রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

প্রথম চালানে ভারত গেল ১২ টন ইলিশ, প্রতি কেজি ১০ ডলার

রপ্তানির আগে ইলিশের মান পরীক্ষা চলছে। ছবি: সংগৃহীত

রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে ভারতে আসন্ন দুর্গাপুজা উপলক্ষে প্রথম চালানে ১২ মেট্রিকটন ইলিশের পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোরের বেনাপোল বন্দর দিয়ে ইলিশের প্রথম চালান গেছে বলে জানিয়েছেন বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির।

বন্দর সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারতের কলকাতার দুই আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান আর এস এন্টারপ্রাইজ ও আর জে এন্টারপ্রাইজের তিনটি ট্রাকে করে ১২ টন ইলিশ বেনাপোল থেকে ভারতের প্রেট্রাপোল বন্দরে পৌঁছেছে।

ইলিশের রফতানিকারক বাংলাদেশের জে এস এন্টারপ্রাইজ, সাজ্জাত এন্টারপ্রাইজ ও স্বর্ণালী এন্টারপ্রাইজসহ ৪ রফতানিকারক। আমদানিকারক ভারতের আর,জে এন্টারন্যাশনাল ও কেবিসি এন্টারন্যাশরাল। বন্দর থেকে ইলিশ ছাড়করণে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ছিল বাংলাদেশ লজিস্টিকসহ কয়েকটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট।

দেশের ৪৯ জন রফতানিকারককে ২ হাজার ৪২০ টন ইলিশ রফতানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। শর্ত দেওয়া হয়েছে আগামী ১৩ অক্টোবরের মধ্যে শেষ করতে হবে রফতানি। প্রতি কেজি ইলিশের রফতানি মূল্য ১০ ইউএস ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১১৮০ টাকা।

এদিকে পূজার আগে ইলিশ পেয়ে খুশি ভারতীয়রা। দুই দেশের সৌহার্দ্য, সম্প্রতি ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়াতে ইলিশ রফতানির সুযোগ বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন বাণিজ্যিক সংশ্লিষ্টরা।

জানা যায়, রূপালী ইলিশের স্বাদ আর গন্ধ অতুলনীয়। দুই বাংলায় জনপ্রিয় মাছ এটি। বিশেষ করে পূজায় অতিথি আপ্যায়নে খাবারের প্রধান তালিকায় ইলিশ রাখে ওপারের বাঙালিরা। আগে ইলিশ সাধারণ রফতানি পণ্যের তালিকায় উন্মুক্ত থাকলেও উৎপাদন সংকট দেখিয়ে ২০১২ সালে দেশের বাইরে ইলিশ রফতানি বন্ধ করে দেয় তৎকালিন আওয়ামী লীগ সরকার। তবে ২০১৯ সাল থেকে বিশেষ বিবেচনায় কেবল দুর্গাপূজায় ইলিশ রফতানির সুযোগ দেয় শেখ হাসিনা সরকার।

২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে আওয়ামী লীগ সরকার বিদায়ের পর দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসে অন্তবর্তীকালীন সরকার। এর মধ্যেই ভারতের ব্যবসায়ীরা দুর্গাপূজায় ইলিশ আমদানির অনুরোধ জানান। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণে দেশের চাহিদা মিটিয়ে পরে বিদেশে ইলিশ রফতানি হবে জানিয়েছিল বর্তমান সরকার। কিন্তু এমন সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে দেড় মাসের মাথায় বৃহত্তর স্বার্থে ভারতে ইলিশ রফতানির অনুমতি দেয় ড. ইউনূসের সরকার। এতে রফতানি বন্ধ করতে হাইকোর্টে রিট করে সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। তবে সব বাধা কাটিয়ে শুরু হয়েছে ইলিশ রফতানি।

গত বছর ইলিশ রফতানির অনুমতি ছিল ৩ হাজার ৯০০ মেট্রিক টন। রফতানি হয়েছিল মাত্র ৬৬৩ মেট্রিক টন। এবছর বৃহত্তর স্বার্থে ভারতে ইলিশ রফতানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বিবিসির তথ্যমতে, বাংলাদেশের মোট মাছ উৎপাদনের প্রায় ১২ শতাংশই ইলিশ। দেশের জিডিপিতে এটি প্রায় ১ শতাংশ অবদান রাখে। বাংলাদেশের জেলেরা বছরে ছয় লাখ টন ইলিশ ধরে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৭৬ টন ইলিশ ভারতে রফতানি হয়। এরপরের ২০২০-২১ অর্থবছরে ১ হাজার ৬৯৯ টন ইলিশ রফতানি হয়। অন্যদিকে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ১ হাজার ২৩০ টন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৩৯১ টন ইলিশ রফতানি করা হয়। সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৮০২ টন ইলিশ ভারতে রফতানি করা হয়। গত ৫ বছরে মাত্র ৫ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রফতানি হয় ভারতে।

ইলিশ পরিবহনকারী ট্রাক চালকরা জানান, চাঁদপুর ও বরিশাল থেকে ইলিশ নিয়ে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে তারা যাচ্ছেন।

ভারতীয় নাগরিক রমেশ বিশ্বাস জানান, বাংলাদেশ থেকে আসা ইলিশ দিয়ে পূজায় অতিথি আপ্যায়ন করতে আপেক্ষায় থাকি। এবার ভেবেছিলাম ইলিশ আসবে না। তবে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকার ইলিশ দিয়েছে। পূজার আগে বাংলাদেশি ইলিশ আসায় আমরা খুশি। সরকারকে ধন্যবাদ।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের দফতর সম্পাদক মোস্তাফিজ্জোহা সেলিম জানান, দেশে ইলিশের সংকট। এর মধ্যে ইলিশ যাচ্ছে ভারতে। হয়তো বৃহৎ স্বার্থ বিবেচনা করে সরকার ভারতে ইলিশ রফতানি করছে। ইলিশ রফতানির মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বন্ধুত্ব সম্পর্ক বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখবে বলে ব্যবসায়ী মহল মনে করছি।

বেনাপোল স্থলবন্দরের ফিসারিজ কোয়ারেন্টাইন অফিসার মাহাবুর রহমান জানান, কাস্টমস, বন্দর ও মৎস অফিসের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রথম ৪টি চালানে ১২ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে রফতানি হয়েছে। প্রতি কেজি ইলিশের রফতানি মূল্য ১০ ডলার।

Header Ad
Header Ad

বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ। ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে উপজেলা বিএনপি, পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে বিরামপুর পাইলট হাইস্কুল মাঠে দুস্থ শীর্তাতদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন প্রধান অতিথি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকালে বিরামপুর পাইলট হাইস্কুল মাঠে এই শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পৌর বিএনপি’র সভাপতি হুমায়ূন কবিরের সভাপতিত্বে ও পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজু'র সঞ্চালনায় দুস্থ শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, দিনাজপুর জেলা বিএনপির সদস্য ও নবাবগঞ্জ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মকবুলার রহমান গোর্কি, দিনাজপুর জেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য তোছাদ্দেক হোসেন তোছা,উপজেলা বিএনপি সভাপতি মিজ্ঞা শফিকুল ইসলাম মামুন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও মুকুন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জোবয়াদুর রহমান জুয়েল,উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব এ‍্যাড. মিঞা শিরন আলম, বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক, পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জীবন চৌধুরী শাহীন, পৌর যুবদলের সদস্য সচিব পলাশ বিন আশরাফী পলাশ সহ বিরামপুর উপজেলা বিএনপি,পৌর, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতা-কর্মীবৃন্দ'র পাশাপাশি স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অপরদিকে বিরামপুর উপজেলা পলিপ্রায়গ ইউনিয়নের টাটকপুর মাদ্রাসা মাঠে উপজেলা বিএনপি সভাপতি মিজ্ঞা শফিকুল ইসলাম মামুনের সভাপতিত্বে ও বিরামপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর এলাহী চৌধুরী রুবেল'র সঞ্চালনায় ছিন্নমূল, অসহায়, হতদরিদ্র ও দুস্থদের মাঝে প্রধান অতিথি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করেন।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক

টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার সল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সল্লা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা ও মারধরের মামলায় টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে আব্দুল আলীম (৫২) নামে এক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটক করা হয়েছে।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩ টার দিকে উপজেলার ইউনিয়নের সল্লা বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটককৃত আব্দুল আলীম উপজেলার সল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

এ ব্যাপারে কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভুঁইয়া করে জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা এবং মারধর করাসহ বিভিন্ন মামলায় তাকে আটক করা হয়। তিনি থানা হেফাজতে রয়েছে। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে তাকে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘দ্বিতীয়বার হত্যা করেছেন’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সালমান ওমর রুবেলের আয়োজনে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

১৫ আগস্টের কথা উল্লেখ করে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, এক ১৫ আগস্টে (১৯৭৫ সাল) শেখ মুজিবুরের জানাজায় লোক পেলাম না, আর এত বছর পরে ১৫ আগস্টে (২০২৪ সাল) কোনো জায়গায় মাহফিলের আওয়াজ পেলাম না। এতে বলা যায়, শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছেন।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা তার বাবাকে এমন মারা মেরেছে যে মসজিদে তার জন্য দোয়া করবে এমন লোকও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ আওয়ামী লীগ তাদের নেতার প্রতি অকৃতজ্ঞ। ওদের কিন্তু বরকত ভালো না। যার কারণে তাদের ঝাঁকে ঝাঁকে দেশ থেকে পালাতে হয়েছে। আমি ভারত সরকারকে বলবো, আপনারা তো এতদিন দেশ চালাইলেন, এইবার ফেরত দেন। হালুয়াঘাট বর্ডার দিয়ে ফেরত দেন আমরা রিসিভ করব। আমরা কথা দিলাম আমরা আপনাদের ওপর ন্যায়বিচার করব।

বিএনপির এই নেতা বলেন, বন্ধুত্ব কি আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার সঙ্গে করবেন নাকি বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের সঙ্গে করবেন? ১৮ কোটি মানুষের সঙ্গে যদি বন্ধুত্ব হয় সেটা হবে প্রকৃত বন্ধুত্ব। সেটা দীর্ঘস্থায়ী হবে। শুধু একজনের সঙ্গে বন্ধুত্ব করলে কোনো লাভ হবে না। ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকায় দাঁড়িয়ে বলছি স্বার্থ হাসিলের জন্য বন্ধুত্ব নয়, সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে বন্ধুত্ব রাখতে চাই। আমাদের স্বার্থে বিসর্জন দিয়ে নয়, কর্তৃত্বের মাধ্যমেও নয়, বন্ধুত্বের মাধ্যমে।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি, আর ৫ আগস্ট আমরা স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি। এই অর্জন আমাদের ধরে রাখতে হবে।

এ সময় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করে বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান দেশে একদলীয় বাকশাল কায়েম করেছিলেন। এরপর তিনি মারা যাওয়ার পর দেশের মানুষ ৭ নভেম্বর একটি বিপ্লবের মাধ্যমে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

বিএনপি নেতা সালমান ওমর রুবেল আয়োজিত এই ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সংগঠনিক সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ ওয়াহিদ। এ সময় প্রায় ৩ হাজার চক্ষু রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ছানি পড়া রোগীদের বিনামূল্যে ছানি অপারেশনের জন্য সিলেকশন করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
টাঙ্গাইলে আ.লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলীম আটক
শেখ হাসিনা নিজ হাতে তার বাবাকে দ্বিতীয়বার হত্যা করেছে: গয়েশ্বর
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ যানবাহন বন্ধ না হলে গণপরিবহন বন্ধের ঘোষণা
জুমার দিনে ফিলিস্তিনের মসজিদে আগুন দিল ইসরায়েলিরা
গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
আশ্বস্ত করছি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দেবে না: প্রধান উপদেষ্টা
সত্যি কি থাপ্পড় মেরেছিলেন শাহরুখ, ৯ বছর পর মুখ খুললেন হানি সিং
মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তর, বগুড়ার শ্রাবণী এখন শ্রাবণ
বাড়ি ফেরার পথে সড়কে ঝরে গেল বাবা-ছেলের প্রাণ
ছাত্রলীগ নেতা মুক্তাদির শিক্ষার্থীদের হাতে আটক, থানায় সোপর্দ
এ দেশে মেজরিটি–মাইনরিটি বলে কিছু নেই: জামায়াতের আমির
আজ বছরের দীর্ঘতম রাত, সবচেয়ে ছোট দিন আগামীকাল
রাজনীতিবিদকে বিয়ে করতে চান ফারজানা সিঁথি
গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ
পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় ১৬ সেনা নিহত
বাধ্যতামূলক অবসরপ্রাপ্ত সচিব ইসমাইল বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার
হামজাকে নিয়ে যা বললেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
বহু ভাষা, বহু সংস্কৃতি, বহু ধর্মের বিকাশে কাজ করতে চায় কমিশন: ফারুকী