সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

কম সরবরাহের অজুহাতে বাড়তি মাছ-মাংসের দাম

ঈদের পর সরবরাহ কম থাকার অজুহাতে খাসির মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে এক হাজার টাকা। মুরগি ও মাছের দামও কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাছ ও মাংসের দাম স্বাভাবিক হতে আরও তিন থেকে পাঁচ দিন লাগবে। সরকার ট্যাক্স, ভ্যাট কমালেও কমেনি চালের দাম। খাতুনগঞ্জে তেলের দাম কমলেও ভোক্তারা এর সুফল পাচ্ছে না। তবে ঈদে শসার কেজি সেঞ্চুরি ছাড়িয়ে গেলেও এখন দাম কমে ৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। ঢেঁড়স, পটল, বেগুনসহ প্রায় সবজি ৫০ টাকা নিচে বিক্রি হচ্ছে।

শনিবার (১৬ জুলাই) কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুরের কৃষিমার্কেট, টাউনহল বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্ট ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে। এভাবে কিছু জিনিসের দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। তারা বলছেন, চাহিদা কম, তারপরও কেন বাড়বে দাম।

খাসির মাংস ১০০০ টাকা কেজি

ঈদুল ফিতরের পরে গরুর মাংস কেজি হঠাৎ ৭০০ টাকা হলেও পরে কমে ৬৫০ টাকা বিক্রি করেন বিক্রেতারা। ঈদুল-আজহার পর সেই দামেই বিক্রি করা হচ্ছে। বাড়েনি দাম। তবে খাসির মাংস আগে ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও সরবরাহ কম অজুহাতে দাম বেড়ে এক হাজার টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে কারওয়ান বাজারের জনপ্রিয় মাংস বিতানের নুরুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান।

তিনি আরও বলেন, ‘বাজারে মাল (খাসি) নেই। তাই বেশি দামে কেনা, বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। স্বাভাবিক হতে আরও তিন থেকে পাঁচ দিন লাগবে। প্রতিবছরই ঈদের পর সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম বেড়ে যায়।’

এদিকে ঈদের পর খাসির মতো মুরগির দামও কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে গেছে। নুরজাহান মুরগি বিতানের মো. নুরুল নবী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘ঈদের পর সরবরাহ কমে গেছে। তাই পাকিস্তানি মুরগির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বেড়ে ২৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। যা আগে ২৫০ টাকা বিক্রি করতাম। একইভাবে ১৪০ টাকার পোলট্রি ১৫০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। দেশি মুরগি ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। ডিমের দামও স্থিতিশীল আছে। আগের মতো ১২০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে।’

এ সময় আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সব কিছু স্বাভাবিক, তারপরও খাসির মাংসের দাম শুনে অবাক লাগে। জেনে-শুনে কেজিতে ৫০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে।’

মাছের দাম বাড়তি

অপরদিকে কম সরবরাহের অজুহাতে মাছও বাড়তি বলে বিক্রেতারা জানান। মাছ ব্যবসায়ী ফারুক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘প্রায় মাছের কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে। রুই ও কাতল মাছ ২৩০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি, নদীর চিংড়ি ১৪০০ টাকা, বেলে মাছ ১০০০ টাকা, আইড় ১০০০ টাকা, পুটি ৮০০ কেজি, বোয়াল ৫০০, পাবদা ৬৫০, বাঘাইড় ৬০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে ।’

ঈদের কারণে ইলিশ মাছের দামও অনেক বেড়ে গেছে। খোরশেদ আলম ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, কেজিতে ২০০ টাকা বেড়েছে। ২ কেজি ওজনের ইলিশ ২৫০০ টাকা কেজি, দেড় কেজি ওজনের ২০০০ টাকা ও ৭০০ গ্রামের ইলিশের কেজি ১১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।’ এ ছাড়া অন্যান্য মাছের দামও বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান। আর ক্রেতা দিপু বলেন, ‘ঈদের পর চাহিদা কম বলা যায়। তারপরও বেশি মাছের দাম। এটা ভাবতে অবাক লাগে।’

শুল্ক কমানার প্রভাব পড়েনি চালে

সরকার শুল্ক কমালেও বাজারে তার প্রভাব দেখা যায়নি। জানতে চাইলে আল্লাহর দান রাইস এজেন্সির মো. আ. আওয়াল তালুকদার জানান, ‘ট্যাক্স কমানোর প্রভাব এখনো বাজারে দেখা যায়নি। ঈদের আগের মতোই মিনিকেট ৬৬ থেকে ৭০ টাকা কেজি, ২৮ চাল ৫০ থেকে ৫৪, চিনিগুড়া ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান। তবে প্রায় দোকানে মোটা চাল পাওয়া যায় না। তবে কোনো কোনো দোকানে পাওয়া গেলেও ৪৫ থেকে ৪৮ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এখনো কমছে না কেন চালের দাম? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, আমরা কি জানি। বেশি দামে কেনা তাই বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। এখনো আমদানি করা চাল বাজারে আসেনি। তাই কমছে না চালের দাম।

তবে ঈদের পরে আটার দাম কমেছে। আগে ২ কেজির আটা ১১৫ টাকাও বিক্রি করা হলেও বর্তমানে দাম কমে ১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। অন্যান্য কিছু জিনিসের দামও কমের দিকে। কুমিল্লা জেনারেল স্টোরের গোরফান বলেন, ‘আটা ২ কেজি ১০০ টাকা, ৫ লিটোর তেল ৯৬০ টাকা, ২ লিটার ৩৯৫ টাকা ও এক লিটার ১৯৫ টাকা কেজি। গায়ের মূল্যের চেয়ে তেল কম দামে বিক্রি করা হচ্ছে। ডালের দামও কমে ১০০ থেকে ১৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে এক কেজি প্যাকেট চিনি আগের মতো ৮৫ টাকা, খোলাটা ৮০ টাকা ও দেশি চিনি ১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।'

শসার কেজি ৩০ টাকা

কোরবানির ঈদ ঘনিয়ে আসলে হঠাৎ করে শসার কেজি সেঞ্চুরি ঝাড়িয়ে ১৫০ কেজি হয়ে যায়। সেই শসার কেজি ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে বলে জসিম উদ্দিন জানান। একইভাবে মরিচের দাম কমে ১২০ টাকা কেজি ও লেবুর হালি ১০ থেকে ২০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। তবে আগের চেয়ে কম দামে বেগুন ৩০ থেকে ৫০ টাকা কেজি, পটল, ঢেঁড়স, চিচিঙ্গার কেজি ৩০ টাকা, পেঁপে ২৫ টাকা, কুমড়া ও লাউ ২০ থেকে ৫০ টাকা পিস, লাল ও পাট সাক ১০ টাকা করে আটি বিক্রি করছে খুচরা বিক্রেতারা। ঈদের আগের মতোই প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি, রসুন ৭০ থেকে ১১০ ও আদা ১০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।  যা দেশের বাজারে ইতিহাসে সর্বোচ্চ।  মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। সোমবার (২১ এপ্রিল) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এবার ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে।  ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।  এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে।  তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ এপ্রিল দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস।  চলতি বছর ২৪ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম।  যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ১৮ বার, আর কমেছে মাত্র ৬ বার।  আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল।  যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম।  দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দুই বাংলাদেশি কৃষক ভারতে প্রবেশের পর স্থানীয়দের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা জনমনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

ঘটনাটি ঘটে রোববার সকালে, ত্রিপুরা রাজ্যের সিধাই এলাকায়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই স্থানীয় কিছু ব্যক্তি দুই বাংলাদেশি কৃষককে বেধড়ক মারধর করছে। এমনকি তাদের একটি পিকআপ ভ্যানে তোলার সময়ও নির্যাতন অব্যাহত থাকে।

নির্যাতনের শিকার কৃষকরা হলেন- হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তুলশীপুর গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন (৫৩) ও জামাল মিয়া (৫৪)। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) দাবি করেছে, তারা মেইন পিলার ১৯৮৭ দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, যেটি ৭৮পি/৮ নম্বর মানচিত্রের আওতায় পড়ে।

ঘটনার পর পরই রোববার বিকেলে সীমান্তবর্তী হরিণখোলা ফাঁড়িতে বিএসএফ এবং বাংলাদেশের ৫৫ বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ তোফাজ্জল ও জামালকে বাংলাদেশি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজিল আহমেদ জানিয়েছেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছে।

এদিকে, মাধবপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী