শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১২ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ক্ষতি পোষাতে ছুটির দিনেও খোলা পোশাক কারখানা

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই-আগস্টে দেশব্যাপী বিক্ষোভ ও কারফিউ, আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং প্রধান প্রধান শিল্পাঞ্চলে সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের কারণে গত তিন মাস ধরে চরমভাবে ব্যাহত হয়েছে পোশাক শিল্পের উৎপাদন। অর্ডার হারিয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করেছেন পোশাক রপ্তানিকারকরা। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে খোলা রয়েছে দেড় শতাধিক পোশাক কারখানা।

এ অবস্থায় কারখানা ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কাজ করছে শিল্প পুলিশ। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর জুলাই-আগস্টের অস্থিতিশীল অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আসবে আশা করা হলেও বেশ কিছুদিন ধরে আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করে আসছিলেন পোশাক শ্রমিকরা। সম্প্রতি মালিকপক্ষ শ্রমিকদের বেশ কিছু দাবি মেনে নেয়ার ঘোষণা দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসতে থাকে।

ব্যবস্থাপকরা জানিয়েছেন, যথাসময়ে পণ্য রফতানির চাপ বাড়ছে। তাই উৎপাদন বন্ধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতেই ছুটির দিনেও কারখানা খোলা রাখা হয়েছে। গাজীপুর শিল্পাঞ্চলেও খোলা আছে বেশ কিছু কারখানা। শুধু ছুটির দিন নয়; ২৪ ঘণ্টা চালু রাখা হয়েছে অনেক পোশাক কারখানা। কারণ বড়দিনকে সামনে রেখের পশ্চিমা অর্ডার ও আসন্ন শরৎ ও শীতের রপ্তানি আদেশ নিশ্চিত করতে চাইছেন রপ্তানিকারকরা।

পাশাপাশি দেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ধরে রাখতে সাব-কন্ট্রাক্টরদের দিকে ঝুঁকছেন। বিদেশি বিক্রেতাদের কাছে তারা রপ্তানির মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ করছেন।

ভারতীয় রেটিং এজেন্সি কেয়ারএজ রেটিংসের মতে, এই সংকট যদি এক থেকে দুই বছরের বেশি অব্যাহত থাকে, তাহলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানি আদেশের প্রায় ১০ শতাংশ ভারত ও ভিয়েতনামের মতো দেশগুলোতে চলে যেতে পারে।

বর্তমানে অনেক রপ্তানিকারক আশঙ্কা করছেন, উৎপাদন বিলম্বের কারণে তাদের বড় ধরনের ছাড় দিতে হবে বা উড়োজাহাজে পণ্য পাঠাতে হবে। এতে পণ্যপরিবহন খরচ অনেক বাড়বে। এমনকি কিছু রপ্তানি আদেশ বাতিলের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।

এ অবস্থায় তারা বলছেন, বিদেশি খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো যদি শ্রমিক অসন্তোষ ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের কথা বিবেচনা করে মেয়াদ বাড়ানোর অনুমতি দেয়, তাহলে বিরূপ প্রভাব এড়াতে পারবেন তারা।

এদিকে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম বুধবার জানান, সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের কারণে পোশাক খাত ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষতি হয়েছে। কারণ অনেক কারখানা পণ্য উৎপাদন করতে ও সময়মতো সরবরাহ করতে পারেনি। এমনকি ক্রেতারা কারখানা পরিদর্শন করতে পারেনি। তবে যেহেতু পোশাক খাতে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এসেছে, তাই সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য রবিবার বা সোমবার বড় খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবেন তারা।

Header Ad

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ। ছবি: সংগৃহীত

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় স্টেশনে সংযুক্ত সব সার্কিটের ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা চার ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি)।

সংস্থাটির মহাব্যবস্থাপক (চালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ) সাইদুর রহমানের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কুয়াকাটায় স্থাপিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সিস্টেমের কনসোর্টিয়াম কর্তৃক শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ২টা থেকে পরদিন রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা পর্যন্ত মোট চার ঘণ্টা সাবমেরিন ক্যাবলের লাইটিং ফিল্টার স্থাপন করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

এ সময় সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে কুয়াকাটা স্টেশনে সংযুক্ত সব সার্কিটের ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার স্টেশন থেকে সাবমেরিন ক্যাবলের সার্কিটগুলো যথারীতি চালু থাকবে। রক্ষণাবেক্ষণ কাজ চলাকালে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটের ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট-সেবা বিঘ্ন ঘটতে পারে।

গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বিএসসিপিএলসি কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে।

কোনো ক্রীড়া সংস্থায় একই পদে দুই বারের বেশি নয় : ক্রীড়া উপদেষ্টা

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত

যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আজ (শুক্রবার) বিকেলে খেলোয়াড়, কোচ, রেফারি ও সংগঠকদের সঙ্গে মত বিনিময় সভা করেছেন। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মিলনায়তনে মতামত/বক্তব্য পেশ করেন ক্রীড়াঙ্গনের বিভিন্ন স্তরের ২৬ জন। এরপর যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা বক্তব্য রাখেন।

মাত্র মাস দেড়েক আগে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেন আসিফ মাহমুদ। এর মধ্যে ক্রীড়াঙ্গনের অনেক অসঙ্গতি চোখে পড়েছে তার। ফেডারেশনগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। এনএসসি থেকে ফেডারেশনগুলোর জন্য সাধারণ নির্দেশনা তৈরি হচ্ছে। যার কিছুটা ধারণা দিয়েছেন উপদেষ্টা, ‘কোনো ক্রীড়া সংস্থায় একই পদে দুই বারের বেশি নয়। খেলা বা ফেডারেশনের প্রয়োজনে ওই ব্যক্তি অন্য পদে কাজ করতে পারে, কিন্তু একই পদে দুই বারের বেশি নয়।’

ক্রীড়া উপদেষ্টা সরাসরি উল্লেখ না করলেও সহজেই অনুমেয় তিনি ফেডারেশন-ক্রীড়া সংস্থাগুলোর সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের পদের বিষয়টিকেই মূলত নির্দেশ করেছেন। ফেডারেশনগুলোর বড় দায়িত্বে যারা থাকেন, তারা একবার চেয়ারে বসার পর পুনরায় সেই চেয়ারে বসার জন্য নানা পদক্ষেপ নেন। সেই বিষয়টিও ইতোমধ্যে জ্ঞাত ক্রীড়া উপদেষ্টার, ‘অনেকেই ফেডারেশনের পদকে দায়িত্ব নয়, ক্ষমতার অংশ মনে করে। আমরা সেটা রোধে কাজ করছি।’

বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে রাজনীতির প্রভাব রয়েছে। বিগত সময়ের মতো আগামীতেও যেন রাজনীতিকরণ না হয়, সেদিকে যথেষ্ট মনোযোগ ক্রীড়া উপদেষ্টার, ‘ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজনীতিকরণ নিয়ে আমরা কাজ করছি। একজন ব্যক্তির রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে, কিন্তু ক্রীড়াঙ্গনে যেন প্রভাব যেন না আসে।’

ক্রিকেট বাদে দেশের অন্য সকল ফেডারেশনে আর্থিক সমস্যা রয়েছে। ফেডারেশনগুলোর বাজেট বৃদ্ধির পাশাপাশি আর্থিক স্বচ্ছতাও নিশ্চিত করতে চান আসিফ মাহমুদ, ‘অবশ্যই খেলাধুলার জন্য বাজেট প্রয়োজন। আমরা বাজেট বৃদ্ধি ও স্পন্সরের বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি। অনেক ফেডারেশন নিয়ে আমরা আর্থিক দুর্নীতি-অনিয়মের কথা শুনি। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বা মন্ত্রণালয়ের কাছে ফেডারেশনগুলোর নিয়মিত অডিট রিপোর্ট দিতে হবে।’

বিভিন্ন ফেডারেশনের খেলোয়াড়, কোচ, কর্মকর্তা ও রেফারি আমন্ত্রিত হয়ে এসেছিলেন ওই সভায়। ক্রীড়া উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে অনেকে নিজেদের মতামত তুুলে ধরতে চেয়েছিলেন। কয়েক বার হাত উঠিয়েও বক্তব্য দিতে পারেননি কেউ কেউ। একজন মাইক না পেয়ে পুরো মিলনায়তন ঘুরেছেন, এ নিয়ে সেখানে খানিকটা হট্টগোলও হয়েছে। সেই বিশৃঙ্খলা চোখ এড়ায়নি ক্রীড়া উপদেষ্টার। তার বক্তব্যের শুরুতে এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ‘খেলাধুলা আমাদের শৃঙ্খলা শেখায়। যা জাতীয় জীবনেও শিক্ষণীয়। এখানে আপনারা অনেক বর্তমান, সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ আছেন। আপনাদের মধ্যে শৃঙ্খলার যথেষ্ট অভাব। আগামীতে আপনারা ফেডারেশনে আসলে শৃঙ্খলভাবে কাজ করতে পারাটা সন্দিহান।’

দেড়ঘণ্টা জুড়ে উপদেষ্টা বিভিন্ন জনের বক্তব্য শুনেছেন। এরপরও অনেকে বক্তব্য না দিতে পারার আক্ষেপ রয়েছে। তাদের লিখিতভাবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে অথবা ইমেইল যোগে মতামত প্রেরণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। সেগুলো মূল্যায়ন হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব, ‘আপনাদের লিখিত বক্তব্য আমরা পর্যালোচনা করব। সার্চ কমিটিকেও প্রেরণ করব সেগুলো।’ সার্চ কমিটির আহ্বায়ক জোবায়েদুর রহমান রানা উপদেষ্টার সঙ্গে মঞ্চেই ছিলেন। তিনি স্বাগত বক্তব্য রেখেছেন এবং বিভিন্ন জনের মন্তব্যও শুনেছেন।

আজকের অনুষ্ঠানে প্রতিটি ফেডারেশন/এসোসিয়েশন থেকে একজন সংগঠক, খেলোয়াড়, কোচ ও রেফারি আমন্ত্রিত ছিলেন। ফেডারেশনের আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণের বাইরেও এসেছিলেন অনেকে। বিশেষ করে গত এক দশকে যারা বঞ্চিত, তাদের অনেকেই আজ এই মিলনায়তনে এসেছিলেন। দুই পক্ষ অনেকটা মুখোমুখি অবস্থানে থাকলেও তেমন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। এ রকম অনুষ্ঠান আয়োজনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আরও দূরদর্শিতা ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন।

টানা বর্ষণে হু হু করে বাড়ছে তিস্তার পানি

ছবি: সংগৃহীত

উজানের ঢল ও টানা দুদিনে বৃষ্টিতে হু হু করে বাড়ছে তিস্তার পানি। পানি বৃদ্ধির ফলে তিস্তার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এদিকে তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ জলকপাট খুলে দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৮৩ সেন্টিমিটার। যা বিপৎসীমার ৩২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার সকালে তিস্তার পানি বিপৎসীমা ৬৫ নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। এদিকে তিস্তায় পানি বৃদ্ধিতে দেখা দিয়েছে নদ-নদী ভাঙন।

গত দুদিন ধরে প্রচুর বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে উত্তরের জেলা লালমনিরহাটে। কখনো হালকা, কখনো মাঝারি, কখনো আবার ভারী বৃষ্টি। এতে জনসাধারণের মাঝে যেমন স্বস্তি ফিরে এসেছে। তেমনি খেটে খাওয়া ছিন্নমূল মানুষ কাজে যেতে না পেরে পরেছে চরম বিপাকে।

গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু রংপুরে ১৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ভারী বর্ষণের কারণে নদ-নদীগুলোতে পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে।

চর গড্ডিমারী এলাকার ফজর আলী বলেন, পানি বৃদ্ধিতে আমরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ছি। কিছু এলাকায় পানি প্রবেশ করে রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া শাখার উপ-প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাশেদীন বলেন, তিস্তার পানি বিপদসীমার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তিস্তা ব্যারাজের ৪৪ গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। অব্যাহত বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে।

হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) জিয়াউল হক জিয়া বলেন, দুদিন ধরে টানা বর্ষণের তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। অত্র ইউনিয়নের কিছু কিছু এলাকায় রাস্তাঘাটে পানি উঠে চলাচলে দুর্ভোগে পড়েছে মানুষ।

সর্বশেষ সংবাদ

ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
কোনো ক্রীড়া সংস্থায় একই পদে দুই বারের বেশি নয় : ক্রীড়া উপদেষ্টা
টানা বর্ষণে হু হু করে বাড়ছে তিস্তার পানি
আওয়ামী লীগের শাসনামলে হত্যা মামলার আসামিও পান অস্ত্রের লাইসেন্স
ক্ষতি পোষাতে ছুটির দিনেও খোলা পোশাক কারখানা
ভারতে ইসলাম ও নবীকে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে বিক্ষোভ সমাবেশ
সেনাকর্মকর্তা তানজিম হত্যা মামলায় আরও একজন গ্রেপ্তার
আইসিসির প্রধান প্রসিকিউটরের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক
স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠায় সৌদি আরবের বড় পদক্ষেপ
উত্তরায় ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার
ঢাকায় জালের কনসার্ট স্থগিত
ঢাবির ধর্মবিদ্বেষী দুই শিক্ষককে অবিলম্বে অপসারণের দাবি আহমাদুল্লাহর
ঢাকায় একসঙ্গে থাকার জেদ করায় নববধূর হাত বেঁধে নদীতে ফেলে দেন স্বামী
গ্যালারিতে ভারতীয় দর্শকদের হামলা, হাসপাতালে টাইগার রবি
৮ কোটি ২৫ লাখ টাকায় বিক্রি হলো জয়নুল আবেদিনের চিত্রকর্ম
আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড নিয়ে এবার মুখ খুললেন নাহিদ ইসলাম
আজ জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস
জুমার দিন যে আমলে ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হয়
সিরিজ রক্ষার ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে দুই পরিবর্তন
দেশে ফিরলেন আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান