্থক্য কোথায়?”

এ সময় প্রশাসনে ‘বিএনপির লোক’ বসানোর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নজরুল ইসলাম বলেন, “যিনি এই অভিযোগ তুলেছেন, তিনি নিজেই সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন। বিএনপিকে তো প্রশাসন থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। সেই সময় বৈষম্যের শিকার হওয়া ৭০০ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিলেও, এখনো তাদের কাউকে পদায়ন করা হয়নি।”

তিনি প্রশ্ন তোলেন, “কোথায় বিএনপির লোক বসানো হয়েছে? যারা সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তাদের যদি একজনও এখন কোনো পদে থাকতেন, তাহলে বলা যেত। আসলে এসব প্রশ্ন আমাদের না করে তাদের করা উচিত।”

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান এবং বাংলাদেশ লেবার পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরানসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।  যা দেশের বাজারে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।  মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে।  ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।  এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে।  তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস।  চলতি বছর ২৪ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম।  যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৮ বার, আর কমেছে মাত্র ৬ বার।  আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।  যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম।  দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার