রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সরকারি ঘোষণার আগেই বাড়তি দামের তেল বাজারে

বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে আট টাকা ও খোলায় লিটারে সাত টাকা বাড়ানোর বিষয়ে রবিবার সিদ্ধান্ত দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ হিসেবে বোতলজাত ৫ লিটার সয়াবিন তেলের দাম হবে ৭৯৫ টাকা। এতো দিন যা ছিল ৭৬০ টাকা। সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বাজারে গিয়ে এ দাম কার্যকর হতে দেখা গেছে। তবে অবাক করা বিষয় ৫ লিটারের বোতলের লেবেলে মূল্য ৮০০ টাকা লেখা হয়েছে। বিক্রেতারা জানান, এ দামে মালের চালান আগেই বাজারে এসেছে। সরকারি সিদ্ধান্ত না আসায় কোম্পানির নির্দেশে এতোদিন কম দামে বিক্রি হয়েছে। এখন সরকারি নির্দেশনা আসায় গায়ের মূল্য কার্যকর করা হচ্ছে।   

রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন বাজারে সরেজমিনে গেলে এমনই চিত্র পাওয়া যায়।

কারওয়ান বাজারের নিউ সোনারগাঁও জেনারেল স্টোরের রিপন গত সপ্তাহে পাঁচ লিটার তেল সর্বোচ্চ ৭৬০ টাকা ও এক লিটার ১৭০ টাকা বিক্রি করেন। কিন্তু সেই দামের তেল নেই। আজ ৮০০ টাকার কম হবে না বলে জানান তিনি।

বাড়তি এই দামের ব্যাপারে খুবই ক্ষুদ্ধ পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করে পকেটে কিছুই থাকবে না। অথচ অপবাদ নিতে হবে।

কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটের পাইকারি ব্যবসায়ী মেসার্স মিলু স্টোরের বিপ্লব ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, কয়েক দিন থেকে মিলে ডিও নিচ্ছে না। আগের ৫ লিটার রূপচাঁদা গায়ের রেট ৭৬০ টাকার তেল পাওয়া যাচ্ছে না। বর্তমানে তা ৮০০ টাকা মূল্য ধরা হয়েছে। তবে পাইকারি ৭৬০ টাকা এবং বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এক লিটার ১৬৮ টাকা লেখা থাকলেও বিক্রি করা হচ্ছে ১৫৮ টাকা। তিনি আরও বলেন, শুনেছি সরকার বাড়তি দামে তেল বিক্রির সুযোগ দিয়েছে কোম্পানিকে। কতো দিন পর কার্যকর হতে পারে-এমন প্রশ্নের জবাবে অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি বলেন, সব কোম্পানির চার থেকে ৫ দিন লাগতে পারে। কারণ গোডাউন থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায় এসব তেল রয়েছে। বাড়তি দামের তেলে আমাদের লাভ নেই।

একই মার্কেটের খুচরা ব্যবসায়ী সোনালী ট্রেডার্সের আবুল কাসেম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, আগের দামেই সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে বাজারে। পেপারে, টিভিতে শুনেছি বাড়ানো হয়েছে দাম। তবে আগের দামের ৭৬০ টাকার তেল নেই।  

মায়ের দোয়া জেনারেল স্টোরের মালিক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘যুক্তি ছাড়াই দাম বাড়ানো হচ্ছে। এইতো কয়েক মাস আগে বাড়িয়েছে। ১৯৮৫ সাল থেকে ব্যবসা করছি। কিন্তু এভাবে কখনো বাড়তে দেখিনি। দাম বাড়লেও আমাদের বাড়তি লাভ হচ্ছে না। অপবাদ নিয়ে ব্যবসা করতে হচ্ছে।’

এ সময় ক্যান্টনমেন্ট থেকে আসা ক্রেতা লাভলু ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘মিল মালিকরা বলল আর সরকার বাড়িয়ে দিলো তেলের দাম। এভাবে চলতে পারে না। আমরা কিভাবে চলব। আমাদের তো আয় বাড়েনি। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে ভোক্তাদের পকেট কাটছে। তা হতে পারে না। কারণ আমার ২০ হাজার টাকা আয়। ব্যয় হচ্ছে ২৫ হাজার টাকা। তাহলে বাড়তি বাজারে কিভাবে চলব।’

মোহাম্মদপুরের জনতা মার্কেটের আক্তারও বলেন, ‘আগের দামেই সব তেল বিক্রি করা হচ্ছে। দাম বেশি হলে তখন বেশি দামে বিক্রি করা হবে। তাতে আমাদের কোন লাভ নেই।

ক্রেতা শফিক বলেন. ‘যে যার মতো সুবিধা নিচ্ছে। ভোক্তাদের দিকে তাকাই না কেউ। ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটে জিম্মি হয়ে গেছে সরকার। তাইতো যখন যা বলছে ব্যবসায়ীরা, সরকার তা করতে বাধ্য হচ্ছে।’

বাড়তি তেলের ব্যপারে জানতে যোগাযোগ করা হলে এস আলম গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক কাজী সালাহ উদ্দিন আহমেদ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গত মাসেই ট্যারিফ কমিশনের মূল্য তালিকা অনুযায়ী প্রায় মিল মালিকরা আগেই ৫ লিটার ৮০০ টাকা দাম নির্ধারণ করেছে। সম্মিলিতভাবেই তা করা হয়েছে। কার্যকর করতে সরকারের কাছে যোগাযোগও করেছে। কিন্তু সরকার সময় চাওয়ায় আগে বাজারে ছাড়া হয়নি। সরকার অনুমোদন না দিলে তা কার্যকর হবার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু রবিবার সরকার অনুমোদন দিয়েছে প্রতি লিটারে আট টাকা বাড়ার জন্য। তা সোমবার থেকে কার্যকর করা হচ্ছে। তাহলে ৮০০ টাকা কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘৫ টাকা কমিয়ে সর্বোচ্চ ৭৯৫ টাকা হবে ৫ লিটারে।

গত ১৯ অক্টোবর সরকার সর্বশেষ সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারিত করেছিল, যাতে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬০ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৩৬ টাকা ঠিক করে দেওয়া হয়েছিল। আর বোতলজাত ৫ লিটার সয়াবিন তেলের দাম ধরা হয়েছিল ৭৬০ টাকা এবং পাম তেলের দাম ছিল ১১৮ টাকা।

উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে দেশে ভোজ্যতেল বাজারজাতকারী ব্যবসায়ীদের সমিতি ‘বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন’ কয়েক মাস ধরে তেলের দাম বাড়াতে চাচ্ছে। কোনো কোনো মাসে তিন দফা দর বাড়ানোর প্রস্তাবও দিয়েছে। সর্বশেষ গত ৬ জানুয়ারি সংগঠনের পক্ষ থেকে  সরকারের কাছে প্রতি লিটারে আট টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয় । তার এক মাস পরই ৬ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করা হয়েছে প্রতি লিটারে দাম বাড়ানোর। যা মিল গেট থেকে আগে ডিলারদের কাছে পাঠানো হয়েছে। সোমবার থেকে  পাইকারি ও খুচরা বাজারে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

জেডএ/

  

 

 

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক