মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘ট্যাক্স সিস্টেমে গলদ থাকায় বাড়ছে না রাজস্ব’

ট্যাক্স (কর) সিস্টেমে গলদ থাকায় রাড়ছে না রাজস্ব। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তাদের কারণে ট্যাক্স প্রদানকারীদের ভোগান্তি কমছে না।

তাদের কারণে অনেকে বেশি সুবিধা নিলেও বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে কম রাজস্ব দিচ্ছেন। এ জন্য কর জিডিপির অনুপাত দিন দিন কমে যাচ্ছে। সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) কর্মশালায় এমনই তথ্য জানানো হয়েছে।

রাজধানীর বনানীতে পিআরআইর সম্মেলন কক্ষে ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং দ্য কনটেক্সট অব ডমিস্টিক রিসোর্স মোবিলাইজেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ড. জায়েদী সাত্তার বলেন, এনবিআর কর্মকর্তাদের কাজ রাজস্ব আদায় হতে পারে না। তাদের কাজ হবে করদাতাদের সুবিধার ব্যাপারে নীতি সহায়তার ব্যবস্থা করা। কারণ, টাক্স সিস্টেম যত উন্নত হবে রাজস্ব আদায়ও ততো বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ট্রেড ট্যাক্স খুবই কম। অথচ আমাদের দেশে তার উল্টো চিত্র। চীনে ট্রেড ট্যাক্স মাত্র ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ হলেও আসাদের হচ্ছে ২২ দশমিক ৬ শতাংশ।

এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, ট্রেড বৃদ্ধি না করে কোনো দেশ উন্নতি করতে পারে না। তাই শুধু আরএমজির উপর ভর না করে অন্য পণ্যের দিকেও নজর দিয়ে করের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে হবে।

পিআরআইএর নির্বাহী পরিচালক ও ব্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, কর বৃদ্ধির জন্য এনবিআর এর উল্লেখ করার মতো পদক্ষেপ দেখা যায় না। ব্রিটিশ আমলের কর প্রশাসনের কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। কারণ, ২০১২ সালে ভ্যাট আইন করা হলেও রাজনৈতিক কারণে তা বাস্তবায়ন হয়নি। বিশ্বে করদাতারা ট্যাক্স দিলেও কর গ্রহণকারীদের মুখ দেখে না।

আমাদের দেশে তার উল্টো চিত্র। করদাতারা কর্মকর্তাদের সামনে এসে সুবিধা নিয়ে থাকে। তাদের হাতে সর্বময় ক্ষমতা। পৃথিবীর কোনো দেশে এ দৃশ্য নেই। ট্যাক্স পরিশোধে ভোগান্তি কমছে না। এ কারণে কর জিডিপির অনুপাত দিন দিন কমছে। ১২ শতাংশ থেকে কমে সাড়ে ৭ শতাংশে নেমেছে। সিস্টেমের পরিবর্তন করা না হলে ভবিষ্যতে আরও কমবে, যোগ করেন তিনি।

পিআরআইর পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার বলেন, বাংলাদেশে অনেক অর্জন থাকলেও শঙ্কা পিছু থাড়ছে না। বাংলাদেশে ট্যাক্স রেট খুবই বেশি, ১৫ শতাংশ পর্যন্ত। বিভিন্ন দেশে তা ১০ থেকে ১২ শতাংশ। সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) চেয়ারম্যান আরও বলেন, ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকীতে জিডিপিতে করের অনুপাত ১০ শতাংশ ধরা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বর্তমানে প্রত্যক্ষ কর ৩৫ শতাংশ ও পরোক্ষ কর ৬৫ শতাংশ। এটা বিপরীত করা হলে ট্যাক্স বাড়বে। কারণ পরোক্ষ করে অন্যের উপর সহজেই ট্যাক্স বৃদ্ধি করা যায়। ট্যাক্স আদায়ে একটি গোষ্ঠী সুবিধা পাচ্ছে। কিন্তু সার্বিকভাবে সাধারণ মানুষের লাভ হয়নি।

পিআরআইয়ের পরিচালক ড. এম আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ২০৩০ সাল নাগাদ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে যাবে বাংলাদেশ। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এসডিজি) ১৭টি টার্গেট পূরণ করতে বর্তমানে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) সঙ্গে সরকারকে অতিরিক্ত আরও ৮০০ কোটি থেকে ১০০০ হাজার বিলিয়ন মার্কিন ডলার জোগান দিতে হবে।

কিন্তু এই বিশাল অঙ্কের অর্থ কোনো খাত থেকে আসবে, তার কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা সরকারের নেই। ফলে এসডিজি বাস্তবায়ন নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। এসডিজি বাস্তবায়ন করতে হলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বাজেট আরও বাড়াতে হবে। ইউনিসেফের মানদণ্ড অনুযায়ী একটি উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষা খাতে মোট জিডিপির ৪ শতাংশ পরিমাণ বরাদ্দ থাকতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশে এই খাতেই বরাদ্দের হার ১ শতাংশ। এটা আরও বাড়াতে হবে।

অপরদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ রাখতে হবে ৫ শতাংশ। আমাদের দেশে বাজেটে বরাদ্দ রয়েছে দশমিক ৭ শতাংশ। যা খুবই নগণ্য। এ ছাড়া, সামাজিক সুরক্ষা খাতেও বরাদ্দ খুবই কম। যেটাও দেওয়া হচ্ছে সেখানে রয়েছে অনিয়ম ও বৈষম্য। আব্দুর রাজ্জাক বলেন বলেন, বৈষম্যহীন এই সমাজ টেকসই হবে না। কারণ যারা পাওয়ার উপযোগী তারা পাচ্ছে না। এই বরাদ্দ বাড়াতে রাজস্ব আহরণের বিকল্প নেই।

এক্ষেত্রে বর্তমান কর ১৩ শতাংশ হারে আহরণ হচ্ছে। এটা ন্যূনতম ২০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। যারা বেশি করে সুবিধা নিচ্ছে তারা ট্যাক্স দিচ্ছে না। অপরদিকে যারা সেবা পাওয়ার কথা তারা পাচ্ছে না। তাই যথাযথ ট্যাক্স সিস্টেম চালু করতে হবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে দক্ষ কর্মী বাড়াতে পারলে একদিকে এসডিজি বাস্তবায়নে সম্ভব হবে। অন্যদিকে শিক্ষা ব্যবস্থা উন্নতি হবে, মৌলিক চাহিদা হিসেবে স্বাস্থ্য খাত এগিয়ে যাবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলামসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের অবস্থানে খুব বেশি পার্থক্য নেই। তিনি জানান, সরকার যদি বলে যে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে, তাহলে তা ডিসেম্বরে হতে পারে বলেই ধরে নেওয়া যায়। এ অবস্থায় বিএনপি শুধু চায়, ডিসেম্বরের একটি তারিখ ধরে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হোক।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, “সরকার তো বলেনি ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে না। আমরাও বলছি না আজই নির্বাচন হোক। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচন ডিসেম্বরে হলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তাহলে এত বড় পার্থক্য কোথায়?”

এ সময় প্রশাসনে ‘বিএনপির লোক’ বসানোর অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নজরুল ইসলাম বলেন, “যিনি এই অভিযোগ তুলেছেন, তিনি নিজেই সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন। বিএনপিকে তো প্রশাসন থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল। সেই সময় বৈষম্যের শিকার হওয়া ৭০০ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিলেও, এখনো তাদের কাউকে পদায়ন করা হয়নি।”

তিনি প্রশ্ন তোলেন, “কোথায় বিএনপির লোক বসানো হয়েছে? যারা সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল, তাদের যদি একজনও এখন কোনো পদে থাকতেন, তাহলে বলা যেত। আসলে এসব প্রশ্ন আমাদের না করে তাদের করা উচিত।”

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান এবং বাংলাদেশ লেবার পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরানসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।  যা দেশের বাজারে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।  মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে।  ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।  এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে।  তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস।  চলতি বছর ২৪ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম।  যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৮ বার, আর কমেছে মাত্র ৬ বার।  আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।  যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম।  দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও সরকারের চাওয়ায় পার্থক্য বেশি না: নজরুল ইসলাম
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার