রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘ভোক্তাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি অধিদপ্তর’

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও ভোক্তা অধিকার বিরোধী কাজ প্রতিরোধে ২০০৯ সালের ৬ এপ্রিল আইন তৈরি করেছে সরকার। এক যুগ পেরিয়ে গেলেও এই আইনের সুফল খুব কমই পেয়েছে ভোক্তারা। বিশেষ করে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি এবং খাদ্যে ভেজাল ঠেকাতে যায়নি। এছাড়া সাধারণ মানুষের মধ্যেও ভোক্তা অধিকার আইন নিয়ে সচেতন খুবই কম।

এক যুগ পর আইনটির কার্যকরিতা, ভোক্তাদের স্বার্থ, আইনে কোনো সীমাবন্ধতা আছে কি না- এর বিভিন্ন দিক নিয়ে ঢাকাপ্রকাশের সঙ্গে কথা বলেছেন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশের সিনিয়র রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলম।

ঢাকাপ্রকাশ: ভোক্তা অধিকার আইন সম্পর্কে সাধারণ মানুষ কি অবগত?

গোলাম রহমান: সাধারণ মানুষের সচেতনতা বাড়ছে। তবে সব মানুষ যে জানে তা কিন্তু নয়। এজন্য ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরকে আরও বেশি বেশি করে প্রচার করতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যমকেও প্রচারের ভুমিকা পালন করতে হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: দেশে ভোক্তা অধিকার আইন কতোটুকু কার্যকর?

গোলাম রহমান: জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কাজ করছে, তারা ভোক্তাদের স্বার্থ দেখেছে বলেই ভোক্তারা প্রতিকার পাচ্ছেন। আস্থার সঞ্চার হয়েছে। তবে ভোক্তাদের প্রত্যাশিত আশা পূরণ করতে পারেনি এ ভোক্তা অধিদপ্তর।

ঢাকাপ্রকাশ: সাম্প্রতিক সময়ে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে। এভাবে পণ্যের দাম বাড়ানোর সুযোগ কি দেয় ভোক্তা অধিকার আইন?


গোলাম রহমান: সম্প্রতি সময়ে নানা কারণে পণ্যের দাম বেড়েছে। তবে বিশ্ববাজারে অনেক বেশি পণ্যের দাম বৃদ্ধি, ডলারের অবমূল্যায়ন ও ট্যাক্স ভ্যাটের কারণে বেড়েছে আমদানিকৃত পণ্যের দাম। সঙ্গে অসাধু ব্যবসায়ীর কারসাজিও থাকতে পারে। অপরদিকে সাধারণ মানুষের আয় কমে যাওয়ায় নাভিশ্বাস দেখা দিয়েছে। ভোক্তা অধিকার আইনে পণ্যের মূল্য নির্ধারণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কোনো ব্যবসায়ী বেআইনীভাবে ও অনৈতিকভাবে দাম নিলে শাস্তির বিধান করা হয়েছে। ভোক্তারা প্রতারিত হলে প্রতিকারের ব্যবস্থা নিতে পারবে। আইনে সেই সুযোগ করা হয়েছে।

ঢাকাপ্রকাশ: সম্প্রতি সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। ভোক্তা আইন অনুসারে এটা কি তিনি পারেন?

গোলাম রহমান: আইনের ভিত্তিতেই বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেব-নিকেশ করে দাম নির্ধারণ করেছেন। ইচ্ছামতো মন্ত্রী দাম বাড়াতে পারেন না। কারণ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় ট্যারিফ কমিশন বিভিন্ন সূচকের ভিত্তিতে সয়ারিন তেলসহ আমদানিকৃত পণ্যের দাম নির্ধারণ করে। বাণিজ্যমন্ত্রী সেই মূল্যের কথা বলে থাকেন।

ঢাকাপ্রকাশ: দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির দায় কি সরকারের না অধিদপ্তরের?

গোলাম রহমান: দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির দায় সরকারের নয়, আবার অধিদপ্তরেরও নয়। কারণ দ্রব্যমূল্যের দাম স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় বৃদ্ধি পেলে কারো কিছু করার থাকে না। তবে যদি কেউ অবৈধ ও অনৈতিক পন্থায় পণ্যের মুল্য বৃদ্ধি করে থাকে তাদের আইনের আওতায় এনে শান্তির বিধান করা দরকার।

ঢাকাপ্রকাশ: ভোক্তা অধিকার আইনে কোনো ফাঁক ফোকর আছে কি?

গোলাম রহমান: সব আইনেই কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। ভোক্তা আইনও এর ব্যতিক্রম নয়। বাস্তবায়নে ঘাটতি দেখা দিলে তা সংশোধন, পরিবর্তন ও পরিমার্জন হয়। এটা ধর্মগ্রস্থ নয় যে পরিবর্তন করা যাবে না।

ঢাকাপ্রকাশ: ভোক্তা আইনটি কার্যকর করতে হলে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ?

গোলাম রহমান: এই আইনটি কার্যকর করতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কাঠামোগত পরিবর্তন দরকার। কারণ শুধু জেলায় জেলায় একজন লোক দিয়ে এটা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। অবকাঠামোগত সীমাবন্ধতা রয়েছে। এটা বাড়াতে হবে। ভোক্তাদেরও সচেতনতা বাড়াতে হবে। আবার ব্যবসায়ীদেরও সতর্ক থাকতে হবে। তবেই সম্ভব। কারণ এমনও শুনা গেছে, একই ব্যবসায়ীকে একাধিকবার জরিমানা করা হয়েছে। তারপরও ভোক্তাদের স্বার্থ বিরোধী কাজ করছে। এটা ভোক্তাবান্ধব দপ্তর। এর কার্যক্রম আরও বাড়াতে হবে।

 

জেডএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক