রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সবজি-মাছ স্বস্তি দিলেও চাল-ডালে কমছে না জ্বালা

শীত ঘনিয়ে আসায় সবজির বাজারে দেখা দিয়েছে স্বস্তির বার্তা। মরিচের কেজি ৩০ ও ধনেপাতা ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। বেগুন, কপির দামও কমে ৪০ থেকে ৫০ টাকায় নেমেছে। নদীর মাছের কেজিতেও ১৫০ টাকা পর্যন্ত কমেছে। তবে সুখবর নেই চাল, ডাল ও চিনির বাজারে। এখনো চিনি নেই নেই বলছেন বিক্রেতারা। আটার দামও বেড়ে গেছে। আমনের মৌসুম শুরু হলেও একটুও কমেনি চালের দাম।

বিক্রেতারা বলছেন, কিছু জিনিসের দাম বেড়েছে আমাদেরও খারাপ লাগছে। কারণ অনেকে কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। তবে যেসব জিনিসের দাম কমেছে তা কম দামেই বিক্রি করা হচ্ছে।

শনিবার (১২ নভেম্ববর) রাজধানীর কারওয়ানবাজার ঘুরে এমনই চিত্র দেখা গেছে।

মরিচের কেজি ৩০, ধনেপাতা ৬০ টাকা

শীত ঘনিয়ে আসায় গত সপ্তাহের তুলনায় প্রায় সব সবজির দাম কমতির দিকে। প্রতি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কমেছে। ৪০ টাকার মরিচের কেজি ৩০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। মরিচ বিক্রেতা শফিক বলেন, শীতের কারণে সরবরাহ বেশি হওয়ায় মরিচের দাম কমে ৩০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে।

আগের সপ্তাহের ৬০ থেকে ৭০ টাকা বাঁধাকপি ও ফুলকপির দাম কমে প্রতি পিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। শিমের দাম ৭০ থেকে কমে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। বেগুনের দামও কমে বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পটল ৩০ টাকা, ঝিঙে, ধুন্দল, চিচিঙ্গা, ঢেড়স, মিষ্টি কুমড়া ও মুলার কেজি ৩০ টাকা। তবে এখনো মৌসুম না হওয়ায় টমেটো ১২০ টাকা, শসার দাম বেড়ে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

এখনো চিনিতে অস্থিরতা

এক মাস পেরিয়ে গেলেও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন চিনি নেই। সরকার প্রতি কেজি খোলা চিনি ৯০ টাকা ও প্যাকেটজাত ৯৫ টাকা কেজি বিক্রির ঘোষণা দেয়। তারপর থেকেই বাজারে পাওয়া যাচ্ছে না চিনি। তবে ১০৫ টাকা দিলে পাওয়া যায়। কিন্তু তা কিনে জরিমানা গুনতে চাই না। তাই রাখছি না। বিক্রিও করা হচ্ছে না।

কারওয়ান বাজারের মায়ের দোয়া স্টোর, জব্বার স্টোর, ইয়াসিন স্টোর, আব্দুর রব স্টোরের মালিকসহ অসংখ্য খুচরা ব্যবসায়ীরা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, গ্যাসের সমস্যার কারণে চিনি কম উৎপাদন হচ্ছে— এ কথা এক মাস থেকে শুনছি। এখনো চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। মিলমালিকরা কয়েকটা বাজারে চিনি বিক্রি করছেন খুচরা দামে। তবে আমরা চিনি পাচ্ছি না প্রায় মাস হয়ে যাচ্ছে।

ইয়াসিন স্টোরের আলী হোসেন বলেন, সপ্তাহ আগে ১০৫ টাকায় কিনে সর্বশেষ ১১০ টাকা কেজি চিনি বিক্রি করেছি। এভাবে আর ব্যবসা করতে চাই না। কারণ বেশি দামে কিনেও জরিমানা গুনতে চাই না।

তবে চিনি পাওয়া না গেলেও সয়াবিন তেল নির্ধারিত দামে ৫ লিটার ৮৫০-৮৭০ টাকা, ২ লিটার ৩৫০ টাকা এবং ১ লিটার ১৭০ টাকা। এ সপ্তাহে মসুর ডালের দামও কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ৯৫-১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আটার দামও বেড়ে ২ কেজি ১৪৪ টাকা বিক্রি করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।

কমেনি চালের দাম

সরকার চালের বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিলেও কমছে না দাম। আমনের মৌসুম ঘনিয়ে এলেও চালে দাম একটুও কমেনি। বরং সব চাল আগের মতো বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে। কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটের কুমিল্লা রাইস জেনারেল স্টোরের শহিদুল ইসলাম ও বরিশাল রাইস এজেন্সির আল হাসিব ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মৌসুম ঘনিয়ে এলেও এখনো আগের দামে চাল বিক্রি করা হচ্ছে। একটুও কমেনি কোনোদাম। মিনিকেট চাল এখনো ৭২ থেকে ৭৫ টাকা কেজি, ২৮ চাল ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, মোটা হাইব্রিড চাল ৪৮, বাসমতি ৮৮, নাজির শাইল ৮২ থেকে ৯০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। পোলাও চালের দামও বাড়তি। প্যাকেট ছাড়া এই চাল ১২৫ টাকা ও বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেট চাল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

বেড়েই যাচ্ছে আদার ঝাঁজ

মসলার মধ্যে পেঁয়াজ, মরিচ ও রসুনের দাম না বাড়লেও আদার ঝাঁজ থামছে না।

আগের মতো এ সপ্তাহেও পেঁয়াজ ৪০ থেকে সর্বোচ্চ ৬০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, পেঁয়াজের মৌসুম শেষ হতে যাচ্ছে। তাই আর দাম কমার সম্ভাবনা নেই। ছাঁচের পেঁয়াজ উঠলে কমবে দাম। আদা সপ্তাহে ১৬০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও চায়না আদা ২০০ টাকা বিক্রি করতে দেখা যায় বিক্রেতাদের। দেশীয় আদা ১০০ থেকে ১১০ টাকা। তবে আগের মতো দেশি রসুন ৭০ ও চায়না আদা ১৩০-১৪০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। অন্যান্য মসলাও আগের দামে বিক্রি করা হচ্ছে।

কমেছে মাছ-ডিম, স্থির মাংসের দাম

শীত ঘনিয়ে আসায় নদী, বিলের মাছ বেশি করে পাওয়া যাচ্ছে। এ জন্য মাছের দাম কমেছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত।

মাছ ব্যবসায়ী আব্দুল রহিমসহ অন্যান্যরা বলেন, আগের চেয়ে খাল, বিলে বেশি মাছ পাওয়া যাচ্ছে। তাই কমছে মাছের দাম। রুই ও কাতলার কেজি ২৮০-৪৫০ টাকা, চিংড়ি ৫০০-৮০০ টাকা কেজি, টেংড়া, বোয়ালের দাম কমে ৬০০-৮০০ টাকা, কাচকির দাম কমে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা, শিং ৪০০ থেকে ৬০০, বাতাসি ৬০০, বাচ্চা ৬০০ টাকা, পাঙ্গাস ১৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

মাছের দাম কমলেও মাংসের দামও কমেনি। কারওয়ানবাজারের জননী মাংস ব্যবসায়ীসহ অন্য ব্যবসায়ীরা বলেন, প্রতি কেজি ব্রয়লার ১৮০ টাকা, লাল লেয়ার ৩০০ টাকা, পাকিস্তানি ৩০০ থেকে ৩১০ টাকা ও দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এদিকে গরুর মাংসও ৭০০ টাকা, খাসির মাংস ৮৫০-৯০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে পরিমাণে বেশি নিলে একটু কম দামে বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান। এদিকে ডিমের দাম নিয়ে ভোক্তারা খেদোক্তি প্রকাশ করলেও বিক্রেতারা বলেন, একটু কমেছে। ১৪০ টাকা ডজনের ডিম ১৩০ টাকা ও সাদা ডিমের ডজন ১২৫ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। তবে হাসের ডিমের ডজন ১৫০।

জেডএ/আরএ/

Header Ad

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। আবাসন, শ্রম এবং সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এই অভিযান চালানো হয়, যা সৌদির সরকার এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সৌদি আরবের বার্তাসংস্থা সৌদি গেজেট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মোট ১৯ হাজার ৬৯৬ জন অবৈধ বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে শনিবার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছে। গত ১৪ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার সহযোগিতায় নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত যৌথ নিরাপত্তা অভিযানের সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সৌদি গেজেট বলছে, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জন রেসিডেন্সি আইন লঙ্ঘনকারী, ৫ হাজার ১৭৬ জন সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনকারী এবং ৩ হাজার ১৮৪ জন শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী রয়েছেন। এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৫৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে ৩২ শতাংশ ইয়েমেনি নাগরিক, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক এবং তিন শতাংশ অন্যান্য জাতীয়তার।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ আইনলঙ্ঘনকারীদের বিষয়ে তথ্য দিতে সরকারি হেল্প লাইন নম্বর চালু করেছে। দেশটির মক্কা, রিয়াদ এবং পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বাসিন্দারা ৯১১ এবং অন্যান্য অঞ্চলের বাসিন্দারা ৯৯৯ ও ৯৯৬ নম্বরে কল করে আইনলঙ্ঘনকারীদের তথ্য দিতে পারেন।

Header Ad

আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

গণমাধ্যমের সামনে বক্তব্য রাখছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন ও চার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিয়েছেন। শপথ শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার। এসময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের নিয়ত সহি। জাতিকে আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই। আর এ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা দরকার তাই করব।

রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার পর সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথ পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, যেকোনো ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সক্ষমতা আমাদের আছে। এর আগে তথ্য ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সচিব থাকাকালে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এসেছি।

যে শপথ নিয়েছি এর সম্মানটা রাখতে চাই। আমার শপথ ভঙ্গ হবে না, আমি এই দায়িত্বকে জীবনের একটি অপরচুনিটি (সুযোগ) হিসেবে দেখছি। দেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত, তারা ফ্রি ফেয়ার একটা ইলেকশনের জন্য সংগ্রাম করেছে, অনেক আন্দোলন করেছে। বিগত বছরগুলোতে অনেকে রক্ত দিয়েছে। আমি তাদেরকে একটা ফ্রি, ফেয়ার এবং ক্রেডিবল (স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য) ইলেকশন দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুত বদ্ধ। আমি আমার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমি ইনশাল্লাহ কনফিডেন্ট। আমরা সবাই মিলে আপনাদের সবার সহযোগিতা নিয়ে, দেশবাসীর সহযোগিতা নিয়ে, রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতাসহ এ জাতিকে একটা স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, নির্বাচন করতে গেলে কিছু এসেনশিয়াল সংস্কার লাগবে। যেমন- এখন নানা রকম কথা হচ্ছে- আনুপাতিক ভোটের হারে এবং আগের নিয়মে হবে। সংবিধানে যদি এটার ফয়সালা না হয় তাহলে আমরা নির্বাচনটা করব কীভাবে। ইলেকশন করতে ইয়ং জেনারেশন যারা ভোট দেওয়ার জন্য বছরের পর বছর মুখিয়ে আছে, তাদেরকে তো ভোটার লিস্টে আনতে হবে। আমাকে ভোটার লিস্ট করতে হবে, কোথায় কোথায় রিফর্মশেনের দরকার হবে, সেটা আমরা পাব। এ বিষয়ে নির্বাচন সংস্কার কমিশন কাজ করছে। আগে তাদের পরামর্শ আসুক। এর যেগুলো গ্রহণযোগ্য সেগুলো আমাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। সংবিধান যদি ঠিক না হয়, তাহলে আমাদের যাত্রা এলোপাথাড়ি হয়ে যাবে। সংস্কার কমিশন কাজ করছে, এটা শেষ হোক। আর বেশিদিনতো নেই। সরকার বলছে ডিসেম্বরের মধ্যে কমিশনগুলোর রিপোর্ট দেবে। আপনারা আশস্ত থাকুন, আমাদের নিয়ত সহি। ইনশাল্লাহ একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল নির্বাচন হবে। এবার আরেকটা সুযোগ এসেছে, রাজনৈতিক দলগুলো, যারা নির্বাচন করবে তারা ১৫-১৬ বছর ধরে বলে আসছে আমরা ভোটের অধিকার চাই। আমরা আমাদের ভোট দিতে চাই। সুতরাং আমরা তাদের সঙ্গে পাব। তাদের দাবিকে বাস্তবায়ন করব, তারাও জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ।

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনার ইচ্ছে আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রিফর্ম কমিটির সুপারিশ আসুক, অনেক বির্তক চলছে, বিতর্কের ফয়সালা হোক। ফয়সালা হলে আপনারা দেখতে পারবেন।

প্রসঙ্গত, প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) নিয়োগ পান সাবেক সচিব এ এম এম মো. নাসির উদ্দীন। তার সঙ্গে চার নির্বাচন কমিশনারের নামও ঘোষণা করা হয়।

তারা হলেন- সাবেক অতিরিক্ত সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমান মাসুদ, সাবেক যুগ্ম সচিব বেগম তাহমিদা আহমেদ ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তাদের নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

নিয়োগ পাওয়ার পর সেদিন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দীন বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা যা করা দরকার, তা তা করব, ইনশাআল্লাহ। যে দায়িত্ব এসেছে, তা আমাদের সুষ্ঠুভাবে পালন করতে হবে সবার সহযোগিতা নিয়ে।

Header Ad

৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। ছবি : সংগৃহীত

বিসিএস ক্যাডার ও নন–ক্যাডার মিলে মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। এর মধ্যে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

এছাড়াও দ্রুত সময়ের মধ্যে ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে বলে জানান জনপ্রশাসন সচিব। তিনি বলেন, ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএসে ২০৬৪ জন, ৪৪তম বিসিএসে ১৭১০ জন, ৪৫তম বিসিএসে ২৩০৯ জন, ৪৬তম বিসিএসে ৩১৪০ জন এবং ৪৭তম বিসিএসে ৩৪৮৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

জনপ্রশাসন সিনিয়র সচিব বলেন, নন-ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএস থেকে ৬৪২ জন, ৪৪তম বিসিএসের ১৭৯১ জন, ৪৫তম বিসিএসে ১৫৭০ জন, ৪৬তম বিসিএসে ১১১১ জন, ৪৭তম বিসিএসে ৩২৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

ক্যাডার ও নন ক্যাডার মিলিয়ে ১৮১৪৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ